অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকেরা আজ বৃহস্পতিবার তুরস্কে বৈঠকে বসেছিলেন। বৈঠকে দুই দেশই ওয়াশিংটন ও মস্কোয় নিজ নিজ দূতাবাসের কার্যক্রম সংক্রান্ত বিরোধ নিরসনের উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এটি ছিল দুই দেশের সম্পর্ক পুনঃস্থাপন এবং ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে কাজ করার প্রথম পরীক্ষা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটি রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিতীয় বৈঠক। এর আগে, দুই দেশ সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রথম দফার বৈঠকে বসে। সেখানে দুই দেশ পারস্পরিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধার, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করে এবং বিস্তৃত আলোচনার জন্য পরবর্তী সময়ে আরও বৈঠকের বিষয়ে সম্মত হয়। তারই ধারাবাহিকতা আজকের বৈঠক।
গত বছর ক্রেমলিন জানিয়েছিল, জো বাইডেনের প্রশাসনের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক ‘শূন্যেরও নিচে’ নেমে গেছে। বাইডেন ইউক্রেনকে সহায়তা ও অস্ত্র সরবরাহ করেছেন এবং ২০২২ সালে রাশিয়ার আগ্রাসনের জবাবে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন।
তবে বাইডেনের উত্তরসূরি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সেই নীতি বদলে দিয়েছেন এবং গত মাসে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই মস্কোর সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে, ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধ দ্রুতই শেষ করবেন।
ইস্তাম্বুলের এই আলোচনার আগে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে ফোনালাপ হয় এবং ছয় দিন পর সৌদি আরবে উচ্চপর্যায়ের কূটনৈতিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
আজ বৃহস্পতিবার আলোচনার জন্য রুশ প্রতিনিধি দল একটি কালো মার্সিডিজ গাড়িতে করে ইস্তাম্বুলে যুক্তরাষ্ট্রের কনসাল জেনারেলের বাসভবনে পৌঁছায়। রুশ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাতে জানা গেছে, আলোচনাটি পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা চলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইউক্রেন ও এর ইউরোপীয় মিত্ররা উদ্বিগ্ন যে, ট্রাম্পের দ্রুত মস্কোপন্থী কূটনীতি এমন এক চুক্তির দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা তাদের উপেক্ষা করবে এবং তাদের নিরাপত্তা দুর্বল করে দেবে। তবে ট্রাম্প বলেছেন, তিনি যুদ্ধ দ্রুত থামিয়ে রক্তপাত বন্ধ করতে চান। পুতিন নিজেও এ সপ্তাহে দ্রুত কোনো চুক্তির সম্ভাবনা সম্পর্কে সতর্কতা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিশ্বাস পুনর্গঠন করা অপরিহার্য, অন্যথায় কোনো সফল চুক্তি সম্ভব নয়।
গত এক দশকে দুই দেশ পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার করেছে এবং একে অপরের দূতাবাসে নতুন কর্মী নিয়োগ সীমিত করেছে, যার ফলে তাদের কূটনৈতিক মিশনগুলো অত্যন্ত সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবারের আলোচনা কেবল কর্মী সংখ্যা, ভিসা এবং কূটনৈতিক ব্যাংকিং সংক্রান্ত বিষয়ের ওপরই সীমাবদ্ধ থাকবে। বৈঠকের আগের দিন এক মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘পরিষ্কার করে বলছি, আলোচনার এজেন্ডায় কোনো রাজনৈতিক বা নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় নেই। ইউক্রেনও আলোচনার অংশ নয়।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘এই আলোচনা কতটা গঠনমূলক, তা খুব দ্রুতই স্পষ্ট হয়ে যাবে। হয় সমস্যাগুলোর সমাধান হবে, নয়তো হবে না। আমরা খুব শিগগিরই জানতে পারব, রাশিয়া সত্যিই আন্তরিকভাবে আলোচনায় আগ্রহী কি না।’
