অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি হলে দেশটিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নিজ নিজ দেশের সেনা পাঠাতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সম্প্রতি এই দুই নেতা এই সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনাও করেছেন বলে জানা গেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে। এমনকি ফরাসি প্রেসিডেন্ট এই বিষয়ে পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ও ইউক্রেনে প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও আলাপ করেছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০-নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট এবং ফরাসি প্রেসিডেন্টের বাসভবন এলিসি প্রাসাদে প্রেস সচিবদের এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় যে, কিয়ের স্টারমার এবং মাখোঁ গত সপ্তাহে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন চেকার্সে এক বৈঠকে এ ব্যাপারে আলোচনা করেছেন কি না। তাঁরা এই বিষয়টি অস্বীকার করেননি। কিন্তু সরাসরি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্যও করেননি। বিষয়টি গোপন রাখা হচ্ছে এবং ব্রিটিশ সরকারের একাধিক উচ্চপর্যায়ের সূত্র জানিয়েছে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এখনো পুরোপুরি এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেননি।
ব্রিটিশ সরকারের একটি সূত্র টেলিগ্রাফকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘এখানে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেমন—আমরা কী সমর্থন করতে পারি এবং কী সমর্থন করতে চাই। আরও বড় প্রশ্ন হলো, ওই (যাদের মোতায়েন করা হবে) সেনাদের বিরুদ্ধে কী ধরনের হুমকি থাকতে পারে এবং এটি উত্তেজনা কতটা বাড়াতে পারে।’
এই বিষয়টি এমন সময়ে সামনে এল, যখন ইউরোপীয় নেতারা ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সহায়তা করার উপায় খুঁজছেন। বিশেষ করে, নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিয়েভকে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি চুক্তি করতে চাপ দিতে শুরু করার আলোকে ইউরোপীয়রা ইউক্রেনের জন্য নতুন পথ তালাশ করছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করবেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে। তিনি তাঁর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করবেন। তবে সম্প্রতি সেই ঘোষণা থেকে সরে এসে প্রথম ছয় মাসে যুদ্ধ শেষ করার পরিকল্পনা করেছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বহুদিন ধরেই আশাবাদ ব্যক্ত করছেন, তিনি ইউক্রেনে সফর করবেন। তাঁর এই সফরের আকাঙ্ক্ষা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির প্রতি সমর্থনের প্রতীক হিসেবে দেখা হতে পারে। বিশেষ করে জেলেনস্কির ওপর থেকে মার্কিন সমর্থন কিছু হ্রাস পাওয়ার প্রেক্ষাপটে। জনসমক্ষে যুক্তরাজ্যের সরকারের অবস্থান হলো—পশ্চিমা মিত্রদের ইউক্রেনকে যতটা সম্ভব সমর্থন দিতে হবে এবং ইউক্রেনীয়রা সিদ্ধান্ত নেবেন কখন এবং কীভাবে শান্তি আলোচনা হবে।
তবে ব্রিটিশ মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের ধারণা, ট্রাম্প ইউক্রেন এবং রাশিয়াকে আলোচনায় বসানোর জন্য চাপ দেবেন এবং তাঁরা এখন পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করছেন। তবে একটি ধারণা এখন সর্বত্রই আলোচিত হচ্ছে। তা হলো ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনাদের পাঠানোর সম্ভাবনা। এই চিন্তা করা হচ্ছে যে, রাশিয়া যদি ইউক্রেনের দখল করা কিছু এলাকা শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রেখে দেয়, তবে ইউক্রেনের বাকি অঞ্চলকে রাশিয়ার ভবিষ্যৎ আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
