অনলাইন ডেস্ক
ইউক্রেন যুদ্ধে পরাজিত হওয়া মানে, দেশটির দখল করা অঞ্চলগুলো ছেড়ে দিয়ে রাশিয়াকে আবারও ১৯৯১ সালের সীমান্তে ফিরে যেতে হবে। তবে এমন পরিস্থিতিতে ‘সর্বাত্মক যুদ্ধ’ শুরু হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ।
এ বিষয়ে দ্য মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের অঞ্চলগুলো ছেড়ে দিতে হলে রাশিয়া তার কৌশলগত অস্ত্রগুলো বা পারমাণবিক অস্ত্রগুলোর ব্যবহার শুরু করবে বলে গতকাল রোববার সতর্ক করেছেন মেদভেদেভ। আর এসব অস্ত্রের লক্ষ্যবস্তু হবে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি এবং ইউক্রেন।
পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ তাই পরামর্শ দিয়েছেন—কিয়েভ এবং পশ্চিমা বিশ্বের উচিত ইউক্রেনের অঞ্চলগুলোকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।
মেদভেদেভ বলেন, ‘রাশিয়াকে ১৯৯১ সালের সীমানায় ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা কেবল একটি দিকেই নিয়ে যাবে। আমাদের রাষ্ট্রের সমস্ত কৌশলগত অস্ত্রাগার ব্যবহার করে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে যুদ্ধের দিকে। কিয়েভ, বার্লিন, লন্ডন, ওয়াশিংটনে।’
মেদভেদেভ আরও বলেন, ‘পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আমাদের টার্গেটে অন্তর্ভুক্ত অন্যান্য সুন্দর ঐতিহাসিক স্থানগুলোতেও আঘাত হানবে।’
তিনি প্রশ্ন তোলেন—‘যদি হাজার বছরের পুরোনো দেশ, আমাদের মহান মাতৃভূমি অস্তিত্ব সংকটে পড়ে এবং শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে রাশিয়ার জনগণের ত্যাগ বৃথা হয়ে যায় তবে কি আমাদের এটি করার সাহস থাকবে?’
মেদভেদেভ বলেন, ‘উত্তরটি সুস্পষ্ট।’
যুদ্ধ নিয়ন্ত্রণকারী রাশিয়ান নিরাপত্তা পরিষদের উপ-প্রধান মেদভেদেভ সতর্ক করেছেন—খুব দেরি হওয়ার আগে রাশিয়াকে সবকিছু ফিরিয়ে দেওয়া ভালো হবে। তা না হলে শত্রুদের সর্বাধিক ক্ষতি সহ রাশিয়া নিজেই এসব ফিরিয়ে নেবে।
এর আগে, গত বছরের জুলাই মাসেও মেদভেদেভ সতর্ক করেছিলেন কিয়েভ এবং ন্যাটো যদি রাশিয়ার কোনো ভূমি দখল করে নেয় তাহলে পারমাণবিক যুদ্ধের সূচনা হবে।
ইউক্রেন যুদ্ধে পরাজিত হওয়া মানে, দেশটির দখল করা অঞ্চলগুলো ছেড়ে দিয়ে রাশিয়াকে আবারও ১৯৯১ সালের সীমান্তে ফিরে যেতে হবে। তবে এমন পরিস্থিতিতে ‘সর্বাত্মক যুদ্ধ’ শুরু হবে বলে হুঁশিয়ার করেছেন দেশটির সাবেক প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ।
এ বিষয়ে দ্য মিররের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইউক্রেনের অঞ্চলগুলো ছেড়ে দিতে হলে রাশিয়া তার কৌশলগত অস্ত্রগুলো বা পারমাণবিক অস্ত্রগুলোর ব্যবহার শুরু করবে বলে গতকাল রোববার সতর্ক করেছেন মেদভেদেভ। আর এসব অস্ত্রের লক্ষ্যবস্তু হবে যুক্তরাজ্য, যুক্তরাষ্ট্র, জার্মানি এবং ইউক্রেন।
পুতিনের ঘনিষ্ঠ মিত্র ও সাবেক রুশ প্রেসিডেন্ট দিমিত্রি মেদভেদেভ তাই পরামর্শ দিয়েছেন—কিয়েভ এবং পশ্চিমা বিশ্বের উচিত ইউক্রেনের অঞ্চলগুলোকে রাশিয়ার অংশ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়া।
মেদভেদেভ বলেন, ‘রাশিয়াকে ১৯৯১ সালের সীমানায় ফিরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা কেবল একটি দিকেই নিয়ে যাবে। আমাদের রাষ্ট্রের সমস্ত কৌশলগত অস্ত্রাগার ব্যবহার করে পশ্চিমা দেশগুলোর সঙ্গে যুদ্ধের দিকে। কিয়েভ, বার্লিন, লন্ডন, ওয়াশিংটনে।’
মেদভেদেভ আরও বলেন, ‘পারমাণবিক ক্ষেপণাস্ত্রগুলো আমাদের টার্গেটে অন্তর্ভুক্ত অন্যান্য সুন্দর ঐতিহাসিক স্থানগুলোতেও আঘাত হানবে।’
তিনি প্রশ্ন তোলেন—‘যদি হাজার বছরের পুরোনো দেশ, আমাদের মহান মাতৃভূমি অস্তিত্ব সংকটে পড়ে এবং শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে রাশিয়ার জনগণের ত্যাগ বৃথা হয়ে যায় তবে কি আমাদের এটি করার সাহস থাকবে?’
মেদভেদেভ বলেন, ‘উত্তরটি সুস্পষ্ট।’
যুদ্ধ নিয়ন্ত্রণকারী রাশিয়ান নিরাপত্তা পরিষদের উপ-প্রধান মেদভেদেভ সতর্ক করেছেন—খুব দেরি হওয়ার আগে রাশিয়াকে সবকিছু ফিরিয়ে দেওয়া ভালো হবে। তা না হলে শত্রুদের সর্বাধিক ক্ষতি সহ রাশিয়া নিজেই এসব ফিরিয়ে নেবে।
এর আগে, গত বছরের জুলাই মাসেও মেদভেদেভ সতর্ক করেছিলেন কিয়েভ এবং ন্যাটো যদি রাশিয়ার কোনো ভূমি দখল করে নেয় তাহলে পারমাণবিক যুদ্ধের সূচনা হবে।
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি আলোচনা শুরুর পর প্রথমবারের মতো প্রতিক্রিয়া জানালেন লেবাননের ইরান সমর্থিত সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ প্রধান নাঈম কাশেম। আজ শনিবার ফিলিস্তিনিদের অভিনন্দন জানিয়ে তিনি বলেন, এই চুক্তি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে অটল প্রতিরোধ গড়ে তোলার প্রমাণ। টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেভারতের পশ্চিমবঙ্গে কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় করা গ্রেপ্তার স্থানীয় পুলিশ স্বেচ্ছাসেবী সঞ্জয় রায়কে দোষী সাব্যস্ত করে রায় দিয়েছেন আদালত। আগামী সোমবার তাঁর সাজা ঘোষণা করা হবে। আজ শনিবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
১ ঘণ্টা আগেগাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
২ ঘণ্টা আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
৩ ঘণ্টা আগে