স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত ইউরোপের চার দেশ স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টা। দেশ চারটির নেতারা গতকাল শুক্রবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে এক বৈঠকের পর যৌথভাবে এ ঘোষণা দেন। তাঁরা বলছেন, যুদ্ধকবলিত এই অঞ্চলে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের একমাত্র উপায় এটি।
ব্রাসেলসভিত্তিক টেলিভিশন নিউজ নেটওয়ার্ক ইউরো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রাসেলসে এক সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠকে বসেন এই চার দেশের নেতারা। বৈঠকে তাঁরা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। তাঁরা একমত হন যে, উপযুক্ত পরিস্থিতিতে যখন তাঁদের স্বীকৃতি একটি ইতিবাচক অবদান রাখবে, তখনই তাঁরা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবেন।
স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টার সরকার প্রধানদের এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা একমত যে এই অঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনের একমাত্র উপায় হলো একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়ন। যেখানে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি জনগণের রাষ্ট্রে তাঁরা পাশাপাশি শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রেখে বসবাস করবে।’
এই বৈঠকের পর এক টুইটে মাল্টার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট অ্যাবেলা বলেছেন, ‘স্পেন, আয়ারল্যান্ড ও স্লোভেনিয়ার সঙ্গে মিলে আমরা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে সম্মত হয়েছি। যখন উপযুক্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে এবং সেই পরিস্থিতি সফল শান্তি প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে পারবে, তখনই আমরা স্বীকৃতি দেব। এ ছাড়া আমরা অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি, জিম্মিদের মুক্তি ও গাজায় মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির প্রয়োজনের বিষয়েও সম্মত হয়েছি।’
এর আগে স্লোভেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট গোলোব বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের পক্ষে রাজনৈতিক সমর্থন জোরদার করতে অনেক কিছু করা যেতে পারে। গোলোব বলেন, তিনি নিশ্চিত, ফিলিস্তিনে একটি নতুন সরকার প্রতিষ্ঠার বিষয়টি হয়তো আগামী ‘কয়েক সপ্তাহ কিংবা এক মাস দূরে’।
এই চার দেশ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশের মধ্যে আরও পাঁচটি দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে সমর্থন করে। দেশগুলো হলো—চেক প্রজাতন্ত্র, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া, স্লোভাকিয়া। এই দেশগুলো ১৯৮৮ সাল থেকে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে কথা বলেছে। এ ছাড়া, ইউরোপের একমাত্র রাষ্ট্র হিসেবে ২০১৪ সালে সুইডেনও সর্বসম্মতভাবে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের অধিকারের স্বীকৃতি দেয়।
এই দেশগুলো ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসরণ করে স্বাধীন ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাকে সমর্থন করে; যেখানে গাজা, পশ্চিম তীর ও জেরুসালেম যাবে স্বাধীন ফিলিস্তিনের নিয়ন্ত্রণে। অবশ্য এর আগে আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের কথা বলেছে। সর্বশেষ সৌদি আরব ঘোষণা দিয়েছে, ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসারে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন না করা হলে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না।
স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে প্রস্তুত ইউরোপের চার দেশ স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টা। দেশ চারটির নেতারা গতকাল শুক্রবার বেলজিয়ামের ব্রাসেলসে এক বৈঠকের পর যৌথভাবে এ ঘোষণা দেন। তাঁরা বলছেন, যুদ্ধকবলিত এই অঞ্চলে শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিতের একমাত্র উপায় এটি।
