অনলাইন ডেস্ক
গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হামলার পর সৃষ্ট যুদ্ধের মধ্যে জাপানে মুসলিমবিরোধী ও ফিলিস্তিনবিরোধী মনোভাব বাড়ছে বলে মনে করেন তুরস্কে অবস্থানরত জাপানের এক গবেষক।
কায়িম নাওকি ইয়ামামোতো নামে এই জাপানি গবেষক ১৫ বছর আগে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে তুরস্কে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দেশটির মারমারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব টার্কি স্টাডিজের সদস্য।
তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদলুকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইয়ামামোতো বলেন, গত ৭ অক্টোবরের হামলার (ইসরায়েলে হামাসের হামলা) পর থেকেই জাপানে দেশে মুসলিম ও ফিলিস্তিনবিরোধী মনোভাব ক্রমে বেড়েই চলেছে। পাশাপাশি জাপানে উগ্র ডানপন্থী দলগুলোর সমর্থনও বাড়ছে। এর ফলে সেখানে মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য বেড়েছে।
এই গবেষক বলেন, জাপানে বহু বছর ধরেই জেনোফোবিয়া বা বিদেশিদের প্রতি বিদ্বেষ বিরাজ করছে। কিন্তু ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর তা মুসলিমবিরোধী মনোভাবে রূপ নিয়েছে।
আনাদোলুকে তিনি বলেন, ‘জাপান নেতিবাচক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গত ১৫ বছরে বিদেশিভীতি ও মুসলিমবিরোধী মনোভাব ব্যাপক হারে বেড়েছে। ক্রমবর্ধমান মুসলিমবিরোধী মনোভাব কী ধরনের সমস্যা তৈরি করবে, তা জাপান সরকার এখনো বুঝতে পারছে না।’
ইয়ামামোতো বলেন, জাপানিরা আগে থেকেই রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে অনুসরণ করে। ৭ অক্টোবর হামলা ও ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইসরায়েলপন্থী অবস্থানের কারণে জাপানিরা এখন ফিলিস্তিনবিরোধী ও মুসলিমবিরোধী হয়ে ওঠেছে।
তিনি বলেন, ইসরায়েলের সমর্থক জাপানি জনগণও দেশটিতে মুসলিমবিরোধী প্রচারণায় অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। ইসরায়েলপন্থীরা শুধু ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধেই নয়, অন্য মুসলিম দেশের বিরুদ্ধেও ঘৃণা ছড়ায়।
গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে হামলা করার পর থেকে গাজায় ভয়াবহ সামরিক অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। হামাসের হামলায় প্রায় ১২০০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করছে তেল আবিব। এদিকে ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় ৩১ হাজার ২৭২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছে ৭৩ হাজারেরও বেশি মানুষ।
ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞের কারণে অঞ্চলটিতে প্রয়োজনীয় সব সরবরাহের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। অবরুদ্ধ গাজায় ত্রাণ প্রবেশেও বাধা দেওয়ার কারণে দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে উত্তর গাজার বাসিন্দারা। যুদ্ধের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে গাজার ৮৫ শতাংশ মানুষ। দেশটিতে খাদ্য, খাওয়ার পানি ও ওষুধের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। জাতিসংঘ বলছে, উপত্যকাটির ৬০ শতাংশ অবকাঠামোই ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে।
