অনলাইন ডেস্ক
ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে গণনাও শেষ হয়েছে। ইরানের নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, দুই প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হলেও কেউই প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পাননি। তবে ভোট গণনা শেষে দেখা গেছে—এতে মধ্যপন্থী হিসেবে পরিচিত মাসুদ পেজেশকিয়ান এগিয়ে আছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির সমর্থনপুষ্ট সাঈদ জালিলি।
কট্টরপন্থীদের ব্যাপক নির্বাচনী প্রচারণার মাঝে নারীর অধিকার, অধিক সামাজিক স্বাধীনতা, পশ্চিমের সঙ্গে বৈরিতায় সতর্কতা ও অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন মধ্যপন্থী মাসুদ পেজেশকিয়ান। গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে খামেনি সমর্থিত কট্টরপন্থী প্রার্থী সাঈদ জালিলির সঙ্গে তাঁর হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। যে কারণে নির্বাচন গড়িয়েছে রান-অফে বা দ্বিতীয় ধাপে। আগামী ৫ জুলাই দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইরনা দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত প্রাথমিক ফলাফলের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মাসুদ পেজেশকিয়ান ১ কোটি ৪ লাখ ১৫ হাজারে বেশি ভোট পেয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী খামেনি সমর্থিত কট্টরপন্থী সাঈদ জালিলি পেয়েছেন ৯৪ লাখ ৭৩ হাজার ২৯৮ ভোট।
সংবিধান অনুযায়ী, ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের মধ্যে কেউ সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে চাইলে তাঁকে মোট ভোটের ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পেতে হবে। কোনো প্রার্থী এই ‘ম্যাজিক ফিগার’ স্পর্শ করতে না পারলে নির্বাচন গড়াবে রান-অফে। যেখানে সর্বোচ্চ ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া দুই প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। এই রান-অফে যে প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোট পাবেন, তিনিই প্রেসিডেন্ট হবেন।
তবে এই নির্বাচনে তাঁর সম্ভাবনা বর্তমান পার্লামেন্ট স্পিকার কট্টরপন্থী মোহাম্মদ বাকের গালিবাফের সমর্থকদের ভোটের ওপর অনেকটা নির্ভর করছে; যিনি প্রথম রাউন্ডে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন। গালিবাফ দেশের শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। নির্বাচন রান-অফে গড়ানোর আগে তিনি দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকটে হতাশগ্রস্ত তরুণ জনগোষ্ঠীকে আবারও তাঁকে ভোট দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করেছিলেন। এরই মধ্যে গালিবাফ কট্টরপন্থী সাঈদ জালিলির প্রতি তাঁর সমর্থন নিশ্চিত করেছেন।
দেশে সংস্কারের পক্ষে থাকলেও ইরানের শক্তিশালী নিরাপত্তাব্যবস্থা ও শাসকদের মোকাবিলা করার কোনো উদ্দেশ্যের কথা জানাননি পেজেশকিয়ান। এ ছাড়া ইরানের ধর্মতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রতি বিশ্বাস রয়েছে মধ্যপন্থী এই সাবেক আইনপ্রণেতার। তাঁর সঙ্গে সাবেক প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির দৃষ্টিভঙ্গির বৈপরীত্য আছে। তবে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামির নেতৃত্বে সংস্কারপন্থীদের সমর্থন পাওয়ায় এবারে পেজেশকিয়ানের নির্বাচনী প্রচারণা বেশ গতি লাভ করে।
কয়েক বছর আগেও ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অনুগত থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে তাঁর সমালোচক বনে যান পেজেশকিয়ান। তিনি টেলিভিশন বিতর্ক ও সাক্ষাৎকারে খামেনির নীতির বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। বিশ্লেষকদের মতে, তাঁর এমন অবস্থানে শহুরে মধ্যবিত্ত ও তরুণ ভোটারদের আরও বিচ্ছিন্ন করে তোলার ঝুঁকি রয়েছে। এসব গোষ্ঠী আর নিছক সংস্কার চায় না, বরং তারা এখন পুরো ইসলামিক প্রজাতন্ত্রকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানায়।