ব্রাসেলসভিত্তিক টেলিভিশন নিউজ নেটওয়ার্ক ইউরো নিউজের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ব্রাসেলসে এক সম্মেলনের ফাঁকে বৈঠকে বসেন এই চার দেশের নেতারা। বৈঠকে তাঁরা স্বাধীন রাষ্ট্র হিসেবে ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেওয়ার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করেন। তাঁরা একমত হন যে, উপযুক্ত পরিস্থিতিতে যখন তাঁদের স্বীকৃতি একটি ইতিবাচক অবদান রাখবে, তখনই তাঁরা ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেবেন।
স্পেন, আয়ারল্যান্ড, স্লোভেনিয়া ও মাল্টার সরকার প্রধানদের এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, ‘আমরা একমত যে এই অঞ্চলে দীর্ঘস্থায়ী শান্তি ও স্থিতিশীলতা অর্জনের একমাত্র উপায় হলো একটি দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধান বাস্তবায়ন। যেখানে ইসরায়েলি ও ফিলিস্তিনি জনগণের রাষ্ট্রে তাঁরা পাশাপাশি শান্তি ও নিরাপত্তা বজায় রেখে বসবাস করবে।’
এই বৈঠকের পর এক টুইটে মাল্টার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট অ্যাবেলা বলেছেন, ‘স্পেন, আয়ারল্যান্ড ও স্লোভেনিয়ার সঙ্গে মিলে আমরা ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রকে স্বীকৃতি দিতে সম্মত হয়েছি। যখন উপযুক্ত পরিস্থিতি সৃষ্টি হবে এবং সেই পরিস্থিতি সফল শান্তি প্রক্রিয়ায় অবদান রাখতে পারবে, তখনই আমরা স্বীকৃতি দেব। এ ছাড়া আমরা অবিলম্বে যুদ্ধবিরতি, জিম্মিদের মুক্তি ও গাজায় মানবিক সহায়তা বৃদ্ধির প্রয়োজনের বিষয়েও সম্মত হয়েছি।’
এর আগে স্লোভেনিয়ার প্রধানমন্ত্রী রবার্ট গোলোব বলেছিলেন, তিনি বিশ্বাস করেন, জাতিসংঘে ফিলিস্তিনি রাষ্ট্রের পক্ষে রাজনৈতিক সমর্থন জোরদার করতে অনেক কিছু করা যেতে পারে। গোলোব বলেন, তিনি নিশ্চিত, ফিলিস্তিনে একটি নতুন সরকার প্রতিষ্ঠার বিষয়টি হয়তো আগামী ‘কয়েক সপ্তাহ কিংবা এক মাস দূরে’।
এই চার দেশ ছাড়া ইউরোপীয় ইউনিয়নের ২৭ দেশের মধ্যে আরও পাঁচটি দেশ স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রকে সমর্থন করে। দেশগুলো হলো—চেক প্রজাতন্ত্র, রোমানিয়া, বুলগেরিয়া, স্লোভাকিয়া। এই দেশগুলো ১৯৮৮ সাল থেকে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের পক্ষে কথা বলেছে। এ ছাড়া, ইউরোপের একমাত্র রাষ্ট্র হিসেবে ২০১৪ সালে সুইডেনও সর্বসম্মতভাবে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের অধিকারের স্বীকৃতি দেয়।
এই দেশগুলো ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসরণ করে স্বাধীন ফিলিস্তিন ও ইসরায়েল রাষ্ট্রের প্রতিষ্ঠাকে সমর্থন করে; যেখানে গাজা, পশ্চিম তীর ও জেরুসালেম যাবে স্বাধীন ফিলিস্তিনের নিয়ন্ত্রণে। অবশ্য এর আগে আরব বিশ্বের বিভিন্ন দেশও স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠনের কথা বলেছে। সর্বশেষ সৌদি আরব ঘোষণা দিয়েছে, ১৯৬৭ সালের সীমান্ত অনুসারে স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র গঠন না করা হলে তারা ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক স্বাভাবিক করবে না।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকা গাজায় ইসরায়েলি নারকীয়তা চলছেই। গতকাল রোববার, একদিনে নিহত হয়েছে প্রায় ৫০ জন। বেসামরিকদের বাড়ি-ঘর লক্ষ্য করে তো নিয়মিতই চালানো হয় হামলা, এবার সরাসরি গণমাধ্যমকর্মীদের লক্ষ্য করে হামলা চালাল ইসরায়েলি সেনাবাহিনী (আইডিএফ)।
২ ঘণ্টা আগে‘ট্রাম্পকে থামান, বিচার বিভাগ বাঁচান’, ‘ট্রাম্প নির্বাচিত হয়েছেন জনগণের ভোটে, তাঁকে বেছে নিয়েছেন পুতিন’, ‘ইলন মাস্ককে মঙ্গলে পাঠিয়ে দেওয়া হোক’। এগুলো প্ল্যাকার্ডের লেখা। যুক্তরাষ্ট্রে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর উপদেষ্টা ধনকুবের ইলন মাস্কের বিরুদ্ধে যে বিক্ষোভ হচ্ছে, সেই বিক্ষোভে এসব
১৩ ঘণ্টা আগেগত মাসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ইরানের সর্বোচ্চ নেতা আয়াতুল্লাহ আলী খামেনিকে একটি চিঠি পাঠিয়ে পারমাণবিক চুক্তি নিয়ে আলোচনার আহ্বান জানিয়েছিলেন। এ সময় তিনি ইরানকে সতর্ক করে দিয়ে বলেন, ‘এই কূটনেতিক আলোচনা ব্যর্থ হলে সামরিক পদক্ষেপ নেওয়া হবে।’ তবে ট্রাম্পের হুমকির পরও তাঁর আলোচনার প্রস্তাব
১৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ব্যাপক শুল্ক ঘোষণার পর বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। গত বুধবার রোজ গার্ডেনে আমদানির ওপর ‘রিসিপ্রোক্যাল ট্যারিফ’ বা পারস্পরিক শুল্ক ঘোষণা করেন ট্রাম্প। এরপরেই বিশ্ব অর্থনীতিতে বড় ধরনের ধাক্কা লাগে। অনেক দেশ ট্রাম্পের এই ঘোষণার পর পাল্টা শুল্
১৪ ঘণ্টা আগে