অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সৌদি আরবকে কোনো চাপ প্রয়োগ করতে হবে না। দেশটি এমনিতেই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে। এমনও হতে পারে, এ বছরই দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে বিভিন্ন নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করার ফাঁকে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প এ কথা বলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিস তাঁর প্রধান কার্যালয়।
ট্রাম্পের কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি কি ইসরায়েল ও সৌদি আরবের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য চাপ প্রয়োগ করবেন? জবাবে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না, আমাকে কোনো চাপ প্রয়োগ করতে হবে। এটা এমনিতেই হবে। হয়তো এখনই নয়, কিন্তু তারা আব্রাহাম অ্যাকর্ডে থাকবে। সৌদি আরব এতে যোগ দেবে...হতে পারে (এই বছরেই) খুব শিগগিরই।’
এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর সৌদি আরব একাধিকবার বলেছে, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়িত না হলে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না। গত বছরের ১১ নভেম্বর সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আরব-ইসলামি শীর্ষ সম্মেলনে উদ্বোধনী ভাষণে আরও একবার সেই অবস্থান তুলে ধরেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।
মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড, আল-আকসা মসজিদের পবিত্রতা লঙ্ঘন এবং ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে দেশটির শাসকদের ভূমিকা খর্ব করা ফিলিস্তিনি জনগণের বৈধ অধিকার নিশ্চিত করার এবং আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করবে।
একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, ফিলিস্তিন জাতিসংঘে পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার যোগ্য। আমরা তাদের পাশে আছি। মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, ‘আমরা দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের জন্য একটি বৈশ্বিক উদ্যোগ হাতে নিয়েছি। ১৯৬৭ সালের সীমানার মধ্যে পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিতে শান্তিপ্রিয় দেশগুলোকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে কাজ করছি।
তবে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি উড়িয়ে দিয়েছে ইসরায়েল। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের বিষয়টিকে একটি অবাস্তব লক্ষ্য হিসেবে মন্তব্য করেছেন ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিয়ন সার। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, বর্তমান সময়ে এটা কোনো বাস্তবসম্মত বিষয় নয়। আমাদের অবশ্যই বাস্তববাদী হতে হবে। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে সেটা হবে হামাসের রাষ্ট্র।’
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সৌদি আরবকে কোনো চাপ প্রয়োগ করতে হবে না। দেশটি এমনিতেই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে। এমনও হতে পারে, এ বছরই দুই দেশের সম্পর্ক স্বাভাবিক হতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেছেন ট্রাম্প।
কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল সোমবার হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে বিভিন্ন নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করার ফাঁকে সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলার সময় ডোনাল্ড ট্রাম্প এ কথা বলেন। মার্কিন প্রেসিডেন্টের সরকারি বাসভবন হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিস তাঁর প্রধান কার্যালয়।
ট্রাম্পের কাছে জানতে চাওয়া হয়, তিনি কি ইসরায়েল ও সৌদি আরবের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক করার জন্য চাপ প্রয়োগ করবেন? জবাবে তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয় না, আমাকে কোনো চাপ প্রয়োগ করতে হবে। এটা এমনিতেই হবে। হয়তো এখনই নয়, কিন্তু তারা আব্রাহাম অ্যাকর্ডে থাকবে। সৌদি আরব এতে যোগ দেবে...হতে পারে (এই বছরেই) খুব শিগগিরই।’
এদিকে, গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন শুরু হওয়ার পর সৌদি আরব একাধিকবার বলেছে, ফিলিস্তিন-ইসরায়েল দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়িত না হলে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না। গত বছরের ১১ নভেম্বর সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে আরব-ইসলামি শীর্ষ সম্মেলনে উদ্বোধনী ভাষণে আরও একবার সেই অবস্থান তুলে ধরেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান।
মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, নিরপরাধ মানুষের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড, আল-আকসা মসজিদের পবিত্রতা লঙ্ঘন এবং ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে দেশটির শাসকদের ভূমিকা খর্ব করা ফিলিস্তিনি জনগণের বৈধ অধিকার নিশ্চিত করার এবং আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠার প্রচেষ্টাকে বাধাগ্রস্ত করবে।
একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দিয়ে তিনি বলেন, ফিলিস্তিন জাতিসংঘে পূর্ণ সদস্যপদ পাওয়ার যোগ্য। আমরা তাদের পাশে আছি। মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, ‘আমরা দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের জন্য একটি বৈশ্বিক উদ্যোগ হাতে নিয়েছি। ১৯৬৭ সালের সীমানার মধ্যে পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি ফিলিস্তিনি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা এবং জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিতে শান্তিপ্রিয় দেশগুলোকে উৎসাহিত করার লক্ষ্যে কাজ করছি।
তবে দ্বি-রাষ্ট্র সমাধানের মাধ্যমে ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি উড়িয়ে দিয়েছে ইসরায়েল। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের বিষয়টিকে একটি অবাস্তব লক্ষ্য হিসেবে মন্তব্য করেছেন ইসরায়েলের পররাষ্ট্রমন্ত্রী গিদিয়ন সার। তিনি বলেন, ‘আমার মনে হয়, বর্তমান সময়ে এটা কোনো বাস্তবসম্মত বিষয় নয়। আমাদের অবশ্যই বাস্তববাদী হতে হবে। ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠিত হলে সেটা হবে হামাসের রাষ্ট্র।’
ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল হিলে সোমবার মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়েছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। এই অনুষ্ঠানে ট্রাম্পের সমর্থকদের উদ্দেশ্যে এক ভাষণে বিলিয়নিয়ার ইলন মাস্ক বলেন, ‘আপনাদের জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে। ধন্যবাদ।’
৩৭ মিনিট আগেক্ষমতা গ্রহণের পরপরই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন মিমকয়েন ক্রিপ্টো জগতে ব্যাপক সাড়া ফেলেছে। গতকাল সোমবার পর্যন্ত কয়েনটির বাজার মূলধন ১০ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। তাঁর ক্রিপ্টোবান্ধব প্রশাসনের কারণে বিটকয়েনের দামও নতুন রেকর্ডে পৌঁছেছে।
২ ঘণ্টা আগেসকাল সাড়ে ৮টা থেকেই যুদ্ধবিরতি শুরু হওয়ার কথা ছিল। গাজার আল-কিদরা পরিবারের কাছে এটি ছিল একটি দারুণ সুখবর। কারণ টানা ১৫ মাস ধরে ইসরায়েলি হামলা সহ্য করে টিকে ছিল পরিবারটি। এই সময়ের মধ্যে অবশ্য তারা একাধিক বার বাস্তুচ্যুত হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেডোনাল্ড ট্রাম্প, গাজা, ফিলিস্তিন, ইসরায়েল, নিষেধাজ্ঞা, জো বাইডেন, ইসরায়েল, প্রেসিডেন্ট, গাজা, পশ্চিম তীর, ফিলিস্তিনি, সহিংসতা, সেটলার, বসতি স্থাপনকারী, মার্কিন নিষেধাজ্ঞা
২ ঘণ্টা আগে