অনলাইন ডেস্ক
রাশিয়ার ভাড়াটে আধাসামরিক বাহিনী ওয়াগনার লড়াই থামিয়ে দিয়েছে। ওয়াগনার শহর ছাড়ার পর আজ রোববার ভোর থেকে রাস্তার বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম তাসের খবরে বলা হয়েছে, ওয়াগনার বাহিনী দক্ষিণের শহর রোস্তভ-অন-দন ছেড়ে চলে যাওয়ায় বিধিনিষেধ তুলে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে যখন ওয়াগনার সেনারা রোস্তভ থেকে উত্তরে মস্কোর দিকে যাচ্ছিল, তখন রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ তাদের পদযাত্রা থামানোর জন্য রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছিল। তাস বলছে, রোস্তভ, লিপেটস্ক এবং বিদ্রোহের সময় বন্ধ করে দেওয়া সব রাস্তার বিধিনিষেধ এখন আর নেই।
আজ রোববার সকালে বিবিসি বেশ কয়েকজন পথচারীর সঙ্গে কথা বলেছে। রাস্তায় বের হওয়া কয়েকজন বলেছেন, এখন রাস্তায় কোনো ট্যাংক নেই। ওয়াগনার যোদ্ধাদের নিয়ে এখন আমরা খুব বেশি চিন্তিত নই।
অন্য একজন বলেছেন, ‘তারা ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের সময় এবং ১৯৯৩ সালে সাংবিধানিক সংকটের সময় মস্কোর রাস্তায় ট্যাংক থেকে বেঁচে গিয়েছিলাম, তাই আজ যাই হোক না কেন আমরা বেঁচে থাকব।’
নিকোলাই নামে এক বাসিন্দা ঘটনাটিকে ‘ভয়ংকর’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি রয়টার্সকে বলেছেন, ‘এটি আমার এবং আমার প্রিয়জন উভয়ের জন্যই ভয়ংকর।’
নিকোলাই বলেন, এখনো নিরাপত্তা কঠোর রয়েছে এবং বাসিন্দাদের কাজে না যাওয়ার এবং সোমবার বাড়িতে থাকার আদেশ এখনো বহাল রয়েছে।
প্রসঙ্গত, ওয়াগনার বস প্রিগোশিনের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তুলে নেবে রাশিয়া। রক্তপাত এড়াতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাশিয়া। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভের বরাত দিয়ে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় এক চুক্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পেসকভ বলেন, রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ওয়াগনারের যোদ্ধাদের চুক্তি হবে। এর ফলে গতকাল শনিবারের বিদ্রোহের কারণে তাঁদের কোনো সাজা হবে না। ওয়াগনার যোদ্ধাদের সাহসিকতাপূর্ণ কাজের জন্য তাঁদের প্রতি ক্রেমলিনের সব সময়ই শ্রদ্ধা রয়েছে।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সম্মতিতে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কো। কারণ তিনি প্রায় ২০ বছর ধরে ব্যক্তিগতভাবে প্রিগোশিনকে চেনেন।
রাশিয়ার ভাড়াটে আধাসামরিক বাহিনী ওয়াগনার লড়াই থামিয়ে দিয়েছে। ওয়াগনার শহর ছাড়ার পর আজ রোববার ভোর থেকে রাস্তার বিধিনিষেধ তুলে নেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম তাসের খবরে বলা হয়েছে, ওয়াগনার বাহিনী দক্ষিণের শহর রোস্তভ-অন-দন ছেড়ে চলে যাওয়ায় বিধিনিষেধ তুলে দেওয়া হয়েছে।
এর আগে যখন ওয়াগনার সেনারা রোস্তভ থেকে উত্তরে মস্কোর দিকে যাচ্ছিল, তখন রাশিয়ান কর্তৃপক্ষ তাদের পদযাত্রা থামানোর জন্য রাস্তা বন্ধ করে দিয়েছিল। তাস বলছে, রোস্তভ, লিপেটস্ক এবং বিদ্রোহের সময় বন্ধ করে দেওয়া সব রাস্তার বিধিনিষেধ এখন আর নেই।
