অনলাইন ডেস্ক
স্বেচ্ছায় সিংহাসন ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন ডেনমার্কের রানি দ্বিতীয় মাগ্রেইটে। গতকাল ২০২৩ সালের শেষ দিন রোববারে তিনি এই ঘোষণা দেন। মাগ্রেইটের পর তাঁর স্থলাভিষিক্ত হবেন যুবরাজ ফ্রেডেরিক। রাজ সিংহাসন ছাড়লেও রানির রাজকীয় উপাধি ‘হার ম্যাজেস্টি’ বজায় থাকবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দ্বিতীয় মাগ্রেইটে ৫১ বছরেরও বেশি সময় ধরে ডেনমার্কের রানি হিসেবে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত। ডেনিশ রাজা ও বাবা নবম ফ্রেডেরিকের মৃত্যুর পর ১৯৭২ সালে ১৪ জানুয়ারি সিংহাসনে আরোহণ করেন মাগ্রেইটে। নতুন বছরের ১৪ জানুয়ারি তাঁর সিংহাসন আরোহণের ৫২ বছর পূর্তি হবে। সেদিনই তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর সিংহাসন ছাড়বেন।
ডেনমার্কের অ্যামালিয়েনবার্গের নবম ক্রিশ্চিয়ান প্রাসাদ থেকে দেওয়া এক ভাষণে রানি বলেন, ‘আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, এখনই সঠিক সময়। আমার বাবার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার ৫২ বছর পর আগামী ১৪ জানুয়ারি আমি ডেনমার্কের রানি হিসেবে পদত্যাগ করব। আমি আমার ছেলে যুবরাজ ফ্রেডেরিকের কাছে সিংহাসন ছেড়ে দিচ্ছি।’
এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে তাঁর পিঠের অস্ত্রোপচার হবে। সেই বিবেচনায় তিনি যদি তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের বিষয়টি নিশ্চিত করতে না পারেন সে কারণেই তিনি অগ্রিম এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেও তিনি জানান। ডেনিশ আরও বলেন, ‘সময় ফুরিয়ে আসছে, অসুস্থতা বাড়ছে। একটা সময় যে কাজগুলো অনায়াসে করা যেত তা চাইলেও এখন আর করা যায় না।’
এদিকে, রানির পদত্যাগের ঘোষণার পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেন। তিনি তাঁর ভাষণে ডেনিশ রানিকে তাঁর দীর্ঘ সময়ের সেবার জন্য জাতির তরফ থেকে ধন্যবাদ জানান। ফ্রেডেরিকসেন বলেন, ‘জনগণের পক্ষ থেকে আমি রানিকে তাঁর আজীবন উৎসর্গ ও রাজ্যের জন্য অক্লান্ত প্রচেষ্টার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
স্বেচ্ছায় সিংহাসন ছাড়ার ঘোষণা দিয়েছেন ডেনমার্কের রানি দ্বিতীয় মাগ্রেইটে। গতকাল ২০২৩ সালের শেষ দিন রোববারে তিনি এই ঘোষণা দেন। মাগ্রেইটের পর তাঁর স্থলাভিষিক্ত হবেন যুবরাজ ফ্রেডেরিক। রাজ সিংহাসন ছাড়লেও রানির রাজকীয় উপাধি ‘হার ম্যাজেস্টি’ বজায় থাকবে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
দ্বিতীয় মাগ্রেইটে ৫১ বছরেরও বেশি সময় ধরে ডেনমার্কের রানি হিসেবে সিংহাসনে অধিষ্ঠিত। ডেনিশ রাজা ও বাবা নবম ফ্রেডেরিকের মৃত্যুর পর ১৯৭২ সালে ১৪ জানুয়ারি সিংহাসনে আরোহণ করেন মাগ্রেইটে। নতুন বছরের ১৪ জানুয়ারি তাঁর সিংহাসন আরোহণের ৫২ বছর পূর্তি হবে। সেদিনই তিনি আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁর সিংহাসন ছাড়বেন।