এই পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ কর্মকর্তারা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন, ট্রাম্প যেহেতু এর আগেও বিদেশে সেনা পাঠানোর ব্যাপারে কঠোর সমালোচনা করেছেন এবং ইউক্রেনের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে তাঁর অবস্থান পরিষ্কার করেছেন, তাই যুক্তরাষ্ট্র হয়তো ইউক্রেনে সেনা পাঠাবে না। তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব হলো, পশ্চিমা সেনারা ইউক্রেন এবং রাশিয়ার নতুন সীমান্তের ৮০০ মাইল দীর্ঘ সীমানা রক্ষার জন্য নিয়োজিত থাকবে, যেখানে একটি নিরস্ত্রীকৃত বাফার অঞ্চল তৈরি হবে।
এরই মধ্যে মাখোঁ এই ধারণাটি প্রচার করছেন যে, ইউরোপীয় মিত্ররা ইউক্রেনে এই সীমান্তে এমন ভূমিকা পালন করতে পারে। তাঁর অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনা ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। ফরাসি প্রেসিডেন্ট এবং দোনাল্দ তুস্ক এই প্রস্তাবটি গত ডিসেম্বরে আলোচনা করেছেন। তবে তুস্ক তখন এটিকে খুব গুরুত্ব দেননি। বলেছিলেন যে ওয়ারশ এ ধরনের কোনো পদক্ষেপের পরিকল্পনা করছে না।
মাখোঁ এবং জেলেনস্কি গত সোমবার এই সম্ভাব্য পরিকল্পনাটি নিয়ে আলোচনা করেছেন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আমরা শান্তি অর্জন এবং কার্যকর সুরক্ষা নিশ্চয়তার জন্য প্রধান মিত্রদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে একমত হয়েছি।’
তিনি আরও লিখেন, ‘একটি এমন নিশ্চয়তার অংশ হিসেবে, আমরা ফরাসি উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করেছি। যেখানে ইউক্রেনে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগ করা হবে। আমরা এটি বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ, সম্ভাব্য সম্প্রসারণ এবং অন্যান্য দেশগুলোর এই প্রচেষ্টায় অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনা করেছি।’
ব্রিটিশ কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, তারা এখনো এই প্রস্তাবটি পূর্ণরূপে সমর্থন করেনি। একটি সরকারি সূত্র টেলিগ্রাফকে বলেন, ‘আমরা কিছুটা আগেই এগিয়ে যাচ্ছি। তবে আমরা এখনো সেখানে পৌঁছাইনি।’ তবে এই আলোচনা থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট যে, ডাউনিং স্ট্রিট ইউক্রেনকে সমর্থন করতে বদ্ধপরিকর, এমনকি ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরও।
তবে ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর অর্থ হলো—প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেটের ওপর ব্যাপক চাপ। এ ছাড়া, এই বিষয়টি এমন এক সময়ে বাস্তবায়িত হতে পারে, যখন ব্রিটেন সরকার ব্যয় কমানোর পরিকল্পনা করছে। এ ছাড়া, ব্রিটিশ সমর নেতারা সতর্ক করেছেন যে, যুক্তরাজ্যের যুদ্ধ করার ক্ষমতা নেই।
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি হলে দেশটিতে শান্তিরক্ষী হিসেবে নিজ নিজ দেশের সেনা পাঠাতে পারেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ এবং ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার। সম্প্রতি এই দুই নেতা এই সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনাও করেছেন বলে জানা গেছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম টেলিগ্রাফের প্রতিবেদন থেকে। এমনকি ফরাসি প্রেসিডেন্ট এই বিষয়ে