অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত কিউবা, হাইতি, নিকারাগুয়া ও ভেনেজুয়েলার ৫ লাখ ৩০ হাজার বৈধ অভিবাসীকে কলমের এক খোঁচায় অবৈধ বলে ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার মার্কিন ফেডারেল রেজিস্ট্রারে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ৫ লাখ ৩০ হাজার অভিবাসীর অস্থায়ী আইনি মর্যাদা বাতিল করতে যাচ্ছে। এটি তাঁর অভিবাসননীতির কড়াকড়ি আরোপের সর্বশেষ পদক্ষেপ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। এর ফলে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলে অনুমোদিত দুই বছরের ‘প্যারোল’ (সাময়িক প্রবেশাধিকার) প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাবে। স্থানীয় স্পনসর থাকা সাপেক্ষে ওই কর্মসূচির আওতায় এসব অভিবাসী যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি পেয়েছিলেন।
রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত ট্রাম্প অভিবাসননীতিতে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত অবৈধ অভিবাসীদের রেকর্ড সংখ্যায় নির্বাসনে পাঠানোর পদক্ষেপ নিয়েছেন। তাঁর দাবি, ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নির্বাচিত সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের চালু করা এসব প্যারোল কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল আইন লঙ্ঘন করেছে। এ জন্য তিনি ২০ জানুয়ারির এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এসব কর্মসূচি বাতিলের নির্দেশ দেন।
ট্রাম্প ৬ মার্চ জানান, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় নেওয়া প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার ইউক্রেনীয়র প্যারোল মর্যাদা বাতিল করা হবে কি না, সে বিষয়েও তিনি শিগগির সিদ্ধান্ত নেবেন। এর আগে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসন এই মর্যাদা এপ্রিলের মধ্যেই প্রত্যাহার করার পরিকল্পনা করছে।
বাইডেন ২০২২ সালে ভেনেজুয়েলাবাসীদের জন্য প্যারোল প্রবেশাধিকার চালু করেছিলেন এবং ২০২৩ সালে তা কিউবা, হাইতি ও নিকারাগুয়ায়ও সম্প্রসারিত হয়। তাঁর প্রশাসন এসব দেশের অভিবাসীদের উচ্চমাত্রার অবৈধ প্রবেশ ঠেকানোর চেষ্টা করছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এই চার দেশের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরেই উত্তপ্ত ছিল।
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে বাইডেন প্রশাসন নতুন কিছু আইনি পথ চালু করেছিল, যার মধ্যে সীমান্ত পারাপারে কড়াকড়িও ছিল। ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন সিদ্ধান্তের ফলে প্যারোল সুবিধাভোগী প্রায় ৫ লাখ অভিবাসী এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে চাইলে নির্বাসনের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। তবে তাদের মধ্যে কতজন ইতিমধ্যে অন্য কোনো আইনি মর্যাদা পেয়েছেন বা সুরক্ষা লাভ করেছেন, তা স্পষ্ট নয়।
সোমবার ফেডারেল রেজিস্ট্রারে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশের জন্য নির্ধারিত এক বিজ্ঞপ্তিতে মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্যারোল মর্যাদা বাতিলের ফলে এসব অভিবাসীকে দ্রুত নির্বাসনের আওতায় আনা সহজ হবে।
গত জানুয়ারিতে কার্যকর হওয়া ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে দুই বছরের কম সময় ধরে বসবাসরত নির্দিষ্ট কিছু অভিবাসীর ক্ষেত্রে দ্রুত নির্বাসন (এক্সপেডাইটেড রিমুভাল) প্রক্রিয়া প্রয়োগ করা যেতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত কিউবা, হাইতি, নিকারাগুয়া ও ভেনেজুয়েলার ৫ লাখ ৩০ হাজার বৈধ অভিবাসীকে কলমের এক খোঁচায় অবৈধ বলে ঘোষণা করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। স্থানীয় সময় গতকাল শুক্রবার মার্কিন ফেডারেল রেজিস্ট্রারে প্রকাশিত এক বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে। ট্রাম্প প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত ৫ লাখ ৩০ হাজার অভিবাসীর অস্থায়ী আইনি মর্যাদা বাতিল করতে যাচ্ছে। এটি তাঁর অভিবাসননীতির কড়াকড়ি আরোপের সর্বশেষ পদক্ষেপ।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২৪ এপ্রিল থেকে এই সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে। এর ফলে সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের আমলে অনুমোদিত দুই বছরের ‘প্যারোল’ (সাময়িক প্রবেশাধিকার) প্রক্রিয়া বন্ধ হয়ে যাবে। স্থানীয় স্পনসর থাকা সাপেক্ষে ওই কর্মসূচির আওতায় এসব অভিবাসী যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশের অনুমতি পেয়েছিলেন।
