অনলাইন ডেস্ক
দক্ষিণ কোরিয়ায় কুকুরের মাংস খাওয়া ও বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়েছে চলতি বছরের শুরুর দিকেই। আর এতে বিপাকে পড়েছেন কুকুর উৎপাদন করা খামারিরা। তাই সম্প্রতি সেই আইনের প্রতিবাদে মাথা ন্যাড়া করেছেন তাঁরা। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টে একটি আইন পাস করে। নতুন এই আইনের ফলে দেশটিতে কুকুরের মাংস খাওয়া ও বিক্রির শত বছরেরও বেশি পুরোনো যে প্রথা ছিল, তা বন্ধ হয়ে যাবে আনুষ্ঠানিকভাবে। মূলত দেশটিতে প্রাণীদের কল্যাণের বিষয়টি নিয়ে ক্রমবর্ধমান আন্দোলনের মুখে দেশটির সরকার এই আইন পাস করেছে।
কোরিয়ায় একসময় কেবল তীব্র শুষ্ক গ্রীষ্মের সময় কুকুরের মাংস খাওয়াকে শরীরের শক্তি বাড়ানোর অন্যতম উপায় বলে বিবেচনা করা হতো। তবে সে বিষয়টি এখন আর নেই। তার বদলে কোরীয় সমাজে নিয়মিত কুকুরের মাংস খাওয়ার প্রচলন হয়েছে। কমবেশি প্রায় সব প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিই কুকুরের মাংস খেয়ে থাকেন।
কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ায় কুকুরকে গৃহপালিত প্রাণী হিসেবেও বিবেচনা করার হার বাড়ছে। তারই ধারাবাহিকতায় কুকুর জবাই করার বিষয়টিও নেতিবাচকভাবে দেখা হচ্ছে। প্রাণী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংস্থাগুলো বলছে, সাধারণত কুকুরের মাংস নেওয়ার ক্ষেত্রে কুকুরকে আগে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে অথবা ফাঁসিতে লটকে হত্যা করা হয়। তবে কুকুরের মাংসের ব্যবসায়ীদের দাবি, তাঁরা আরও কম কষ্টদায়ক উপায়ে কুকুরকে হত্যা করেন। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল নিজেও প্রাণিপ্রেমী হওয়ায় এই আইন পাস অনেকটাই সহজ হয়েছে।
তবে সরকার আইন করে বিষয়টি বন্ধ করলেও তা কুকুর খামারিদের জন্য হতাশা বয়ে এনেছে। এতে তাঁরা অনেকেই আর্থিক সংকটে পড়েছেন। এ বিষয়ে লি গুই-জিয়ে নামে এক খামারি বলেন, ‘আমি হতাশাভরা হৃদয়ে প্রতিবাদস্বরূপ মাথা কামানোর কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলাম। আমি দুঃখে অভীভূত। ভাবছি, কীভাবে আমরা ভবিষ্যতে জীবিকা নির্বাহ করব। সরকারের উচিত ন্যায্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া। আমরা বেশি কিছু চাইছি না।’
গত সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার কৃষি মন্ত্রণালয় ঘোষণা দেয়, সরকার কুকুর খামারিদের কাছ থেকে ৫ লাখ কুকুর নিয়ে নেবে এবং সেগুলোর আশ্রয় ও খাবারের ব্যবস্থা করবে। এ ছাড়া, ২০২৭ সালের শুরুতে এ আইনের ফলে যেসব কুকুর খামারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
সরকার জানিয়েছে, এই আইনের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কুকুর উৎপাদনকারী, রেস্তোরাঁ ও কৃষকদের পুনর্বাসনের জন্য ৭৫ লাখ ডলার সমপরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। তবে কুকুর খামারিদের সংগঠনগুলো বলছে, এই অর্থ পর্যাপ্ত নয়। তারা আরও বেশি অর্থ দাবি করেছে।
