অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইউক্রেন সংঘাত সমাধানের পরিকল্পনা শুনতে আগ্রহী, তবে এখনো কোনো স্পষ্ট প্রস্তাব পায়নি। এমনটাই জানিয়েছেন রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই র্যাবকভ। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
ট্রাম্প বারবার দাবি করেছেন, তিনি ক্ষমতায় গেলে মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান সংঘাতের অবসান ঘটাবেন। তবে গত মাসে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর থেকে ট্রাম্প বা তার দলের সঙ্গে মস্কোর এ বিষয়ে কোনো সরাসরি যোগাযোগ হয়নি বলে জানিয়েছেন র্যাবকভ।
উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ প্রেসিডেন্টের প্রস্তাবগুলো পরীক্ষা করবে, তবে মস্কো তার প্রধান জাতীয় স্বার্থের ক্ষেত্রে কোনো অবস্থাতেই আপস করবে না।’ সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া এবং কিয়েভের মধ্যে আপসের সম্ভাবনা এখন শূন্য। কারণ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির অবস্থান একেবারেই অসামঞ্জস্যপূর্ণ।’
রাশিয়ার এই মন্ত্রী আরও বলেন, ‘কিয়েভের লোকজন যখন বুঝতে শুরু করবে যে, রাশিয়া তাদের প্রস্তাবিত পথে যাবে না—তখনই হয়তো নতুন সুযোগ ও সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া ও পশ্চিমের মধ্যে বর্তমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা স্নায়ুযুদ্ধের শীর্ষ সময়ের চেয়েও নজিরবিহীন পর্যায়ে রয়েছে।’ তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন যে, এর সঙ্গে সম্পর্কিত ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে।
তিনি সতর্ক করে বলেন, এই সংঘাতের কোনো ‘জাদুকরী সমাধান’ নেই এবং পশ্চিমাদের সাধারণ জ্ঞান, সংযম এবং ‘স্থিতিশীল বিশ্লেষণের’ অভাব আছে। একই সঙ্গে রাশিয়ার নিরাপত্তার স্বার্থ রক্ষার দৃঢ় সংকল্পকে তারা অবমূল্যায়ন করছে।
র্যাবকভ বলেন, ‘আমরা আমাদের সংবেদনশীলতা হারাইনি। আমরা কোনো প্ররোচনায় পা দেব না।’ তিনি যোগ করেন, ‘রাশিয়ার সহনশীলতা ও দৃঢ় ইচ্ছা যা দিয়ে তারা জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত, আমেরিকা যত অর্থই খরচ করুক না কেন, বা ইউরোপীয় ইউনিয়ন কী করতে চায়। আমরা সেখানে জয়ী হব, এতে কোনো সন্দেহ নেই।’ তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র মস্কোকে সীমাহীন চাপ দেওয়ার কৌশল থেকে সরে না আসে, তবে রাশিয়া আরও শক্তিশালী সামরিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাধ্য হতে পারে।’
রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ইউক্রেন সংঘাত সমাধানের পরিকল্পনা শুনতে আগ্রহী, তবে এখনো কোনো স্পষ্ট প্রস্তাব পায়নি। এমনটাই জানিয়েছেন রাশিয়ার উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই র্যাবকভ। মার্কিন সম্প্রচারমাধ্যম সিএনএনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি এ কথা বলেন।
ট্রাম্প বারবার দাবি করেছেন, তিনি ক্ষমতায় গেলে মাত্র ২৪ ঘণ্টার মধ্যে রাশিয়া ও ইউক্রেনের মধ্যে চলমান সংঘাতের অবসান ঘটাবেন। তবে গত মাসে অনুষ্ঠিত প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে বিজয়ী হওয়ার পর থেকে ট্রাম্প বা তার দলের সঙ্গে মস্কোর এ বিষয়ে কোনো সরাসরি যোগাযোগ হয়নি বলে জানিয়েছেন র্যাবকভ।
উপপররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘রাশিয়া যুক্তরাষ্ট্রের ভবিষ্যৎ প্রেসিডেন্টের প্রস্তাবগুলো পরীক্ষা করবে, তবে মস্কো তার প্রধান জাতীয় স্বার্থের ক্ষেত্রে কোনো অবস্থাতেই আপস করবে না।’ সাক্ষাৎকারে তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া এবং কিয়েভের মধ্যে আপসের সম্ভাবনা এখন শূন্য। কারণ, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন এবং ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির অবস্থান একেবারেই অসামঞ্জস্যপূর্ণ।’
রাশিয়ার এই মন্ত্রী আরও বলেন, ‘কিয়েভের লোকজন যখন বুঝতে শুরু করবে যে, রাশিয়া তাদের প্রস্তাবিত পথে যাবে না—তখনই হয়তো নতুন সুযোগ ও সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে।’ তিনি আরও বলেন, ‘রাশিয়া ও পশ্চিমের মধ্যে বর্তমান ভূরাজনৈতিক উত্তেজনা স্নায়ুযুদ্ধের শীর্ষ সময়ের চেয়েও নজিরবিহীন পর্যায়ে রয়েছে।’ তিনি উদ্বেগ প্রকাশ করেন যে, এর সঙ্গে সম্পর্কিত ঝুঁকি দিন দিন বাড়ছে।
তিনি সতর্ক করে বলেন, এই সংঘাতের কোনো ‘জাদুকরী সমাধান’ নেই এবং পশ্চিমাদের সাধারণ জ্ঞান, সংযম এবং ‘স্থিতিশীল বিশ্লেষণের’ অভাব আছে। একই সঙ্গে রাশিয়ার নিরাপত্তার স্বার্থ রক্ষার দৃঢ় সংকল্পকে তারা অবমূল্যায়ন করছে।
র্যাবকভ বলেন, ‘আমরা আমাদের সংবেদনশীলতা হারাইনি। আমরা কোনো প্ররোচনায় পা দেব না।’ তিনি যোগ করেন, ‘রাশিয়ার সহনশীলতা ও দৃঢ় ইচ্ছা যা দিয়ে তারা জাতীয় স্বার্থ রক্ষায় সব ধরনের পদক্ষেপ নিতে প্রস্তুত, আমেরিকা যত অর্থই খরচ করুক না কেন, বা ইউরোপীয় ইউনিয়ন কী করতে চায়। আমরা সেখানে জয়ী হব, এতে কোনো সন্দেহ নেই।’ তিনি আরও জোর দিয়ে বলেন, ‘যদি যুক্তরাষ্ট্র মস্কোকে সীমাহীন চাপ দেওয়ার কৌশল থেকে সরে না আসে, তবে রাশিয়া আরও শক্তিশালী সামরিক ব্যবস্থা গ্রহণ করতে বাধ্য হতে পারে।’
যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা তথা দাপ্তরিক ভাষা হিসেবে ইংরেজিকে অনুমোদন দিয়েছেন দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। গতকাল শনিবার ট্রাম্প এই বিষয়ে একটি নির্বাহী আদেশে স্বাক্ষর করেন, যেখানে ইংরেজিকে যুক্তরাষ্ট্রের সরকারি ভাষা হিসেবে ঘোষণা করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেস্লোভাকিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট ফিকো ঘোষণা করেছেন যে, তাঁর দেশ ইউক্রেনকে আর কোনো সামরিক বা আর্থিক সহায়তা প্রদান করবে না। গতকাল শনিবার সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে শেয়ার এক খোলা চিঠিতে ফিকো স্পষ্ট করে জানিয়েছেন, তাঁর সরকার ইউক্রেনকে এমন কোনো সহায়তা দেবে না, যা দেশটিকে যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম করবে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে উত্তপ্ত এক বৈঠকের পর যুক্তরাজ্যে ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমারের সঙ্গে দেখা করেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কি। ডাউনিং স্ট্রিটে এক বৈঠকে শেষে স্টারমার জানালেন, জেলেনস্কি ‘যুক্তরাজ্যের পূর্ণ সমর্থন’ পাচ্ছেন। প্রত্যুত্তরে জেলেনস্কি...
২ ঘণ্টা আগেআমাদের মসজিদ ধ্বংস হয়ে যেতে পারে, কিন্তু আমাদের বিশ্বাস ভাঙেনি। আমরা এখনো ধ্বংসস্তূপে, তাঁবুর নিচে তারাবির নামাজ পড়ব। আমরা আমাদের সব আশা নিয়ে দু’আ করব, কোরআন তিলাওয়াতে সান্ত্বনা খুঁজব, এই বিশ্বাস নিয়ে যে, আমাদের সব কষ্টের প্রতিদান আল্লাহ দেবেন।
২ ঘণ্টা আগে