অনালাইন ডেস্ক
জোরালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া একতরফা নির্বাচনে কম্বোডিয়ায় ক্ষমতাসীন দল হুন সেনের কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি (সিপিপি) বিজয়ী হওয়ার পর দেশটিতে সহায়তা স্থগিত করে ‘গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া নস্যাৎ করার সঙ্গে’ জড়িত ব্যক্তিদের উপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
কম্বোডিয়ার সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই গতকাল রোববার এ ঘোষণা আসে। পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্ত জানান বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কম্বোডিয়ার সাধারণ নির্বাচন ‘অবাধ বা সুষ্ঠু’ কোনোটাই হয়নি। এমনকি নির্বাচন শুরুর আগ থেকেই বিরোধী দল, গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজ এবং সর্বোপরি সংবিধানকে অবজ্ঞা করে আসছিল ক্ষমতাসীনরা। এই নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের ধারেকাছেও যায়নি। তাই প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ ও কিছু বৈদেশিক সহায়তা কর্মসূচি স্থগিত করছে যুক্তরাষ্ট্র।
সরকারি দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন আয়োজনের এখনো সময় আছে। ক্ষমতাসীনরা চাইলে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে পারে। কিন্তু তার জন্য রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক মামলা বন্ধ করতে হবে; গণমাধ্যমকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। কোনোভাবেই তাদের ওপর হস্তক্ষেপ করা যাবে না।
টানা ৩৮ বছর ধরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দেশটি শাসন করছেন কম্বোডিয়ার ‘গণতান্ত্রিক মডেলের স্বৈরশাসক’ প্রধানমন্ত্রী ৭০ বছর বয়সি হুন সেন। গতকাল রোববার (২৩ জুলাই) সাধারণ নির্বাচনে আবারও জয়ী হয়েছে তার দল কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি (সিপিপি)। একতরফা এই নির্বাচনে কোনো শক্তিশালী বিরোধী দল ছিল না। জেল-জুলুম ও মামলা দিয়ে বিরোধী দলগুলোকে বাইরে রাখা হয়েছিল।
হুন সেন এশিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি শাসক। গণতন্ত্রের নামে স্বৈরশাসনের মাধ্যমে ১৯৮৫ সাল থেকে তিনি ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে কঠোরভাবে দমন করেছেন তিনি। এমনকি তাদের বিরুদ্ধে দেশের আদালতকেও ব্যবহার করেছেন।
এ ছাড়া সামরিক বাহিনী, পুলিশসহ গোয়েন্দা গোষ্ঠীকে রেখেছেন হাতের মুঠোয়। সংসদ-সদস্যদের তাদের পদমর্যাদা থেকে সরিয়ে দেওয়াসহ নেতাদের বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে গ্রেপ্তার করেছেন; পাঠিয়েছেন নির্বাসনে।
রোববারের নির্বাচনে হুন সেনের সিপিপি জিতেছে ১২০টি আসনে। আর তার অনুগত বিরোধী দল ফানসিনপেক পার্টি পেয়েছে ৫টি আসন।
জোরালো প্রতিদ্বন্দ্বিতা ছাড়া একতরফা নির্বাচনে কম্বোডিয়ায় ক্ষমতাসীন দল হুন সেনের কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি (সিপিপি) বিজয়ী হওয়ার পর দেশটিতে সহায়তা স্থগিত করে ‘গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়া নস্যাৎ করার সঙ্গে’ জড়িত ব্যক্তিদের উপর ভিসা নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
