অনলাইন ডেস্ক
থাইল্যান্ডের জাতীয় নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয় পেয়েছেন বিরোধীরা। এক দশক ধরে চলা সেনাসমর্থিত সরকারকে প্রত্যাখ্যান করে দেশটির মানুষ যে সংস্কারের লক্ষ্যে গণতন্ত্রপন্থীদের বেছে নিতে চান, সর্বশেষ ফলাফলে তার ইঙ্গিত মিলেছে।
দুই বিরোধী দল—প্রগ্রেসিভ মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি (এমএফপি) এবং পপুলিস্ট ফেউ থাই পার্টি এরই মধ্যে অধিকাংশ আসনে জয় পেয়েছে। ৯৯ শতাংশ ভোট গণনা শেষ হয়েছে। প্রাথমিক ফলাফল অনুযায়ী, এমএফপি ও ফেউ থাই পার্টি সংসদের নিম্নকক্ষের ৫০০ আসনের মধ্যে ২৮৬টিতে জয় পেতে পারে বলে আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এখন দুই বিরোধী দল, এমএফপি ও ফেউ থাই জোট গঠনের জন্য আলোচনা শুরু করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দেশটির সেনাসমর্থিত প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান-ওচার দল দ্য ইউনাইটেড থাই নেশন পার্টি অনেকটা পিছিয়ে। দলটি এখন পর্যন্ত মাত্র ৩৬টি আসনে জয় নিশ্চিত করেছে। নির্বাচনের আগে জনমত জরিপেও পিছিয়ে ছিল তাঁর দল।
ভোট গণনায় এগিয়ে থাকার পর বেশ আশাবাদী এমএফপির প্রধান পিটা লিমজারোয়েনরাত। তিনি বলেছেন, ফিউ থাইয়ের সঙ্গে জোট বেঁধে তাঁর দল সরকার গঠন করতে পারে। দুই দল মিলে থাইল্যান্ডের চলমান সংকটের সমাধান করতে পারবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। তবে সরকার গঠন করতে এমএফপি ও ফেউ থাই পার্টিকে ছোট দলগুলোর সঙ্গে চুক্তির প্রয়োজন হতে পারে।
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রার দল ফিউ থাই পার্টি জনমত জরিপে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল। এরপরই এগিয়ে ছিল পিটা লিমজারোয়েনরাতের এমএফপি। নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলের পর পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রা মুভ ফরোয়ার্ডকে তাঁদের সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ‘আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারব।’
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে থাইল্যান্ডের ক্ষমতা দখল করেন সাবেক সেনাপ্রধান প্রায়ুথ চান-ওচা। তবে এবার এমএফপি ও ফিউ থাইয়ের মতো দলগুলোর বিপক্ষে শক্তিশালী নির্বাচনী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে তাঁকে।
সামরিক অভ্যুত্থানের জেরে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নানা সংকটের পর, এবারের নির্বাচনকে থাইল্যান্ডের জন্য ‘একটি টার্নিং পয়েন্ট’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
থাইল্যান্ডের জাতীয় নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলে সংখ্যাগরিষ্ঠ আসনে জয় পেয়েছেন বিরোধীরা। এক দশক ধরে চলা সেনাসমর্থিত সরকারকে প্রত্যাখ্যান করে দেশটির মানুষ যে সংস্কারের লক্ষ্যে গণতন্ত্রপন্থীদের বেছে নিতে চান, সর্বশেষ ফলাফলে তার ইঙ্গিত মিলেছে।
দুই বিরোধী দল—প্রগ্রেসিভ মুভ ফরোয়ার্ড পার্টি (এমএফপি) এবং পপুলিস্ট ফেউ থাই পার্টি এরই মধ্যে অধিকাংশ আসনে জয় পেয়েছে। ৯৯ শতাংশ ভোট গণনা শেষ হয়েছে। প্রাথমিক ফলাফল অনুযায়ী, এমএফপি ও ফেউ থাই পার্টি সংসদের নিম্নকক্ষের ৫০০ আসনের মধ্যে ২৮৬টিতে জয় পেতে পারে বলে আল-জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে। এখন দুই বিরোধী দল, এমএফপি ও ফেউ থাই জোট গঠনের জন্য আলোচনা শুরু করবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দেশটির সেনাসমর্থিত প্রধানমন্ত্রী প্রায়ুথ চান-ওচার দল দ্য ইউনাইটেড থাই নেশন পার্টি অনেকটা পিছিয়ে। দলটি এখন পর্যন্ত মাত্র ৩৬টি আসনে জয় নিশ্চিত করেছে। নির্বাচনের আগে জনমত জরিপেও পিছিয়ে ছিল তাঁর দল।
