অনলাইন ডেস্ক
২০০৫ সালে কিং আবদুল্লাহ স্কলারশিপ প্রোগ্রাম চালু হওয়ার পর থেকে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়া সৌদি আরবের শিক্ষার্থীর সংখ্যা হঠাৎই অনেক বেড়ে যায়। তবে এখন আর সৌদি আরবের শিক্ষার্থীরা আগের মতো আকৃষ্ট হচ্ছেন না মার্কিন মুল্লুকে পড়ালেখা করতে।
সৌদি আরবের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া শুরু করেন ১৯৫০-এর দশকে। ১৯৫৩ সালে বাদশা আবদুল আজিজ আল সৌদ দেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতির জন্য মিনিস্ট্রি অব এডুকেশন প্রতিষ্ঠা করেন। মন্ত্রণালয়ের নেওয়া পদক্ষেপগুলোর অন্যতম ছিল, পৃথিবীর নামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করতে সৌদি শিক্ষার্থীদের পাঠানো।
গোড়ার দিকে বেশির ভাগ শিক্ষার্থীকে পাঠানো হতো মিসর, লেবাননের মতো আরব দেশগুলোতে। ১৯৬০-এর দশকে তেল কারখানায় সক্রিয় উপস্থিতিসহ সৌদি আরবে মার্কিন নাগরিকদের সংখ্যা বাড়তে থাকে। তখনই সৌদি সরকার সেখানকার শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোয় পাঠানো শুরু করে।
সৌদি আরবের শিক্ষার্থীদের প্রথম দলটি যুক্তরাষ্ট্রে যায় ১৯৫৮ সালে। তাঁদের অনেকেই ফিরে এসে সন্তানদের তাঁদের পদাঙ্ক অনুসরণে উৎসাহিত করেন। পরের বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে সৌদি শিক্ষার্থীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় বাড়তে থাকে। এ তথ্য জানায় আরব আমিরাতের গণমাধ্যম গালফ নিউজ।
সৌদি শিক্ষার্থীরা আগে কেন যুক্তরাষ্ট্রকে বেছে নিতেন
সৌদি আরবের নাগরিকদের মার্কিন মুল্লুক সম্পর্কে জ্ঞান সীমাবদ্ধ ছিল এরামকো টেলিভিশনে পুরোনো পশ্চিমা অনুষ্ঠানগুলো প্রচারিত হোয়ার আগে পর্যন্ত। যত সময় গড়াতে লাগল, টেলিভিশন ও সংবাদপত্রগুলো দেশের মানুষের সংবাদ পাওয়ার বড় মাধ্যমে পরিণত হতে লাগল। আর আমেরিকা সম্পর্কে আরও বেশি করে জানতে পারল সৌদি নাগরিকেরা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা করা সৌদি আরবের শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতার আলোকে একটি গবেষণায় এমন কিছু বিষয় উঠে এসেছে, যেগুলো শিক্ষার্থীদের সেখানে লেখাপড়া করতে আগ্রহী করে তোলে। এগুলোর মধ্যে আছে সংবাদমাধ্যমের সাহায্যে যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে এখানকার শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বাড়া, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন থেকে উৎসাহ পাওয়া, পড়ালেখা ও জীবনযাত্রার ব্যয় আওতার মধ্যে থাকা, পরিবেশ ও ভৌগোলিক অবস্থা অনুকূলে থাকা ইত্যাদি।
পাশাপাশি সৌদি আরবের শিক্ষা মন্ত্রণালয় যে বৃত্তির ব্যবস্থা করত, তাতে পড়ালেখার ফি, জীবনযাত্রার ব্যয়, এমনকি প্রতিবছর সৌদি আরব ঘুরে যাওয়ার প্লেন ভাড়াও উঠে যেত তাতে। এটি সৌদি শিক্ষার্থীদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিংবা অন্য কোথাও উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে বড় অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।
