অনলাইন ডেস্ক
ভারতের বিহারে এক তৃতীয়াংশ বা ৩৪ শতাংশ পরিবারের মাসিক আয় ৬ হাজার রুপির কম। আর তফসিলি জাতি এবং তফসিলি উপজাতি পরিবারের ৪২ শতাংশ দারিদ্র্যসীমার মধ্যে বাস করে। বিহার সরকারের জাতি-ভিত্তিক তথ্যের দ্বিতীয় পর্যায়ে সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। ভারতের এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওই জরিপে দেখা গেছে, তফসিলি জাতিগোষ্ঠীর মাত্র ৫.৭৬ শতাংশ একাদশ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করতে পেরেছে। সবার ক্ষেত্রে এই সংখ্যা বেড়েছে নয় শতাংশ; ২০১৭-১৮ জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের প্রতিবেদনে যা ছয় শতাংশ ছিল।
২১৫ তফসিলি জাতি, তফসিলি উপজাতি, অনগ্রসর শ্রেণি এবং অত্যন্ত অনগ্রসর শ্রেণির অর্থনৈতিক অবস্থার ওপর চালানো এই প্রতিবেদন আজ মঙ্গলবার বিকেলে বিধানসভায় পেশ করা হয়।
বিহার সরকার যাদব এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা বৃদ্ধি করেছে বলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের অভিযোগের মধ্যে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হলো। যদিও উপ-মুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব এবং সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী বিজয় কুমার চৌধুরী উভয়েই এই দাবি অস্বীকার করেছেন।
এই সমীক্ষার প্রথম পর্যায়ের তথ্য গত মাসে প্রকাশ করা হয়েছিল। সেখানে দেখা যায়, বিহারের ৬০ শতাংশেরও বেশি মানুষ অনগ্রসর বা অত্যন্ত অনগ্রসর শ্রেণির। এদের মধ্যে ২০ শতাংশের বেশি তফসিলি জাতি বা তফসিলি উপজাতি থেকে এসেছে।
অর্থনৈতিক তথ্য
বিহার সরকারের রিপোর্টের সামগ্রিক তথ্য উদ্বেগজনক। এতে বলা হয়েছে, রাজ্যের সমস্ত পরিবারের ৩৪ দশমিক ১৩ শতাংশ প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ৬ হাজার রুপি আয় করে। ২৯ দশমিক ৬১ শতাংশ ১০ হাজার বা তার কম রুপিতে দিনাতিপাত করে। এ ছাড়া প্রায় ২৮ শতাংশ মানুষ ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার রুপিতে সংসার চালায়। মাত্র চার শতাংশেরও কম নাগরিক প্রতি মাসে ৫০ হাজারের বেশি রুপি আয় করে।
প্রতিবেদনে একটি ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, যেখানে রাজ্যের মোট ১৩ দশমিক ১ কোটি জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৮০ শতাংশের বেশি প্রান্তিক ও অনগ্রসর শ্রেণির মানুষ।
সামগ্রিকভাবে, তফসিলি জাতি থেকে ৪২ দশমিক ৯৩ শতাংশ পরিবার এবং তফসিলি উপজাতি থেকে ৪২ দশমিক ৭০ শতাংশ পরিবারকে দারিদ্র্যপীড়িত হিসাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। অনগ্রসর এবং অত্যন্ত অনগ্রসর শ্রেণির মধ্যে এই সংখ্যা ৩৩ দশমিক ১৬ এবং ৩৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ। অন্যান্য জাতিগুলোর সব পরিবারের ২৩ দশমিক ৭২ শতাংশ দরিদ্র।