এদিকে আন্তর্জাতিক আদালতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। গত জানুয়ারিতে একটি অন্তর্বর্তীকালীন রায়ে তেল আবিবকে গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদানের নিশ্চয়তা দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
চরম উগ্র ডানপন্থীদের অপপ্রচার
জাপানে মুসলিমবিরোধী মনোভাব বাড়তে থাকবে বলেও ইঙ্গিত দেন এই গবেষক। তিনি বলেন, ‘তরুণ জাপানিরা আর বিয়ে করছে না এবং জনসংখ্যা বাড়ছে না। তবে বিদেশিরা বিয়ে করছে এবং তাদের অনেক সন্তান হচ্ছে। এছাড়াও বিদেশিদের জাপানি বিয়ে করার ঘটনা বাড়ায় ফ্যাসিবাদীরা আরও ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে এবং মুসলিমদের লক্ষ্যবস্তু করছে।’
ইয়ামামোতো বলেন, ‘জাপানের ইতিহাসে দেশটি কখনোই বিদেশি সংস্কৃতির জন্য উন্মুক্ত সমাজ ছিল না। জাপান তার ইতিহাসে কখনো এত বিদেশির সঙ্গে বসবাস করেনি। আমাদের এ ধরনের কোনো অভিজ্ঞতা নেই।’
বয়স্ক জনসংখ্যার দেশ জাপানের জন্য বিদেশি শ্রমশক্তি প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জাপান সরকারের বিদেশ থেকে লোকজনকে কাজে আনার পদক্ষেপ দেশটিতে বিদেশি ভীতি সৃষ্টি করেছে।’
দেশটির উগ্র ডানপন্থী গোষ্ঠীগুলো অভিবাসীদের নেতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরে জনমত সৃষ্টির চেষ্টা করছে বলে জানান তিনি।
ইয়ামামোতো বলেন, ‘উগ্র ডানপন্থী গোষ্ঠীগুলো মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে যে, বিদেশিরা দেশে এলে তাদের ভবিষ্যৎ ও অর্থনীতি ভালো থাকবে না। তারা বলে, বিদেশি ও মুসলমানদের হাত থেকে জাপানকে রক্ষা করতে হবে। জাপান আসল জাপানিদের, আমাদের এই আক্রমণের বিরুদ্ধে কিছু করা দরকার।’
একবিংশ শতকের শুরু থেকেই জাপানের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ছোট ছোট জনগোষ্ঠীর মধ্যে উগ্র–ডানপন্থী কর্মী আন্দোলনের শুরু হয়। সময়ের সঙ্গে এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে।
২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত উগ্র ডানপন্থী গোষ্ঠী জাইতোকুকাই ‘কোরীয়, চীনা ও অন্যান্য অভিবাসীরা জাপান আক্রমণ করবে’ দাবি করে বিক্ষোভ শুরু করে।
এই দলের প্রতিষ্ঠাতা মাকোতো সাকুরাই ২০১৬ সালে টোকিও গভর্নর নির্বাচিত হন। ২০২০ সালের নির্বাচনেও তিনি জয়ী হয়েছেন।
প্রায়ই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিদেশিবিদ্বেষী তরুণদের একত্রিত করে থাকে জাইতোকুকাই। সেসব সভায় বলা হয়, ‘জাপান কেবল জাপানিদের জন্য এবং বিদেশিরা দেশটির অগ্রগতির পথে বাধা।’
গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সশস্ত্র গোষ্ঠী হামাসের হামলার পর সৃষ্ট যুদ্ধের মধ্যে জাপানে মুসলিমবিরোধী ও ফিলিস্তিনবিরোধী মনোভাব বাড়ছে বলে মনে করেন তুরস্কে অবস্থানরত জাপানের এক গবেষক।
কায়িম নাওকি ইয়ামামোতো নামে এই জাপানি গবেষক ১৫ বছর আগে ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করে তুরস্কে পড়াশোনা চালিয়ে যাচ্ছেন। তিনি দেশটির মারমারা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইনস্টিটিউট অব টার্কি স্টাডিজের সদস্য।
