ডা. মো. নাজমুল হক মাসুম
মলদ্বারের পাইলসজনিত সমস্যা প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে ওষুধের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। এ জন্য কোনো অপারেশনের প্রয়োজন নেই। শতকরা ৯৫ ভাগ ক্ষেত্রে বিনা অপারেশনে পাইলসের চিকিৎসা করা সম্ভব। তবে সেটি নির্ভর করে পাইলসের ধরনের ওপর।
পাইলস বিভিন্ন রকম হতে পারে। কতগুলো ভেতরে থাকে, যাকে আমরা ইন্টারনাল পাইলস অথবা অভ্যন্তরীণ পাইলস বলে থাকি। আবার কতগুলো পাইলস থাকে বাইরের দিকে, সেগুলোকে বলা হয় এক্সটারনাল পাইলস বা এক্সটারনাল হেমোরয়েড।
উপসর্গ
পাইলসের সাধারণ উপসর্গগুলো হলো:
কাজেই পাইলসের চিকিৎসা তার ধরনের ওপর নির্ভর করে।
চিকিৎসা
ক্ষেত্রে অপারেশনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু আজকাল সেই অপারেশন একেবারেই কষ্টদায়ক নয়। আধুনিক পদ্ধতিতে লেজারের মাধ্যমে অথবা স্টেপল হেমোরয়ডোপেক্সির মাধ্যমে অপারেশন করা হয়। এর মধ্যে বাইরে কোনো কাটাছেঁড়া হয় না। মলদ্বারের ভেতর থেকে একটু বাড়তি মাংসের মতো জিনিস কেটে নিয়ে আসা হয়। রোগীদের সাধারণত মলত্যাগের পর তেমন ড্রেসিংয়ের প্রয়োজন হয় না। রোগী স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে এবং দুই-তিন দিন পর থেকেই স্বাভাবিক কাজকর্মে ফিরে যেতে পারে।
তবে কারও যদি মলদ্বার একদম বাইরে বের হয়ে আসে, তার মধ্যে সংক্রমণ হয়, সে ক্ষেত্রে কেটে অপারেশন করতে হয়। সেটিকে বলা হয়, ওপেন হেমোরয়েডটমি বা ক্লোজ হেমোরয়েডটমি।
কাজেই মলদ্বারে পাইলস হলে সব ক্ষেত্রে যে অপারেশন লাগবে, তা নয়। চিকিৎসক পাইলসের ধরন দেখে নির্ণয় করবেন, আসলে পাইলসটি কোন পর্যায়ে আছে, এটির কোন ধরনের চিকিৎসা লাগবে। কাজেই মলদ্বারে পাইলসজনিত কোনো সমস্যা হলে বা লক্ষণগুলো দেখা দিলে, চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে যত দ্রুত সম্ভব।
ডা. মো. নাজমুল হক মাসুম,জেনারেল ও কোলোরেকটাল সার্জন,সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
মলদ্বারের পাইলসজনিত সমস্যা প্রাথমিক অবস্থায় ধরা পড়লে ওষুধের মাধ্যমে তা নিয়ন্ত্রণ সম্ভব। এ জন্য কোনো অপারেশনের প্রয়োজন নেই। শতকরা ৯৫ ভাগ ক্ষেত্রে বিনা অপারেশনে পাইলসের চিকিৎসা করা সম্ভব। তবে সেটি নির্ভর করে পাইলসের ধরনের ওপর।
পাইলস বিভিন্ন রকম হতে পারে। কতগুলো ভেতরে থাকে, যাকে আমরা ইন্টারনাল পাইলস অথবা অভ্যন্তরীণ পাইলস বলে থাকি। আবার কতগুলো পাইলস থাকে বাইরের দিকে, সেগুলোকে বলা হয় এক্সটারনাল পাইলস বা এক্সটারনাল হেমোরয়েড।
উপসর্গ
পাইলসের সাধারণ উপসর্গগুলো হলো:
কাজেই পাইলসের চিকিৎসা তার ধরনের ওপর নির্ভর করে।
