অনলাইন ডেস্ক
আগামী মাসেই (মার্চ) অনুষ্ঠিত হবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে পুতিনের বিরুদ্ধে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন বরিস নাদেজদিন। ইউক্রেনে যুদ্ধের বিরোধিতা করে আসছেন তিনি। নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য ১ লাখ ৫ হাজার সমর্থকের স্বাক্ষরও গ্রহণ করেছিলেন তিনি।
প্রার্থিতা বাতিল করার কারণ হিসেবে রুশ নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নাদেজদিন লক্ষাধিক সমর্থকের যেসব স্বাক্ষর জমা দিয়েছিলেন সেগুলোর মধ্যে অন্তত ৯ হাজার স্বাক্ষর ত্রুটিপূর্ণ ছিল। এই ত্রুটি গ্রহণযোগ্য পরিমাণের চেয়ে তিন গুনেরও বেশি। বিষয়টিকে প্রার্থিতার জন্য একটি বড় ধরনের গলদ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কমিশন।
কমিশনের সিদ্ধান্তের বিষয়ে ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে মন্তব্য করা হয়েছে, বিষয়টিতে নতুন করে বলা কিছু নেই। কমিশন প্রতিষ্ঠিত সব নিয়ম অনুসরণ করেছে।
গত সপ্তাহেই রুশ নির্বাচন কমিশনের ডেপুটি চেয়ার নিকোলাই বুলায়েভ বলেছিলেন, তারা নাদেজদিনের পেশ করা স্বাক্ষরগুলোর মধ্যে ১১টি মৃত মানুষ খুঁজে পেয়েছেন। পরে গত সোমবার রুশ নির্বাচন কমিশনের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ দাবি করে, নাদেজদিন যেসব স্বাক্ষর জমা দিয়েছেন সেগুলোর মধ্যে অন্তত ১৫ শতাংশ অবৈধ। এ অবস্থায় আগে থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল, স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে নাদেজদিনের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যেতে পারে। শেষ পর্যন্ত তা-ই হলো।
নাদেজদিন একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ এবং সাবেক এমপি। কট্টরভাবে না হলেও সতর্কভাবে তিনি প্রায় সময়ই ক্রেমলিন ও পুতিনের বিরোধিতা করেন। গত মাসের শুরু থেকেই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য তিনি স্বাক্ষর গ্রহণ শুরু করেছিলেন। স্বাক্ষর গ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘যারা আমাকে বিশ্বাস করেছে আমি তাদের অনেক ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমাদের বিশাল দেশের ৭৫টি অঞ্চলে ১২০ বা ১৩০ টিরও বেশি শহরে স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়েছে আমার পক্ষে।’
নাদেজদিনের নির্বাচনী ইশতেহারে দাবি করা হয়েছিল—পুতিন ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু করে একটি মারাত্মক ভুল করেছেন। তিনি বলেছিলেন, ‘পুতিন অতীত থেকে বিশ্বকে দেখেন এবং রাশিয়াকে অতীতে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন।’
আজ বৃহস্পতিবার প্রার্থিতা বাতিলের বিষয়ে নাদেজদিন জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য তিনি দেশের সুপ্রিম কোর্টে যাবেন।
এ বিষয়ে নিজের টেলিগ্রাম চ্যানেলে নাদেজদিন লিখেছেন, ‘কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে আমি একমত নই। ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়া আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। আমি আমার উদ্দেশ্য থেকে পিছু হটছি না।’
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচনে অংশ নিলেও ৬০ বছর বয়সী নাদেজদিন পুতিনের বিরুদ্ধে জয়ী হবেন এমনটি কেউই মনে করেন না। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ইউক্রেন যুদ্ধের বিরোধিতা করে তাঁর প্রচারণা অনেকের মনোযোগ কেড়েছিল।
