অনলাইন ডেস্ক
সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি শাংফু এবং তাঁর পূর্বসূরি ওয়েই ফেংহেকে ‘গুরুতর শৃঙ্খলা লঙ্ঘনের’ অভিযোগে বহিষ্কার করেছে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি। দুর্নীতিবিরোধী পদক্ষেপের অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া।
কমিউনিস্ট পার্টির উদ্ধৃতি দিয়ে সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লি শাংফুর বিরুদ্ধে ঘুষ আদান-প্রদানের প্রমাণ পাওয়া গেছে। একটি তদন্তে দেখা গেছে, তিনি রাজনৈতিক দায়িত্ব পালন করেননি এবং নিজের সুবিধাকেই বড় করে দেখেছেন।
বহিষ্কারের বিষয়ে কমিউনিস্ট পার্টি উল্লেখ করেছে, ‘পার্টি ও সেনাবাহিনীর একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব হিসাবে লি শাংফু তাঁর মূল মিশনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি ও কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের আস্থার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন এবং পার্টি ও জাতীয় প্রতিরক্ষার ব্যাপক ক্ষতি করেছেন।’
এর আগে গত বছর রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, সামরিক ক্রয়ে সন্দেহজনক দুর্নীতির জন্য তদন্তাধীন ছিলেন লি শাংফু। দুই মাস নিখোঁজ থাকার পর গত বছরের অক্টোবরে কোনো ব্যাখ্যা ছাড়াই প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদ থেকে রহস্যজনকভাবে তাঁকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
চীনের সামরিক বাহিনী গত বছর থেকে বড় ধরনের দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযান চালাচ্ছে। এই অভিযানের অংশ হিসেবে ১১ জন পিএলএ জেনারেল এবং মহাকাশ প্রতিরক্ষাশিল্পের কয়েকজন নির্বাহীকে জাতীয় আইনসভা থেকে অপসারণ করা হয়েছে।
এদিকে উচ্চস্তরের শুদ্ধি অভিযানের অংশ হিসেবে শাংফুর পূর্বসূরি ওয়েই ফেংহেকেও বৃহস্পতিবার কমিউনিস্ট পার্টি থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। লি এবং ওয়েই দুজনই চীনের কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের (সিএমসি) সদস্য ছিলেন। সিএমসি শি চিনপিংয়ের নেতৃত্বাধীন একটি শক্তিশালী সংস্থা এবং এর প্রধান হিসেবে তিনিই চীনা সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ আদেশদাতা।
শাংফুর পূর্বসূরি ওয়েই ফেংহের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলায় ব্যাঘাত, তদন্তে বাধা, ঘুষ গ্রহণের পাশাপাশি বিশ্বাস ও আনুগত্য হারানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রী লি শাংফু এবং তাঁর পূর্বসূরি ওয়েই ফেংহেকে ‘গুরুতর শৃঙ্খলা লঙ্ঘনের’ অভিযোগে বহিষ্কার করেছে চীনের কমিউনিস্ট পার্টি। দুর্নীতিবিরোধী পদক্ষেপের অংশ হিসেবে আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের বহিষ্কার করা হয়েছে বলে জানিয়েছে দেশটির রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া।
কমিউনিস্ট পার্টির উদ্ধৃতি দিয়ে সিনহুয়ার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, লি শাংফুর বিরুদ্ধে ঘুষ আদান-প্রদানের প্রমাণ পাওয়া গেছে। একটি তদন্তে দেখা গেছে, তিনি রাজনৈতিক দায়িত্ব পালন করেননি এবং নিজের সুবিধাকেই বড় করে দেখেছেন।
