বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
রাজধানীর মিরপুরে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র (আইসিডিডিআরবি) একটি নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্র উদ্বোধন করেছে। আজ সোমবার আইসিডিডিআরবির সংক্রামক রোগ বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ও স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী ড. ফিরদৌসী কাদরী এ ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন করেন।
প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ জনসংযোগ ব্যবস্থাপক এ কে এম তারিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, নতুন কেন্দ্রের মাধ্যমে মিরপুর এবং আশপাশের এলাকার প্রায় ১০ লাখ মানুষের আন্তর্জাতিক মানের ডায়াগনস্টিক সেবা দেওয়া যাবে। এ কেন্দ্রে দেশের প্রথম আইএসও ১৫১৮৯ (গুণমান) এবং আইএসও ১৫১৯০ (সুরক্ষা) স্বীকৃত ল্যাব রয়েছে।
উদ্বোধনকালে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের ক্লিনিক্যাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সার্ভিসেসের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. মো. ফজলুল কবির, টমাস লিয়াম ব্যারি প্রমুখ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ড. ফিরদৌসী কাদরী বলেন, ‘আমরা সব সময় মানুষকে ল্যাবরেটরি পরীক্ষা এবং রোগ শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে সর্বোত্তম সেবা দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। এরই অংশ হিসেবে মিরপুরে আমাদের নতুন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের যাত্রা শুরু হলো। আমরা মিরপুর এবং আশপাশের এলাকার বাসিন্দাদের আমাদের বিশ্বমানের পরিষেবা গ্রহণে উৎসাহিত করছি। কেননা মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি সবার জন্যই সহজ হওয়া উচিত।’
ডা. মো. ফজলুল কবির বলেন, ‘নতুন ডায়াগনস্টিক সেন্টারটির অবস্থান কৌশলগতভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে মিরপুরের বাসিন্দারাই নয়; বরং উত্তরা, আগারগাঁও এবং ফার্মগেট এলাকার বাসিন্দারাও মেট্রোরেলের মাধ্যমে এখানে আসতে পারবেন। আমাদের বিশ্বাস, এর মাধ্যমে এসব এলাকায় বসবাসকারীরা উপকৃত হবেন।’
প্রসঙ্গত, নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্রটি মিরপুর ১১ মেট্রো রেলস্টেশনের পশ্চিম দিকে শাগুফতা আরএম সেন্টার, প্লট ১৬-১৭, মেইন রোড, মিরপুর ১১, ঢাকা ১২০৬-এ অবস্থিত। আইসিডিডিআরবির ডায়াগনস্টিক সেবা থেকে অর্জিত অর্থ প্রতিবছর আইসিডিডিআরবির ঢাকা ও মতলব হাসপাতালে আগত রোগীদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা সেবাদানে সহায়তা করে।
রাজধানীর মিরপুরে আন্তর্জাতিক উদরাময় গবেষণা কেন্দ্র (আইসিডিডিআরবি) একটি নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্র উদ্বোধন করেছে। আজ সোমবার আইসিডিডিআরবির সংক্রামক রোগ বিভাগের জ্যেষ্ঠ পরিচালক ও স্বাধীনতা পুরস্কারপ্রাপ্ত বিজ্ঞানী ড. ফিরদৌসী কাদরী এ ডায়াগনস্টিক সেন্টার উদ্বোধন করেন।
