অনলাইন ডেস্ক
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান জানিয়েছেন, রাশিয়া এবং ইউক্রেন উভয় দেশই ২০০ জন যুদ্ধবন্দী বিনিময়ে সম্মত হয়েছে। বিগত সাত মাস ধরে চলা যুদ্ধে দুই দেশের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় যুদ্ধবন্দী বিনিময়। যুক্তরাষ্ট্রের একটি টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এরদোয়ান এই কথা বলেন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
উজবেকিস্তানের প্রাচীন শহর সমরখন্দে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের এক সপ্তাহের মাথায় এরদোয়ান এই বক্তব্য জানালেন। সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) এক সম্মেলনে এই দুই নেতা বৈঠক করেন।
এরদোয়ান যুদ্ধবন্দী বিনিময়ের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। এমনকি কোন পক্ষ থেকে কতসংখ্যক যুদ্ধবন্দী বিনিময় করা হবে, সেই বিষয়েও কিছু জানাননি। মার্কিন টেলিভিশন পিবিএসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এরদোয়ান বলেছেন, ‘উভয় পক্ষের মধ্যে চুক্তির ভিত্তিতে দুই শতাধিক যুদ্ধবন্দী বিনিময় করা হবে। আমি মনে করি, এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপটি যথাযথভাবে এগিয়ে নেওয়া হবে।’
ন্যাটো জোটভুক্ত দেশ তুরস্ক এরই মধ্যে ইউক্রেন ইস্যুতে দ্বান্দ্বিক অবস্থান নিয়েছে। দেশটি একদিকে ইউক্রেনকে যেমন বিভিন্ন ধরনের ড্রোন সরবরাহ করছে অপরদিকে পশ্চিমা বিশ্ব কর্তৃক রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞারও বিরোধিতা করেছে। রাশিয়া শিগগিরই যুদ্ধ শেষ করতে চায় এমন বিষয়ে এরদোয়ান বলেছিলেন, তিনি পুতিনের মধ্যে যুদ্ধ শেষ করার মনোভাব দেখতে পেয়েছেন।
এরদোয়ান বলেছেন, ‘আমাদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে এবং তিনি (পুতিন) আমাকে জানিয়েছেন যে তিনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি (যুদ্ধ) শেষ করতে ইচ্ছুক। আমারও বিষয়টি এমনই মনে হয়েছে। কিন্তু এই যুদ্ধ নিয়ে বিষয়গুলো যেভাবে ঘটছে তা বেশ সমস্যাযুক্ত।’ তবে এরদোয়ান এ-ও বলেছেন যে রাশিয়া ইউক্রেনের যে জায়গাগুলো দখল করেছে, সেগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টিও আলোচনায় আনতে হবে। কারণ, যেকোনো দীর্ঘমেয়াদি শান্তির জন্য এই বিষয়টির সমাধান প্রয়োজন।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়েপ এরদোয়ান জানিয়েছেন, রাশিয়া এবং ইউক্রেন উভয় দেশই ২০০ জন যুদ্ধবন্দী বিনিময়ে সম্মত হয়েছে। বিগত সাত মাস ধরে চলা যুদ্ধে দুই দেশের মধ্যে এটিই সবচেয়ে বড় যুদ্ধবন্দী বিনিময়। যুক্তরাষ্ট্রের একটি টেলিভিশনে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এরদোয়ান এই কথা বলেন। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।
উজবেকিস্তানের প্রাচীন শহর সমরখন্দে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সঙ্গে সাক্ষাতের এক সপ্তাহের মাথায় এরদোয়ান এই বক্তব্য জানালেন। সাংহাই কো-অপারেশন অর্গানাইজেশনের (এসসিও) এক সম্মেলনে এই দুই নেতা বৈঠক করেন।