পোল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী ও ইউক্রেনে প্রেসিডেন্টের সঙ্গেও আলাপ করেছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয় ১০-নম্বর ডাউনিং স্ট্রিট এবং ফরাসি প্রেসিডেন্টের বাসভবন এলিসি প্রাসাদে প্রেস সচিবদের এই বিষয়ে জানতে চাওয়া হয় যে, কিয়ের স্টারমার এবং মাখোঁ গত সপ্তাহে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন চেকার্সে এক বৈঠকে এ ব্যাপারে আলোচনা করেছেন কি না। তাঁরা এই বিষয়টি অস্বীকার করেননি। কিন্তু সরাসরি এই বিষয়ে কোনো মন্তব্যও করেননি। বিষয়টি গোপন রাখা হচ্ছে এবং ব্রিটিশ সরকারের একাধিক উচ্চপর্যায়ের সূত্র জানিয়েছে, ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী এখনো পুরোপুরি এই প্রস্তাবকে সমর্থন করেননি।
ব্রিটিশ সরকারের একটি সূত্র টেলিগ্রাফকে নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, ‘এখানে কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে। যেমন—আমরা কী সমর্থন করতে পারি এবং কী সমর্থন করতে চাই। আরও বড় প্রশ্ন হলো, ওই (যাদের মোতায়েন করা হবে) সেনাদের বিরুদ্ধে কী ধরনের হুমকি থাকতে পারে এবং এটি উত্তেজনা কতটা বাড়াতে পারে।’
এই বিষয়টি এমন সময়ে সামনে এল, যখন ইউরোপীয় নেতারা ইউক্রেনের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় সহায়তা করার উপায় খুঁজছেন। বিশেষ করে, নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প কিয়েভকে রাশিয়ার সঙ্গে শান্তি চুক্তি করতে চাপ দিতে শুরু করার আলোকে ইউরোপীয়রা ইউক্রেনের জন্য নতুন পথ তালাশ করছেন।
ডোনাল্ড ট্রাম্প আগামী সোমবার আনুষ্ঠানিকভাবে হোয়াইট হাউসে প্রবেশ করবেন প্রেসিডেন্ট হিসেবে। তিনি তাঁর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতিতে বলেছিলেন, তিনি ক্ষমতায় এলে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ইউক্রেন যুদ্ধ শেষ করবেন। তবে সম্প্রতি সেই ঘোষণা থেকে সরে এসে প্রথম ছয় মাসে যুদ্ধ শেষ করার পরিকল্পনা করেছেন।
ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী বহুদিন ধরেই আশাবাদ ব্যক্ত করছেন, তিনি ইউক্রেনে সফর করবেন। তাঁর এই সফরের আকাঙ্ক্ষা ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট জেলেনস্কির প্রতি সমর্থনের প্রতীক হিসেবে দেখা হতে পারে। বিশেষ করে জেলেনস্কির ওপর থেকে মার্কিন সমর্থন কিছু হ্রাস পাওয়ার প্রেক্ষাপটে। জনসমক্ষে যুক্তরাজ্যের সরকারের অবস্থান হলো—পশ্চিমা মিত্রদের ইউক্রেনকে যতটা সম্ভব সমর্থন দিতে হবে এবং ইউক্রেনীয়রা সিদ্ধান্ত নেবেন কখন এবং কীভাবে শান্তি আলোচনা হবে।
তবে ব্রিটিশ মন্ত্রী ও কর্মকর্তাদের ধারণা, ট্রাম্প ইউক্রেন এবং রাশিয়াকে আলোচনায় বসানোর জন্য চাপ দেবেন এবং তাঁরা এখন পরবর্তী পদক্ষেপ নিয়ে আলোচনা করছেন। তবে একটি ধারণা এখন সর্বত্রই আলোচিত হচ্ছে। তা হলো ইউক্রেনে পশ্চিমা সেনাদের পাঠানোর সম্ভাবনা। এই চিন্তা করা হচ্ছে যে, রাশিয়া যদি ইউক্রেনের দখল করা কিছু এলাকা শান্তি চুক্তির অংশ হিসেবে রেখে দেয়, তবে ইউক্রেনের বাকি অঞ্চলকে রাশিয়ার ভবিষ্যৎ আক্রমণ থেকে রক্ষা করতে কী ব্যবস্থা নেওয়া যেতে পারে।
এই পরিস্থিতিতে ব্রিটিশ কর্মকর্তারা সিদ্ধান্তে পৌঁছেছেন, ট্রাম্প যেহেতু এর আগেও বিদেশে সেনা পাঠানোর ব্যাপারে কঠোর সমালোচনা করেছেন এবং ইউক্রেনের জন্য আর্থিক সহায়তা নিয়ে তাঁর অবস্থান পরিষ্কার করেছেন, তাই যুক্তরাষ্ট্র হয়তো ইউক্রেনে সেনা পাঠাবে না। তবে যুক্তরাষ্ট্রের প্রস্তাব হলো, পশ্চিমা সেনারা ইউক্রেন এবং রাশিয়ার নতুন সীমান্তের ৮০০ মাইল দীর্ঘ সীমানা রক্ষার জন্য নিয়োজিত থাকবে, যেখানে একটি নিরস্ত্রীকৃত বাফার অঞ্চল তৈরি হবে।