প্রতিষ্ঠানের জ্যেষ্ঠ জনসংযোগ ব্যবস্থাপক এ কে এম তারিফুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করে জানান, নতুন কেন্দ্রের মাধ্যমে মিরপুর এবং আশপাশের এলাকার প্রায় ১০ লাখ মানুষের আন্তর্জাতিক মানের ডায়াগনস্টিক সেবা দেওয়া যাবে। এ কেন্দ্রে দেশের প্রথম আইএসও ১৫১৮৯ (গুণমান) এবং আইএসও ১৫১৯০ (সুরক্ষা) স্বীকৃত ল্যাব রয়েছে।
উদ্বোধনকালে উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠানের ক্লিনিক্যাল অ্যান্ড ডায়াগনস্টিক সার্ভিসেসের প্রধান ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (অব.) ডা. মো. ফজলুল কবির, টমাস লিয়াম ব্যারি প্রমুখ।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ড. ফিরদৌসী কাদরী বলেন, ‘আমরা সব সময় মানুষকে ল্যাবরেটরি পরীক্ষা এবং রোগ শনাক্তকরণের ক্ষেত্রে সর্বোত্তম সেবা দিতে অঙ্গীকারবদ্ধ। এরই অংশ হিসেবে মিরপুরে আমাদের নতুন ডায়াগনস্টিক সেন্টারের যাত্রা শুরু হলো। আমরা মিরপুর এবং আশপাশের এলাকার বাসিন্দাদের আমাদের বিশ্বমানের পরিষেবা গ্রহণে উৎসাহিত করছি। কেননা মানসম্পন্ন স্বাস্থ্যসেবা প্রাপ্তি সবার জন্যই সহজ হওয়া উচিত।’
ডা. মো. ফজলুল কবির বলেন, ‘নতুন ডায়াগনস্টিক সেন্টারটির অবস্থান কৌশলগতভাবে নির্ধারণ করা হয়েছে। এর ফলে মিরপুরের বাসিন্দারাই নয়; বরং উত্তরা, আগারগাঁও এবং ফার্মগেট এলাকার বাসিন্দারাও মেট্রোরেলের মাধ্যমে এখানে আসতে পারবেন। আমাদের বিশ্বাস, এর মাধ্যমে এসব এলাকায় বসবাসকারীরা উপকৃত হবেন।’
প্রসঙ্গত, নমুনা সংগ্রহ কেন্দ্রটি মিরপুর ১১ মেট্রো রেলস্টেশনের পশ্চিম দিকে শাগুফতা আরএম সেন্টার, প্লট ১৬-১৭, মেইন রোড, মিরপুর ১১, ঢাকা ১২০৬-এ অবস্থিত। আইসিডিডিআরবির ডায়াগনস্টিক সেবা থেকে অর্জিত অর্থ প্রতিবছর আইসিডিডিআরবির ঢাকা ও মতলব হাসপাতালে আগত রোগীদের বিনা মূল্যে চিকিৎসা সেবাদানে সহায়তা করে।
ব্যথা উপশম এবং প্রদাহ কমানোর জন্য প্রাকৃতিক প্রতিকারের কথা বলতে গেলে অ্যাসপিরিনের মতো ওভার-দ্য-কাউন্টার ওষুধের তুলনায় লবঙ্গ কম নয়। এটি কার্যকর বিকল্প হতে পারে বলে অনেকে মত দিচ্ছেন এখন। লবঙ্গ একটি ছোট্ট, কিন্তু শক্তিশালী মসলা। এটি শত শত বছর ধরে বিশ্বব্যাপী রান্নার কাজে...
৮ ঘণ্টা আগে৩-৪ মাস আগে থেকে আমার মাসিক চলাকালীন স্তনের পাশে প্রচণ্ড ব্যথা হয়। আমার বয়স ৩৩ বছর। এর আগে কখনো এমন সমস্যা হয়নি। আমার একটি সন্তান আছে। তার বয়স ৭ বছর। অর্থাৎ আমার ক্ষেত্রে ব্রেস্ট ফিডিংয়ের বিষয় নেই এখন। হঠাৎ করে ব্যথা হওয়ায় কী করব বুঝতে পারছি না...
৯ ঘণ্টা আগেকাঁধে ব্যথার অনেক কারণের মধ্যে অন্যতম রোটেটর কাফ সিনড্রোম। এর একটি অংশ হলো ফ্রোজেন শোল্ডার...
৯ ঘণ্টা আগেঅনেকের ধারণা, শুধু গরমকালে পানিশূন্যতা হয়। কিন্তু বাস্তবতা হলো, শীতকালেও ডিহাইড্রেশন বা শরীরে পানির অভাব হতে পারে। শীতের শুরুতে আমরা নানা শারীরিক সমস্যার মুখোমুখি হই, যেমন ত্বক বা চুলের সমস্যা এবং বিভিন্ন স্বাস্থ্যজনিত জটিলতা। এর মধ্যে অন্যতম পানিশূন্যতা, যা শীতকালে কম গুরুত্ব দেওয়া হয়।
৯ ঘণ্টা আগে