চিকিৎসা
ক্ষেত্রে অপারেশনের প্রয়োজন হয়। কিন্তু আজকাল সেই অপারেশন একেবারেই কষ্টদায়ক নয়। আধুনিক পদ্ধতিতে লেজারের মাধ্যমে অথবা স্টেপল হেমোরয়ডোপেক্সির মাধ্যমে অপারেশন করা হয়। এর মধ্যে বাইরে কোনো কাটাছেঁড়া হয় না। মলদ্বারের ভেতর থেকে একটু বাড়তি মাংসের মতো জিনিস কেটে নিয়ে আসা হয়। রোগীদের সাধারণত মলত্যাগের পর তেমন ড্রেসিংয়ের প্রয়োজন হয় না। রোগী স্বাভাবিক জীবনযাপন করতে পারে এবং দুই-তিন দিন পর থেকেই স্বাভাবিক কাজকর্মে ফিরে যেতে পারে।
তবে কারও যদি মলদ্বার একদম বাইরে বের হয়ে আসে, তার মধ্যে সংক্রমণ হয়, সে ক্ষেত্রে কেটে অপারেশন করতে হয়। সেটিকে বলা হয়, ওপেন হেমোরয়েডটমি বা ক্লোজ হেমোরয়েডটমি।
কাজেই মলদ্বারে পাইলস হলে সব ক্ষেত্রে যে অপারেশন লাগবে, তা নয়। চিকিৎসক পাইলসের ধরন দেখে নির্ণয় করবেন, আসলে পাইলসটি কোন পর্যায়ে আছে, এটির কোন ধরনের চিকিৎসা লাগবে। কাজেই মলদ্বারে পাইলসজনিত কোনো সমস্যা হলে বা লক্ষণগুলো দেখা দিলে, চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে যত দ্রুত সম্ভব।
ডা. মো. নাজমুল হক মাসুম,জেনারেল ও কোলোরেকটাল সার্জন,সহযোগী অধ্যাপক, ঢাকা মেডিকেল কলেজ
সুস্থভাবে জীবনযাপন করার জন্য দেহের পুষ্টির চাহিদা মেটাতে হয়। সাধারণত পুষ্টির কথা ভাবলে মনে করি সবটুকুই আমার খাদ্য থেকেই অর্জন করি। তবে এই ধারণাটি ভুল বললেন বিজ্ঞানীরা। নতুন গবেষণায় বলা যায়, মানুষ কিছু পুষ্টি বায়ু থেকেও শোষণ করতে পারে!
৩ দিন আগেবিশ্বজুড়ে কোটি কোটি মানুষকে প্রভাবিত করে উচ্চ রক্তচাপ বা হাইপারটেনশন। হৃদরোগ, স্ট্রোক, কিডনির ক্ষতি এবং দৃষ্টি শক্তিসহ বেশ কিছু গুরুতর স্বাস্থ্য সমস্যার প্রধান ঝুঁকির কারণ এটি। এই ধরনের ঝুঁকি কমানোর জন্য স্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রা ও বিভিন্ন ধরনের ওষুধ সেবনের পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। তবে সম্প্রতি যুক্তরাষ
৪ দিন আগেডেঙ্গু ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও ১ হাজার ৩৮৯ জন রোগী হাসপাতালে ভর্তি হয়েছে। এ নিয়ে চলতি বছরে আজ রোববার পর্যন্ত এ রোগে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হলো ৭৯ হাজার ৯৮৪ জন। মারা গেছে আরও আটজন।
৫ দিন আগেএমন সময়ে এই গবেষণা প্রতিবেদন প্রকাশিত হলো, যখন ইংল্যান্ডে একটি লক্ষ্যভিত্তিক ফুসফুস স্বাস্থ্য পরীক্ষা কর্মসূচি চালু করা হয়েছে। এই কর্মসূচির লক্ষ্য ২০২৫ সালের মার্চের মধ্যে সম্ভাব্য ৪০ শতাংশ ব্যক্তিকে স্ক্রিনিং করা এবং ২০৩০ সালের মধ্যে সবাইকে এর আওতায় আনা।
৬ দিন আগে