ডেনমার্কের অ্যামালিয়েনবার্গের নবম ক্রিশ্চিয়ান প্রাসাদ থেকে দেওয়া এক ভাষণে রানি বলেন, ‘আমি সিদ্ধান্ত নিয়েছি যে, এখনই সঠিক সময়। আমার বাবার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার ৫২ বছর পর আগামী ১৪ জানুয়ারি আমি ডেনমার্কের রানি হিসেবে পদত্যাগ করব। আমি আমার ছেলে যুবরাজ ফ্রেডেরিকের কাছে সিংহাসন ছেড়ে দিচ্ছি।’
এ সময় তিনি উল্লেখ করেন, আগামী ফেব্রুয়ারিতে তাঁর পিঠের অস্ত্রোপচার হবে। সেই বিবেচনায় তিনি যদি তাঁর পরবর্তী প্রজন্মের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তরের বিষয়টি নিশ্চিত করতে না পারেন সে কারণেই তিনি অগ্রিম এই সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বলেও তিনি জানান। ডেনিশ আরও বলেন, ‘সময় ফুরিয়ে আসছে, অসুস্থতা বাড়ছে। একটা সময় যে কাজগুলো অনায়াসে করা যেত তা চাইলেও এখন আর করা যায় না।’
এদিকে, রানির পদত্যাগের ঘোষণার পর প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন ডেনিশ প্রধানমন্ত্রী মেট ফ্রেডেরিকসেন। তিনি তাঁর ভাষণে ডেনিশ রানিকে তাঁর দীর্ঘ সময়ের সেবার জন্য জাতির তরফ থেকে ধন্যবাদ জানান। ফ্রেডেরিকসেন বলেন, ‘জনগণের পক্ষ থেকে আমি রানিকে তাঁর আজীবন উৎসর্গ ও রাজ্যের জন্য অক্লান্ত প্রচেষ্টার জন্য আন্তরিক ধন্যবাদ জানাতে চাই।’
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ বন্ধে কূটনৈতিক আলোচনার নিয়ন্ত্রণ যুক্তরাষ্ট্রের হাত থেকে ছিনিয়ে নিতে উদ্যোগী হয়েছেন ইউরোপের নেতারা। এই লক্ষ্যে আজ রোববার ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী কিয়ার স্টারমার লন্ডনে একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্মেলনের আয়োজন করেন।
৩ ঘণ্টা আগে‘প্রেসিডেন্ট অ্যাট ওয়ার’ নামে নতুন একটি বই প্রকাশিত হয়েছে। এই বইয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের কীভাবে একাধিক মার্কিন প্রেসিডেন্টের জীবন ও শাসনকে প্রভাবিত করেছিল, তা বিশদভাবে তুলে ধরা হয়েছে। এ ছাড়া বইটিতে জন এফ কেনেডির প্রেমজীবনের একটি বিতর্কিত অধ্যায় তুলে ধরেছেন লেখক স্টিভেন এম গিলন। ইনগা আরভাদ নামে একজন
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর জানিয়েছে, দেশটির দক্ষিণ সীমান্তে আরও প্রায় ৩ হাজার সেনা মোতায়েন করা হবে। গতকাল শনিবার যুক্তরাষ্ট্রের নর্দার্ন কমান্ড (নর্থকম) এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, দ্বিতীয় স্ট্রাইকার ব্রিগেড কমব্যাট টিম (এসবিসিটি) থেকে প্রায় ২ হাজার ৪০০ সেনা এবং তৃতীয় কমব্যাট এভিয়েশন ব্রিগেড থেকে ৫০০
৫ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, লস অ্যাঞ্জেলেস ও বোস্টনে শত শত মানুষ ইউক্রেনের প্রতি সংহতি জানিয়ে রাস্তায় নেমে আসে। ভারমন্টের ওয়েটসফিল্ড শহরেও সমবেত হয়েছিলেন বিক্ষোভকারীরা। সেখানে ভাইস-প্রেসিডেন্ট ভ্যান্স তাঁর পরিবার নিয়ে স্কি অবকাশযাপনে গিয়েছিলেন।
৬ ঘণ্টা আগে