সাধারণ শ্রেণির পরিবারগুলোর মাত্র ২৫ দশমিক ০৯ শতাংশ দরিদ্র হিসাবে তালিকাভুক্ত। এর মধ্যে, ২৫ দশমিক ৩২ শতাংশ ভূমিহার, ২৫ দশমিক ৩ শতাংশ ব্রাহ্মণ এবং ২৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ রাজপুতদের দরিদ্র হিসাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। বিহারের জনসংখ্যার ৭ দশমিক ১১ শতাংশ ব্রাহ্মণ ও রাজপুত। ভূমিহাররা ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
অনগ্রসর শ্রেণির মধ্যে ৩৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ যাদব। উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবও এই সম্প্রদায়ের। এই অর্থনৈতিক শ্রেণিতে রয়েছে ৩৪ দশমিক ৩২ শতাংশ কুশওয়াহা এবং ২৯ দশমিক ৯ শতাংশ কুর্মিরা।
যাদবরা জনসংখ্যার ১৪ দশমিক ২৬ শতাংশ। তাঁরা ভারতের তফসিলি আদার ব্যাকওয়ার্ড কম্যুনিটি বা ওবিসি উপগোষ্ঠীর মধ্য বৃহত্তম, যেখানে এই উপগোষ্ঠীর অন্যান্যদের মোট সংখ্যা মোটের আট শতাংশের কিছু বেশি।
গড়ে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়ে জনগোষ্ঠী (ইবিসি) পরিবারগুলোর ৩০ শতাংশেরও বেশি দরিদ্র। এদের মধ্যে তেলিসদের সংখ্যা ২৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ, ৩২ দশমিক ৯৯ শতাংশ কানুস, ৩৪ দশমিক ০৮ চন্দ্রবংশী, ৩৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ ধানুক এবং ৩৫ দশমিক ৮৮ ননিয়ারা রয়েছে।
বিহারে সাক্ষরতার হার
সংসদবিষয়ক মন্ত্রী বিজয় কুমার চৌধুরীর মতে, রাজ্যে সামগ্রিক সাক্ষরতার হার ৭৯ দশমিক ৭ শতাংশ। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমীক্ষায় মহিলাদের সাক্ষরতার হার পুরুষদের তুলনায় বেশি। প্রতি ১ হাজার নারীর মধ্য ৯৫৩ জন সাক্ষর দিতে পারে, যেখানে ২০১১ সালে এই সংখ্যা ৯১৮ জন ছিল।
উত্তরদাতাদের মাত্র ২২ দশমিক ৬৭ শতাংশ পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। তবে তফসিলি জাতিদের ক্ষেত্রে এই হার ২৪ দশমিক ৩১ শতাংশ এবং অত্যন্ত অনগ্রসর শ্রেণিগুলোর ক্ষেত্রে ২৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। সামগ্রিকভাবে সাধারণদের মধ্যে এই হার মাত্র ১৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
সমীক্ষায় তফসিলি জাতির মধ্যে মাত্র ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। সামগ্রিকভাবে এটি নয় শতাংশে উন্নতি হয়েছে।
বিহারের অগাস্টের সমীক্ষার পর থেকে দেশব্যাপী বর্ণশুমারির দাবি ওঠে। এই মাসে পাঁচটি রাজ্য যথা ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং মিজোরামের নির্বাচন ও ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের কারণে বিষয়টি রাজনৈতিক আলাপে পরিণত হয়েছে।