এরই মধ্যে মাখোঁ এই ধারণাটি প্রচার করছেন যে, ইউরোপীয় মিত্ররা ইউক্রেনে এই সীমান্তে এমন ভূমিকা পালন করতে পারে। তাঁর অন্যান্য নেতাদের সঙ্গে আলোচনা ইতিমধ্যেই প্রকাশ্যে এসেছে। ফরাসি প্রেসিডেন্ট এবং দোনাল্দ তুস্ক এই প্রস্তাবটি গত ডিসেম্বরে আলোচনা করেছেন। তবে তুস্ক তখন এটিকে খুব গুরুত্ব দেননি। বলেছিলেন যে ওয়ারশ এ ধরনের কোনো পদক্ষেপের পরিকল্পনা করছে না।
মাখোঁ এবং জেলেনস্কি গত সোমবার এই সম্ভাব্য পরিকল্পনাটি নিয়ে আলোচনা করেছেন। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে লিখেছেন, ‘আমরা শান্তি অর্জন এবং কার্যকর সুরক্ষা নিশ্চয়তার জন্য প্রধান মিত্রদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করার বিষয়ে একমত হয়েছি।’
তিনি আরও লিখেন, ‘একটি এমন নিশ্চয়তার অংশ হিসেবে, আমরা ফরাসি উদ্যোগ নিয়ে আলোচনা করেছি। যেখানে ইউক্রেনে সামরিক বাহিনীর সদস্যদের নিয়োগ করা হবে। আমরা এটি বাস্তবায়নের জন্য পদক্ষেপ, সম্ভাব্য সম্প্রসারণ এবং অন্যান্য দেশগুলোর এই প্রচেষ্টায় অংশগ্রহণ নিয়ে আলোচনা করেছি।’
ব্রিটিশ কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, তারা এখনো এই প্রস্তাবটি পূর্ণরূপে সমর্থন করেনি। একটি সরকারি সূত্র টেলিগ্রাফকে বলেন, ‘আমরা কিছুটা আগেই এগিয়ে যাচ্ছি। তবে আমরা এখনো সেখানে পৌঁছাইনি।’ তবে এই আলোচনা থেকে একটি বিষয় স্পষ্ট যে, ডাউনিং স্ট্রিট ইউক্রেনকে সমর্থন করতে বদ্ধপরিকর, এমনকি ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পরও।
তবে ইউক্রেনে সেনা পাঠানোর অর্থ হলো—প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের বাজেটের ওপর ব্যাপক চাপ। এ ছাড়া, এই বিষয়টি এমন এক সময়ে বাস্তবায়িত হতে পারে, যখন ব্রিটেন সরকার ব্যয় কমানোর পরিকল্পনা করছে। এ ছাড়া, ব্রিটিশ সমর নেতারা সতর্ক করেছেন যে, যুক্তরাজ্যের যুদ্ধ করার ক্ষমতা নেই।
টিকটকের বিরুদ্ধে একটি মামলায় রায় দিয়েছেন মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট। এই রায়ে যুক্তরাষ্ট্রের একটি ফেডারেল আইনকে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে। এই আইনের অধীনে চীনা মালিকানাধীন টিকটক অ্যাপটির মালিকানা বদলাতে হবে অথবা এটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হবে। , , যোগাযোগমাধ্যম, সুপ্রিম কোর্ট, আদা
২ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের নিরাপত্তা পরিষদ গাজায় যুদ্ধবিরতি ও জিম্মিদের মুক্তি সংক্রান্ত চুক্তি অনুমোদনের সুপারিশ করেছে। আজ শুক্রবার পূর্ণাঙ্গ মন্ত্রিসভার বৈঠকের পর চুক্তিটি চূড়ান্ত অনুমোদন পাবে বলে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এক বিবৃতিতে জানানো হয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্টের অভিষেক অনুষ্ঠানে বিদেশি কূটনীতিকদের সৌজন্যমূলক অংশগ্রহণ থাকে। সাধারণত বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্র ও সরকারপ্রধানদের আমন্ত্রণ জানানো হয় না। ট্রাম্প অবশ্য প্রচলিত রীতিনীতির ধার ধারেন না। তিনি তাঁর শপথ অনুষ্ঠানে অনেক বিদেশি নেতাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন। তালিকায় ইউরোপের মধ্যমপন্থীদের বাদ...
৪ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের আগেই যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মী ব্যবস্থাপনা ও অভ্যন্তরীণ তদারক অনুবিভাগের তিন সিনিয়র ক্যারিয়ার কূটনীতিককে পদত্যাগের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের সহকারীরা তাঁদের এই নির্দেশ দিয়েছেন।
৫ ঘণ্টা আগে