ভোট গণনায় এগিয়ে থাকার পর বেশ আশাবাদী এমএফপির প্রধান পিটা লিমজারোয়েনরাত। তিনি বলেছেন, ফিউ থাইয়ের সঙ্গে জোট বেঁধে তাঁর দল সরকার গঠন করতে পারে। দুই দল মিলে থাইল্যান্ডের চলমান সংকটের সমাধান করতে পারবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি। তবে সরকার গঠন করতে এমএফপি ও ফেউ থাই পার্টিকে ছোট দলগুলোর সঙ্গে চুক্তির প্রয়োজন হতে পারে।
এদিকে সাবেক প্রধানমন্ত্রী থাকসিন সিনাওয়াত্রার মেয়ে পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রার দল ফিউ থাই পার্টি জনমত জরিপে সবচেয়ে এগিয়ে ছিল। এরপরই এগিয়ে ছিল পিটা লিমজারোয়েনরাতের এমএফপি। নির্বাচনের প্রাথমিক ফলাফলের পর পায়েতংতার্ন সিনাওয়াত্রা মুভ ফরোয়ার্ডকে তাঁদের সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানিয়ে বলেছেন, ‘আমরা একসঙ্গে কাজ করতে পারব।’
উল্লেখ্য, ২০১৪ সালে সামরিক অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে থাইল্যান্ডের ক্ষমতা দখল করেন সাবেক সেনাপ্রধান প্রায়ুথ চান-ওচা। তবে এবার এমএফপি ও ফিউ থাইয়ের মতো দলগুলোর বিপক্ষে শক্তিশালী নির্বাচনী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়েছে তাঁকে।
সামরিক অভ্যুত্থানের জেরে সাম্প্রতিক বছরগুলোতে নানা সংকটের পর, এবারের নির্বাচনকে থাইল্যান্ডের জন্য ‘একটি টার্নিং পয়েন্ট’ হিসেবে বর্ণনা করা হয়েছে।
জিতেন্দ্র রাওয়াত। তিনি বিষণ্নতায় ভুগছিলেন এবং চিকিৎসাধীন ছিলেন। তিনি তাঁর মায়ের সঙ্গে ভবনের প্রথম তলায় থাকতেন। তাঁর স্ত্রী দুই সন্তানসহ দেরাদুনে থাকেন। তাঁর জিতেন্দ্র রাওয়াতের বয়স ৩৫ থেকে ৪০ বছরের মধ্যে হবে। তিনি মারা যাওয়ার সময় তাঁর মা বাড়িতে ছিলেন। পুলিশ এ ঘটনার তদন্ত করছে...
২২ মিনিট আগেইউরোপজুড়ে বেশ কয়েকটি দেশে কনস্যুলেট বন্ধ করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র। আগামী কয়েক মাসের মধ্যেই এ সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের একাধিক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ তথ্য জানিয়েছে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ান।
৩৯ মিনিট আগেপ্রিন্সটন বিশ্ববিদ্যালয়ভিত্তিক গবেষণা কেন্দ্র ডিজিটাল উইটনেস ল্যাবের গবেষণায় ভারতে অবৈধ অস্ত্র ব্যবসার এই চিত্র উঠে এসেছে। গবেষকেরা বলছেন, গবেষণার জন্য তাঁরা ভারত ভিত্তিক ২৩৪টি হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপের তথ্য-উপাত্ত ঘেঁটেছেন। এসব গ্রুপে আগ্নেয়াস্ত্র সংক্রান্ত ৮ হাজারটির বেশি বিজ্ঞাপন দেখেছেন তাঁরা।
৩ ঘণ্টা আগেপরেশ বড়ুয়া দীর্ঘদিন ধরে রুইলিতে অবস্থান করছেন। এর আগে তিনি বাংলাদেশে বেশ কিছু দিন ছিলেন। তবে ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে তিনি বাংলাদেশ ছাড়েন। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরলে ভারতে প্রত্যর্পণ করতে পারে—এমন আশঙ্কা থেকেই তিনি বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যান।
৩ ঘণ্টা আগে