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, এই বৈঠকের ফলাফলই দেখাবে যে, দুই দেশ কত দ্রুত ও কার্যকরভাবে অগ্রসর হতে পারে। তিনি স্বীকার করেছেন যে, রাশিয়া মস্কোতে মার্কিন কূটনীতিকদের জন্য ‘অস্বস্তিকর পরিবেশ’ তৈরি করেছে, যা ছিল ওয়াশিংটনে রুশ কূটনীতিকদের প্রতি মার্কিন আচরণের পাল্টা প্রতিক্রিয়া।
যদিও আলোচনার এজেন্ডা সংকীর্ণ, তবে এটি রাশিয়া-মার্কিন সম্পর্কের ভবিষ্যৎ কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, বিশেষত পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে।
উভয় পক্ষই লাভজনক ব্যবসায়িক সম্ভাবনার দিকে নজর দিচ্ছে। পুতিন এই সপ্তাহে বলেছেন, মস্কো যুক্তরাষ্ট্রকে যৌথ উদ্যোগে রাশিয়ার এবং রাশিয়ার দাবি করা ইউক্রেনের অংশের বিরল খনিজ সম্পদ আহরণ প্রকল্পে যুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দিতে প্রস্তুত।
ইস্তাম্বুলের বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট সোনাটা কুলটার, আর রাশিয়ার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা বিভাগের প্রধান আলেকজান্দর দারচিয়েভ। দারচিয়েভকে রাশিয়ার পরবর্তী যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে সম্ভাব্য প্রধান প্রার্থী হিসেবে দেখা হচ্ছে, কারণ এই মুহূর্তে সে পদটি শূন্য রয়েছে।
রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কূটনীতিকেরা আজ বৃহস্পতিবার তুরস্কে বৈঠকে বসেছিলেন। বৈঠকে দুই দেশই ওয়াশিংটন ও মস্কোয় নিজ নিজ দূতাবাসের কার্যক্রম সংক্রান্ত বিরোধ নিরসনের উপায় নিয়ে আলোচনা করে। এটি ছিল দুই দেশের সম্পর্ক পুনঃস্থাপন এবং ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধের লক্ষ্যে কাজ করার প্রথম পরীক্ষা।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এটি রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে দ্বিতীয় বৈঠক। এর আগে, দুই দেশ সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদে প্রথম দফার বৈঠকে বসে। সেখানে দুই দেশ পারস্পরিক সম্পর্ক পুনরুদ্ধার, ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধ ও অন্যান্য বিষয়ে আলোচনা করে এবং বিস্তৃত আলোচনার জন্য পরবর্তী সময়ে আরও বৈঠকের বিষয়ে সম্মত হয়। তারই ধারাবাহিকতা আজকের বৈঠক।
গত বছর ক্রেমলিন জানিয়েছিল, জো বাইডেনের প্রশাসনের অধীনে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে রাশিয়ার সম্পর্ক ‘শূন্যেরও নিচে’ নেমে গেছে। বাইডেন ইউক্রেনকে সহায়তা ও অস্ত্র সরবরাহ করেছেন এবং ২০২২ সালে রাশিয়ার আগ্রাসনের জবাবে একের পর এক নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেন।
তবে বাইডেনের উত্তরসূরি প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সেই নীতি বদলে দিয়েছেন এবং গত মাসে দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই মস্কোর সঙ্গে আলোচনার উদ্যোগ নিয়েছেন। তিনি তাঁর প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন যে, ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধ দ্রুতই শেষ করবেন।
ইস্তাম্বুলের এই আলোচনার আগে, গত ১২ ফেব্রুয়ারি ট্রাম্প ও রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে ফোনালাপ হয় এবং ছয় দিন পর সৌদি আরবে উচ্চপর্যায়ের কূটনৈতিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
আজ বৃহস্পতিবার আলোচনার জন্য রুশ প্রতিনিধি দল একটি কালো মার্সিডিজ গাড়িতে করে ইস্তাম্বুলে যুক্তরাষ্ট্রের কনসাল জেনারেলের বাসভবনে পৌঁছায়। রুশ রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনের বরাতে জানা গেছে, আলোচনাটি পাঁচ থেকে ছয় ঘণ্টা চলবে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ইউক্রেন ও এর ইউরোপীয় মিত্ররা উদ্বিগ্ন যে, ট্রাম্পের দ্রুত মস্কোপন্থী কূটনীতি এমন এক চুক্তির দিকে নিয়ে যেতে পারে, যা তাদের উপেক্ষা করবে এবং তাদের নিরাপত্তা দুর্বল করে দেবে। তবে ট্রাম্প বলেছেন, তিনি যুদ্ধ দ্রুত থামিয়ে রক্তপাত বন্ধ করতে চান। পুতিন নিজেও এ সপ্তাহে দ্রুত কোনো চুক্তির সম্ভাবনা সম্পর্কে সতর্কতা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে বিশ্বাস পুনর্গঠন করা অপরিহার্য, অন্যথায় কোনো সফল চুক্তি সম্ভব নয়।