কম্বোডিয়ার সাধারণ নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণার পরপরই গতকাল রোববার এ ঘোষণা আসে। পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথিউ মিলার এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্ত জানান বলে বার্তা সংস্থা রয়টার্স জানিয়েছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, কম্বোডিয়ার সাধারণ নির্বাচন ‘অবাধ বা সুষ্ঠু’ কোনোটাই হয়নি। এমনকি নির্বাচন শুরুর আগ থেকেই বিরোধী দল, গণমাধ্যম ও সুশীল সমাজ এবং সর্বোপরি সংবিধানকে অবজ্ঞা করে আসছিল ক্ষমতাসীনরা। এই নির্বাচন আন্তর্জাতিক মানের ধারেকাছেও যায়নি। তাই প্রশ্নবিদ্ধ নির্বাচনের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে ভিসা নিষেধাজ্ঞা আরোপ ও কিছু বৈদেশিক সহায়তা কর্মসূচি স্থগিত করছে যুক্তরাষ্ট্র।
সরকারি দলের প্রতি আহ্বান জানিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বলেছে, আন্তর্জাতিক মানের নির্বাচন আয়োজনের এখনো সময় আছে। ক্ষমতাসীনরা চাইলে বহুদলীয় গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার করতে পারে। কিন্তু তার জন্য রাজনৈতিক প্রতিহিংসামূলক মামলা বন্ধ করতে হবে; গণমাধ্যমকে স্বাধীনভাবে কাজ করার সুযোগ দিতে হবে। কোনোভাবেই তাদের ওপর হস্তক্ষেপ করা যাবে না।
টানা ৩৮ বছর ধরে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এ দেশটি শাসন করছেন কম্বোডিয়ার ‘গণতান্ত্রিক মডেলের স্বৈরশাসক’ প্রধানমন্ত্রী ৭০ বছর বয়সি হুন সেন। গতকাল রোববার (২৩ জুলাই) সাধারণ নির্বাচনে আবারও জয়ী হয়েছে তার দল কম্বোডিয়ান পিপলস পার্টি (সিপিপি)। একতরফা এই নির্বাচনে কোনো শক্তিশালী বিরোধী দল ছিল না। জেল-জুলুম ও মামলা দিয়ে বিরোধী দলগুলোকে বাইরে রাখা হয়েছিল।
হুন সেন এশিয়ার সবচেয়ে দীর্ঘমেয়াদি শাসক। গণতন্ত্রের নামে স্বৈরশাসনের মাধ্যমে ১৯৮৫ সাল থেকে তিনি ক্ষমতা ধরে রেখেছেন। ক্ষমতা টিকিয়ে রাখতে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোকে কঠোরভাবে দমন করেছেন তিনি। এমনকি তাদের বিরুদ্ধে দেশের আদালতকেও ব্যবহার করেছেন।
এ ছাড়া সামরিক বাহিনী, পুলিশসহ গোয়েন্দা গোষ্ঠীকে রেখেছেন হাতের মুঠোয়। সংসদ-সদস্যদের তাদের পদমর্যাদা থেকে সরিয়ে দেওয়াসহ নেতাদের বিভিন্ন কারণ দেখিয়ে গ্রেপ্তার করেছেন; পাঠিয়েছেন নির্বাসনে।
রোববারের নির্বাচনে হুন সেনের সিপিপি জিতেছে ১২০টি আসনে। আর তার অনুগত বিরোধী দল ফানসিনপেক পার্টি পেয়েছে ৫টি আসন।
ফ্রান্সের চরম ডানপন্থী নেত্রী ও ন্যাশনাল র্যালি দলের প্রেসিডেন্ট প্রার্থী মেরিন ল পেনকে ৪ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির আদালত। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করে এই রায় দেওয়া হয়েছে। এছাড়া তাঁকে
৯ ঘণ্টা আগেভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন অনুযায়ী, ২০ মার্চ সন্ধ্যা সাড়ে ৪টার দিকে সেক্টর-২০ গুরুদ্বারা চৌকের জেব্রা ক্রসিংয়ে জনপ্রিয় হরিয়ানি গানের তালে নাচছিলেন অজয় কুন্ডুর স্ত্রী জ্যোতি। সেক্টর ৩২-এর একটি মন্দিরে পূজা শেষে তিনি তার ননদ পূজার সহায়তায় এই রিল ভিডিও ধারণ করেন।
১০ ঘণ্টা আগে২০০৫ সালে গোপনে তৈরি করা হয়েছিল এই শহরটি। পূর্ববর্তী সামরিক শাসকেরা তৈরি করেছিলেন বিশাল সড়ক, অতিকায় সরকারি ভবন আর প্রাসাদসম স্থাপত্য। কিন্তু ভূমিকম্পে ধ্বংস হয়েছে হাসপাতাল, মন্ত্রণালয়ের ভবন, এমনকি রাষ্ট্রপতি ভবনের সোনালি সিঁড়িও। বিদ্যুৎ, পানি, ইন্টারনেট বিচ্ছিন্ন। মন্ত্রীরা কাজ করছেন ধ্বংসস্তূ
১৩ ঘণ্টা আগেভারতের কিংবদন্তি শিল্পপতি রতন টাটার বিশাল সম্পত্তি কীভাবে বণ্টন হবে, তা নিয়ে তৈরি হয়েছিল জল্পনা-কল্পনা। তবে সম্প্রতি আদালতে জমা দেওয়া তাঁর উইল থেকে জানা গেছে, প্রয়াত এই শিল্পপতির প্রায় ৩ হাজার ৮০০ কোটি রুপির সম্পত্তির বেশির ভাগ অংশই দাতব্য ও সমাজকল্যাণমূলক কাজে ব্যয় করা হবে।
১৩ ঘণ্টা আগে