আজ রোববার সকালে বিবিসি বেশ কয়েকজন পথচারীর সঙ্গে কথা বলেছে। রাস্তায় বের হওয়া কয়েকজন বলেছেন, এখন রাস্তায় কোনো ট্যাংক নেই। ওয়াগনার যোদ্ধাদের নিয়ে এখন আমরা খুব বেশি চিন্তিত নই।
অন্য একজন বলেছেন, ‘তারা ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের সময় এবং ১৯৯৩ সালে সাংবিধানিক সংকটের সময় মস্কোর রাস্তায় ট্যাংক থেকে বেঁচে গিয়েছিলাম, তাই আজ যাই হোক না কেন আমরা বেঁচে থাকব।’
নিকোলাই নামে এক বাসিন্দা ঘটনাটিকে ‘ভয়ংকর’ বলে অভিহিত করেছেন। তিনি রয়টার্সকে বলেছেন, ‘এটি আমার এবং আমার প্রিয়জন উভয়ের জন্যই ভয়ংকর।’
নিকোলাই বলেন, এখনো নিরাপত্তা কঠোর রয়েছে এবং বাসিন্দাদের কাজে না যাওয়ার এবং সোমবার বাড়িতে থাকার আদেশ এখনো বহাল রয়েছে।
প্রসঙ্গত, ওয়াগনার বস প্রিগোশিনের বিরুদ্ধে সব অভিযোগ তুলে নেবে রাশিয়া। রক্তপাত এড়াতে এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে রাশিয়া। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভের বরাত দিয়ে সিএনএনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বেলারুশের প্রেসিডেন্ট আলেক্সান্ডার লুকাশেঙ্কোর মধ্যস্থতায় এক চুক্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
পেসকভ বলেন, রাশিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে ওয়াগনারের যোদ্ধাদের চুক্তি হবে। এর ফলে গতকাল শনিবারের বিদ্রোহের কারণে তাঁদের কোনো সাজা হবে না। ওয়াগনার যোদ্ধাদের সাহসিকতাপূর্ণ কাজের জন্য তাঁদের প্রতি ক্রেমলিনের সব সময়ই শ্রদ্ধা রয়েছে।
ক্রেমলিনের মুখপাত্র বলেছেন, রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সম্মতিতে মধ্যস্থতা করার প্রস্তাব দিয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট লুকাশেঙ্কো। কারণ তিনি প্রায় ২০ বছর ধরে ব্যক্তিগতভাবে প্রিগোশিনকে চেনেন।
ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস ও রানী ক্যামিলা দক্ষিণ এশিয়া সফরের পরিকল্পনা করেছেন। এই সফরের অংশ হিসেবে তাঁরা ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশেও সফর করতে পারেন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সম্ভাব্য সফরের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছে। ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের জন্য প্রস্তাবিত সফরের খসড়াও তৈরি করা হচ
৮ ঘণ্টা আগেহেজ ফান্ডের ম্যানেজার স্কট বেসেন্টকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ৬২ বছর বয়সী বেসেন্ট, বিনিয়োগকারী সংস্থা ‘কি স্কয়ার ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টে’র প্রতিষ্ঠাতা।
৮ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ন্যাটোর প্রধান বৈশ্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডার পাম বিচে বৈঠক করেন ট্রাম্প ও ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল মার্ক রুটে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি রুটের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ।
১২ ঘণ্টা আগেআরজি কর-কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের কোনো প্রভাব পড়েনি রাজ্যটির ছয় বিধানসভার উপনির্বাচনে। ছয় আসনেই ভূমিধস জয় পেয়েছে মমতার তৃণমূল।
১৩ ঘণ্টা আগে