সত্তরের দশকের শেষ দিকে যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা করতে যাওয়া সৌদি শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়ায় প্রথমবারের মতো। এই সংখ্যাবৃদ্ধি অব্যাহত থাকে আশির দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত। তখন তেলের দামে মন্দার কারণে বৃত্তির সংখ্যা কমিয়ে আনে সৌদি সরকার। শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমার বড় ধাক্কাটি আসে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে সন্ত্রাসী হামলার পর। ওই সময় স্টুডেন্ট ভিসা জোগাড় প্রায় অসম্ভব হয় পড়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে।
সৌদি শিক্ষার্থীদের সেখানে ভর্তি কঠিন হয়ে পড়ায় পরের কয়েক বছর শিক্ষার্থী গমনের হার কমা অব্যাহত থাকে। একপর্যায়ে সংখ্যাটি নেমে আসে ৩ হাজারের আশপাশে।
২০০৫ সালে বাদশাহ আবদুল্লাহ ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের মধ্যে একটি চুক্তির ফলাফল হিসেবে কিং আবদুল্লাহ স্কলারশিপ প্রোগ্রামের (কেএএসপি) জন্ম হয়। আর এটা যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে সৌদি নাগরিকদের উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়ার হার আবার বাড়িয়ে দেয়।
মার্কিন মুল্লুকে সৌদি শিক্ষার্থী: সর্বোচ্চ সীমা ও সংখ্যার পতন
উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই উচ্চহারে বাড়তে থাকে। পরের দশকে এটি লাখ ছাড়িয়ে যায়। এই সংখ্যাবৃদ্ধি যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়ার শিক্ষার বিবেচনায় মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে সৌদি আরবকে সবার ওপরে নিয়ে যায়।
তবে যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী যাওয়ার হার একপর্যায়ে আবার ধারাবাহিকভাবে কমতে শুরু করে। এর একটি কারণ, পড়ালেখা করতে যাওয়ার জন্য যে শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হয় তাতে কড়াকড়ি। একই সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ে, অর্থাৎ গত কয়েক বছরে আরেকটি বিষয় গুরুত্বপর্ণ ভূমিকা রাখতে শুরু করেছে। সেটি হলো, এখানকার কলেজ শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও দাদা-নানারা আবিষ্কার করছেন, একসময়ের বহুল আকাঙ্খিত দেশটিতে সামাজিক পরিবেশ বা রীতিনীতির অধঃপতন ঘটেছে, সেই সঙ্গে সেখানে ব্যক্তিগত নিরাপত্তার অভাব, সাংস্কৃতিক পরিবেশ ও মূল্যবোধের নিম্নমুখী অবস্থা।
সৌদি আরবের প্রথম সারির একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত ডিন ড. সালেহ বলেন, ‘আমি সৌভাগ্যবান যে, যুক্তরাষ্ট্রে বৃত্তিসহ সৌদি শিক্ষার্থীদের প্রথম যে দলটি পাঠানো হয়েছিল তার একজন সদস্য ছিলাম। সেখানকার যে সময় কেটেছে, তা সব সময় আনন্দের সঙ্গে স্মরণ করি। মার্কিন নাগরিকদের বন্ধুভাবাপন্ন মনোভাব ও সদয় আচরণকে শ্রদ্ধা করি আমি। যখন আমার সন্তানেরা বড় হয়, তাদের সেখানে পড়ালেখা করতে উৎসাহ দিয়েছি আমি।’
ড. সালেহ আরও বলেন ‘তবে এখন আপনি পাবেন সংঘাত ও গোলাগুলির একটার পর একটা খবর, শুনবেন শঙ্কিত করার মতো লিঙ্গবৈষম্য ও প্রকাশ্যে নানা অপরাধ ঘটার খবর। আর আমরা অবশ্যই অভিভাবকেরা সন্তানেরা যেখানে যাবে সেই জায়গার ব্যাপারে সতর্ক থাকব।’ এখন সৌদী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য জার্মানি আর জাপানকে সহজ ও নিরাপদ বিকল্প বলে মনে করেন তিনি।
