চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেছেন, বহির্শক্তির হস্তক্ষেপ চীনের সঙ্গে তাইওয়ানের পুনরেকত্রীকরণ ঠেকাতে পারবে না। আজ বুধবার তাইওয়ানের সাবেক প্রেসিডেন্টের মা ইং-জোওয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এই কথা বলেন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সি চিন পিং বলেন, ‘আমাদের সিস্টেমের মধ্যে থাকা পার্থক্য বস্তুনিষ্ঠ সত্যকে পরিবর্তন করতে পারে না যে আমরা একই জাতি এবং একই জনগোষ্ঠী।’ এ সময় সি আরও বলেন, ‘বহিরাগত হস্তক্ষেপ আমাদের পুনরেকত্রীকরণের ঐতিহাসিক কারণকে ঠেকাতে পারবে না।’
এদিকে, সপ্তাহখানেক আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে সি চিন পিং বলেছিলেন, তাইওয়ান ইস্যু চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে প্রথম বিপৎসীমা এবং যুক্তরাষ্ট্রের উচিত হবে না সেই রেখা অতিক্রম করা। তিনি আরও বলেন, ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতা’ একধরনের বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা। যদি কোনো বাহ্যিক শক্তি উৎসাহ ও সমর্থন দেয়, তবে চীন ‘হাত ধুয়ে বসে থাকবে না’।
সি চিন পিং এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানান, দেশটির প্রেসিডেন্ট বাইডেন ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতাকে সমর্থন করে না’ মর্মে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সেটিকে কাজে পরিণত করতে। এ সময় তিনি বাইডেনের সঙ্গে হংকং, মানবাধিকার, দক্ষিণ চীন সাগর ও অন্যান্য ইস্যুতেও কথা বলেন।
এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে চীনের প্রেসিডেন্ট এক ভাষণে বলেন, ‘মাতৃভূমির (চীনের) সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে একীভূত হয়ে যাওয়ার উপলব্ধির বিষয়টি উন্নয়নের একটি অনিবার্য ধারা। দেশের ন্যায়পরায়ণ জনগণও এটি চায়।’ ভাষণে চীনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘মাতৃভূমি (চীন ও তাইওয়ান) অবশ্যই আবারও একীভূত হবে।’
তাইওয়ানকে অনেক আগে থেকেই নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে চীন। তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দফায় দফায় কূটনৈতিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। সর্বশেষ তাইওয়ানকে নিয়ে চীনের পরিকল্পনার কথা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে জানিয়েছেন সি চিন পিং। তিনি বাইডেনকে বলেছেন, চীন অবশ্যই তাইওয়ানকে নিজের সঙ্গে একীভূত করে নেবেন।
চীনের প্রেসিডেন্ট সি চিন পিং বলেছেন, বহির্শক্তির হস্তক্ষেপ চীনের সঙ্গে তাইওয়ানের পুনরেকত্রীকরণ ঠেকাতে পারবে না। আজ বুধবার তাইওয়ানের সাবেক প্রেসিডেন্টের মা ইং-জোওয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎকালে তিনি এই কথা বলেন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সি চিন পিং বলেন, ‘আমাদের সিস্টেমের মধ্যে থাকা পার্থক্য বস্তুনিষ্ঠ সত্যকে পরিবর্তন করতে পারে না যে আমরা একই জাতি এবং একই জনগোষ্ঠী।’ এ সময় সি আরও বলেন, ‘বহিরাগত হস্তক্ষেপ আমাদের পুনরেকত্রীকরণের ঐতিহাসিক কারণকে ঠেকাতে পারবে না।’
এদিকে, সপ্তাহখানেক আগে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সঙ্গে টেলিফোনে আলাপকালে সি চিন পিং বলেছিলেন, তাইওয়ান ইস্যু চীন-যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কে প্রথম বিপৎসীমা এবং যুক্তরাষ্ট্রের উচিত হবে না সেই রেখা অতিক্রম করা। তিনি আরও বলেন, ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতা’ একধরনের বিচ্ছিন্নতাবাদী তৎপরতা। যদি কোনো বাহ্যিক শক্তি উৎসাহ ও সমর্থন দেয়, তবে চীন ‘হাত ধুয়ে বসে থাকবে না’।
সি চিন পিং এ সময় যুক্তরাষ্ট্রের প্রতি আহ্বান জানান, দেশটির প্রেসিডেন্ট বাইডেন ‘তাইওয়ানের স্বাধীনতাকে সমর্থন করে না’ মর্মে যে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সেটিকে কাজে পরিণত করতে। এ সময় তিনি বাইডেনের সঙ্গে হংকং, মানবাধিকার, দক্ষিণ চীন সাগর ও অন্যান্য ইস্যুতেও কথা বলেন।
এর আগে, গত বছরের ডিসেম্বরের শেষ দিকে চীনের প্রেসিডেন্ট এক ভাষণে বলেন, ‘মাতৃভূমির (চীনের) সঙ্গে সম্পূর্ণভাবে একীভূত হয়ে যাওয়ার উপলব্ধির বিষয়টি উন্নয়নের একটি অনিবার্য ধারা। দেশের ন্যায়পরায়ণ জনগণও এটি চায়।’ ভাষণে চীনের প্রেসিডেন্ট আরও বলেন, ‘মাতৃভূমি (চীন ও তাইওয়ান) অবশ্যই আবারও একীভূত হবে।’
তাইওয়ানকে অনেক আগে থেকেই নিজেদের ভূখণ্ড বলে দাবি করে আসছে চীন। তাইওয়ানকে কেন্দ্র করে চীন ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দফায় দফায় কূটনৈতিক দ্বন্দ্ব তৈরি হয়েছে। সর্বশেষ তাইওয়ানকে নিয়ে চীনের পরিকল্পনার কথা মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে জানিয়েছেন সি চিন পিং। তিনি বাইডেনকে বলেছেন, চীন অবশ্যই তাইওয়ানকে নিজের সঙ্গে একীভূত করে নেবেন।
‘ট্রাম্পকে থামান, বিচার বিভাগ বাঁচান’, ‘ট্রাম্প নির্বাচিত হয়েছেন জনগণের ভোটে, তাঁকে বেছে নিয়েছেন পুতিন’, ‘ইলন মাস্ককে মঙ্গলে পাঠিয়ে দেওয়া হোক’। এগুলো প্ল্যাকার্ডের লেখা। যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর উপদেষ্টা ধনকুবের ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে যে বিক্ষোভ হচ্ছে, সেই বিক্ষোভে এসব
৮ ঘণ্টা আগেগত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে একটি চিঠি পাঠিয়ে পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এ সময় তিনি ইরানকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘এই কূটনেতিক আলোচনা ব্যর্থ হলে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তবে ট্রাম্পের হুমকির পরও তাঁর আলোচনার প্রস্তাব
৮ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যাপক শুল্ক ঘোষণার পর বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। গত বুধবার রোজ গার্ডেনে আমদানির ওপর ‘রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ’ বা পারস্পরিক শুল্ক ঘোষণা করেন ট্রাম্প। এরপরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের ধাক্কা লাগে। অনেক দেশ ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর পাল্টা শুল্
৯ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ২৭ বছর পর ফের ভোটাভুটির সাক্ষী থাকল সিপিএমের পার্টি কংগ্রেস। ১৯৯৮ সালে কলকাতার নজরুল মঞ্চে শেষবার কেন্দ্রীয় সরকারে অংশগ্রহণ এবং সংগঠনে নারীদের প্রতিনিধিত্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক প্রস্তাব নিয়ে ভোটাভুটি হয়েছিল। এবার তামিলনাড়ুর মাদুরাইয়ে নেতা নির্বাচনে ভোটাভুটির করল সিপিএম।
১৩ ঘণ্টা আগে