অনলাইন ডেস্ক
মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ক্রমেই কমছে। পাশাপাশি ঘনীভূত হচ্ছে আর্থিক সংকটও। এই সংকটের পেছনে দেশটির জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইং জনগণের ভোজ্যতেলের অতিরিক্ত ব্যবহারকে দায়ী করেছেন। কারণ, প্রতিবছর ভোজ্যতেল আমদানি করতে সরকারকে ৬০০ মিলিয়ন ডলার খরচ করতে হয়। তাই ডলারের সংকট কাটিয়ে উঠতে তিনি দেশবাসীর প্রতি ভোজ্যতেলের ব্যবহার কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৫ আগস্ট দেশটির অর্থনৈতিক কমিটির বৈঠকে মিন অং হ্লাইং এ কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমারের শীর্ষ দুই ব্যাংকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কারণে এই সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে।
জান্তাপ্রধান ডলারের সংকটের জন্য কেবল এ দুটি কারণকেই নয়, লোভকেও দায়ী করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, অনেকে ডলার ও স্বর্ণ জমিয়ে রাখছেন সেগুলোর মূল্য বাড়ানোর জন্য। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, এ ধরনের আচরণ বদলাতে হবে। এ সময় তিনি ইঙ্গিত দেন, প্রয়োজনে তাঁর সরকার ডলার ও স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের ওপর অভিযানে নামবে।
বৈঠকে মিন অং হ্লাইং আরও বলেন, কিছু স্বার্থপর ব্যবসায়ী ডলার, সোনা, গাড়ি, খাবারের দাম বাড়াচ্ছেন। তিনি বলেন, এসব স্বার্থান্বেষী ব্যবসায়ীই খাদ্যের উচ্চমূল্যের জন্য দায়ী। উল্লেখ্য, ভোজ্যতেলসহ অনেক নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যই মিয়ানমার নিজে উৎপাদন করে না, বাইরে থেকে আমদানি করে থাকে। ডলারের সংকটের কারণে সেই আমদানিতেও স্থবিরতা নেমে এসেছে।
মিয়ানমারজুড়ে জান্তা সরকারকে বয়কট করার কারণে করসহ বিভিন্ন ধরনে রাজস্ব আয় একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে বললেই চলে। পাশাপাশি রপ্তানিও একেবারে থেমে যাওয়ার পথে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দেশটির রিজার্ভ কমে যাওয়ার কথা। দেশটির ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা সংকটকে আরও ঘনীভূত করেছে।
মিয়ানমারের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভ ক্রমেই কমছে। পাশাপাশি ঘনীভূত হচ্ছে আর্থিক সংকটও। এই সংকটের পেছনে দেশটির জান্তা সরকারের প্রধান মিন অং হ্লাইং জনগণের ভোজ্যতেলের অতিরিক্ত ব্যবহারকে দায়ী করেছেন। কারণ, প্রতিবছর ভোজ্যতেল আমদানি করতে সরকারকে ৬০০ মিলিয়ন ডলার খরচ করতে হয়। তাই ডলারের সংকট কাটিয়ে উঠতে তিনি দেশবাসীর প্রতি ভোজ্যতেলের ব্যবহার কমানোর আহ্বান জানিয়েছেন।
থাইল্যান্ড থেকে পরিচালিত মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গত ২৫ আগস্ট দেশটির অর্থনৈতিক কমিটির বৈঠকে মিন অং হ্লাইং এ কথা বলেন। পাশাপাশি তিনি দাবি করেছেন, যুক্তরাষ্ট্র মিয়ানমারের শীর্ষ দুই ব্যাংকের ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়ার কারণে এই সংকট আরও ঘনীভূত হয়েছে।
জান্তাপ্রধান ডলারের সংকটের জন্য কেবল এ দুটি কারণকেই নয়, লোভকেও দায়ী করেছেন। তিনি অভিযোগ করেছেন, অনেকে ডলার ও স্বর্ণ জমিয়ে রাখছেন সেগুলোর মূল্য বাড়ানোর জন্য। তিনি জোর দিয়ে বলেছেন, এ ধরনের আচরণ বদলাতে হবে। এ সময় তিনি ইঙ্গিত দেন, প্রয়োজনে তাঁর সরকার ডলার ও স্বর্ণ ব্যবসায়ীদের ওপর অভিযানে নামবে।
বৈঠকে মিন অং হ্লাইং আরও বলেন, কিছু স্বার্থপর ব্যবসায়ী ডলার, সোনা, গাড়ি, খাবারের দাম বাড়াচ্ছেন। তিনি বলেন, এসব স্বার্থান্বেষী ব্যবসায়ীই খাদ্যের উচ্চমূল্যের জন্য দায়ী। উল্লেখ্য, ভোজ্যতেলসহ অনেক নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্যই মিয়ানমার নিজে উৎপাদন করে না, বাইরে থেকে আমদানি করে থাকে। ডলারের সংকটের কারণে সেই আমদানিতেও স্থবিরতা নেমে এসেছে।
মিয়ানমারজুড়ে জান্তা সরকারকে বয়কট করার কারণে করসহ বিভিন্ন ধরনে রাজস্ব আয় একেবারে বন্ধ হয়ে গেছে বললেই চলে। পাশাপাশি রপ্তানিও একেবারে থেমে যাওয়ার পথে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই দেশটির রিজার্ভ কমে যাওয়ার কথা। দেশটির ওপর পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞা সংকটকে আরও ঘনীভূত করেছে।
ডেনমার্কের অধীনে থাকা আধা-স্বায়ত্তশাসিত অঞ্চল গ্রিনল্যান্ডকে আবারও যুক্তরাষ্ট্রের অংশ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বাংলাদেশ সময় আজ বুধবার তিনি গ্রিনল্যান্ডের বাসিন্দাদের আরও ধনি বানিয়ে দেওয়ারও প্রলোভন দেখিয়েছেন। তবে ট্রাম্পের এমন প্রলোভনেও কোনো কাজ হয়নি। গ্রিনল্যান্ড
৩১ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, তিনি ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির একটি চিঠি পেয়েছেন। যেখানে জেলেনস্কি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানের জন্য আলোচনার টেবিলে বসতে আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে জানা গেছে, মঙ্গলবার মার্কিন কংগ্রেসে দেওয়া ভাষণে এসব কথা
১ ঘণ্টা আগে২০১৩ সালে বিশ্বের দীর্ঘতম চুম্বনের রেকর্ড গড়েছিলেন থাইল্যান্ডের এক্কাচাই ও লাকসানা তিরানারাত। কিন্তু প্রেমের এমন গৌরবজনক নজিরও তাঁদের এক ঘরে আটকে রাখতে পারেনি। বুধবার যুক্তরাজ্য-ভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইনডিপেনডেন্ট তাঁদের বিচ্ছেদের খবর দিয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেএকটি মার্কিন বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠানের কাছে পানামা খালের শেয়ার বিক্রি করছে চীনা প্রতিষ্ঠান সি কে হাচিসন হোল্ডিং। বিবিসির প্রতিবেদন অনুযায়ী, পানামা খালের প্রবেশমুখে দু’টি গুরুত্বপূর্ণ বন্দরের বেশির ভাগ শেয়ার ছিল হংকংভিত্তিক ওই প্রতিষ্ঠানের মালিকানায়। মার্কিন বিনিয়োগ প্রতিষ্ঠান ব্ল্যাকরক নেতৃত্বাধীন একটি
২ ঘণ্টা আগে