কলকাতা প্রতিনিধি
মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক দল শিবসেনার বিধায়কদের দলবদলের ঘটনায় হোটেল রাজনীতি ভারতের রাজনীতিতে বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছিল। তার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার হোটেল রাজনীতি শুরু হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খন্ডেও। একদিন আগেই গতকাল শুক্রবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনকে বিধায়ক হওয়ার অযোগ্য বলে ঘোষণা করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। তাই হোটেল রাজনীতি নতুন করে জল্পনার জন্ম দিয়েছে রাজ্যের রাজনীতিতে।
ঝাড়খন্ডে ক্ষমতাসীন জেএমএম, কংগ্রেস, আরজেডি, এনসিপি, সিপিআইএমএলে ‘মহাগাঁটবন্ধন’ সরকার বিপাকে পড়তেই আবারও আলাদা রাজ্যে নিরাপদ রিসোর্টে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দলীয় বিধায়কদের। বিজেপি যাতে দলীয় বিধায়কদের প্রলুব্ধ করতে না পারে তাই ঝাড়খন্ডেও চলছে হোটেল-রিসোর্ট পলিটিকস।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনের বিধায়ক পদ খারিজ হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতেই ‘মহাগাঁটবন্ধনে’ ভাঙনের ভয় শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিধায়কদের সঙ্গে ঘনঘন বৈঠকের পর এখন তাঁদের রিসোর্টে রাখতে চাইছেন দলের ক্রাইসিস ম্যানেজারেরা।
৮১ সদস্য বিশিষ্ট ঝাড়খন্ড বিধানসভায় ‘মহাগাঁটবন্ধন’ বা মহাজোটের সদস্য সংখ্যা ৫২। সরকার টেকাতে লাগে ৪১ বিধায়কের সমর্থন। তবু ভয়ে আছেন জেএমএম-কংগ্রেসের নেতারা। অথচ জেএমএমের একাই রয়েছে ৩০ বিধায়ক। এ ছাড়া কংগ্রেসের ১৯ এবং এনসিপি, আরজেডি ও সিপিআইএমএলের ১ জন করে বিধায়কের সমর্থন রয়েছে হেমন্তের দিকে।
অন্যদিকে, বিরোধী শিবিরে রয়েছেন মাত্র ২৮ জন বিধায়ক। এর মধ্যে বিজেপির একারই রয়েছে ২৬। সরকার গড়তে হলে তাদের আরও অন্তত ১৩ জন বিধায়কের সমর্থন। সেই চেষ্টাই করছে বিজেপি বলে অভিযোগ করা হয়েছে ‘মহাগাঁটবন্ধনের’ পক্ষ থেকে। এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণ রুপিসহ ঝাড়খন্ডের তিন বিধায়ক ধরা পড়েছেন পশ্চিমবঙ্গে। তাই দলবদল রুখতে ঝাড়খন্ডেও নতুন করে শুরু হচ্ছে হোটেল-রিসোর্ট পলিটিকস।
মহারাষ্ট্রের রাজনৈতিক দল শিবসেনার বিধায়কদের দলবদলের ঘটনায় হোটেল রাজনীতি ভারতের রাজনীতিতে বেশ আলোচনার জন্ম দিয়েছিল। তার রেশ কাটতে না কাটতেই এবার হোটেল রাজনীতি শুরু হয়েছে পশ্চিমবঙ্গের প্রতিবেশী রাজ্য ঝাড়খন্ডেও। একদিন আগেই গতকাল শুক্রবার রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনকে বিধায়ক হওয়ার অযোগ্য বলে ঘোষণা করেছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। তাই হোটেল রাজনীতি নতুন করে জল্পনার জন্ম দিয়েছে রাজ্যের রাজনীতিতে।
ঝাড়খন্ডে ক্ষমতাসীন জেএমএম, কংগ্রেস, আরজেডি, এনসিপি, সিপিআইএমএলে ‘মহাগাঁটবন্ধন’ সরকার বিপাকে পড়তেই আবারও আলাদা রাজ্যে নিরাপদ রিসোর্টে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে দলীয় বিধায়কদের। বিজেপি যাতে দলীয় বিধায়কদের প্রলুব্ধ করতে না পারে তাই ঝাড়খন্ডেও চলছে হোটেল-রিসোর্ট পলিটিকস।
রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হেমন্ত সরেনের বিধায়ক পদ খারিজ হওয়ার সম্ভাবনা দেখা দিতেই ‘মহাগাঁটবন্ধনে’ ভাঙনের ভয় শুরু হয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বিধায়কদের সঙ্গে ঘনঘন বৈঠকের পর এখন তাঁদের রিসোর্টে রাখতে চাইছেন দলের ক্রাইসিস ম্যানেজারেরা।
৮১ সদস্য বিশিষ্ট ঝাড়খন্ড বিধানসভায় ‘মহাগাঁটবন্ধন’ বা মহাজোটের সদস্য সংখ্যা ৫২। সরকার টেকাতে লাগে ৪১ বিধায়কের সমর্থন। তবু ভয়ে আছেন জেএমএম-কংগ্রেসের নেতারা। অথচ জেএমএমের একাই রয়েছে ৩০ বিধায়ক। এ ছাড়া কংগ্রেসের ১৯ এবং এনসিপি, আরজেডি ও সিপিআইএমএলের ১ জন করে বিধায়কের সমর্থন রয়েছে হেমন্তের দিকে।
অন্যদিকে, বিরোধী শিবিরে রয়েছেন মাত্র ২৮ জন বিধায়ক। এর মধ্যে বিজেপির একারই রয়েছে ২৬। সরকার গড়তে হলে তাদের আরও অন্তত ১৩ জন বিধায়কের সমর্থন। সেই চেষ্টাই করছে বিজেপি বলে অভিযোগ করা হয়েছে ‘মহাগাঁটবন্ধনের’ পক্ষ থেকে। এরই মধ্যে বিপুল পরিমাণ রুপিসহ ঝাড়খন্ডের তিন বিধায়ক ধরা পড়েছেন পশ্চিমবঙ্গে। তাই দলবদল রুখতে ঝাড়খন্ডেও নতুন করে শুরু হচ্ছে হোটেল-রিসোর্ট পলিটিকস।
ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল মাখোঁ বলেছেন, ইউক্রেন ও রাশিয়ার মধ্যে আসন্ন কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই একটি যুদ্ধবিরতি চুক্তি হতে পারে। ওয়াশিংটন সফররত এই নেতা হোয়াইট হাউসে মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের সঙ্গে বৈঠকের পর ফক্স নিউজকে এই কথা বলেন। ট্রাম্প নিজেও জানিয়েছে, কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই যুদ্ধ শেষ হয়ে
৫ ঘণ্টা আগেআফ্রিকার দেশ ডেমোক্রেটিক রিপাবলিক অব কঙ্গোর (ডিআরসি) পূর্বাঞ্চলে চলতি বছরের জানুয়ারি থেকে এক রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ শুরু হয়েছে। এই সংঘর্ষে এখন পর্যন্ত প্রায় দুই মাসে নিহত হয়েছেন ৭ হাজারের বেশি মানুষ। দেশটির প্রধানমন্ত্রী জুডিথ সুমিনওয়া বিষয়টি নিশ্চিত...
৬ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারে বন্দর ও জ্বালানি শোধনাগার নির্মাণ করবে রাশিয়া। এই বিষয়ে রাশিয়ার সঙ্গে মিয়ানমারের জান্তা সরকারের একটি চুক্তিও স্বাক্ষরিত হয়েছে। এ ছাড়া, দেশটিতে বিদ্যুৎ, সার, পেট্রোলিয়াম ও পেট্রোকেমিক্যাল উৎপাদন খাতেও রাশিয়ার বিনিয়োগ নিয়ে জান্তা সরকারের সঙ্গে আলোচনা হয়েছে। মিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর...
৮ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মতরিচ বলেছেন, তাঁর দেশের সেনাবাহিনী গাজা উপত্যকা দখলের প্রস্তুতি নিচ্ছে। নতুন সেনাপ্রধান ইয়াল জামিরের নেতৃত্বে এই অভিযান পরিচালিত হবে এবং এটি যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসনের সঙ্গে সমন্বয় করে করা হচ্ছে। তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা...
৯ ঘণ্টা আগে