আগামী মাসেই (মার্চ) অনুষ্ঠিত হবে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট নির্বাচন। এবারের নির্বাচনে পুতিনের বিরুদ্ধে প্রার্থী হওয়ার ঘোষণা দিয়েছিলেন বরিস নাদেজদিন। ইউক্রেনে যুদ্ধের বিরোধিতা করে আসছেন তিনি। নির্বাচনে প্রার্থী হওয়ার জন্য ১ লাখ ৫ হাজার সমর্থকের স্বাক্ষরও গ্রহণ করেছিলেন তিনি।
প্রার্থিতা বাতিল করার কারণ হিসেবে রুশ নির্বাচন কমিশন জানিয়েছে, নাদেজদিন লক্ষাধিক সমর্থকের যেসব স্বাক্ষর জমা দিয়েছিলেন সেগুলোর মধ্যে অন্তত ৯ হাজার স্বাক্ষর ত্রুটিপূর্ণ ছিল। এই ত্রুটি গ্রহণযোগ্য পরিমাণের চেয়ে তিন গুনেরও বেশি। বিষয়টিকে প্রার্থিতার জন্য একটি বড় ধরনের গলদ হিসেবে আখ্যা দিয়েছে কমিশন।
কমিশনের সিদ্ধান্তের বিষয়ে ক্রেমলিনের পক্ষ থেকে মন্তব্য করা হয়েছে, বিষয়টিতে নতুন করে বলা কিছু নেই। কমিশন প্রতিষ্ঠিত সব নিয়ম অনুসরণ করেছে।
গত সপ্তাহেই রুশ নির্বাচন কমিশনের ডেপুটি চেয়ার নিকোলাই বুলায়েভ বলেছিলেন, তারা নাদেজদিনের পেশ করা স্বাক্ষরগুলোর মধ্যে ১১টি মৃত মানুষ খুঁজে পেয়েছেন। পরে গত সোমবার রুশ নির্বাচন কমিশনের একটি ওয়ার্কিং গ্রুপ দাবি করে, নাদেজদিন যেসব স্বাক্ষর জমা দিয়েছেন সেগুলোর মধ্যে অন্তত ১৫ শতাংশ অবৈধ। এ অবস্থায় আগে থেকেই ধারণা করা হচ্ছিল, স্বাক্ষর জালিয়াতির অভিযোগে নাদেজদিনের প্রার্থিতা বাতিল হয়ে যেতে পারে। শেষ পর্যন্ত তা-ই হলো।
নাদেজদিন একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ এবং সাবেক এমপি। কট্টরভাবে না হলেও সতর্কভাবে তিনি প্রায় সময়ই ক্রেমলিন ও পুতিনের বিরোধিতা করেন। গত মাসের শুরু থেকেই নির্বাচনে অংশ নেওয়ার জন্য তিনি স্বাক্ষর গ্রহণ শুরু করেছিলেন। স্বাক্ষর গ্রহণের বিষয়ে তিনি বলেছিলেন, ‘যারা আমাকে বিশ্বাস করেছে আমি তাদের অনেক ধন্যবাদ জানাতে চাই। আমাদের বিশাল দেশের ৭৫টি অঞ্চলে ১২০ বা ১৩০ টিরও বেশি শহরে স্বাক্ষর সংগ্রহ করা হয়েছে আমার পক্ষে।’
নাদেজদিনের নির্বাচনী ইশতেহারে দাবি করা হয়েছিল—পুতিন ইউক্রেনে বিশেষ সামরিক অভিযান শুরু করে একটি মারাত্মক ভুল করেছেন। তিনি বলেছিলেন, ‘পুতিন অতীত থেকে বিশ্বকে দেখেন এবং রাশিয়াকে অতীতে টেনে নিয়ে যাচ্ছেন।’
আজ বৃহস্পতিবার প্রার্থিতা বাতিলের বিষয়ে নাদেজদিন জানিয়েছেন, নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ করার জন্য তিনি দেশের সুপ্রিম কোর্টে যাবেন।
এ বিষয়ে নিজের টেলিগ্রাম চ্যানেলে নাদেজদিন লিখেছেন, ‘কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের এই সিদ্ধান্তের সঙ্গে আমি একমত নই। ২০২৪ সালের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে অংশ নেওয়া আমার জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সিদ্ধান্ত। আমি আমার উদ্দেশ্য থেকে পিছু হটছি না।’
এ বিষয়ে দ্য গার্ডিয়ানের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নির্বাচনে অংশ নিলেও ৬০ বছর বয়সী নাদেজদিন পুতিনের বিরুদ্ধে জয়ী হবেন এমনটি কেউই মনে করেন না। তবে সাম্প্রতিক সময়ে ইউক্রেন যুদ্ধের বিরোধিতা করে তাঁর প্রচারণা অনেকের মনোযোগ কেড়েছিল।
রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে নতুন হাইপারসনিক ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে যাবে। অর্থাৎ, রাশিয়া ইউক্রেনে এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়ে যাবে।
২ ঘণ্টা আগেএকজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১১ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১১ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
১২ ঘণ্টা আগে