২০০৮ সাল থেকে ইরানের পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন পেজেশকিয়ান; যিনি জাতিগত সংখ্যালঘু আজেরি ও নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘুদের অধিকারের প্রতি সমর্থন জানান। একই সঙ্গে তিনি রাজনৈতিক ও সামাজিক ভিন্নমতাবলম্বীদের দমনে সরকারি সংস্থার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেন।
২০২২ সালে হিজাব পরার বিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে ইরানের নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে মারা যান মাহসা আমিনি নামের এক তরুণী। তাঁর মৃত্যুর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন পেজেশকিয়ান। মাহসা আমিনির মৃত্যু ঘিরে ইরানজুড়ে কয়েক মাস ধরে টানা অস্থিরতা তৈরি হয়।
কিন্তু চলতি মাসের শুরুর দিকে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বৈঠকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে আটক শিক্ষার্থীদের বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে পেজেশকিয়ান বলেছেন, ‘রাজনৈতিক বন্দীদের নিয়ে আমার কিছুই করার সুযোগ নেই। আমি যদি কিছু করতে চাই, তাহলে দেখব আমার কোনো কর্তৃত্ব নেই।’
আশির দশকে ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় পেজেশকিয়ান সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে যোগ দিয়েছিলেন। সেই সময় তিনি আহত সেনাদের চিকিৎসা করেছিলেন। খামেনির দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ইরানের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। ১৯৯৪ সালে এক গাড়ি দুর্ঘটনায় স্ত্রী ও এক সন্তানকে হারিয়েছিলেন পেজেশকিয়ান। এরপর তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়েকে একাই বড় করেছেন। সেই সময় তিনি বলেছিলেন, আর কখনোই বিয়ে করবেন না।
ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের প্রথম ধাপের ভোট গ্রহণ শেষ হয়েছে। এরই মধ্যে গণনাও শেষ হয়েছে। ইরানের নির্বাচন কমিশনের তথ্য অনুসারে, দুই প্রার্থীর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হলেও কেউই প্রেসিডেন্ট হওয়ার জন্য ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পাননি। তবে ভোট গণনা শেষে দেখা গেছে—এতে মধ্যপন্থী হিসেবে পরিচিত মাসুদ পেজেশকিয়ান এগিয়ে আছেন ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির সমর্থনপুষ্ট সাঈদ জালিলি।
কট্টরপন্থীদের ব্যাপক নির্বাচনী প্রচারণার মাঝে নারীর অধিকার, অধিক সামাজিক স্বাধীনতা, পশ্চিমের সঙ্গে বৈরিতায় সতর্কতা ও অর্থনৈতিক সংস্কারের প্রতি সমর্থন জানিয়ে ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন মধ্যপন্থী মাসুদ পেজেশকিয়ান। গত শুক্রবার অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে খামেনি সমর্থিত কট্টরপন্থী প্রার্থী সাঈদ জালিলির সঙ্গে তাঁর হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হয়েছে। যে কারণে নির্বাচন গড়িয়েছে রান-অফে বা দ্বিতীয় ধাপে। আগামী ৫ জুলাই দ্বিতীয় ধাপের নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা ইরনা দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় প্রকাশিত প্রাথমিক ফলাফলের বরাত দিয়ে জানিয়েছে, মাসুদ পেজেশকিয়ান ১ কোটি ৪ লাখ ১৫ হাজারে বেশি ভোট পেয়েছেন। প্রতিদ্বন্দ্বী খামেনি সমর্থিত কট্টরপন্থী সাঈদ জালিলি পেয়েছেন ৯৪ লাখ ৭৩ হাজার ২৯৮ ভোট।
সংবিধান অনুযায়ী, ইরানের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়া প্রার্থীদের মধ্যে কেউ সরাসরি প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হতে চাইলে তাঁকে মোট ভোটের ৫০ শতাংশের বেশি ভোট পেতে হবে। কোনো প্রার্থী এই ‘ম্যাজিক ফিগার’ স্পর্শ করতে না পারলে নির্বাচন গড়াবে রান-অফে। যেখানে সর্বোচ্চ ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ভোট পাওয়া দুই প্রার্থীর মধ্যে প্রতিদ্বন্দ্বিতা হবে। এই রান-অফে যে প্রার্থী সর্বোচ্চ ভোট পাবেন, তিনিই প্রেসিডেন্ট হবেন।
