বাজারে এখন বেশ কম দামে পাওয়া যাচ্ছে ক্যাপসিকাম। খাদ্যতালিকায় পুষ্টিকর সবজি রাখতে চাইলে এটি রাখতে পারেন। এতে ভিটামিন, খনিজ এবং বিভিন্ন উদ্ভিজ্জ উপাদান থাকায় সেগুলো আমাদের শরীরের জন্য উপকারী। ক্যাপসিকাম যা করতে পারে—
ব্যস্ততায় ছুটতে ছুটতে বুকের বাম পাশে হঠাৎ ব্যথায় কুঁকড়ে না যাওয়া পর্যন্ত হৃদযন্ত্রের যত্ন নিয়ে আমরা ভাবি না। শরীরের গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটির যত্নের ক্ষেত্রে খাবার অনেক বেশি ভূমিকা রাখে। খাবার গ্রহণে সচেতন না হলে যে কোনো সময় হৃদযন্ত্র বিদ্রোহ ঘোষণা করে বসতে পারে।
স্বাস্থ্যকর খাবার যদি বেশি খাওয়া হয় তাহলে সেটি শরীরের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে। হেলদি ফ্যাটযুক্ত খাবার অতিরিক্ত গ্রহণে ক্যালরি বেড়ে যেতে পারে, ফাইবারযুক্ত খাবার অতিরিক্ত গ্রহণ পেটে গ্যাস ও অস্বস্তির কারণ হতে পারে। আবার অতিরিক্ত প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার কিডনির ওপর চাপ সৃষ্টি করতে পারে। তাই যেকোনো খাবারের...
কফি অনেকে নিয়ম করে পান করেন। কিন্তু কতটুকু পরিমাণ কফি শরীরের জন্য ভালো। সিএনএনের স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ড. লীনা ওয়েন কফির স্বাস্থ্য উপকারিতা, আদর্শ পরিমাণ এবং কফি খাওয়ার সময় সতর্কতা সম্পর্কে বিস্তারিত পরামর্শ দিয়েছেন।
বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশে ডায়াবেটিস একটি বড় স্বাস্থ্য সমস্যা; বিশেষ করে, আমাদের দেশে খাদ্যাভ্যাস, শারীরিক পরিশ্রমের অভাব এবং জীবনযাত্রার অস্বাস্থ্যকর রীতির কারণে ডায়াবেটিস বাড়ছে। এমন অবস্থায় রোজার সঙ্গে সম্পর্কিত কিছু ভুল ধারণা সমাজে ছড়িয়ে পড়ছে। এগুলো ডায়াবেটিসে আক্রান্ত ব্যক্তিদের জন্য...
লো-জিআই খাবারগুলো খাদ্যতালিকায় অন্তর্ভুক্ত করলে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণ করা সহজ হবে, জটিলতার ঝুঁকি কমবে এবং সামগ্রিক সুস্থতা বজায় থাকবে। তবে শুধু ডায়াবেটিস রোগীই নয়, সুস্থ মানুষদের জন্যও এই খাবারগুলো বেশ উপকারী। এগুলো ওজন নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে, হজমশক্তি উন্নত করে এবং দীর্ঘ সময় ধরে শক্তি বজায় রাখে।
বছরের প্রায় সব সময় ঠান্ডা-কাশি-জ্বর বা ফ্লু আক্রান্ত থাকেন? এ সমস্যার পেছনে রয়েছে দুর্বল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম থাকলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া, ভাইরাস ও টক্সিনের বিরুদ্ধে লড়াই করা কঠিন হয়ে পড়ে। যার ফলশ্রুতিতে দ্রুত রোগাক্রান্ত হয়ে পড়ে মানুষ। এ অবস্থা থেকে রেহাই পেতে চাইলে রোগ প্রতিরো
পালংশাক পুষ্টিগুণে ভরা। এটি লো-ক্যালরি সুপার ফুড। এতে রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ই, ক্যালসিয়াম, আয়রন, জিংক, লুটেইন, বিটা-ক্যারোটিন, জেক্সানথিন, ফাইটোনিউট্রিয়েন্ট-সমৃদ্ধ উদ্ভিদ যৌগ উপাদান। এগুলো চোখের স্বাস্থ্য, হাড়ের ঘনত্ব, ক্যানসার, অকালবার্ধক্য, ওজন কমানো এবং হৃদ্রোগ প্রতিরোধে সহায়ক।
