গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন
অনলাইন ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ কয়েকটি দেশের খাদ্য সহায়তা কমানোর ফলে বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষ অনাহারের মুখে পড়তে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ইতিমধ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইউএসএআইডির ৮৩ তহবিল বন্ধ করা হয়েছে। এর ফলে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ মানুষেরা আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) জানিয়েছে, তহবিল-সংকটের কারণে সোমালিয়ায় তাদের খাদ্য সহায়তা কমানো হয়েছে। গত মাসে সংস্থাটি সতর্ক করেছিল, এপ্রিল থেকে দেশটিতে প্রায় ৪৪ লাখ মানুষ অপুষ্টিতে ভুগতে পারে। এর কারণ হিসেবে খরা, বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ও সংঘাতকে দায়ী করা হচ্ছে।
এর আগে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য খাদ্য বরাদ্দ অর্ধেক কমানো হয়। একইভাবে কেনিয়ায় শরণার্থীদের রেশন কমানোর ফলে গত সপ্তাহে বিক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
বিশ্বজুড়ে অসমতা নিয়ে কাজ করা থিংকট্যাংক ওডিআই গ্লোবাল ওয়াশিংটনের পরিচালক এলিজাবেথ ক্যাম্পবেল বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানবিক সহায়তাকারী, বিশেষ করে খাদ্য সহায়তার ক্ষেত্রে। এখন এই সহায়তা কমানোর ফলে অপুষ্টি, দুর্ভিক্ষ ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়বে।’
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী ২৮ কোটি ১১ লাখ মানুষ তীব্র খাদ্যসংকটে ছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ‘স্টপ ওয়ার্ক’ নির্দেশনা দেয়। এর ফলে আরও লাখ লাখ মানুষ খাদ্যসংকটে পড়তে পারে।
খাদ্যসংকট শুধু অনাহার নয়, চিকিৎসার অভাবও তৈরি করছে। বিশ্বজুড়ে ৩ কোটি ৬০ লাখ মানুষ তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে, যাদের মধ্যে ১ কোটির বেশি গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
যুক্তরাজ্য তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানোর জন্য বৈদেশিক সহায়তা বাজেট কমিয়ে দিয়েছে। এর ফলে সহায়তার পরিমাণ প্রায় ৬ বিলিয়ন পাউন্ড কমে এসেছে। এতে খাদ্যনিরাপত্তার পাশাপাশি চিকিৎসাসেবাও ব্যাহত হচ্ছে।
এফএও-এর জরুরি বিভাগের পরিচালক রেইন পলসেন বলেন, ‘এখন শুধু সংকটপূর্ণ পরিস্থিতির জন্য সাহায্য দেওয়া হচ্ছে। প্রায় ২০ কোটি মানুষ এমন অবস্থায় রয়েছে, যারা সামান্য ধাক্কায় চরম দুর্ভিক্ষের মুখে পড়তে পারে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সহায়তাকর্মী জানান, তাঁদের সংস্থা ইতিমধ্যে খাদ্য সহায়তা কমানোর প্রভাব দেখছে। সোমালিয়ায় সুবিধাভোগীরা খাদ্য কিনতে ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এ ছাড়া স্তন্যদানকারী মা ও শিশুদের জন্য একটি পুষ্টি কর্মসূচি বন্ধ হয়ে গেছে।