তবে এই নির্বাচনে তাঁর সম্ভাবনা বর্তমান পার্লামেন্ট স্পিকার কট্টরপন্থী মোহাম্মদ বাকের গালিবাফের সমর্থকদের ভোটের ওপর অনেকটা নির্ভর করছে; যিনি প্রথম রাউন্ডে তৃতীয় স্থান অর্জন করেছেন। গালিবাফ দেশের শাসনব্যবস্থায় পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। নির্বাচন রান-অফে গড়ানোর আগে তিনি দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক ও অর্থনৈতিক সংকটে হতাশগ্রস্ত তরুণ জনগোষ্ঠীকে আবারও তাঁকে ভোট দেওয়ার জন্য উৎসাহিত করেছিলেন। এরই মধ্যে গালিবাফ কট্টরপন্থী সাঈদ জালিলির প্রতি তাঁর সমর্থন নিশ্চিত করেছেন।
দেশে সংস্কারের পক্ষে থাকলেও ইরানের শক্তিশালী নিরাপত্তাব্যবস্থা ও শাসকদের মোকাবিলা করার কোনো উদ্দেশ্যের কথা জানাননি পেজেশকিয়ান। এ ছাড়া ইরানের ধর্মতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রতি বিশ্বাস রয়েছে মধ্যপন্থী এই সাবেক আইনপ্রণেতার। তাঁর সঙ্গে সাবেক প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির দৃষ্টিভঙ্গির বৈপরীত্য আছে। তবে দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ খাতামির নেতৃত্বে সংস্কারপন্থীদের সমর্থন পাওয়ায় এবারে পেজেশকিয়ানের নির্বাচনী প্রচারণা বেশ গতি লাভ করে।
কয়েক বছর আগেও ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনির অনুগত থাকলেও সাম্প্রতিক সময়ে তাঁর সমালোচক বনে যান পেজেশকিয়ান। তিনি টেলিভিশন বিতর্ক ও সাক্ষাৎকারে খামেনির নীতির বিরুদ্ধে প্রতিদ্বন্দ্বিতা না করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। বিশ্লেষকদের মতে, তাঁর এমন অবস্থানে শহুরে মধ্যবিত্ত ও তরুণ ভোটারদের আরও বিচ্ছিন্ন করে তোলার ঝুঁকি রয়েছে। এসব গোষ্ঠী আর নিছক সংস্কার চায় না, বরং তারা এখন পুরো ইসলামিক প্রজাতন্ত্রকে সরাসরি চ্যালেঞ্জ জানায়।
২০০৮ সাল থেকে ইরানের পার্লামেন্ট সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আসছেন পেজেশকিয়ান; যিনি জাতিগত সংখ্যালঘু আজেরি ও নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘুদের অধিকারের প্রতি সমর্থন জানান। একই সঙ্গে তিনি রাজনৈতিক ও সামাজিক ভিন্নমতাবলম্বীদের দমনে সরকারি সংস্থার ভূমিকার তীব্র সমালোচনা করেন।
২০২২ সালে হিজাব পরার বিধান লঙ্ঘনের অভিযোগে ইরানের নৈতিকতা পুলিশের হেফাজতে মারা যান মাহসা আমিনি নামের এক তরুণী। তাঁর মৃত্যুর ঘটনায় কর্তৃপক্ষের কাছে ব্যাখ্যা চেয়েছিলেন পেজেশকিয়ান। মাহসা আমিনির মৃত্যু ঘিরে ইরানজুড়ে কয়েক মাস ধরে টানা অস্থিরতা তৈরি হয়।
কিন্তু চলতি মাসের শুরুর দিকে তেহরান বিশ্ববিদ্যালয়ের এক বৈঠকে সরকারবিরোধী বিক্ষোভের সঙ্গে জড়িত অভিযোগে আটক শিক্ষার্থীদের বিষয়ে প্রশ্নের জবাবে পেজেশকিয়ান বলেছেন, ‘রাজনৈতিক বন্দীদের নিয়ে আমার কিছুই করার সুযোগ নেই। আমি যদি কিছু করতে চাই, তাহলে দেখব আমার কোনো কর্তৃত্ব নেই।’
আশির দশকে ইরান-ইরাক যুদ্ধের সময় পেজেশকিয়ান সরাসরি যুদ্ধের ময়দানে যোগ দিয়েছিলেন। সেই সময় তিনি আহত সেনাদের চিকিৎসা করেছিলেন। খামেনির দ্বিতীয় মেয়াদে ২০০১ থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত ইরানের স্বাস্থ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করেছিলেন তিনি। ১৯৯৪ সালে এক গাড়ি দুর্ঘটনায় স্ত্রী ও এক সন্তানকে হারিয়েছিলেন পেজেশকিয়ান। এরপর তাঁর দুই ছেলে ও এক মেয়েকে একাই বড় করেছেন। সেই সময় তিনি বলেছিলেন, আর কখনোই বিয়ে করবেন না।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
১২ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
১২ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
১২ ঘণ্টা আগে