কেন্দ্রীয় বিজেপি অতীতে এই দাবি মেনে নিতে নারাজ ছিল, কিন্তু কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই সপ্তাহে সেই নীতিতো মোড়ের আভাস দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর দল কখনোই এর বিরোধিতা করেনি তবে যথাযথ সময়েই একটি জরিপ করবে।
বিহারের সমীক্ষার প্রথমাংশ প্রকাশের পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মধ্যপ্রদেশের একটি অনুষ্ঠানে ‘জাতপাতের নামে দেশকে বিভক্ত করার’ অভিযোগ তুলেছিলেন।
কংগ্রেস তার অবস্থান পরিষ্কার করেছে। দলটি এই মাসের নির্বাচনে জয়ী রাজ্যগুলোতে একটি সমীক্ষা করবে। রাহুল গান্ধী বলেছেন, দলটি পরের বছর জিতলে এই সমীক্ষা জাতীয় পর্যায়েও অনুষ্ঠিত হবে।
ভারতের বিহারে এক তৃতীয়াংশ বা ৩৪ শতাংশ পরিবারের মাসিক আয় ৬ হাজার রুপির কম। আর তফসিলি জাতি এবং তফসিলি উপজাতি পরিবারের ৪২ শতাংশ দারিদ্র্যসীমার মধ্যে বাস করে। বিহার সরকারের জাতি-ভিত্তিক তথ্যের দ্বিতীয় পর্যায়ে সমীক্ষায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। ভারতের এনডিটিভি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
ওই জরিপে দেখা গেছে, তফসিলি জাতিগোষ্ঠীর মাত্র ৫.৭৬ শতাংশ একাদশ থেকে দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করতে পেরেছে। সবার ক্ষেত্রে এই সংখ্যা বেড়েছে নয় শতাংশ; ২০১৭-১৮ জাতীয় পরিসংখ্যান অফিসের প্রতিবেদনে যা ছয় শতাংশ ছিল।
২১৫ তফসিলি জাতি, তফসিলি উপজাতি, অনগ্রসর শ্রেণি এবং অত্যন্ত অনগ্রসর শ্রেণির অর্থনৈতিক অবস্থার ওপর চালানো এই প্রতিবেদন আজ মঙ্গলবার বিকেলে বিধানসভায় পেশ করা হয়।
বিহার সরকার যাদব এবং মুসলিম সম্প্রদায়ের জনসংখ্যা বৃদ্ধি করেছে বলে কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের অভিযোগের মধ্যে প্রতিবেদনটি উপস্থাপন করা হলো। যদিও উপ-মুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব এবং সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী বিজয় কুমার চৌধুরী উভয়েই এই দাবি অস্বীকার করেছেন।
এই সমীক্ষার প্রথম পর্যায়ের তথ্য গত মাসে প্রকাশ করা হয়েছিল। সেখানে দেখা যায়, বিহারের ৬০ শতাংশেরও বেশি মানুষ অনগ্রসর বা অত্যন্ত অনগ্রসর শ্রেণির। এদের মধ্যে ২০ শতাংশের বেশি তফসিলি জাতি বা তফসিলি উপজাতি থেকে এসেছে।
অর্থনৈতিক তথ্য
বিহার সরকারের রিপোর্টের সামগ্রিক তথ্য উদ্বেগজনক। এতে বলা হয়েছে, রাজ্যের সমস্ত পরিবারের ৩৪ দশমিক ১৩ শতাংশ প্রতি মাসে সর্বোচ্চ ৬ হাজার রুপি আয় করে। ২৯ দশমিক ৬১ শতাংশ ১০ হাজার বা তার কম রুপিতে দিনাতিপাত করে। এ ছাড়া প্রায় ২৮ শতাংশ মানুষ ১০ হাজার থেকে ৫০ হাজার রুপিতে সংসার চালায়। মাত্র চার শতাংশেরও কম নাগরিক প্রতি মাসে ৫০ হাজারের বেশি রুপি আয় করে।
