অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বব্যাপী মার্কিন কূটনীতিক ও গুপ্তচরদের আক্রান্ত করা রহস্যময় ‘হাভানা সিনড্রোম’ রোগের পেছনে রুশ সামরিক গোয়েন্দাদের জড়িত থাকার সম্ভাবনা আছে বলে এক প্রতিবেদনে বলেছে অনুসন্ধানী গ্রুপ ইনসাইডার। তাদের প্রতিবেদনকে আজ সোমবার খারিজ করে দিয়েছে ক্রেমলিন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
লাটভিয়ার রিগাভিত্তিক রাশিয়াকেন্দ্রিক অনুসন্ধানী মিডিয়া গ্রুপ ইনসাইডার তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, মার্কিন কর্মকর্তারা যে স্থানে এই রহস্যময় রোগে আক্রান্ত হয়েছিল, সেখানেই মোতায়েন করা হয় ‘২৯১৫৫’ নামে পরিচিত রুশ সামরিক গোয়েন্দা (জিআরইউ) ইউনিটের সদস্যদের।
অনুসন্ধানমূলক অনুষ্ঠান সিক্সটি মিনিটস এবং জার্মানির ডার স্পিগেলের সহযোগিতায় ইনসাইডারের করা বছরব্যাপী তদন্ত শেষে দেওয়া প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নন-লিথাল অ্যাকুস্টিক অস্ত্র তৈরির সঙ্গে যুক্ত থাকায় ইউনিট ২৯১৫৫-এর ঊর্ধ্বতন সদস্যরা পুরস্কার ও পদোন্নতি পেয়েছেন।
প্রতিবেদনটি সম্পর্কে মতামত জানতে চাইলে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি মোটেও নতুন কোনো বিষয় নয়। বহু বছর ধরেই তথাকথিত হাভানা সিনড্রোমের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে অতিরঞ্জিত করা হয়েছে এবং প্রথম থেকেই এর সঙ্গে রাশিয়াকে যুক্ত করার চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু কেউ কোথাও এই ভিত্তিহীন অভিযোগের কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ প্রকাশ করেনি। সুতরাং, এগুলো গণমাধ্যমের ভিত্তিহীন অভিযোগ ছাড়া আর কিছুই নয়।’
গত বছর প্রকাশিত একটি মার্কিন গোয়েন্দা তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ২০১৬ সালে কিউবার রাজধানী হাভানায় মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা প্রথম রোগটি সম্পর্কে আক্রান্ত হন। বিদেশি কোনো প্রতিপক্ষকে এই রোগ ছড়ানোর পেছনে দায়ী করা হয়নি তখন। এই রোগের লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে—মাইগ্রেন, বমি বমি ভাব, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া এবং মাথা ঘোরা।
ইনসাইডার তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, হাভানা সিনড্রোম উপসর্গের প্রথম ঘটনা ২০১৬ সালের আগে ঘটে থাকতে পারে। এতে আরও বলা হয়, প্রায় দুই বছর আগে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে যুক্তরাষ্ট্রের কনস্যুলেটে অবস্থানরত একজন মার্কিন কর্মচারীর ওপর সম্ভাব্য হামলা চালান হয়েছিল। তখন কোনো একটি রশ্মির আঘাতে জ্ঞান হারান সেই মার্কিন কর্মচারী।
মার্কিন কংগ্রেস ২০২১ সালে হাভানা আইন পাস করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, দায়িত্ব পালনকালে স্টেট ডিপার্টমেন্ট, সিআইএ এবং অন্যান্য মার্কিন সরকারি সংস্থাগুলোর কোনো কর্মী হাভানা সিনড্রোমে আক্রান্ত হলে সেই কর্মী ও তাঁর পরিবারকে অর্থ প্রদান করা হবে।
বিশ্বব্যাপী মার্কিন কূটনীতিক ও গুপ্তচরদের আক্রান্ত করা রহস্যময় ‘হাভানা সিনড্রোম’ রোগের পেছনে রুশ সামরিক গোয়েন্দাদের জড়িত থাকার সম্ভাবনা আছে বলে এক প্রতিবেদনে বলেছে অনুসন্ধানী গ্রুপ ইনসাইডার। তাদের প্রতিবেদনকে আজ সোমবার খারিজ করে দিয়েছে ক্রেমলিন। বার্তা সংস্থা রয়টার্স এক প্রতিবেদনে খবরটি দিয়েছে।
লাটভিয়ার রিগাভিত্তিক রাশিয়াকেন্দ্রিক অনুসন্ধানী মিডিয়া গ্রুপ ইনসাইডার তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, মার্কিন কর্মকর্তারা যে স্থানে এই রহস্যময় রোগে আক্রান্ত হয়েছিল, সেখানেই মোতায়েন করা হয় ‘২৯১৫৫’ নামে পরিচিত রুশ সামরিক গোয়েন্দা (জিআরইউ) ইউনিটের সদস্যদের।