রিপাবলিকান পার্টি থেকে নির্বাচিত ট্রাম্প অভিবাসননীতিতে কঠোর অবস্থান গ্রহণ করেছেন। তিনি দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই যুক্তরাষ্ট্রে বসবাসরত অবৈধ অভিবাসীদের রেকর্ড সংখ্যায় নির্বাসনে পাঠানোর পদক্ষেপ নিয়েছেন। তাঁর দাবি, ডেমোক্রেটিক পার্টি থেকে নির্বাচিত সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের চালু করা এসব প্যারোল কর্মসূচি যুক্তরাষ্ট্রের ফেডারেল আইন লঙ্ঘন করেছে। এ জন্য তিনি ২০ জানুয়ারির এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে এসব কর্মসূচি বাতিলের নির্দেশ দেন।
ট্রাম্প ৬ মার্চ জানান, রাশিয়ার সঙ্গে যুদ্ধের কারণে যুক্তরাষ্ট্রে আশ্রয় নেওয়া প্রায় ২ লাখ ৪০ হাজার ইউক্রেনীয়র প্যারোল মর্যাদা বাতিল করা হবে কি না, সে বিষয়েও তিনি শিগগির সিদ্ধান্ত নেবেন। এর আগে রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ট্রাম্প প্রশাসন এই মর্যাদা এপ্রিলের মধ্যেই প্রত্যাহার করার পরিকল্পনা করছে।
বাইডেন ২০২২ সালে ভেনেজুয়েলাবাসীদের জন্য প্যারোল প্রবেশাধিকার চালু করেছিলেন এবং ২০২৩ সালে তা কিউবা, হাইতি ও নিকারাগুয়ায়ও সম্প্রসারিত হয়। তাঁর প্রশাসন এসব দেশের অভিবাসীদের উচ্চমাত্রার অবৈধ প্রবেশ ঠেকানোর চেষ্টা করছিল। তবে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে এই চার দেশের কূটনৈতিক ও রাজনৈতিক সম্পর্ক দীর্ঘদিন ধরেই উত্তপ্ত ছিল।
অবৈধ অভিবাসন ঠেকাতে বাইডেন প্রশাসন নতুন কিছু আইনি পথ চালু করেছিল, যার মধ্যে সীমান্ত পারাপারে কড়াকড়িও ছিল। ট্রাম্প প্রশাসনের নতুন সিদ্ধান্তের ফলে প্যারোল সুবিধাভোগী প্রায় ৫ লাখ অভিবাসী এখন যুক্তরাষ্ট্রে থাকতে চাইলে নির্বাসনের ঝুঁকিতে পড়তে পারেন। তবে তাদের মধ্যে কতজন ইতিমধ্যে অন্য কোনো আইনি মর্যাদা পেয়েছেন বা সুরক্ষা লাভ করেছেন, তা স্পষ্ট নয়।
সোমবার ফেডারেল রেজিস্ট্রারে আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশের জন্য নির্ধারিত এক বিজ্ঞপ্তিতে মার্কিন হোমল্যান্ড সিকিউরিটি বিভাগ বা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, প্যারোল মর্যাদা বাতিলের ফলে এসব অভিবাসীকে দ্রুত নির্বাসনের আওতায় আনা সহজ হবে।
গত জানুয়ারিতে কার্যকর হওয়া ট্রাম্প প্রশাসনের নীতি অনুসারে, যুক্তরাষ্ট্রে দুই বছরের কম সময় ধরে বসবাসরত নির্দিষ্ট কিছু অভিবাসীর ক্ষেত্রে দ্রুত নির্বাসন (এক্সপেডাইটেড রিমুভাল) প্রক্রিয়া প্রয়োগ করা যেতে পারে।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের বিশেষ দূত স্টিভ উইটকফ ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের ইউক্রেনের যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনাকে ‘লোক দেখানো’ আখ্যা দিয়ে নাকচ করেছেন। এক সাক্ষাৎকারে উইটকফ বলেছেন—স্টারমার এবং ইউরোপীয় নেতারা ভুলভাবে ভাবছেন যে, তাঁদের সবাইকে উইনস্টন চার্চিলের মতো হতে হবে।
৪৪ মিনিট আগেসিরিয়ার অস্থায়ী প্রেসিডেন্ট আহমদ আল-শারা অস্থায়ী সংবিধানে স্বাক্ষর করার পর থেকে দেশজুড়ে ব্যাপক বিতর্ক ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে। আসাদের পতনের পর এই সংবিধানটি সিরিয়ার পরিবর্তনের একটি পর্যায় হিসেবে উপস্থাপন করা হলেও, এটি নিয়ে অনেক প্রশ্ন ও উদ্বেগ রয়েছে। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এই সংবিধান সিরিয়ার ভবিষ্যতের জন্য
১ ঘণ্টা আগে১৯ মার্চ গ্রেপ্তারের পর একরেম ইমামোগলুকে আদালতে নেওয়া হয়। সেখানে প্রসিকিউটররা তাঁকে দুর্নীতি ও সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে সহায়তা করার অভিযোগে অভিযুক্ত করেন এবং ‘অপরাধী সংগঠনের সন্দেহভাজন নেতা’ বলে আখ্যায়িত করেন। তবে আদালত জানিয়েছেন, ইমামোগলুসহ আরও ২০ জনকে দুর্নীতির অভিযোগে গ্রেপ্তার দেখানো হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেনাইজেরিয়ায় ছুটির মৌসুমে যে চিত্র দেখা যায়, তা যেন কোনো সিনেমার দৃশ্য। বিমানবন্দরে আবেগঘন পুনর্মিলন, অভিজাত ক্লাবগুলোতে শ্যাম্পেইনের বন্যা বয়ে যাওয়া এবং দেশজুড়ে স্থাপন করা অসংখ্য মঞ্চে আফ্রোবিট তারকাদের নাচ-গান আর দুর্দান্ত পরিবেশনার মতো বিষয়গুলো তখন অহরহই দেখা যায়।
৪ ঘণ্টা আগে