দক্ষিণ কোরিয়ায় কুকুরের মাংস খাওয়া ও বিক্রি নিষিদ্ধ করা হয়েছে চলতি বছরের শুরুর দিকেই। আর এতে বিপাকে পড়েছেন কুকুর উৎপাদন করা খামারিরা। তাই সম্প্রতি সেই আইনের প্রতিবাদে মাথা ন্যাড়া করেছেন তাঁরা। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চলতি বছরের ৯ জানুয়ারি দক্ষিণ কোরিয়ার পার্লামেন্টে একটি আইন পাস করে। নতুন এই আইনের ফলে দেশটিতে কুকুরের মাংস খাওয়া ও বিক্রির শত বছরেরও বেশি পুরোনো যে প্রথা ছিল, তা বন্ধ হয়ে যাবে আনুষ্ঠানিকভাবে। মূলত দেশটিতে প্রাণীদের কল্যাণের বিষয়টি নিয়ে ক্রমবর্ধমান আন্দোলনের মুখে দেশটির সরকার এই আইন পাস করেছে।
কোরিয়ায় একসময় কেবল তীব্র শুষ্ক গ্রীষ্মের সময় কুকুরের মাংস খাওয়াকে শরীরের শক্তি বাড়ানোর অন্যতম উপায় বলে বিবেচনা করা হতো। তবে সে বিষয়টি এখন আর নেই। তার বদলে কোরীয় সমাজে নিয়মিত কুকুরের মাংস খাওয়ার প্রচলন হয়েছে। কমবেশি প্রায় সব প্রাপ্তবয়স্ক ব্যক্তিই কুকুরের মাংস খেয়ে থাকেন।
কিন্তু দক্ষিণ কোরিয়ায় কুকুরকে গৃহপালিত প্রাণী হিসেবেও বিবেচনা করার হার বাড়ছে। তারই ধারাবাহিকতায় কুকুর জবাই করার বিষয়টিও নেতিবাচকভাবে দেখা হচ্ছে। প্রাণী অধিকার নিয়ে কাজ করা সংস্থাগুলো বলছে, সাধারণত কুকুরের মাংস নেওয়ার ক্ষেত্রে কুকুরকে আগে বৈদ্যুতিক শক দিয়ে অথবা ফাঁসিতে লটকে হত্যা করা হয়। তবে কুকুরের মাংসের ব্যবসায়ীদের দাবি, তাঁরা আরও কম কষ্টদায়ক উপায়ে কুকুরকে হত্যা করেন। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল নিজেও প্রাণিপ্রেমী হওয়ায় এই আইন পাস অনেকটাই সহজ হয়েছে।
তবে সরকার আইন করে বিষয়টি বন্ধ করলেও তা কুকুর খামারিদের জন্য হতাশা বয়ে এনেছে। এতে তাঁরা অনেকেই আর্থিক সংকটে পড়েছেন। এ বিষয়ে লি গুই-জিয়ে নামে এক খামারি বলেন, ‘আমি হতাশাভরা হৃদয়ে প্রতিবাদস্বরূপ মাথা কামানোর কর্মসূচিতে অংশ নিয়েছিলাম। আমি দুঃখে অভীভূত। ভাবছি, কীভাবে আমরা ভবিষ্যতে জীবিকা নির্বাহ করব। সরকারের উচিত ন্যায্য ক্ষতিপূরণ দেওয়া। আমরা বেশি কিছু চাইছি না।’
গত সেপ্টেম্বরে দক্ষিণ কোরিয়ার কৃষি মন্ত্রণালয় ঘোষণা দেয়, সরকার কুকুর খামারিদের কাছ থেকে ৫ লাখ কুকুর নিয়ে নেবে এবং সেগুলোর আশ্রয় ও খাবারের ব্যবস্থা করবে। এ ছাড়া, ২০২৭ সালের শুরুতে এ আইনের ফলে যেসব কুকুর খামারি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন, তাঁদের ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
সরকার জানিয়েছে, এই আইনের ফলে ক্ষতিগ্রস্ত কুকুর উৎপাদনকারী, রেস্তোরাঁ ও কৃষকদের পুনর্বাসনের জন্য ৭৫ লাখ ডলার সমপরিমাণ অর্থ বরাদ্দ করা হয়েছে। তবে কুকুর খামারিদের সংগঠনগুলো বলছে, এই অর্থ পর্যাপ্ত নয়। তারা আরও বেশি অর্থ দাবি করেছে।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় করা গ্রেপ্তার স্থানীয় পুলিশ স্বেচ্ছাসেবী সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছেন আদালত। আগামী সোমবার তাঁর সাজা ঘোষণা করা হবে। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
৯ মিনিট আগেগাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
১ ঘণ্টা আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
২ ঘণ্টা আগেআগামী ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রীতি মেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হয়। কিন্তু এবার তা হচ্ছে না, চার দেয়ালের ভেতর ও ছাদের নিচেই শপথ নিতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল ভবনের রোটুন্ডা হলে শপথ অনুষ্ঠান হবে।
৩ ঘণ্টা আগে