প্রতিবেদনে একটি ভয়াবহ চিত্র তুলে ধরা হয়েছে, যেখানে রাজ্যের মোট ১৩ দশমিক ১ কোটি জনগোষ্ঠীর মধ্যে ৮০ শতাংশের বেশি প্রান্তিক ও অনগ্রসর শ্রেণির মানুষ।
সামগ্রিকভাবে, তফসিলি জাতি থেকে ৪২ দশমিক ৯৩ শতাংশ পরিবার এবং তফসিলি উপজাতি থেকে ৪২ দশমিক ৭০ শতাংশ পরিবারকে দারিদ্র্যপীড়িত হিসাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। অনগ্রসর এবং অত্যন্ত অনগ্রসর শ্রেণির মধ্যে এই সংখ্যা ৩৩ দশমিক ১৬ এবং ৩৩ দশমিক ৫৮ শতাংশ। অন্যান্য জাতিগুলোর সব পরিবারের ২৩ দশমিক ৭২ শতাংশ দরিদ্র।
সাধারণ শ্রেণির পরিবারগুলোর মাত্র ২৫ দশমিক ০৯ শতাংশ দরিদ্র হিসাবে তালিকাভুক্ত। এর মধ্যে, ২৫ দশমিক ৩২ শতাংশ ভূমিহার, ২৫ দশমিক ৩ শতাংশ ব্রাহ্মণ এবং ২৪ দশমিক ৮৯ শতাংশ রাজপুতদের দরিদ্র হিসাবে তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। বিহারের জনসংখ্যার ৭ দশমিক ১১ শতাংশ ব্রাহ্মণ ও রাজপুত। ভূমিহাররা ২ দশমিক ৮৬ শতাংশ।
অনগ্রসর শ্রেণির মধ্যে ৩৫ দশমিক ৮৭ শতাংশ যাদব। উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদবও এই সম্প্রদায়ের। এই অর্থনৈতিক শ্রেণিতে রয়েছে ৩৪ দশমিক ৩২ শতাংশ কুশওয়াহা এবং ২৯ দশমিক ৯ শতাংশ কুর্মিরা।
যাদবরা জনসংখ্যার ১৪ দশমিক ২৬ শতাংশ। তাঁরা ভারতের তফসিলি আদার ব্যাকওয়ার্ড কম্যুনিটি বা ওবিসি উপগোষ্ঠীর মধ্য বৃহত্তম, যেখানে এই উপগোষ্ঠীর অন্যান্যদের মোট সংখ্যা মোটের আট শতাংশের কিছু বেশি।
গড়ে অর্থনৈতিকভাবে পিছিয়ে পড়ে জনগোষ্ঠী (ইবিসি) পরিবারগুলোর ৩০ শতাংশেরও বেশি দরিদ্র। এদের মধ্যে তেলিসদের সংখ্যা ২৯ দশমিক ৮৭ শতাংশ, ৩২ দশমিক ৯৯ শতাংশ কানুস, ৩৪ দশমিক ০৮ চন্দ্রবংশী, ৩৪ দশমিক ৭৫ শতাংশ ধানুক এবং ৩৫ দশমিক ৮৮ ননিয়ারা রয়েছে।
বিহারে সাক্ষরতার হার
সংসদবিষয়ক মন্ত্রী বিজয় কুমার চৌধুরীর মতে, রাজ্যে সামগ্রিক সাক্ষরতার হার ৭৯ দশমিক ৭ শতাংশ। তিনি বলেন, ‘আমাদের সমীক্ষায় মহিলাদের সাক্ষরতার হার পুরুষদের তুলনায় বেশি। প্রতি ১ হাজার নারীর মধ্য ৯৫৩ জন সাক্ষর দিতে পারে, যেখানে ২০১১ সালে এই সংখ্যা ৯১৮ জন ছিল।
উত্তরদাতাদের মাত্র ২২ দশমিক ৬৭ শতাংশ পঞ্চম শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। তবে তফসিলি জাতিদের ক্ষেত্রে এই হার ২৪ দশমিক ৩১ শতাংশ এবং অত্যন্ত অনগ্রসর শ্রেণিগুলোর ক্ষেত্রে ২৪ দশমিক ৬৫ শতাংশ বেড়েছে। সামগ্রিকভাবে সাধারণদের মধ্যে এই হার মাত্র ১৭ দশমিক ৪৫ শতাংশ।
সমীক্ষায় তফসিলি জাতির মধ্যে মাত্র ৫ দশমিক ৭৬ শতাংশ একাদশ ও দ্বাদশ শ্রেণি পর্যন্ত পড়াশোনা করেছে। সামগ্রিকভাবে এটি নয় শতাংশে উন্নতি হয়েছে।