কাজ, পড়াশোনা কিংবা দৈনন্দিন জীবনের বিভিন্ন চাপে অনেকের মনে অস্থিরতা কাজ করে। অনেক সময় মন শান্ত রাখা খুব কঠিন। এমনকি দিনের পর দিন কাজের শেষে বিশ্রাম নিলেও মন খারাপ হওয়া থামতে চায় না। জেনে রাখা ভালো মন শান্ত রাখার কিছু সহজ উপায়—
কয়েকটি পদ্ধতিতে মাসল ক্র্যাম্প নিরোধ করা যায়। মাসল ক্র্যাম্প হলে পেশি টান টান হয়ে যায়। তখন পা শিথিল করা যায় না। এটি কষ্টদায়ক ও অস্বস্তিকর। এ জন্য বিট খেতে পারেন। এতে ইলেকট্রোলাইট ঠিক করার প্রায় সব উপাদান আছে। এটি খেলে পুষ্টির ঘাটতির কারণগুলো থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে
শীতকালে গাছের পুরোনো পাতা পড়ে। বসন্তে নতুন পাতায় ভরে গাছপালা নতুন শক্তির জানান দেয়। মানুষও নিজের শরীরে শক্তি সঞ্চয় করতে পারে সবুজ পাতা থেকে। শীতে ধনেপাতা, পুদিনাপাতা, তুলসী, শজনেপাতা, থানকুনি অথবা তেলাকুচাপাতা সহজে ভর্তা, জুস বা চায়ের মতো খাওয়া যায়। তবে এগুলো জুস করে খেলে উপকার পাওয়া যায়।
আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাবিজ্ঞানের ভাষায়, তাড়াহুড়া, দুশ্চিন্তা আর মসলাদার খাবার হলো পেটের রোগের তিনটি প্রধান কারণ। তবে রোজকার জীবনধারায় সামান্য পরিবর্তন এবং খাদ্যতালিকায় কিছু খাবার সংযোজন করলেই বদহজম বা পেট ফাঁপা সমস্যার সমাধান মিলতে পারে। এক বা দুদিন খেলেই এগুলো ভালো কাজ করবে, তা নয়।
শিশুদের চশমা দরকার হলে কখনোই অবহেলা করবেন না। একজন চক্ষুবিশেষজ্ঞের পরামর্শে শিশুর জন্য চশমা নিন।
বিড়ালের কামড় খেলে সেটাকে কম গুরুত্ব দেয়া ঠিক নয়। বিড়ালের দাঁত সরু ও সূক্ষ্ম হওয়ায় ত্বকের গভীরে মারাত্মক সমস্যা তৈরি হতে পারে। তাই বিড়ালের কামড় খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া উচিত৷
অনেকেরই কোনো কোনো খাবার খাওয়ার পর শরীরে কিছু প্রতিক্রিয়া দেখা দেয়। চুলকানি, ত্বক ফুলে যাওয়া বা লাল হয়ে যাওয়া, শ্বাসকষ্ট, জিহবা ফুলে যাওয়া, হাঁচি-কাশি, বমি, রক্তচাপ কমে যাওয়া ইত্যাদি হতে পারে। আবার কিছু কিছু খাবারে হজমের সমস্যাও হতে পারে। এসবের কারণ হিসেবে সাধারণভাবে ফুড অ্যালার্জিকে দায়ী করা হয়। তবে
প্রচণ্ড গরমে অনেকে অসুস্থ হয়ে পড়ছেন; বিশেষ করে শিশু ও বয়স্করা। তাই তাদের জন্য চাই বাড়তি যত্ন। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এ সময় ঘাম বসে সর্দি-কাশি হতে পারে। কিছু বিষয় খেয়াল করলে আবহাওয়া পরিবর্তনজনিত রোগ সহজে প্রতিরোধ করা যায়।
হিট স্ট্রোক হলো তাপজনিত সবচেয়ে গুরুতর অসুস্থতা। শরীর যখন তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না: শরীরের তাপমাত্রা দ্রুত বৃদ্ধি পায়, ঘামের প্রক্রিয়া শরীরের তাপমাত্রা কমাতে ব্যর্থ হয় তখন হিট স্ট্রোক হয়।