গ্রাউন্ড ট্রুথ সলিউশন নামক একটি মানবিক সাহায্য সংস্থার কর্মী মেগ স্যাটলার বলেন, ‘সোমালিয়ায় অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরা এখন মারা যাচ্ছে। আমাদের সংস্থা ইতিমধ্যে সুদানের গৃহযুদ্ধের সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল দারফুরে সহায়তা বন্ধ হওয়ার প্রমাণ পেয়েছে।’
স্যাটলার বলেন, ‘বাস্তবতা হলো, মানুষ মারা যাচ্ছে এবং তারা মারা যেতে থাকবে।’
গত দুই দশকে খাদ্য সহায়তার ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন এসেছে। আগের মতো শুধু খাদ্যশস্য বিতরণ না করে সরাসরি অর্থ সহায়তা দেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে, যাতে উপকারভোগীরা স্থানীয় বাজার থেকে প্রয়োজনীয় খাবার কিনতে পারেন। ২০২৩ সালে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির খাদ্য সহায়তার এক-তৃতীয়াংশ (প্রায় ২.৮ বিলিয়ন ডলার) নগদ সহায়তা হিসেবে দেওয়া হয়।
কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এখন আবার শস্য কেনার মাধ্যমে সহায়তা দেওয়ার দিকে ঝুঁকছে। ২০২২ সালে দেশটি ২.৬ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ১৮ লাখ টন খাদ্যপণ্য কিনে বিতরণ করেছিল। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্র তার উদ্বৃত্ত শস্য বাজারজাত করতে এই নীতি নিচ্ছে।
অ্যাকশন অ্যাগেইনস্ট হাঙ্গারের পুষ্টি বিভাগের প্রধান আলেক্সান্দ্রা রুটিশাউজার-পেরেরা বলেন, ‘আমরা আবার জরুরি খাদ্য সহায়তার পর্যায়ে ফিরে যাচ্ছি। কোভিড, যুদ্ধ ও জলবায়ু-সংকটের কারণে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে।’
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কারপ্রাপ্ত ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী রতন লাল বলেন, ‘দুর্ভিক্ষ সম্পূর্ণরূপে মানবসৃষ্ট সমস্যা। খাদ্য উৎপাদনে কোনো ঘাটতি নেই, বরং এটি দারিদ্র্য, যুদ্ধ ও রাজনৈতিক সংকটের ফল।’
রতন লাল বলেন, ‘আফ্রিকা যদি কৃষিতে বিনিয়োগ পায়, তাহলে তারা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারবে।’
মানবিক সাহায্য সংস্থা নিয়ারের (Near) সহপ্রতিষ্ঠাতা দেগান আলী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো অনেক বেশি ক্ষমতা নিয়ে নিয়েছে, যার ফলে স্থানীয় সরকার ও সংগঠনগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। জরুরি সহায়তার পরিবর্তে দীর্ঘমেয়াদি কৃষিভিত্তিক সমাধানে মনোযোগ দেওয়া উচিত।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাদ্য সহায়তার বর্তমান সংকট বিশ্বব্যাপী একটি বড় মানবিক সংকট সৃষ্টি করতে পারে, যা শুধু জরুরি সহায়তা দিয়ে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। স্থানীয় পর্যায়ে টেকসই কৃষি উন্নয়নেও বিনিয়োগ করতে হবে।
যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ কয়েকটি দেশের খাদ্য সহায়তা কমানোর ফলে বিশ্বজুড়ে লাখ লাখ মানুষ অনাহারের মুখে পড়তে পারে বলে সতর্ক করেছেন বিশেষজ্ঞরা। ইতিমধ্যে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণা অনুযায়ী, ইউএসএআইডির ৮৩ তহবিল বন্ধ করা হয়েছে। এর ফলে বিশ্বের সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ মানুষেরা আরও বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