২০০৫ সালে কিং আবদুল্লাহ স্কলারশিপ প্রোগ্রাম চালু হওয়ার পর থেকে আমেরিকায় উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়া সৌদি আরবের শিক্ষার্থীর সংখ্যা হঠাৎই অনেক বেড়ে যায়। তবে এখন আর সৌদি আরবের শিক্ষার্থীরা আগের মতো আকৃষ্ট হচ্ছেন না মার্কিন মুল্লুকে পড়ালেখা করতে।
সৌদি আরবের শিক্ষার্থীরা উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া শুরু করেন ১৯৫০-এর দশকে। ১৯৫৩ সালে বাদশা আবদুল আজিজ আল সৌদ দেশের শিক্ষাব্যবস্থার উন্নতির জন্য মিনিস্ট্রি অব এডুকেশন প্রতিষ্ঠা করেন। মন্ত্রণালয়ের নেওয়া পদক্ষেপগুলোর অন্যতম ছিল, পৃথিবীর নামী বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করতে সৌদি শিক্ষার্থীদের পাঠানো।
গোড়ার দিকে বেশির ভাগ শিক্ষার্থীকে পাঠানো হতো মিসর, লেবাননের মতো আরব দেশগুলোতে। ১৯৬০-এর দশকে তেল কারখানায় সক্রিয় উপস্থিতিসহ সৌদি আরবে মার্কিন নাগরিকদের সংখ্যা বাড়তে থাকে। তখনই সৌদি সরকার সেখানকার শিক্ষার্থীদের যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা দেশগুলোয় পাঠানো শুরু করে।
সৌদি আরবের শিক্ষার্থীদের প্রথম দলটি যুক্তরাষ্ট্রে যায় ১৯৫৮ সালে। তাঁদের অনেকেই ফিরে এসে সন্তানদের তাঁদের পদাঙ্ক অনুসরণে উৎসাহিত করেন। পরের বছরগুলোতে যুক্তরাষ্ট্রে সৌদি শিক্ষার্থীর সংখ্যা উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় বাড়তে থাকে। এ তথ্য জানায় আরব আমিরাতের গণমাধ্যম গালফ নিউজ।
সৌদি শিক্ষার্থীরা আগে কেন যুক্তরাষ্ট্রকে বেছে নিতেন
সৌদি আরবের নাগরিকদের মার্কিন মুল্লুক সম্পর্কে জ্ঞান সীমাবদ্ধ ছিল এরামকো টেলিভিশনে পুরোনো পশ্চিমা অনুষ্ঠানগুলো প্রচারিত হোয়ার আগে পর্যন্ত। যত সময় গড়াতে লাগল, টেলিভিশন ও সংবাদপত্রগুলো দেশের মানুষের সংবাদ পাওয়ার বড় মাধ্যমে পরিণত হতে লাগল। আর আমেরিকা সম্পর্কে আরও বেশি করে জানতে পারল সৌদি নাগরিকেরা।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা করা সৌদি আরবের শিক্ষার্থীদের অভিজ্ঞতার আলোকে একটি গবেষণায় এমন কিছু বিষয় উঠে এসেছে, যেগুলো শিক্ষার্থীদের সেখানে লেখাপড়া করতে আগ্রহী করে তোলে। এগুলোর মধ্যে আছে সংবাদমাধ্যমের সাহায্যে যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কে এখানকার শিক্ষার্থীদের জ্ঞান বাড়া, বন্ধুবান্ধব ও আত্মীয়স্বজন থেকে উৎসাহ পাওয়া, পড়ালেখা ও জীবনযাত্রার ব্যয় আওতার মধ্যে থাকা, পরিবেশ ও ভৌগোলিক অবস্থা অনুকূলে থাকা ইত্যাদি।
পাশাপাশি সৌদি আরবের শিক্ষা মন্ত্রণালয় যে বৃত্তির ব্যবস্থা করত, তাতে পড়ালেখার ফি, জীবনযাত্রার ব্যয়, এমনকি প্রতিবছর সৌদি আরব ঘুরে যাওয়ার প্লেন ভাড়াও উঠে যেত তাতে। এটি সৌদি শিক্ষার্থীদের মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র কিংবা অন্য কোথাও উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে বড় অনুঘটক হিসেবে কাজ করে।