এরদোয়ান যুদ্ধবন্দী বিনিময়ের বিষয়টি নিশ্চিত করলেও এই বিষয়ে বিস্তারিত কোনো তথ্য দেননি। এমনকি কোন পক্ষ থেকে কতসংখ্যক যুদ্ধবন্দী বিনিময় করা হবে, সেই বিষয়েও কিছু জানাননি। মার্কিন টেলিভিশন পিবিএসকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে এরদোয়ান বলেছেন, ‘উভয় পক্ষের মধ্যে চুক্তির ভিত্তিতে দুই শতাধিক যুদ্ধবন্দী বিনিময় করা হবে। আমি মনে করি, এই গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপটি যথাযথভাবে এগিয়ে নেওয়া হবে।’
ন্যাটো জোটভুক্ত দেশ তুরস্ক এরই মধ্যে ইউক্রেন ইস্যুতে দ্বান্দ্বিক অবস্থান নিয়েছে। দেশটি একদিকে ইউক্রেনকে যেমন বিভিন্ন ধরনের ড্রোন সরবরাহ করছে অপরদিকে পশ্চিমা বিশ্ব কর্তৃক রাশিয়ার ওপর আরোপিত নিষেধাজ্ঞারও বিরোধিতা করেছে। রাশিয়া শিগগিরই যুদ্ধ শেষ করতে চায় এমন বিষয়ে এরদোয়ান বলেছিলেন, তিনি পুতিনের মধ্যে যুদ্ধ শেষ করার মনোভাব দেখতে পেয়েছেন।
এরদোয়ান বলেছেন, ‘আমাদের মধ্যে ব্যাপক আলোচনা হয়েছে এবং তিনি (পুতিন) আমাকে জানিয়েছেন যে তিনি যত তাড়াতাড়ি সম্ভব এটি (যুদ্ধ) শেষ করতে ইচ্ছুক। আমারও বিষয়টি এমনই মনে হয়েছে। কিন্তু এই যুদ্ধ নিয়ে বিষয়গুলো যেভাবে ঘটছে তা বেশ সমস্যাযুক্ত।’ তবে এরদোয়ান এ-ও বলেছেন যে রাশিয়া ইউক্রেনের যে জায়গাগুলো দখল করেছে, সেগুলো ফিরিয়ে দেওয়ার বিষয়টিও আলোচনায় আনতে হবে। কারণ, যেকোনো দীর্ঘমেয়াদি শান্তির জন্য এই বিষয়টির সমাধান প্রয়োজন।
ট্রাম্প প্রশাসন মার্কিন বন্দীদের মুক্তি ও যুদ্ধের অবসানের সম্ভাব্য চুক্তি নিয়ে গাজায় হামাসের সঙ্গে সরাসরি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে। এই বিষয়ে অবগত দুটি সূত্র নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন সংবাদমাধ্যম এক্সিওসকে এই তথ্য জানিয়েছে। কয়েক সপ্তাহ ধরে বোহলার ও হামাস কর্মকর্তাদের মধ্যে কয়েক দফায় এসব বৈঠক অনুষ্
৩৯ মিনিট আগেস্থানীয় সময় গতকাল বুধবার নিজের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্ল্যাটফর্ম ট্রুথ সোশ্যালে বেশ খোলামেলাভাবেই এ হুঁশিয়ারি দেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। তিনি লিখেন, ‘শালোম হামাস—শালোমের অর্থ শান্তি অথবা বিদায়—দুটোই হতে পারে। তোমরা (হামাস) কোনটি...
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনে গোয়েন্দা সহায়তা সাময়িকভাবে স্থগিত করার ঘোষণা দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। তবে যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা তথ্য ইউক্রেনের যুদ্ধ প্রচেষ্টার জন্য কতটা গুরুত্বপূর্ণ, তা সুস্পষ্ট কারণেই কখনো বিস্তারিতভাবে প্রকাশ করা হয়নি বা হবেও না। তবে বেশির ভাগ বিশ্লেষক...
২ ঘণ্টা আগে১৯৯৮ সালের ৩ এপ্রিল ক্যালিফোর্নিয়ায় জন্ম নেওয়া প্যারিস তাঁর ভাইদের সঙ্গে ছয় বছর বয়স পর্যন্ত হোম স্কুলিং করেছেন। মাইকেল তাঁর সন্তানদের ব্যক্তিগত জীবন রক্ষা করতে খুব সচেতন ছিলেন। তাই তিনি প্রায় সময়ই ক্যামেরার সামনে পড়ে গেলে সন্তানদের লুকিয়ে ফেলতেন কিংবা মুখ ঢেকে দিতেন।
১০ ঘণ্টা আগে