এদিকে জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি (ডব্লিউএফপি) জানিয়েছে, তহবিল-সংকটের কারণে সোমালিয়ায় তাদের খাদ্য সহায়তা কমানো হয়েছে। গত মাসে সংস্থাটি সতর্ক করেছিল, এপ্রিল থেকে দেশটিতে প্রায় ৪৪ লাখ মানুষ অপুষ্টিতে ভুগতে পারে। এর কারণ হিসেবে খরা, বৈশ্বিক মূল্যস্ফীতি ও সংঘাতকে দায়ী করা হচ্ছে।
এর আগে বাংলাদেশে রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য খাদ্য বরাদ্দ অর্ধেক কমানো হয়। একইভাবে কেনিয়ায় শরণার্থীদের রেশন কমানোর ফলে গত সপ্তাহে বিক্ষোভ দেখা দিয়েছে।
বিশ্বজুড়ে অসমতা নিয়ে কাজ করা থিংকট্যাংক ওডিআই গ্লোবাল ওয়াশিংটনের পরিচালক এলিজাবেথ ক্যাম্পবেল বলেন, ‘যুক্তরাষ্ট্র ছিল বিশ্বের সবচেয়ে বড় মানবিক সহায়তাকারী, বিশেষ করে খাদ্য সহায়তার ক্ষেত্রে। এখন এই সহায়তা কমানোর ফলে অপুষ্টি, দুর্ভিক্ষ ও মৃত্যুর সংখ্যা বাড়বে।’
জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার (এফএও) তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালে বিশ্বব্যাপী ২৮ কোটি ১১ লাখ মানুষ তীব্র খাদ্যসংকটে ছিল। কিন্তু ২০২৪ সালের জানুয়ারিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকার ‘স্টপ ওয়ার্ক’ নির্দেশনা দেয়। এর ফলে আরও লাখ লাখ মানুষ খাদ্যসংকটে পড়তে পারে।
খাদ্যসংকট শুধু অনাহার নয়, চিকিৎসার অভাবও তৈরি করছে। বিশ্বজুড়ে ৩ কোটি ৬০ লাখ মানুষ তীব্র অপুষ্টিতে ভুগছে, যাদের মধ্যে ১ কোটির বেশি গুরুতর অবস্থায় রয়েছে।
যুক্তরাজ্য তাদের প্রতিরক্ষা ব্যয় বাড়ানোর জন্য বৈদেশিক সহায়তা বাজেট কমিয়ে দিয়েছে। এর ফলে সহায়তার পরিমাণ প্রায় ৬ বিলিয়ন পাউন্ড কমে এসেছে। এতে খাদ্যনিরাপত্তার পাশাপাশি চিকিৎসাসেবাও ব্যাহত হচ্ছে।
এফএও-এর জরুরি বিভাগের পরিচালক রেইন পলসেন বলেন, ‘এখন শুধু সংকটপূর্ণ পরিস্থিতির জন্য সাহায্য দেওয়া হচ্ছে। প্রায় ২০ কোটি মানুষ এমন অবস্থায় রয়েছে, যারা সামান্য ধাক্কায় চরম দুর্ভিক্ষের মুখে পড়তে পারে।’
নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন সহায়তাকর্মী জানান, তাঁদের সংস্থা ইতিমধ্যে খাদ্য সহায়তা কমানোর প্রভাব দেখছে। সোমালিয়ায় সুবিধাভোগীরা খাদ্য কিনতে ঋণ নিতে বাধ্য হচ্ছেন। এ ছাড়া স্তন্যদানকারী মা ও শিশুদের জন্য একটি পুষ্টি কর্মসূচি বন্ধ হয়ে গেছে।
গ্রাউন্ড ট্রুথ সলিউশন নামক একটি মানবিক সাহায্য সংস্থার কর্মী মেগ স্যাটলার বলেন, ‘সোমালিয়ায় অপুষ্টিতে আক্রান্ত শিশুরা এখন মারা যাচ্ছে। আমাদের সংস্থা ইতিমধ্যে সুদানের গৃহযুদ্ধের সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত অঞ্চল দারফুরে সহায়তা বন্ধ হওয়ার প্রমাণ পেয়েছে।’
স্যাটলার বলেন, ‘বাস্তবতা হলো, মানুষ মারা যাচ্ছে এবং তারা মারা যেতে থাকবে।’
গত দুই দশকে খাদ্য সহায়তার ক্ষেত্রে কিছু পরিবর্তন এসেছে। আগের মতো শুধু খাদ্যশস্য বিতরণ না করে সরাসরি অর্থ সহায়তা দেওয়ার প্রবণতা বাড়ছে, যাতে উপকারভোগীরা স্থানীয় বাজার থেকে প্রয়োজনীয় খাবার কিনতে পারেন। ২০২৩ সালে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির খাদ্য সহায়তার এক-তৃতীয়াংশ (প্রায় ২.৮ বিলিয়ন ডলার) নগদ সহায়তা হিসেবে দেওয়া হয়।
কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এখন আবার শস্য কেনার মাধ্যমে সহায়তা দেওয়ার দিকে ঝুঁকছে। ২০২২ সালে দেশটি ২.৬ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে ১৮ লাখ টন খাদ্যপণ্য কিনে বিতরণ করেছিল। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, যুক্তরাষ্ট্র তার উদ্বৃত্ত শস্য বাজারজাত করতে এই নীতি নিচ্ছে।
অ্যাকশন অ্যাগেইনস্ট হাঙ্গারের পুষ্টি বিভাগের প্রধান আলেক্সান্দ্রা রুটিশাউজার-পেরেরা বলেন, ‘আমরা আবার জরুরি খাদ্য সহায়তার পর্যায়ে ফিরে যাচ্ছি। কোভিড, যুদ্ধ ও জলবায়ু-সংকটের কারণে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছে।’
বিশ্ব খাদ্য পুরস্কারপ্রাপ্ত ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী রতন লাল বলেন, ‘দুর্ভিক্ষ সম্পূর্ণরূপে মানবসৃষ্ট সমস্যা। খাদ্য উৎপাদনে কোনো ঘাটতি নেই, বরং এটি দারিদ্র্য, যুদ্ধ ও রাজনৈতিক সংকটের ফল।’
রতন লাল বলেন, ‘আফ্রিকা যদি কৃষিতে বিনিয়োগ পায়, তাহলে তারা খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণ হতে পারবে।’
মানবিক সাহায্য সংস্থা নিয়ারের (Near) সহপ্রতিষ্ঠাতা দেগান আলী বলেন, ‘আন্তর্জাতিক সংস্থাগুলো অনেক বেশি ক্ষমতা নিয়ে নিয়েছে, যার ফলে স্থানীয় সরকার ও সংগঠনগুলো দুর্বল হয়ে পড়েছে। জরুরি সহায়তার পরিবর্তে দীর্ঘমেয়াদি কৃষিভিত্তিক সমাধানে মনোযোগ দেওয়া উচিত।’
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, খাদ্য সহায়তার বর্তমান সংকট বিশ্বব্যাপী একটি বড় মানবিক সংকট সৃষ্টি করতে পারে, যা শুধু জরুরি সহায়তা দিয়ে মোকাবিলা করা সম্ভব নয়। স্থানীয় পর্যায়ে টেকসই কৃষি উন্নয়নেও বিনিয়োগ করতে হবে।
একটি সাইকেল নিয়ে চীনের লি দোংজু যখন বাড়ি ছেড়েছিলেন, তত দিনে তাঁর বয়স হয়ে গিয়েছিল ৫৬ বছর। বর্তমানে ৬৬ বছরের এই দাদিমা সাইকেলে চড়েই এখন পর্যন্ত তিনটি মহাদেশের ১২টি দেশ একাই একাই ঘুরে ফেলেছেন।
১ ঘণ্টা আগেতুরস্কের ইস্তাম্বুল শহরের মেয়র একরেম ইমামোগলুকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনী। বিরোধী দল রিপাবলিকান পিপলস পার্টির (সিএইচপি) এই নেতা প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ানের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে পরিচিত। কয়েক দিন পরে সিএইচপির পক্ষ থেকে একরেম ইমামোগলুকে তুরস্কের প্রেসিডেন
১ ঘণ্টা আগেগত বছরের ৩ মে ব্যতিক্রম স্থাপত্য শৈলীর জেবুন নেসা মসজিদ নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছিল আজকের পত্রিকা। ঢাকার অদূরে সাভারের আশুলিয়ায় গড়ে ওঠা ওই মসজিদ এবার ঠাঁই করে নিয়েছে বিশ্বের সেরা স্থানগুলো নিয়ে করা টাইম ম্যাগাজিনের তালিকায়।
৩ ঘণ্টা আগেসহায়তা নিতে আসা শিশুদের কেউ কেউ এতই ট্রমাটাইজড যে তারা তাদের কষ্টের কথা বলতেও পারে না। তখন তাদের ছবি আঁকতে বলা হয়। তাদের আঁকা ছবি থেকেই ধারণা করতে পারা যায়, কতটা কষ্ট-আতঙ্ক আছে তাদের মনে!
৩ ঘণ্টা আগে