বিহারের অগাস্টের সমীক্ষার পর থেকে দেশব্যাপী বর্ণশুমারির দাবি ওঠে। এই মাসে পাঁচটি রাজ্য যথা ছত্তিশগড়, তেলেঙ্গানা, রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ এবং মিজোরামের নির্বাচন ও ২০২৪ সালের লোকসভা ভোটের কারণে বিষয়টি রাজনৈতিক আলাপে পরিণত হয়েছে।
কেন্দ্রীয় বিজেপি অতীতে এই দাবি মেনে নিতে নারাজ ছিল, কিন্তু কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ এই সপ্তাহে সেই নীতিতো মোড়ের আভাস দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, তাঁর দল কখনোই এর বিরোধিতা করেনি তবে যথাযথ সময়েই একটি জরিপ করবে।
বিহারের সমীক্ষার প্রথমাংশ প্রকাশের পরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি মধ্যপ্রদেশের একটি অনুষ্ঠানে ‘জাতপাতের নামে দেশকে বিভক্ত করার’ অভিযোগ তুলেছিলেন।
কংগ্রেস তার অবস্থান পরিষ্কার করেছে। দলটি এই মাসের নির্বাচনে জয়ী রাজ্যগুলোতে একটি সমীক্ষা করবে। রাহুল গান্ধী বলেছেন, দলটি পরের বছর জিতলে এই সমীক্ষা জাতীয় পর্যায়েও অনুষ্ঠিত হবে।
অস্ট্রেলিয়ায় হ্যারিসন ‘সোনালি বাহুর অধিকারী মানুষ’ হিসেবেও পরিচিত ছিলেন। তাঁর রক্তে বিরল একটি অ্যান্টিবডি (অ্যান্টি-ডি) ছিল। এই অ্যান্টিবডি এমন ওষুধ তৈরিতে ব্যবহৃত হতো, যা গর্ভবতী মায়েদের শরীরে প্রয়োগ করা হয়। মূলত যেসব মায়ের রক্ত অনাগত শিশুর রক্তের সঙ্গে অসামঞ্জস্যপূর্ণ তাঁদের শরীরেই এই ওষুধটি দেওয়া
২৮ মিনিট আগেএখন পর্যন্ত প্রায় অর্ধশত প্রতারিত নারীর তথ্য পেয়েছে দ্য গার্ডিয়ান। যদিও প্রকৃত সংখ্যা আরও অনেক বেশি বলে শঙ্কা করা হচ্ছে। ভুক্তভোগীদের বয়ান ও স্বাধীনভাবে তদন্তের পর এই ইস্যু নিয়ে গত বৃহস্পতিবার থেকে অনুসন্ধানী প্রতিবেদনের সিরিজ ‘স্পাই কপস’ প্রচার শুরু করেছে ব্রিটিশ গণমাধ্যমটি। আর এরপরই এ নিয়ে শুরু হয়
১ ঘণ্টা আগেইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিকে ‘নাৎসি’ আখ্যা দিয়েছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ। তিনি বলেছেন, ইহুদি জনগণের সঙ্গে বিশ্বাসঘাতকতা করছেন জেলেনস্কি। রুশ প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের গণমাধ্যম ক্রাসনায়া জভেজদাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এসব বলেন লাভরভ। জেলেনস্কি রুশ সংস্কৃতিকে সম্মান করেন না বলে
১ ঘণ্টা আগেগাজা ইস্যুতে আবারও জরুরি বৈঠকে বসতে যাচ্ছে আরব দেশগুলো। আগামীকাল মঙ্গলবার কায়রোতে অনুষ্ঠিত হবে বৈঠক। আলোচনা হবে, যুদ্ধবিরতি, গাজা থেকে ফিলিস্তিনিদের উচ্ছেদের হুমকি, মার্কিন প্রেসিডেন্টের গাজা দখল সংক্রান্ত হুমকিসহ ফিলিস্তিনের সার্বিক ইস্যু নিয়েই।
১ ঘণ্টা আগে