তুরস্কের সংবাদমাধ্যম আনাদলুকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ইয়ামামোতো বলেন, গত ৭ অক্টোবরের হামলার (ইসরায়েলে হামাসের হামলা) পর থেকেই জাপানে দেশে মুসলিম ও ফিলিস্তিনবিরোধী মনোভাব ক্রমে বেড়েই চলেছে। পাশাপাশি জাপানে উগ্র ডানপন্থী দলগুলোর সমর্থনও বাড়ছে। এর ফলে সেখানে মুসলিমদের বিরুদ্ধে বিদ্বেষমূলক মন্তব্য বেড়েছে।
এই গবেষক বলেন, জাপানে বহু বছর ধরেই জেনোফোবিয়া বা বিদেশিদের প্রতি বিদ্বেষ বিরাজ করছে। কিন্তু ইসরায়েলে হামাসের হামলার পর তা মুসলিমবিরোধী মনোভাবে রূপ নিয়েছে।
আনাদোলুকে তিনি বলেন, ‘জাপান নেতিবাচক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। গত ১৫ বছরে বিদেশিভীতি ও মুসলিমবিরোধী মনোভাব ব্যাপক হারে বেড়েছে। ক্রমবর্ধমান মুসলিমবিরোধী মনোভাব কী ধরনের সমস্যা তৈরি করবে, তা জাপান সরকার এখনো বুঝতে পারছে না।’
ইয়ামামোতো বলেন, জাপানিরা আগে থেকেই রাজনৈতিক ও সামাজিকভাবে যুক্তরাষ্ট্রকে অনুসরণ করে। ৭ অক্টোবর হামলা ও ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধের মধ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ইসরায়েলপন্থী অবস্থানের কারণে জাপানিরা এখন ফিলিস্তিনবিরোধী ও মুসলিমবিরোধী হয়ে ওঠেছে।
তিনি বলেন, ইসরায়েলের সমর্থক জাপানি জনগণও দেশটিতে মুসলিমবিরোধী প্রচারণায় অগ্রণী ভূমিকা রাখছে। ইসরায়েলপন্থীরা শুধু ফিলিস্তিনের বিরুদ্ধেই নয়, অন্য মুসলিম দেশের বিরুদ্ধেও ঘৃণা ছড়ায়।
গত ৭ অক্টোবর হামাস ইসরায়েলে হামলা করার পর থেকে গাজায় ভয়াবহ সামরিক অভিযান শুরু করেছে ইসরায়েল। হামাসের হামলায় প্রায় ১২০০ জনের মৃত্যু হয়েছে বলে দাবি করছে তেল আবিব। এদিকে ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত গাজায় ৩১ হাজার ২৭২ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং আহত হয়েছে ৭৩ হাজারেরও বেশি মানুষ।
ইসরায়েলের ধ্বংসযজ্ঞের কারণে অঞ্চলটিতে প্রয়োজনীয় সব সরবরাহের চরম সংকট দেখা দিয়েছে। অবরুদ্ধ গাজায় ত্রাণ প্রবেশেও বাধা দেওয়ার কারণে দুর্ভিক্ষের দ্বারপ্রান্তে রয়েছে উত্তর গাজার বাসিন্দারা। যুদ্ধের কারণে বাস্তুচ্যুত হয়েছে গাজার ৮৫ শতাংশ মানুষ। দেশটিতে খাদ্য, খাওয়ার পানি ও ওষুধের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে। জাতিসংঘ বলছে, উপত্যকাটির ৬০ শতাংশ অবকাঠামোই ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংসপ্রাপ্ত হয়েছে।
এদিকে আন্তর্জাতিক আদালতে ইসরায়েলের বিরুদ্ধে গণহত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। গত জানুয়ারিতে একটি অন্তর্বর্তীকালীন রায়ে তেল আবিবকে গাজায় গণহত্যা বন্ধ এবং বেসামরিক নাগরিকদের মানবিক সহায়তা প্রদানের নিশ্চয়তা দেওয়ার ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছিল।
চরম উগ্র ডানপন্থীদের অপপ্রচার
জাপানে মুসলিমবিরোধী মনোভাব বাড়তে থাকবে বলেও ইঙ্গিত দেন এই গবেষক। তিনি বলেন, ‘তরুণ জাপানিরা আর বিয়ে করছে না এবং জনসংখ্যা বাড়ছে না। তবে বিদেশিরা বিয়ে করছে এবং তাদের অনেক সন্তান হচ্ছে। এছাড়াও বিদেশিদের জাপানি বিয়ে করার ঘটনা বাড়ায় ফ্যাসিবাদীরা আরও ক্ষুব্ধ হয়ে উঠছে এবং মুসলিমদের লক্ষ্যবস্তু করছে।’
ইয়ামামোতো বলেন, ‘জাপানের ইতিহাসে দেশটি কখনোই বিদেশি সংস্কৃতির জন্য উন্মুক্ত সমাজ ছিল না। জাপান তার ইতিহাসে কখনো এত বিদেশির সঙ্গে বসবাস করেনি। আমাদের এ ধরনের কোনো অভিজ্ঞতা নেই।’
বয়স্ক জনসংখ্যার দেশ জাপানের জন্য বিদেশি শ্রমশক্তি প্রয়োজন উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘জাপান সরকারের বিদেশ থেকে লোকজনকে কাজে আনার পদক্ষেপ দেশটিতে বিদেশি ভীতি সৃষ্টি করেছে।’
দেশটির উগ্র ডানপন্থী গোষ্ঠীগুলো অভিবাসীদের নেতিবাচক দিকগুলো তুলে ধরে জনমত সৃষ্টির চেষ্টা করছে বলে জানান তিনি।
ইয়ামামোতো বলেন, ‘উগ্র ডানপন্থী গোষ্ঠীগুলো মিথ্যা তথ্য ছড়াচ্ছে যে, বিদেশিরা দেশে এলে তাদের ভবিষ্যৎ ও অর্থনীতি ভালো থাকবে না। তারা বলে, বিদেশি ও মুসলমানদের হাত থেকে জাপানকে রক্ষা করতে হবে। জাপান আসল জাপানিদের, আমাদের এই আক্রমণের বিরুদ্ধে কিছু করা দরকার।’
একবিংশ শতকের শুরু থেকেই জাপানের রাজনৈতিক দৃশ্যপটে ছোট ছোট জনগোষ্ঠীর মধ্যে উগ্র–ডানপন্থী কর্মী আন্দোলনের শুরু হয়। সময়ের সঙ্গে এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়েছে।
২০০৬ সালে প্রতিষ্ঠিত উগ্র ডানপন্থী গোষ্ঠী জাইতোকুকাই ‘কোরীয়, চীনা ও অন্যান্য অভিবাসীরা জাপান আক্রমণ করবে’ দাবি করে বিক্ষোভ শুরু করে।
এই দলের প্রতিষ্ঠাতা মাকোতো সাকুরাই ২০১৬ সালে টোকিও গভর্নর নির্বাচিত হন। ২০২০ সালের নির্বাচনেও তিনি জয়ী হয়েছেন।
প্রায়ই সোশ্যাল মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে বিদেশিবিদ্বেষী তরুণদের একত্রিত করে থাকে জাইতোকুকাই। সেসব সভায় বলা হয়, ‘জাপান কেবল জাপানিদের জন্য এবং বিদেশিরা দেশটির অগ্রগতির পথে বাধা।’
বাংলাদেশের আশ্রয় শিবিরগুলো থেকে রোহিঙ্গা সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ৩ থেকে ৫ হাজার যোদ্ধা সংগ্রহের ব্যাপকতার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া, আরাকান আর্মির সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ব্যর্থ আলোচনা, জান্তার পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা যোদ্ধাদের অর্থ এবং নাগরিকত্বের প্রস্তাব এবং বিদ্রোহীদের সঙ্গে কিছু বাংলাদেশি কর্মকর্তার...
১ ঘণ্টা আগেযে রাঁধে, সে চুলও বাঁধে—এই প্রবাদের এক অনন্য উদাহরণ ভোপালের রাজকন্যা আবিদা সুলতান। তিনি ছোট বেলা থেকেই ছিলেন একেবারেই ভিন্নধর্মী এক রাজকন্যা। তিনি ছোট চুল রাখতেন, বাঘ শিকার করতেন এবং দুর্দান্ত পোলো খেলতেন। মাত্র ৯ বছর বয়স থেকেই নিজেই রোলস রয়েস গাড়ি চালাতেন, ওড়াতেন বিমানও। তলোয়ারবাজিতেও ছিলে দুর্দান্
২ ঘণ্টা আগেপূর্ব তেল আবিবের পেতাহ তিকভাহ এলাকায় একাধিক হামলায় কয়েকজন মানুষ সামান্য আহত হয়েছে। একটি বাড়ি আগুনে পুড়ে ধ্বংস হয়ে গেছে। টেলিভিশন ফুটেজে একটি অ্যাপার্টমেন্টকে ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ক্ষতিগ্রস্ত হতে দেখা গেছে।
৩ ঘণ্টা আগেসংযুক্ত আরব আমিরাতে ইসরায়েলি ইহুদি ধর্মীয় নেতা জভি কোগানকে হত্যার অভিযোগে তিনজনকে আটক করা হয়েছে। গতকাল রোববার আমিরাতের স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানায়। তবে অভিযুক্তদের কোনো পরিচয় বা হত্যার কারণ সম্পর্কে কিছু জানানো হয়নি।
৩ ঘণ্টা আগে