অনলাইন ডেস্ক
থাইল্যান্ডে সাধারণ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। নির্বাচনের জরিপে বিরোধীরা এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত সরকার গঠন নিয়ে সংশয় রয়েছে। আগের নির্বাচনেও বিরোধী ফেউ থাই পার্টি অন্যান্য দলের চেয়ে বেশি আসন পেয়েও সরকার গঠন করতে পারেনি। কেননা, অন্যান্য দলের সঙ্গে জোট গঠন করে ক্ষমতায় আসে প্রায়ুথ চান-ওচার পালং প্রচারথ পার্টি।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০১ সাল থেকে অনুষ্ঠিত সব নির্বাচনেই অন্যান্য দলের চেয়ে বেশি আসনে জয় পেয়েছে ফেউ থাই পার্টি। এবারের নির্বাচনেও তাঁরা জনমত জরিপে এগিয়ে আছে। তবে থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর প্রভাব থাকায় শেষ পর্যন্ত ফেউ থাই পার্টি নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারবে কি না, কিংবা পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা প্রধানমন্ত্রী হবেন কি না, সে বিষয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
থাইল্যান্ডের নির্বাচনী কাঠামো অনুযায়ী, ভোটাররা দুটি ব্যালটে ভোট দিয়ে থাকেন। ভোটাররা চার বছরের জন্য ৪০০ জন স্থানীয় প্রতিনিধি ও ১০০ জন জাতীয় পর্যায়ের প্রতিনিধি নির্বাচিত করেন। তাঁদের নিয়ে গঠিত হয় নিম্নকক্ষ; যাকে ‘হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভ’ নামে অভিহিত করা হয়। অর্থাৎ নির্বাচনে জয়ী হতে ২৫১ আসনের দরকার হয়। তবে প্রধানমন্ত্রী হতে গেলে সিনেট সদস্যদের সমর্থনও লাগে। সে ক্ষেত্রে নিম্নকক্ষের ৫০০ জন ও ২৫০ জন সিনেটর মিলে ঠিক করবেন কে হবেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী। এখানেই মূলত কপাল পুড়তে পারে থাকসিন কন্যার। কেননা, সেই ২৫০ জন সিনেটরকে জান্তাবাহিনী নিয়োগ দিয়ে থাকে। গত ২০১৯ সালের নির্বাচনে সিনেটরদের সমর্থন পেয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন প্রায়ুথ চান-ওচা।
সুতরাং প্রধানমন্ত্রী হতে গেলে থাকসিন কন্যার দুই হাউস মিলে ৩৭৫ জনের সমর্থন দরকার হবে। ২০১৭ সালে সংবিধান পরিবর্তন করে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে নতুন এই নিয়ম আনা হয়। সমালোচকদের মতে, নির্বাচনে সেনাসমর্থিত সরকারকে জয়ী করতেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
থাইল্যান্ডে সাধারণ নির্বাচনের ভোট গ্রহণ শুরু হয়েছে। আজ রোববার স্থানীয় সময় সকাল ৮টা থেকে ভোট গ্রহণ শুরু হয়। নির্বাচনের জরিপে বিরোধীরা এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত সরকার গঠন নিয়ে সংশয় রয়েছে। আগের নির্বাচনেও বিরোধী ফেউ থাই পার্টি অন্যান্য দলের চেয়ে বেশি আসন পেয়েও সরকার গঠন করতে পারেনি। কেননা, অন্যান্য দলের সঙ্গে জোট গঠন করে ক্ষমতায় আসে প্রায়ুথ চান-ওচার পালং প্রচারথ পার্টি।