গত এক দশকে দুই দেশ পাল্টাপাল্টি কূটনীতিক বহিষ্কার করেছে এবং একে অপরের দূতাবাসে নতুন কর্মী নিয়োগ সীমিত করেছে, যার ফলে তাদের কূটনৈতিক মিশনগুলো অত্যন্ত সংকুচিত হয়ে পড়েছে।
মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তর জানিয়েছে, বৃহস্পতিবারের আলোচনা কেবল কর্মী সংখ্যা, ভিসা এবং কূটনৈতিক ব্যাংকিং সংক্রান্ত বিষয়ের ওপরই সীমাবদ্ধ থাকবে। বৈঠকের আগের দিন এক মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ‘পরিষ্কার করে বলছি, আলোচনার এজেন্ডায় কোনো রাজনৈতিক বা নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয় নেই। ইউক্রেনও আলোচনার অংশ নয়।’
ওই মুখপাত্র আরও বলেন, ‘এই আলোচনা কতটা গঠনমূলক, তা খুব দ্রুতই স্পষ্ট হয়ে যাবে। হয় সমস্যাগুলোর সমাধান হবে, নয়তো হবে না। আমরা খুব শিগগিরই জানতে পারব, রাশিয়া সত্যিই আন্তরিকভাবে আলোচনায় আগ্রহী কি না।’
রাশিয়ার পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, এই বৈঠকের ফলাফলই দেখাবে যে, দুই দেশ কত দ্রুত ও কার্যকরভাবে অগ্রসর হতে পারে। তিনি স্বীকার করেছেন যে, রাশিয়া মস্কোতে মার্কিন কূটনীতিকদের জন্য ‘অস্বস্তিকর পরিবেশ’ তৈরি করেছে, যা ছিল ওয়াশিংটনে রুশ কূটনীতিকদের প্রতি মার্কিন আচরণের পাল্টা প্রতিক্রিয়া।
যদিও আলোচনার এজেন্ডা সংকীর্ণ, তবে এটি রাশিয়া-মার্কিন সম্পর্কের ভবিষ্যৎ কৌশল নির্ধারণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে, বিশেষত পারমাণবিক নিরস্ত্রীকরণ ও অর্থনৈতিক সহযোগিতার ক্ষেত্রে।
উভয় পক্ষই লাভজনক ব্যবসায়িক সম্ভাবনার দিকে নজর দিচ্ছে। পুতিন এই সপ্তাহে বলেছেন, মস্কো যুক্তরাষ্ট্রকে যৌথ উদ্যোগে রাশিয়ার এবং রাশিয়ার দাবি করা ইউক্রেনের অংশের বিরল খনিজ সম্পদ আহরণ প্রকল্পে যুক্ত হওয়ার প্রস্তাব দিতে প্রস্তুত।
ইস্তাম্বুলের বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধি দলের নেতৃত্বে ছিলেন ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ট সেক্রেটারি অব স্টেট সোনাটা কুলটার, আর রাশিয়ার পক্ষে নেতৃত্ব দেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের উত্তর আমেরিকা বিভাগের প্রধান আলেকজান্দর দারচিয়েভ। দারচিয়েভকে রাশিয়ার পরবর্তী যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে সম্ভাব্য প্রধান প্রার্থী হিসেবে দেখা হচ্ছে, কারণ এই মুহূর্তে সে পদটি শূন্য রয়েছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করলেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার বার্তা দিয়েছে ক্রেমলিন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। পেসকভ বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক গঠন
১৩ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের সফলতা প্রদর্শনে বড় ধরনের বাজি ধরতে যাচ্ছেন। তাঁর দীর্ঘদিনের বিশ্বাস, ‘প্রতিশোধমূলক’ শুল্ক আরোপের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ‘অর্থনৈতিক স্বর্ণযুগ’ ফিরিয়ে আনা সম্ভব। তবে বাস্তবতা ভিন্ন হতে পারে।
১৩ ঘণ্টা আগেনেপালে রাজতন্ত্র এবং হিন্দু রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে সাম্প্রতিক আন্দোলন ক্রমশ হিংসাত্মক রূপ নিচ্ছে, যা দেশটির রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর সংকট সৃষ্টি করেছে। এই আন্দোলনের নেতৃত্বে রয়েছেন সাবেক মাওবাদী কমান্ডার দুর্গা প্রসাদ। মাওবাদী নেতার হিন্দুত্ববাদী আন্দোলনের নেতা হয়ে ওঠা পরিস্থিতিকে আরও জটিল
১৪ ঘণ্টা আগেপ্যারিসের একটি আদালত ফ্রান্সের বিতর্কিত ডানপন্থী রাজনীতিবিদ ও ন্যাশনাল র্যালি দলের নেতা মেরিন ল পেনকে সরকারি দায়িত্ব পালনে অযোগ্য ঘোষণা করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
১৭ ঘণ্টা আগে