অনলাইন ডেস্ক
সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন সাইক্লিস্ট রোহান ডেনিস অস্ট্রেলিয়ায় তাঁর স্ত্রী মেলিসা হস্কিন্সের মৃত্যুর ঘটনায় দায় স্বীকার করেছেন। মেলিসা নিজেও অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন।
মঙ্গলবার বিবিসি জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেডে নিজেদের বাড়ির সামনেই একটি গাড়ির ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়েছিলেন মেলিসা। পরে তিনি হাসপাতালে মারা যান। মেলিসাকে আঘাত করা গাড়ি চালাচ্ছিলেন আর কেউ নন, স্বয়ং ডেনিস।
এই ঘটনায় ৩৪ বছর বয়সী ডেনিসের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে বিপজ্জনক ড্রাইভিংয়ের মাধ্যমে মৃত্যু ঘটানো এবং অসতর্ক ড্রাইভিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছিল। তবে মঙ্গলবার তিনি স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় নিজের দায় থাকার কথা স্বীকার করে নেন।
মেলিসার দুই সন্তানের বাবা ডেনিস। আদালতে শুনানির পর তাঁর শাস্তি ঘোষণা করা হবে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেলিসার মৃত্যুর আগে-পরের পরিস্থিতি সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য জানা যায়নি। তবে ডেনিসের দোষ স্বীকারের অর্থ হলো—তিনি মেনে নিয়েছেন যে, গাড়ি চালানোর সময় মেলিসার উপস্থিতি সম্পর্কে তিনি জানতেন। ইচ্ছাকৃতভাবে তিনি মেলিসার ক্ষতি করতে চেয়েছিলেন কিংবা তিনি এটি সম্পর্কে উদাসীন ছিলেন।
এদিকে আদালতে ডেনিসের আইনজীবী বলেছেন, ‘স্ত্রীকে আঘাত করার কোনো ইচ্ছা ছিল না ডেনিসের। স্ত্রীর মৃত্যুর জন্য তিনি দায়ী নন।’
২০১৫ সালে টিম পারস্যুটে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া মেলিসা ছিলেন দুইবারের অলিম্পিয়ান। তার মৃত্যুতে বিশ্বজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছিল। ডেনিস ও মেলিসা ২০১৮ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন।
ডেনিস ২০২৩ মৌসুম শেষে সাইক্লিং থেকে অবসর নেন। তাঁর ক্যারিয়ার ছিল বর্ণাঢ্য। টুর ডি ফ্রান্স, গিরো ডি ইতালিয়া এবং ভুয়েলটা-এ-এস্পানার বিভিন্ন পর্বে জয়লাভ করেছিলেন তিনি।
সড়ক এবং ট্র্যাক সাইক্লিংয়ে একাধিকবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ডেনিস টোকিও ২০২০ অলিম্পিকে রোড টাইম ট্রায়ালে ব্রোঞ্জ জয় করেছিলেন। এর আগে ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকে টিম পারস্যুটে রৌপ্য জিতেছিলেন। এ ছাড়া ২০২২ সালে কমনওয়েলথ গেমসে স্বর্ণপদক জয় তাঁর অর্জনের অন্যতম সাফল্য।
স্ত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় ডেনিসের জীবন এবং তাঁর ক্রীড়া ক্যারিয়ার গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছে।
সাবেক বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন সাইক্লিস্ট রোহান ডেনিস অস্ট্রেলিয়ায় তাঁর স্ত্রী মেলিসা হস্কিন্সের মৃত্যুর ঘটনায় দায় স্বীকার করেছেন। মেলিসা নিজেও অস্ট্রেলিয়ার হয়ে অলিম্পিকে অংশ নিয়েছিলেন।
মঙ্গলবার বিবিসি জানিয়েছে, ২০২৩ সালের ৩০ ডিসেম্বর অস্ট্রেলিয়ার অ্যাডিলেডে নিজেদের বাড়ির সামনেই একটি গাড়ির ধাক্কায় গুরুতর আহত হয়েছিলেন মেলিসা। পরে তিনি হাসপাতালে মারা যান। মেলিসাকে আঘাত করা গাড়ি চালাচ্ছিলেন আর কেউ নন, স্বয়ং ডেনিস।
এই ঘটনায় ৩৪ বছর বয়সী ডেনিসের বিরুদ্ধে প্রাথমিকভাবে বিপজ্জনক ড্রাইভিংয়ের মাধ্যমে মৃত্যু ঘটানো এবং অসতর্ক ড্রাইভিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছিল। তবে মঙ্গলবার তিনি স্ত্রীর মৃত্যুর ঘটনায় নিজের দায় থাকার কথা স্বীকার করে নেন।
মেলিসার দুই সন্তানের বাবা ডেনিস। আদালতে শুনানির পর তাঁর শাস্তি ঘোষণা করা হবে। বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মেলিসার মৃত্যুর আগে-পরের পরিস্থিতি সম্পর্কে খুব বেশি তথ্য জানা যায়নি। তবে ডেনিসের দোষ স্বীকারের অর্থ হলো—তিনি মেনে নিয়েছেন যে, গাড়ি চালানোর সময় মেলিসার উপস্থিতি সম্পর্কে তিনি জানতেন। ইচ্ছাকৃতভাবে তিনি মেলিসার ক্ষতি করতে চেয়েছিলেন কিংবা তিনি এটি সম্পর্কে উদাসীন ছিলেন।
এদিকে আদালতে ডেনিসের আইনজীবী বলেছেন, ‘স্ত্রীকে আঘাত করার কোনো ইচ্ছা ছিল না ডেনিসের। স্ত্রীর মৃত্যুর জন্য তিনি দায়ী নন।’
২০১৫ সালে টিম পারস্যুটে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন হওয়া মেলিসা ছিলেন দুইবারের অলিম্পিয়ান। তার মৃত্যুতে বিশ্বজুড়ে শোকের ছায়া নেমে এসেছিল। ডেনিস ও মেলিসা ২০১৮ সালে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছিলেন।
ডেনিস ২০২৩ মৌসুম শেষে সাইক্লিং থেকে অবসর নেন। তাঁর ক্যারিয়ার ছিল বর্ণাঢ্য। টুর ডি ফ্রান্স, গিরো ডি ইতালিয়া এবং ভুয়েলটা-এ-এস্পানার বিভিন্ন পর্বে জয়লাভ করেছিলেন তিনি।
সড়ক এবং ট্র্যাক সাইক্লিংয়ে একাধিকবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ডেনিস টোকিও ২০২০ অলিম্পিকে রোড টাইম ট্রায়ালে ব্রোঞ্জ জয় করেছিলেন। এর আগে ২০১২ সালের লন্ডন অলিম্পিকে টিম পারস্যুটে রৌপ্য জিতেছিলেন। এ ছাড়া ২০২২ সালে কমনওয়েলথ গেমসে স্বর্ণপদক জয় তাঁর অর্জনের অন্যতম সাফল্য।
স্ত্রীর মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় ডেনিসের জীবন এবং তাঁর ক্রীড়া ক্যারিয়ার গভীরভাবে প্রভাবিত হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
৩৭ মিনিট আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
১ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
২ ঘণ্টা আগে