আল জাজিরার প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০১ সাল থেকে অনুষ্ঠিত সব নির্বাচনেই অন্যান্য দলের চেয়ে বেশি আসনে জয় পেয়েছে ফেউ থাই পার্টি। এবারের নির্বাচনেও তাঁরা জনমত জরিপে এগিয়ে আছে। তবে থাইল্যান্ডের রাজনীতিতে সেনাবাহিনীর প্রভাব থাকায় শেষ পর্যন্ত ফেউ থাই পার্টি নির্বাচনে জয়লাভ করতে পারবে কি না, কিংবা পেতংতার্ন সিনাওয়াত্রা প্রধানমন্ত্রী হবেন কি না, সে বিষয়ে সংশয় থেকেই যাচ্ছে।
থাইল্যান্ডের নির্বাচনী কাঠামো অনুযায়ী, ভোটাররা দুটি ব্যালটে ভোট দিয়ে থাকেন। ভোটাররা চার বছরের জন্য ৪০০ জন স্থানীয় প্রতিনিধি ও ১০০ জন জাতীয় পর্যায়ের প্রতিনিধি নির্বাচিত করেন। তাঁদের নিয়ে গঠিত হয় নিম্নকক্ষ; যাকে ‘হাউস অব রিপ্রেজেনটেটিভ’ নামে অভিহিত করা হয়। অর্থাৎ নির্বাচনে জয়ী হতে ২৫১ আসনের দরকার হয়। তবে প্রধানমন্ত্রী হতে গেলে সিনেট সদস্যদের সমর্থনও লাগে। সে ক্ষেত্রে নিম্নকক্ষের ৫০০ জন ও ২৫০ জন সিনেটর মিলে ঠিক করবেন কে হবেন থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী। এখানেই মূলত কপাল পুড়তে পারে থাকসিন কন্যার। কেননা, সেই ২৫০ জন সিনেটরকে জান্তাবাহিনী নিয়োগ দিয়ে থাকে। গত ২০১৯ সালের নির্বাচনে সিনেটরদের সমর্থন পেয়ে প্রধানমন্ত্রী হয়েছিলেন প্রায়ুথ চান-ওচা।
সুতরাং প্রধানমন্ত্রী হতে গেলে থাকসিন কন্যার দুই হাউস মিলে ৩৭৫ জনের সমর্থন দরকার হবে। ২০১৭ সালে সংবিধান পরিবর্তন করে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচনে নতুন এই নিয়ম আনা হয়। সমালোচকদের মতে, নির্বাচনে সেনাসমর্থিত সরকারকে জয়ী করতেই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।
কিছুদিন পরপরই পুলিশের তল্লাশিতে আতঙ্কিত অবস্থা পার করছে দিল্লির নিম্নবিত্তদের এলাকাগুলোর মানুষ। তাঁদের অভিযোগ, ‘কয়েক দিন পরপর পুলিশ আসে, একই নথি পরীক্ষা করে।’ বস্তিতে বসবাসকারী অধিকাংশ নারী গৃহপরিচারিকা হিসেবে বিভিন্ন বাসাবাড়িতে কাজ করেন আর পুরুষেরা আবর্জনা সংগ্রহের কাজ করেন।
৮ মিনিট আগেশেখ হাসিনার পতনের পর বাংলাদেশিদের ভিসা প্রদান প্রায় ৮ গুণ কমিয়ে দিয়েছে ভারত। বর্তমানে শুধু মেডিকেল ট্যুরিস্টদের ভিসা দিচ্ছে দেশটি। এতে দুই দেশের সাধারণ মানুষের মধ্যে সম্পর্কেও প্রভাব পড়ছে বলে মনে করছেন ভারতীয় কূটনীতিকেরা।
২৬ মিনিট আগেব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডেভিড ল্যামির সঙ্গে বৈঠক করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। বৈঠকে দ্বিপক্ষীয় স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিষয়ের পাশাপাশি বাংলাদেশ, ইউক্রেন এবং কমনওয়েলথ প্রসঙ্গেও আলোচনা হয়েছে বলে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলোতে এসেছে।
২ ঘণ্টা আগেলাতাকিয়ার জাবলে শহরের কাছে নিরাপত্তাকর্মীদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায় সশস্ত্র একদল মানুষ। দু’পক্ষের মধ্যে ব্যাপক গোলাগুলি হয়। শহরটি ক্ষমতাচ্যুত আসাদ সরকারের মদদপুষ্ট আলভি মুসলিম সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ‘ডেরা’ হিসেবে পরিচিত। প্রশাসনের অভিযোগের তির তাদের দিকেই। বলা হচ্ছে, এ হামলার জন্য দায়ী আলভি গোষ্ঠীই।
৩ ঘণ্টা আগে