অনলাইন ডেস্ক
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ এড়াতে মহাদেশটির সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ জার্মানির সহায়তা চেয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। জার্মান প্রেসিডেন্ট ওলাফ শলৎজের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে তিনি এ সহায়তা চান। পাশাপাশি তিনি ইইউর নিরাপত্তা কৌশলের তীব্র সমালোচনা করেন এবং জার্মানিতে চীনা বিনিয়োগ উন্মুক্ত করার আহ্বান জানান।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার সি ও ওলাফ শলৎজ এই আলোচনা করেন। সেখানে সি বলেন, ‘(আমি) আশা করি, জার্মানি বাজার ও ন্যায্যতার নীতিমালা সমুন্নত রাখতে, ন্যায্য বাজার ও বাণিজ্য প্রতিযোগিতা বজায় রাখতে, সেই সঙ্গে স্থিতিশীল শিল্প ও সরবরাহ চেইন টিকিয়ে রাখতে চীনের সঙ্গে কাজ করার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নকে চাপ দেবে।’
ইউরোপীয় কমিশন চীনে তৈরি বৈদ্যুতিক গাড়ির পেছনে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। যদিও সি তদন্তের কথা উল্লেখ করেননি। এই পদক্ষেপ একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ইইউকে বাণিজ্য প্রতিকার ব্যবহারে ‘সংযম অনুশীলন’ করতে বলেছিল। এ ছাড়া ব্রাসেলস চীনের বায়ুশক্তি এবং চিকিৎসা ডিভাইস খাতের জন্য রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি দেখার জন্য তদন্তের সম্মুখীন হচ্ছে।
সম্প্রতি ইউরোপীয় কমিশন চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত ভর্তুকিতে নির্মিত বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর তদন্ত শুরু করেছে। যদিও শলৎজের সঙ্গে আলাপকালে সি এই তদন্তের কথা উল্লেখ করেননি, তবে এক শীর্ষ চীনা কর্মকর্তা ইউরোপীয় কমিশনকে এ ধরনের বিষয়ে শৈথিল্য প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছেন। পাশাপাশি চীন বায়ুশক্তি ও চিকিৎসাসামগ্রী খাতের ওপরও শিথিল আচরণের আহ্বান জানিয়েছে।
সি চিন পিং চলতি বছরের শেষ নাগাদ ইউরোপীয় কমিশন ও ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রধান উরসুলা ভ্যান ডার লেয়ন ও চার্লস মিশেলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ইইউর অভ্যন্তরীণ বাজার কমিশনার থিয়েরি ব্রেটন আগামী সপ্তাহে বেইজিং ও হংকং সফর করবেন।
বিশ্বের কল্যাণের জন্য চীন-ইউরোপ সম্পর্ক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে সি চিন পিং বলেন, ‘চীন-ইউরোপ সম্পর্ক বিশ্বব্যবস্থার স্থিতিশীলতা ও ইউরেশীয় মহাদেশের সমৃদ্ধির চাবিকাঠি। চীন ইউরোপকে একটি বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদার এবং বহু মেরু বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ মেরু হিসেবে বিবেচনা করে।’
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) সঙ্গে বাণিজ্যযুদ্ধ এড়াতে মহাদেশটির সবচেয়ে বড় অর্থনীতির দেশ জার্মানির সহায়তা চেয়েছেন চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং। জার্মান প্রেসিডেন্ট ওলাফ শলৎজের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে যুক্ত হয়ে তিনি এ সহায়তা চান। পাশাপাশি তিনি ইইউর নিরাপত্তা কৌশলের তীব্র সমালোচনা করেন এবং জার্মানিতে চীনা বিনিয়োগ উন্মুক্ত করার আহ্বান জানান।
চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা সিনহুয়ার এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, গতকাল শুক্রবার সি ও ওলাফ শলৎজ এই আলোচনা করেন। সেখানে সি বলেন, ‘(আমি) আশা করি, জার্মানি বাজার ও ন্যায্যতার নীতিমালা সমুন্নত রাখতে, ন্যায্য বাজার ও বাণিজ্য প্রতিযোগিতা বজায় রাখতে, সেই সঙ্গে স্থিতিশীল শিল্প ও সরবরাহ চেইন টিকিয়ে রাখতে চীনের সঙ্গে কাজ করার জন্য ইউরোপীয় ইউনিয়নকে চাপ দেবে।’
ইউরোপীয় কমিশন চীনে তৈরি বৈদ্যুতিক গাড়ির পেছনে রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে। যদিও সি তদন্তের কথা উল্লেখ করেননি। এই পদক্ষেপ একজন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ইইউকে বাণিজ্য প্রতিকার ব্যবহারে ‘সংযম অনুশীলন’ করতে বলেছিল। এ ছাড়া ব্রাসেলস চীনের বায়ুশক্তি এবং চিকিৎসা ডিভাইস খাতের জন্য রাষ্ট্রীয় ভর্তুকি দেখার জন্য তদন্তের সম্মুখীন হচ্ছে।
সম্প্রতি ইউরোপীয় কমিশন চীনের রাষ্ট্রায়ত্ত ভর্তুকিতে নির্মিত বৈদ্যুতিক গাড়ির ওপর তদন্ত শুরু করেছে। যদিও শলৎজের সঙ্গে আলাপকালে সি এই তদন্তের কথা উল্লেখ করেননি, তবে এক শীর্ষ চীনা কর্মকর্তা ইউরোপীয় কমিশনকে এ ধরনের বিষয়ে শৈথিল্য প্রদর্শনের আহ্বান জানিয়েছেন। পাশাপাশি চীন বায়ুশক্তি ও চিকিৎসাসামগ্রী খাতের ওপরও শিথিল আচরণের আহ্বান জানিয়েছে।
সি চিন পিং চলতি বছরের শেষ নাগাদ ইউরোপীয় কমিশন ও ইউরোপীয় কাউন্সিলের প্রধান উরসুলা ভ্যান ডার লেয়ন ও চার্লস মিশেলের সঙ্গে সাক্ষাৎ করবেন বলে আশা করা হচ্ছে। ইইউর অভ্যন্তরীণ বাজার কমিশনার থিয়েরি ব্রেটন আগামী সপ্তাহে বেইজিং ও হংকং সফর করবেন।
বিশ্বের কল্যাণের জন্য চীন-ইউরোপ সম্পর্ক অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ উল্লেখ করে সি চিন পিং বলেন, ‘চীন-ইউরোপ সম্পর্ক বিশ্বব্যবস্থার স্থিতিশীলতা ও ইউরেশীয় মহাদেশের সমৃদ্ধির চাবিকাঠি। চীন ইউরোপকে একটি বিস্তৃত কৌশলগত অংশীদার এবং বহু মেরু বিশ্বের একটি গুরুত্বপূর্ণ মেরু হিসেবে বিবেচনা করে।’
ট্রাম্পের অর্থনৈতিক পরিকল্পনার গুরুত্বপূর্ণ অংশ শুল্ক। তাঁর বিশ্বাস, শুল্ক বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানো, চাকরি রক্ষা করা এবং কর রাজস্ব বৃদ্ধি করা সম্ভব। ট্রাম্পের এসব শুল্ক আরোপ পরিকল্পনা নিয়ে প্রতিক্রিয়া জানাচ্ছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় বাণিজ্য অংশীদার দেশ কানাডা, চীন ও মে
১৫ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে দ্বিতীয় মেয়াদ শুরু করেছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। বেশ জমকালোভাবে প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন তিনি। এবার মার্কিন কংগ্রেস ভবনের অভ্যন্তরে শপথ নিতে হলেও আয়োজনে কোনো কমতি থাকেনি। তবুও ২০১৭ সালে প্রথমবারের মতো অভিষেকে যত দর্শক পেয়েছিলেন, এবার আর সেই দর্শকপ্রিয়তা পায় তাঁর...
১ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে চলমান ব্যাপক গৃহযুদ্ধের মাঝেও নিজেদের স্বার্থ রক্ষায় প্রতিযোগিতা করছে চীন ও ভারত। বিশেষ করে খনিজ সম্পদকে পরিপূর্ণ বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইন রাজ্যে দুই দেশের মধ্যকার প্রতিযোগিতা ক্রমেই তীব্র হচ্ছে। দুই এমন এক সময়ে এই প্রতিদ্বন্দ্বিতায় অবতীর্ণ হয়েছে যখন, রাখাইনের বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি যুদ্ধ বন্ধে এবং মার্কিন সহায়তা লাভের আশায় প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠক করতে চান। ঠিক তার আগে, গতকাল মঙ্গলবার জেলেনস্কি বলেছেন, কোনো ধরনের যুদ্ধবিরতি চুক্তির পর রাশিয়ার নতুন আক্রমণ ঠেকাতে অন্তত ২ লাখ ইউরোপীয় শান্তিরক্ষীর..
২ ঘণ্টা আগে