যুক্তরাষ্ট্রের বর্ষীয়ান কূটনীতিবিদ ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী শতবর্ষী হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিন পিং। বৈঠকে তিনি কিসিঞ্জারকে ‘পুরোনো বন্ধু’ বলে আখ্যা দেন। শি বলেন, চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে রয়েছে, এখানেই দুই দেশকে বেছে নিতে হবে তারা কোন পথে যাবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের উদ্যোগের অংশ হিসেবে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে শি চিন পিং বলেন, ‘হেনরি কিসিঞ্জারের মতো পুরোনো বন্ধুকে কখনো ভুলে যাওয়া যায় না।’
বৈঠকে চীনের প্রেসিডেন্ট কিসিঞ্জারকে বলেন, ‘আরও একবার চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র ইতিহাসের সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে এবং যেখানেই দেশ দুটি যেতে চায় এখান থেকেই যেতে হবে। তাই উভয় দেশকেই বেছে নিতে হবে তারা কোন পথে এগিয়ে যেতে চায়।’
১৯৭০ এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে ব্যাপক কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়েছিলেন হেনরি কিসিঞ্জার। সেই দশকটিতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে মার্কিন প্রশাসনের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন এবং জেরাল্ড ফোর্ডের অধীনে কাজ করেছেন।
হেনরি কিসিঞ্জারের অতীত স্মরণ করে শি চিন পিং বলেন, সম্প্রতি এই কূটনীতিবিদ তার শততম জন্মদিন পালন করেছেন এবং তিনি অতীতে শতাধিকবার চীন ভ্রমণ করেছেন। তাই এই সময়ে তার চীন সফর এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।
বিদেশি অতিথিদের জন্য নির্মিত চীনের ঐতিহাসিক দিয়াওইউতাই হাউসে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কিসিঞ্জারকে শি বলেন, ‘চীনা জনগণ কখনোই তাদের পুরোনো বন্ধুদের ভুলে যায় না এবং চীন-মার্কিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে সব সময় হেনরি কিসিঞ্জারের নাম সম্মানের সঙ্গে আলোচিত হবে।’
হেনরি কিসিঞ্জার তার অতীত ভূমিকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি চীনেও ব্যাপক সম্মানিত। তিনি তার কূটনৈতিক দায়িত্ব ছাড়ার পরও নিয়মিত চীন ভ্রমণ করেছেন। অতীত স্মরণ করে তিনি বলেন, তিনি কৃতজ্ঞ যে, বেইজিং তার প্রথম সফরের সময় যে ভবনে তাকে চীনা নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করিয়েছিল এখনো সেখানেই তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক বিশ্ব শান্তি এবং মানব সমাজের অগ্রগতির জন্য অতীব জরুরি।’
বৈঠকে কিসিঞ্জার ‘এক চীন’ নীতির প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে সাংহাই কমিউনিক দ্বারা প্রতিষ্ঠিত নীতিগুলো বজায় রাখা, চীনের এক-চীন নীতিকে গুরুত্ব দেওয়া এবং সম্পর্ককে ইতিবাচক দিকে নিয়ে যাওয়া অপরিহার্য।’
যুক্তরাষ্ট্রের বর্ষীয়ান কূটনীতিবিদ ও সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী শতবর্ষী হেনরি কিসিঞ্জারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন চীনের প্রেসিডেন্ট শি চিন পিং। বৈঠকে তিনি কিসিঞ্জারকে ‘পুরোনো বন্ধু’ বলে আখ্যা দেন। শি বলেন, চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র সন্ধিক্ষণে দাঁড়িয়ে রয়েছে, এখানেই দুই দেশকে বেছে নিতে হবে তারা কোন পথে যাবে। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
আজ বৃহস্পতিবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে যুক্তরাষ্ট্র এবং চীনের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের উদ্যোগের অংশ হিসেবে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে শি চিন পিং বলেন, ‘হেনরি কিসিঞ্জারের মতো পুরোনো বন্ধুকে কখনো ভুলে যাওয়া যায় না।’