বহিষ্কারের বিষয়ে কমিউনিস্ট পার্টি উল্লেখ করেছে, ‘পার্টি ও সেনাবাহিনীর একজন নেতৃস্থানীয় ব্যক্তিত্ব হিসাবে লি শাংফু তাঁর মূল মিশনের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন। পার্টির কেন্দ্রীয় কমিটি ও কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের আস্থার সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করেছেন এবং পার্টি ও জাতীয় প্রতিরক্ষার ব্যাপক ক্ষতি করেছেন।’
এর আগে গত বছর রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, সামরিক ক্রয়ে সন্দেহজনক দুর্নীতির জন্য তদন্তাধীন ছিলেন লি শাংফু। দুই মাস নিখোঁজ থাকার পর গত বছরের অক্টোবরে কোনো ব্যাখ্যা ছাড়াই প্রতিরক্ষামন্ত্রীর পদ থেকে রহস্যজনকভাবে তাঁকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।
চীনের সামরিক বাহিনী গত বছর থেকে বড় ধরনের দুর্নীতিবিরোধী শুদ্ধি অভিযান চালাচ্ছে। এই অভিযানের অংশ হিসেবে ১১ জন পিএলএ জেনারেল এবং মহাকাশ প্রতিরক্ষাশিল্পের কয়েকজন নির্বাহীকে জাতীয় আইনসভা থেকে অপসারণ করা হয়েছে।
এদিকে উচ্চস্তরের শুদ্ধি অভিযানের অংশ হিসেবে শাংফুর পূর্বসূরি ওয়েই ফেংহেকেও বৃহস্পতিবার কমিউনিস্ট পার্টি থেকে বহিষ্কার করা হয়েছে। লি এবং ওয়েই দুজনই চীনের কেন্দ্রীয় সামরিক কমিশনের (সিএমসি) সদস্য ছিলেন। সিএমসি শি চিনপিংয়ের নেতৃত্বাধীন একটি শক্তিশালী সংস্থা এবং এর প্রধান হিসেবে তিনিই চীনা সশস্ত্র বাহিনীর সর্বোচ্চ আদেশদাতা।
শাংফুর পূর্বসূরি ওয়েই ফেংহের বিরুদ্ধে রাজনৈতিক ও সাংগঠনিক শৃঙ্খলায় ব্যাঘাত, তদন্তে বাধা, ঘুষ গ্রহণের পাশাপাশি বিশ্বাস ও আনুগত্য হারানোর অভিযোগ আনা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছেন, ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে সৌদি আরবকে কোনো চাপ প্রয়োগ করতে হবে না। দেশটি এমনিতেই ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে।
২ ঘণ্টা আগেভারতের ছত্তিশগড়ে নিরাপত্তা বাহিনীর এক যৌথ অভিযানে ১৪ মাওবাদী নিহত হয়েছে। আজ মঙ্গলবার ভোরে ছত্তিশগড়-উড়িষ্যা সীমান্তের একটি জঙ্গলে এই যৌথ অভিযান চালায়। এ অভিযানে নিহত হয়েছেন শীর্ষ মাওবাদী নেতা জয় রাম ওরফে চলপতি, যাঁর মাথার বিনিময়ে ১ কোটি রুপি পুরস্কার ঘোষণা করা হয়েছিল। ভারতীয় নিরাপত্তা বাহিনী সূত্রের
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতা গ্রহণের পরপরই গতকাল সোমবার এক নির্বাহী আদেশে দেশটির জন্মসূত্রে নাগরিকত্বের প্রক্রিয়া বাতিলের উদ্যোগ নিয়েছেন। হোয়াইট হাউসে ফিরে আসার পর এটি তাঁর প্রথম গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত। এই আদেশের ফলে, যেসব দম্পতির বৈধ অভিবাসীর মর্যাদা নেই যুক্তরাষ্ট্রে জন্ম
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রে অভিবাসী প্রবেশ ঠেকাতে দায়িত্ব গ্রহণের পরপরই ব্যাপক পদক্ষেপ গ্রহণ শুরু করেছেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল সোমবার তিনি এক নির্বাহী আদেশের মাধ্যমে অভিবাসন ইস্যুতে জাতীয় জরুরি অবস্থা ঘোষণা করেন এবং সেনাবাহিনীকে সীমান্ত সুরক্ষায় সহায়তা করার নির্দেশ দেন। এ ছাড়া, শরণার্থী গ্রহণে ব্যাপক
৩ ঘণ্টা আগে