সহিংসতা থেকে বাঁচতে ২০১৭ সালে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা লাখ লাখ রোহিঙ্গার মিয়ানমারে ফেরার স্বপ্ন এখনো অনিশ্চিত। স্থানীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি রোহিঙ্গাদের জন্মভূমি রাখাইনের (পূর্বে আরাকান নামে পরিচিত ছিল) নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার পরও ভবিষ্যৎ নিয়ে তাদের উদ্বেগ কাটেনি। রেডিও ফ্রি এশিয়াকে রোহিঙ্গা সম্প্রদ
মিয়ানমারের কাচিন রাজ্যের বিভিন্ন রণক্ষেত্র থেকে পালিয়ে যাচ্ছে জান্তাবাহিনীর কমান্ডার ও সদস্যরা। এমনটাই দাবি করেছে স্থানীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠী কাচিন ইন্ডিপেন্ডেন্স আর্মি (কেআইএ)। গোষ্ঠীটি দাবি করেছে মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর একটি ব্যাটালিয়নের কমান্ডার কাচিন রাজ্যের মানসি থেকে পালিয়েছে। তারা শহরটি দখলের..
মিয়ানমারের চিন রাজ্যের ৮০ শতাংশেরও বেশি এখন বিদ্রোহী গোষ্ঠীদের হাতে। স্থানীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠী চিন ব্রাদারহুড জানিয়েছে, গত সপ্তাহের শেষ দিকে জান্তাবাহিনীকে মিন্দাত ও কানপেতলেত টাউনশিপ থেকে তাড়িয়ে দেওয়ার পর চিন রাজ্যের ৮০ শতাংশের বেশি এলাকা বর্তমানে বিরোধী বাহিনীর নিয়ন্ত্রণে। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম
মিয়ানমারের রাজনৈতিক বাস্তবতা প্রতিদিনই পরিবর্তন হচ্ছে। দেশটির রাখাইন রাজ্যভিত্তিক বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মি রাজ্যটির অধিকাংশই দখলে নিয়েছে। পাশাপাশি বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে দেশটির জান্তাবাহিনীকে তাড়িয়ে দিয়েছে। এটি স্পষ্ট যে, আরাকান অবশেষে গণহত্যাকারী মিয়ানমারের সামরিক বাহিনীর হাত থেকে...
বাংলাদেশ ও মিয়ানমারের মধ্যকার সীমান্তের দৈর্ঘ্য প্রায় ২৭০ কিলোমিটার। এই সীমান্ত সংলগ্ন মিয়ানমারের যেসব এলাকা আছে সেগুলোর পুরো নিয়ন্ত্রণ এখন বিদ্রোহী আরাকান আর্মির (এএ) হাতে। গত রোববার আরাকান আর্মি মংডু টাউনশিপ দখলের পর এই দাবি করেছে। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদন থেকে এ
এক বছরের বেশি সময় ধরে চলা সংঘর্ষে বিপর্যস্ত চীনের সীমান্তবর্তী উত্তর মিয়ানমারের বিদ্রোহী গোষ্ঠী তাআং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) যুদ্ধ বন্ধ করতে চায়। এজন্য তাঁরা জান্তা সরকারের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চায়। তাঁদের বিবৃতির বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে রয়টার্স।
বাংলাদেশের আশ্রয় শিবিরগুলো থেকে রোহিঙ্গা সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলোর ৩ থেকে ৫ হাজার যোদ্ধা সংগ্রহের ব্যাপকতার প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে। এ ছাড়া, আরাকান আর্মির সঙ্গে রোহিঙ্গাদের ব্যর্থ আলোচনা, জান্তার পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা যোদ্ধাদের অর্থ এবং নাগরিকত্বের প্রস্তাব এবং বিদ্রোহীদের সঙ্গে কিছু বাংলাদেশি কর্মকর্তার...
মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ কারণেই মিয়ানমার জান্তা বাহিনীকে একটি যৌথ নিরাপত্তা কোম্পানি (জেভিএসসি) গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে চীন। এটি মিয়ানমারের গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে এবং জান্তার শীর্ষ সামরিক নেতাদের মধ্যে অস্বস্তি
মিয়ানমারের বিরোধী জাতীয় ঐক্যের সরকার (এনইউজি) বলেছে, চীন তাদের সীমান্তবর্তী বর্মিজ রাজ্যগুলোর বিদ্রোহীদের যুদ্ধ বন্ধ করার জন্য চাপ দিলেও ‘বিপ্লবের গতিপথ’ বদলাবে না। জাতীয় ঐক্যের সরকারের পররাষ্ট্রমন্ত্রী জিন মার অং এই কথা বলেছেন। এদিকে, চীনের সীমান্ত সংলগ্ন মিয়ানমারে কাচিন রাজ্যে তীব্র লড়াইয়ের কারণে
২০২১ সালে গণতান্ত্রিক সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করেছে দেশটির সামরিক বাহিনী। এর পর থেকেই দেশটির বিভিন্ন অংশে জান্তা সরকারের বিরোধিতা করে প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে জাতিভিত্তিক সশস্ত্র কিছু দল ও উপদল।
মিয়ানমারের জান্তা সরকার দেশটির বিরোধী পক্ষগুলোকে সশস্ত্র সংগ্রাম ছেড়ে আলোচনায় বসার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে বিরোধী পক্ষগুলো এই আহ্বান প্রত্যাখ্যান করেছে। কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল জাজিরার প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে
রাজধানী নয়াদিল্লিতে অনুষ্ঠেয় একটি সেমিনারে মিয়ানমারের জাতীয় ঐক্য সরকার এবং বিভিন্ন জাতিগত বিদ্রোহী গোষ্ঠীসহ জান্তাবিরোধী শক্তিগুলোকে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত। সূত্রের বরাত দিয়ে রয়টার্সের একটি বিশেষ প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ‘ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অব ওয়ার্ল্ড অ্যাফেয়ার্সের’ আয়োজনে ওই ইভেন্ট নভেম্বরের মাঝামাঝিত
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে জান্তাবাহিনী এবং বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) মধ্যকার সংঘাত বৃদ্ধির জেরে এই আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। সম্ভাব্য সেই ঢল ঠেকাতে এরই মধ্যে বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্তে নজরদারি ও পাহারা বাড়িয়েছে বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের
মিয়ানমারের ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স হিসেবে পরিচিত তিন বিদ্রোহী গোষ্ঠীকে সন্ত্রাসী গোষ্ঠী হিসেবে তালিকাভুক্ত করেছে মিয়ানমারের জান্তা সরকার। দেশটির সর্বোচ্চ ক্ষমতার অধিকারী স্টেট অ্যাডমিনিস্ট্রেটিভ কাউন্সিলের সিদ্ধান্ত মোতাবেক এ ঘোষণা দেওয়া হয়
মিয়ানমারের বাংলাদেশে সীমান্তসংলগ্ন রাজ্য রাখাইনের অধিকাংশ এলাকাই এখন স্থানীয় বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) নিয়ন্ত্রণে। জান্তা বাহিনীর দখলে রাজ্যটির যে পরিমাণ অঞ্চলের নিয়ন্ত্রণ আছে, তা খুবই নগণ্য। এই অবস্থায় প্রশ্ন উঠছে যে তবে কি রাখাইন মিয়ানমারকে ভেঙে স্বাধীন হয়ে যাচ্ছে
ইরাবতীর প্রতিবেদন অনুসারে, সম্প্রতি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দুই জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তা মিয়ানমারের জান্তাবিরোধী পক্ষ জাতীয় ঐক্যের সরকারের সঙ্গে ভার্চুয়ালি বৈঠক করেছেন। এই দুই কর্মকর্তা হলেন মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেনের একজন জ্যেষ্ঠ উপদেষ্টা টম সুলিভান এবং ইউএস এজেন্সি ফর ইন্টারন্যাশনাল ডে
গণহত্যার মতো সহিংসতার কবলে পড়ে মিয়ানমারের রাখাইন থেকে রোহিঙ্গারা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছিলেন আট বছর আগে। রাখাইনে সেই পরিস্থিতি আবারও ফিরে আসছে বলে সতর্কবার্তা দিয়েছেন জাতিসংঘের বিশেষজ্ঞ। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে