অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ায় এলজিবিটি অধিকার কর্মীদের চরমপন্থী হিসাবে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির সুপ্রিম কোর্ট এক রায়ে তাঁদের নিষিদ্ধ করা হয়। এ রায়ের ফলে রাশিয়ার সমকামী এবং ট্রান্সজেন্ডার কর্মীদের গ্রেপ্তার এবং কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বার্তাসংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। রয়টার্সের একজন প্রতিনিধি রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি জানান, ‘আন্তর্জাতিক এলজিবিটি সামাজিক আন্দোলনের’ কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার জন্য রাশিয়ার বিচার মন্ত্রণালয়ের একটি অনুরোধ অনুমোদন করেছে।
এই পদক্ষেপটি রাশিয়ায় যৌন অভিমুখীতা এবং লিঙ্গ পরিচয়ের প্রকাশের ওপর কড়াকড়ির অংশ। এর আগে দেশটিতে ‘অপ্রথাগত’ যৌন সম্পর্কের প্রচারকে নিষিদ্ধ এবং লিঙ্গের আইনি বা চিকিৎসায় পরিবর্তন নিষিদ্ধ করে আইন পাস হয়।
ভ্লাদিমির পুতিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে পঞ্চম মেয়াদে দাঁড়াবেন বলে ব্যাপকভাবে আশা করা হচ্ছে, যদিও তিনি এখনো প্রকাশ্যে তাঁর প্রার্থীতা ঘোষণা করেননি।
পুতিন রাশিয়ায় এলজিবিটি কমিউনিটির ওপর ব্যাপক নিপীড়ন চালিয়েছেন। এলজিবিটিদের তিনি ‘প্রথাগত রাশিয়ান মূল্যবোধের’ ওপর পশ্চিমা আক্রমণের অংশ হিসাবে দেখেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণের পর এই প্রচারণা ত্বরান্বিত হয়েছিল।
গত বছরের ডিসেম্বরে পাস করা আইনে সব বয়সের মধ্যে ‘অপ্রথাগত যৌন সম্পর্কের প্রচার’ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটি মূলত অপ্রাপ্তবয়স্কদের লক্ষ্য করে ২০১৩ সালের একটি আইনের একটি সম্প্রসারণ ছিল।
আইনটি গণমাধ্যমে সমকামী সম্পর্কের যেকোনো ইতিবাচক চিত্রায়নকে পর্নোগ্রাফি বিতরণ, সহিংসতার প্রচার, জাতিগত এবং ধর্মীয় উত্তেজনা ছড়ানোর মতো অপরাধের সঙ্গে শ্রেণীবদ্ধ করে।
এই বছর ট্রান্সজেন্ডার অধিকারের বিরুদ্ধে একটি অভিযান দেখা গেছে, জুলাই মাসে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে লিঙ্গ পুনর্নির্ধারণ অস্ত্রোপচার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে দেশটির কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, রাশিয়ায় ‘অপ্রথাগত যৌন সম্পর্ক’ নিষিদ্ধ নয়।
ডেপুটি জাস্টিস মিনিস্টার আন্দ্রে লগিনভ গত সোমবার রাশিয়ার মানবাধিকার রেকর্ডের জাতিসংঘের একটি পর্যালোচনায় বলেছেন, এলজিবিটি অধিকারগুলো আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং যৌন অভিমুখীতা বা লিঙ্গ পরিচয়ের ভিত্তিতে বৈষম্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’
তবে সর্বশেষ পদক্ষেপটি ইতিমধ্যে হুমকির মুখে থাকা এলজিবিটি সম্প্রদায়ের জন্য গভীর উদ্বেগের কারণ হতে পারে।
রাশিয়ায় এলজিবিটি অধিকার কর্মীদের চরমপন্থী হিসাবে চিহ্নিত করে নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার দেশটির সুপ্রিম কোর্ট এক রায়ে তাঁদের নিষিদ্ধ করা হয়। এ রায়ের ফলে রাশিয়ার সমকামী এবং ট্রান্সজেন্ডার কর্মীদের গ্রেপ্তার এবং কাঠগড়ায় দাঁড় করাবে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।
বার্তাসংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে। রয়টার্সের একজন প্রতিনিধি রায় ঘোষণার সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন। তিনি জানান, ‘আন্তর্জাতিক এলজিবিটি সামাজিক আন্দোলনের’ কার্যক্রম নিষিদ্ধ করার জন্য রাশিয়ার বিচার মন্ত্রণালয়ের একটি অনুরোধ অনুমোদন করেছে।
এই পদক্ষেপটি রাশিয়ায় যৌন অভিমুখীতা এবং লিঙ্গ পরিচয়ের প্রকাশের ওপর কড়াকড়ির অংশ। এর আগে দেশটিতে ‘অপ্রথাগত’ যৌন সম্পর্কের প্রচারকে নিষিদ্ধ এবং লিঙ্গের আইনি বা চিকিৎসায় পরিবর্তন নিষিদ্ধ করে আইন পাস হয়।
ভ্লাদিমির পুতিন প্রেসিডেন্ট হিসাবে পঞ্চম মেয়াদে দাঁড়াবেন বলে ব্যাপকভাবে আশা করা হচ্ছে, যদিও তিনি এখনো প্রকাশ্যে তাঁর প্রার্থীতা ঘোষণা করেননি।
পুতিন রাশিয়ায় এলজিবিটি কমিউনিটির ওপর ব্যাপক নিপীড়ন চালিয়েছেন। এলজিবিটিদের তিনি ‘প্রথাগত রাশিয়ান মূল্যবোধের’ ওপর পশ্চিমা আক্রমণের অংশ হিসাবে দেখেন। ২০২২ সালের ফেব্রুয়ারিতে ইউক্রেন আক্রমণের পর এই প্রচারণা ত্বরান্বিত হয়েছিল।
গত বছরের ডিসেম্বরে পাস করা আইনে সব বয়সের মধ্যে ‘অপ্রথাগত যৌন সম্পর্কের প্রচার’ নিষিদ্ধ করা হয়েছে। এটি মূলত অপ্রাপ্তবয়স্কদের লক্ষ্য করে ২০১৩ সালের একটি আইনের একটি সম্প্রসারণ ছিল।
আইনটি গণমাধ্যমে সমকামী সম্পর্কের যেকোনো ইতিবাচক চিত্রায়নকে পর্নোগ্রাফি বিতরণ, সহিংসতার প্রচার, জাতিগত এবং ধর্মীয় উত্তেজনা ছড়ানোর মতো অপরাধের সঙ্গে শ্রেণীবদ্ধ করে।
এই বছর ট্রান্সজেন্ডার অধিকারের বিরুদ্ধে একটি অভিযান দেখা গেছে, জুলাই মাসে আইন প্রণয়নের মাধ্যমে লিঙ্গ পুনর্নির্ধারণ অস্ত্রোপচার নিষিদ্ধ করা হয়েছে। তবে দেশটির কর্মকর্তারা জোর দিয়ে বলেছেন, রাশিয়ায় ‘অপ্রথাগত যৌন সম্পর্ক’ নিষিদ্ধ নয়।
ডেপুটি জাস্টিস মিনিস্টার আন্দ্রে লগিনভ গত সোমবার রাশিয়ার মানবাধিকার রেকর্ডের জাতিসংঘের একটি পর্যালোচনায় বলেছেন, এলজিবিটি অধিকারগুলো আইনে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে এবং যৌন অভিমুখীতা বা লিঙ্গ পরিচয়ের ভিত্তিতে বৈষম্য নিষিদ্ধ করা হয়েছে।’
তবে সর্বশেষ পদক্ষেপটি ইতিমধ্যে হুমকির মুখে থাকা এলজিবিটি সম্প্রদায়ের জন্য গভীর উদ্বেগের কারণ হতে পারে।
যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণের পর থেকেই দেশটির ফেডারেল সরকারের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরও জোরদার করতে প্রস্তুত। ট্রাম্প ও তাঁর মিত্রদের দাবিকৃত ‘ডিপ স্টেট’ ভেঙে দেওয়ার পরিকল্পনায়ও তিনি দৃঢ়প্রতিজ্ঞ। জো বাইডেন প্রশাসনের কাছ থেকে ট্রাম্প প্রশাসনের হাতে ক্ষমতা হস্তান্তরে কাজ..
১৬ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে বন্ধ হলো জনপ্রিয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম টিকটক। অ্যাপটি ব্যবহারের চেষ্টা করা হলে একটি বার্তা দেখানো হচ্ছে, যেখানে লেখা, ‘যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ করে একটি আইন কার্যকর হয়েছে। দুর্ভাগ্যবশত, এখন টিকটক ব্যবহারের সুযোগ নেই। তবে আমরা সৌভাগ্যবান, দায়িত্ব নেওয়ার পর প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প টিকটক..
১৮ মিনিট আগেযুক্তরাষ্ট্রে ক্ষমতার পালাবদলে বিপাকে পড়বেন দেশটিতে বসবাসরত অবৈধ অভিবাসীরা। শিগগির বড় ধরনের অভিযানের মুখে পড়তে যাচ্ছেন তাঁরা। ৪৭ তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে আগামীকাল সোমবার শপথ নেবেন অভিবাসীবিদ্বেষী হিসেবে পরিচিত ডোনাল্ড ট্রাম্প। আসন্ন ট্রাম্প প্রশাসনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন...
২ ঘণ্টা আগেত্রিপুরার উনকোটি জেলার কর্তৃপক্ষ অভিযোগ করেছে যে, বাংলাদেশের সরকার রাজ্যের আন্তর্জাতিক সীমান্তের কাছে একটি বাঁধের উচ্চতা বাড়ানোর উদ্যোগ নিয়েছে। এমন নির্মাণ কার্যক্রমের ফলে ভারতীয় ভূখণ্ডে ভয়াবহ বন্যার আশঙ্কা রয়েছে বলে আশঙ্কা করছেন তারা। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম এনডিটিভির প্রতিবেদন
২ ঘণ্টা আগে