সত্তরের দশকের শেষ দিকে যুক্তরাষ্ট্রে পড়ালেখা করতে যাওয়া সৌদি শিক্ষার্থীদের সংখ্যা ১০ হাজার ছাড়ায় প্রথমবারের মতো। এই সংখ্যাবৃদ্ধি অব্যাহত থাকে আশির দশকের মাঝামাঝি পর্যন্ত। তখন তেলের দামে মন্দার কারণে বৃত্তির সংখ্যা কমিয়ে আনে সৌদি সরকার। শিক্ষার্থীর সংখ্যা কমার বড় ধাক্কাটি আসে ২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর নিউইয়র্কের ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারে সন্ত্রাসী হামলার পর। ওই সময় স্টুডেন্ট ভিসা জোগাড় প্রায় অসম্ভব হয় পড়ে উত্তপ্ত পরিস্থিতিতে।
সৌদি শিক্ষার্থীদের সেখানে ভর্তি কঠিন হয়ে পড়ায় পরের কয়েক বছর শিক্ষার্থী গমনের হার কমা অব্যাহত থাকে। একপর্যায়ে সংখ্যাটি নেমে আসে ৩ হাজারের আশপাশে।
২০০৫ সালে বাদশাহ আবদুল্লাহ ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট জর্জ বুশের মধ্যে একটি চুক্তির ফলাফল হিসেবে কিং আবদুল্লাহ স্কলারশিপ প্রোগ্রামের (কেএএসপি) জন্ম হয়। আর এটা যুক্তরাষ্ট্রসহ বিভিন্ন দেশে সৌদি নাগরিকদের উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়ার হার আবার বাড়িয়ে দেয়।
মার্কিন মুল্লুকে সৌদি শিক্ষার্থী: সর্বোচ্চ সীমা ও সংখ্যার পতন
উচ্চশিক্ষার জন্য মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়া শিক্ষার্থীর সংখ্যা স্বাভাবিকভাবেই উচ্চহারে বাড়তে থাকে। পরের দশকে এটি লাখ ছাড়িয়ে যায়। এই সংখ্যাবৃদ্ধি যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য যাওয়ার শিক্ষার বিবেচনায় মধ্যপ্রাচ্যের মধ্যে সৌদি আরবকে সবার ওপরে নিয়ে যায়।
তবে যুক্তরাষ্ট্রে শিক্ষার্থী যাওয়ার হার একপর্যায়ে আবার ধারাবাহিকভাবে কমতে শুরু করে। এর একটি কারণ, পড়ালেখা করতে যাওয়ার জন্য যে শিক্ষাগত যোগ্যতা চাওয়া হয় তাতে কড়াকড়ি। একই সঙ্গে সাম্প্রতিক সময়ে, অর্থাৎ গত কয়েক বছরে আরেকটি বিষয় গুরুত্বপর্ণ ভূমিকা রাখতে শুরু করেছে। সেটি হলো, এখানকার কলেজ শিক্ষার্থীদের অভিভাবক ও দাদা-নানারা আবিষ্কার করছেন, একসময়ের বহুল আকাঙ্খিত দেশটিতে সামাজিক পরিবেশ বা রীতিনীতির অধঃপতন ঘটেছে, সেই সঙ্গে সেখানে ব্যক্তিগত নিরাপত্তার অভাব, সাংস্কৃতিক পরিবেশ ও মূল্যবোধের নিম্নমুখী অবস্থা।
সৌদি আরবের প্রথম সারির একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত ডিন ড. সালেহ বলেন, ‘আমি সৌভাগ্যবান যে, যুক্তরাষ্ট্রে বৃত্তিসহ সৌদি শিক্ষার্থীদের প্রথম যে দলটি পাঠানো হয়েছিল তার একজন সদস্য ছিলাম। সেখানকার যে সময় কেটেছে, তা সব সময় আনন্দের সঙ্গে স্মরণ করি। মার্কিন নাগরিকদের বন্ধুভাবাপন্ন মনোভাব ও সদয় আচরণকে শ্রদ্ধা করি আমি। যখন আমার সন্তানেরা বড় হয়, তাদের সেখানে পড়ালেখা করতে উৎসাহ দিয়েছি আমি।’
ড. সালেহ আরও বলেন ‘তবে এখন আপনি পাবেন সংঘাত ও গোলাগুলির একটার পর একটা খবর, শুনবেন শঙ্কিত করার মতো লিঙ্গবৈষম্য ও প্রকাশ্যে নানা অপরাধ ঘটার খবর। আর আমরা অবশ্যই অভিভাবকেরা সন্তানেরা যেখানে যাবে সেই জায়গার ব্যাপারে সতর্ক থাকব।’ এখন সৌদী শিক্ষার্থীদের উচ্চশিক্ষার জন্য জার্মানি আর জাপানকে সহজ ও নিরাপদ বিকল্প বলে মনে করেন তিনি।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে নতুন হাইপারসনিক ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে যাবে। অর্থাৎ, রাশিয়া ইউক্রেনে এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়ে যাবে।
১ ঘণ্টা আগেএকজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১২ ঘণ্টা আগে