অনুসন্ধানমূলক অনুষ্ঠান সিক্সটি মিনিটস এবং জার্মানির ডার স্পিগেলের সহযোগিতায় ইনসাইডারের করা বছরব্যাপী তদন্ত শেষে দেওয়া প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, নন-লিথাল অ্যাকুস্টিক অস্ত্র তৈরির সঙ্গে যুক্ত থাকায় ইউনিট ২৯১৫৫-এর ঊর্ধ্বতন সদস্যরা পুরস্কার ও পদোন্নতি পেয়েছেন।
প্রতিবেদনটি সম্পর্কে মতামত জানতে চাইলে ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি মোটেও নতুন কোনো বিষয় নয়। বহু বছর ধরেই তথাকথিত হাভানা সিনড্রোমের বিষয়টি সংবাদমাধ্যমে অতিরঞ্জিত করা হয়েছে এবং প্রথম থেকেই এর সঙ্গে রাশিয়াকে যুক্ত করার চেষ্টা হচ্ছে। কিন্তু কেউ কোথাও এই ভিত্তিহীন অভিযোগের কোনো বিশ্বাসযোগ্য প্রমাণ প্রকাশ করেনি। সুতরাং, এগুলো গণমাধ্যমের ভিত্তিহীন অভিযোগ ছাড়া আর কিছুই নয়।’
গত বছর প্রকাশিত একটি মার্কিন গোয়েন্দা তদন্ত প্রতিবেদনে বলা হয়েছিল, ২০১৬ সালে কিউবার রাজধানী হাভানায় মার্কিন দূতাবাসের কর্মকর্তারা প্রথম রোগটি সম্পর্কে আক্রান্ত হন। বিদেশি কোনো প্রতিপক্ষকে এই রোগ ছড়ানোর পেছনে দায়ী করা হয়নি তখন। এই রোগের লক্ষণগুলোর মধ্যে রয়েছে—মাইগ্রেন, বমি বমি ভাব, স্মৃতিশক্তি কমে যাওয়া এবং মাথা ঘোরা।
ইনসাইডার তাদের প্রতিবেদনে বলেছে, হাভানা সিনড্রোম উপসর্গের প্রথম ঘটনা ২০১৬ সালের আগে ঘটে থাকতে পারে। এতে আরও বলা হয়, প্রায় দুই বছর আগে জার্মানির ফ্রাঙ্কফুর্টে যুক্তরাষ্ট্রের কনস্যুলেটে অবস্থানরত একজন মার্কিন কর্মচারীর ওপর সম্ভাব্য হামলা চালান হয়েছিল। তখন কোনো একটি রশ্মির আঘাতে জ্ঞান হারান সেই মার্কিন কর্মচারী।
মার্কিন কংগ্রেস ২০২১ সালে হাভানা আইন পাস করেছে। সেখানে বলা হয়েছে, দায়িত্ব পালনকালে স্টেট ডিপার্টমেন্ট, সিআইএ এবং অন্যান্য মার্কিন সরকারি সংস্থাগুলোর কোনো কর্মী হাভানা সিনড্রোমে আক্রান্ত হলে সেই কর্মী ও তাঁর পরিবারকে অর্থ প্রদান করা হবে।
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের স্ত্রী বুশরা বিবি দাবি করেছেন, ইমরান খানের সরকার পতনের পেছনে সৌদি আরবের ভূমিকা ছিল। কারাবন্দী ইমরান খানের স্ত্রী এক বিরল ভিডিও বার্তায় এই দাবি করেছেন। পাশাপাশি, তিনি ভিডিওতে আগামী ২৪ নভেম্বর ইসলামাবাদে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া বিক্ষোভ মিছিলে ইমরান খানের দল পাকিস
৭ ঘণ্টা আগেপোল্যান্ডে থাকা যুক্তরাষ্ট্রের ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরক্ষা ঘাঁটি ‘পারমাণবিক সংঘাতের ঝুঁকি বাড়ানোর’ কারণ হতে পারে বলে সতর্ক করেছে রাশিয়া। পাশাপাশি বলেছে, এই ক্ষেপণাস্ত্র ঘাঁটি এখন রাশিয়ার সম্ভাব্য হামলার লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে। অর্থাৎ, রাশিয়া প্রয়োজন মনে করলে যেকোনো সময় এই ঘাঁটিতে হামলা চা
৭ ঘণ্টা আগেমার্কিন অ্যাটর্নি জেনারেল পদ থেকে নিজের মনোনয়ন প্রত্যাহার করে নিয়েছেন রিপাবলিকান কংগ্রেসম্যান ম্যাট গেটজ। স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ সিদ্ধান্তের কথা জানান। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিবিএসের প্রতিবেদন থেকে
৭ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও তেহরিক-ই-ইনসাফের (পিটিআই) প্রতিষ্ঠাতা ইমরান খান নিশ্চিত করেছেন, আগামী ২৪ নভেম্বর তাঁর দল রাজধানী ইসলামাবাদে যে বিক্ষোভের পরিকল্পনা করেছে তা স্থগিত করলে, তাঁকে মুক্তি দেওয়া হবে বলে ‘প্রস্তাব’ এসেছে। পিটিআইয়ের শীর্ষ নেতাদের কাছে পাকিস্তান সরকার এই প্রস্তাব দিয়েছে
৮ ঘণ্টা আগে