বৈঠকে চীনের প্রেসিডেন্ট কিসিঞ্জারকে বলেন, ‘আরও একবার চীন এবং যুক্তরাষ্ট্র ইতিহাসের সন্ধিক্ষণে এসে দাঁড়িয়েছে এবং যেখানেই দেশ দুটি যেতে চায় এখান থেকেই যেতে হবে। তাই উভয় দেশকেই বেছে নিতে হবে তারা কোন পথে এগিয়ে যেতে চায়।’
১৯৭০ এর দশকে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে চীনের সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে ব্যাপক কূটনৈতিক তৎপরতা চালিয়েছিলেন হেনরি কিসিঞ্জার। সেই দশকটিতে তিনি যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এবং জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা হিসেবে মার্কিন প্রশাসনের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট রিচার্ড নিক্সন এবং জেরাল্ড ফোর্ডের অধীনে কাজ করেছেন।
হেনরি কিসিঞ্জারের অতীত স্মরণ করে শি চিন পিং বলেন, সম্প্রতি এই কূটনীতিবিদ তার শততম জন্মদিন পালন করেছেন এবং তিনি অতীতে শতাধিকবার চীন ভ্রমণ করেছেন। তাই এই সময়ে তার চীন সফর এক বিশেষ তাৎপর্য বহন করে।
বিদেশি অতিথিদের জন্য নির্মিত চীনের ঐতিহাসিক দিয়াওইউতাই হাউসে অনুষ্ঠিত বৈঠকে কিসিঞ্জারকে শি বলেন, ‘চীনা জনগণ কখনোই তাদের পুরোনো বন্ধুদের ভুলে যায় না এবং চীন-মার্কিন সম্পর্কের ক্ষেত্রে সব সময় হেনরি কিসিঞ্জারের নাম সম্মানের সঙ্গে আলোচিত হবে।’
হেনরি কিসিঞ্জার তার অতীত ভূমিকার জন্য যুক্তরাষ্ট্রের পাশাপাশি চীনেও ব্যাপক সম্মানিত। তিনি তার কূটনৈতিক দায়িত্ব ছাড়ার পরও নিয়মিত চীন ভ্রমণ করেছেন। অতীত স্মরণ করে তিনি বলেন, তিনি কৃতজ্ঞ যে, বেইজিং তার প্রথম সফরের সময় যে ভবনে তাকে চীনা নেতাদের সঙ্গে বৈঠক করিয়েছিল এখনো সেখানেই তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘আমাদের দুই দেশের সম্পর্ক বিশ্ব শান্তি এবং মানব সমাজের অগ্রগতির জন্য অতীব জরুরি।’
বৈঠকে কিসিঞ্জার ‘এক চীন’ নীতির প্রতি সমর্থন জানিয়ে বলেন, ‘বর্তমান পরিস্থিতিতে সাংহাই কমিউনিক দ্বারা প্রতিষ্ঠিত নীতিগুলো বজায় রাখা, চীনের এক-চীন নীতিকে গুরুত্ব দেওয়া এবং সম্পর্ককে ইতিবাচক দিকে নিয়ে যাওয়া অপরিহার্য।’
‘ট্রাম্পকে থামান, বিচার বিভাগ বাঁচান’, ‘ট্রাম্প নির্বাচিত হয়েছেন জনগণের ভোটে, তাঁকে বেছে নিয়েছেন পুতিন’, ‘ইলন মাস্ককে মঙ্গলে পাঠিয়ে দেওয়া হোক’। এগুলো প্ল্যাকার্ডের লেখা। যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর উপদেষ্টা ধনকুবের ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে যে বিক্ষোভ হচ্ছে, সেই বিক্ষোভে এসব
৭ ঘণ্টা আগেগত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে একটি চিঠি পাঠিয়ে পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এ সময় তিনি ইরানকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘এই কূটনেতিক আলোচনা ব্যর্থ হলে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তবে ট্রাম্পের হুমকির পরও তাঁর আলোচনার প্রস্তাব
৭ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যাপক শুল্ক ঘোষণার পর বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। গত বুধবার রোজ গার্ডেনে আমদানির ওপর ‘রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ’ বা পারস্পরিক শুল্ক ঘোষণা করেন ট্রাম্প। এরপরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের ধাক্কা লাগে। অনেক দেশ ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর পাল্টা শুল্
৯ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৭ বছর পর ফের ভোটাভুটির সাক্ষী থাকল সিপিএমের পার্টি কংগ্রেস। ১৯৯৮ সালে কলকাতার নজরুল মঞ্চে শেষবার কেন্দ্রীয় সরকারে অংশগ্রহণ এবং সংগঠনে নারীদের প্রতিনিধিত্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হয়েছিল। এবার তামিলনাড়ুর মাদুরাইয়ে নেতা নির্বাচনে ভোটাভুটির করল সিপিএম।
১২ ঘণ্টা আগে