লালমনিরহাট প্রতিনিধি
লালমনিরহাটে ভারতীয় সীমান্ত খুলে দেওয়ার ‘গুজবে’ গোতামারী সীমান্তের শূন্যরেখায় হাজার হাজার মানুষ দিনভর ভিড় করেছেন। আজ শুক্রবার দিনভর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী সীমান্তের ৯০৯ নম্বর পিলার এলাকায় জমায়েত হন সংখ্যালঘুরা।
জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একদফা দাবিতে শেখ হাসিনার পতন ও দেশত্যাগের পরেই গা ঢাকা দেন আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। সারা দেশের মতো লালমনিরহাটেও আওয়ামী লীগ অফিস ও দলীয় নেতা-কর্মীদের বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালায় দুর্বৃত্তরা। এতে বাদ পড়েনি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িও। তবে আওয়ামী লীগে সম্পৃক্ত নয় এমন সংখ্যালঘু পরিবারের ওপর হামলার খবর পাওয়া যায়নি। যারা হামলার শিকার হয়েছেন তাঁরা রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িতে হামলার ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সাধারণ সংখ্যালঘুদের মাঝে। আতঙ্ক বা গুজবে কান না দিতে বিএনপি জামায়াত এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা–কর্মীরা পাড়ায় মহল্লায় পথসভাসহ পাহারা দিচ্ছেন।
এর মধ্যে আজ শুক্রবার সকালে খবর ছড়ায়, সংখ্যালঘুদের জন্য গোতামারী সীমান্তের ৯০৯ নম্বর পিলার এলাকায় ভারতীয় সীমান্ত খুলে দেওয়া হয়েছে। এমন খবরে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত হাজার হাজার সংখ্যালঘু ওই সীমান্তের শূন্যরেখায় জমায়েত হন। সেখানে আসে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও ভারতীয় পুলিশসহ সে দেশের গণমাধ্যমকর্মীরা। সীমান্তে প্রবেশ ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে বিএসএফ সদস্যরা। কেউ ওপারে পাড়ি জমাতে পারেনি বলে জানা গেছে।
তবে সীমান্তে ভিড় জমা সংখ্যালঘুরা কোনো ধরনের ব্যাগ বা আসবাবপত্র কিংবা পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে নেননি। তাঁরা ভিড় জমালেও ভারতে যেতে তাঁরা সমবেত হননি বলেও জানান অনেকেই।
সংখ্যালঘুদের একটি দায়িত্বশীল সূত্র দাবি করেছে, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে ভারতীয় নেতাদের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের চলমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘুদের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। তাঁদের সমাবেশ না হলেও ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম এটাকে বাংলাদেশ ছাড়তে সংখ্যালঘুরা সীমান্তে ভিড় করছেন বলে প্রচার করা হচ্ছে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের এমন খবরকে গুজব বলে দাবি করেছেন সীমান্তের বেশ কিছু সংখ্যালঘু পরিবার। সীমান্তের বাসিন্দা বিউটি রানি বলেন, ‘আমাদের গ্রামে কোনো ধরনের হামলা হয়নি। শুনেছি কোথাও কোথাও হয়েছে। তবে যাদের ওপর হামলা হয়েছে তাঁরা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ছিলেন। সংখ্যালঘু হিসেবে নয়। আওয়ামী লীগ করায় তাঁদের ওপর হামলা হয়েছে। অনেক মুসলমান আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতেও হামলা করেছে দুর্বৃত্তরা।’
নীলফামারীর ডিমলার বাসিন্দা সবিতা রানি বলেন, ‘শুনেছি এ বর্ডার খুলে দেওয়া হয়েছে, তাই এসেছি। যদি সুযোগ পাই তবে চলে যাব। আমার বাড়িতে হামলা না হলেও প্রতিবেশী আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে। এই ভয়ে আমরা আতঙ্কিত।’
যোগেশ চন্দ্র নামে একজন বলেন, ‘শুনেছি বর্ডার খুলে দিয়েছে, তাই দেখতে এসেছি। এখানে বেশির ভাগ মানুষ দেখতে এসেছে। ভারত গেলে তো ন্যূনতম এক ব্যাগ বা বস্তা সঙ্গে থাকত কিংবা পরিবারের অন্যরাও থাকত।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা বলেন, ‘আমরা ভারতে পাড়ি জমাতে চাই না। নিজের পৈতৃক ভিটা কেন ছাড়ব। আমরা এসেছি, যাতে সকলে মিলে দুর্বৃত্তদের প্রতিহত করা যায়। এ জন্য সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সহায়তা চাই। বিএনপি-জামায়াতের নেতারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন নিরাপত্তা দেওয়ার। তাই আমরা ফিরে যাচ্ছি।’
বিএসএফের বরাত দিয়ে এসব নেতারা আরও বলেন, ‘বিএসএফ বলেছে, ভারতে আসতে হলে সপরিবারে এবং আসবাবপত্র নিয়ে আসতে হবে। সে ক্ষেত্রে সীমান্তের শূন্যরেখায় ন্যূনতম ৭২ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে।’
খবর পেয়ে ওই সীমান্তে চলে আসেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও লালমনিরহাট-১ আসনের এমপি প্রার্থী ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি মূলত একটি গুজব। ভারতকে ক্ষিপ্ত করে পাশে পেতে আওয়ামী লীগ এমনটা করছে। সীমান্তের শূন্যরেখায় যারা অবস্থান করছেন তাঁরা কেউ একটি ব্যাগও সঙ্গে নেননি। আমরা তাঁদের শান্ত থাকতে বলেছি, নিরাপত্তার আশ্বাস দিলে তাঁরা সীমান্ত থেকে ফিরে এসেছে।’
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) লালমনিরহাট-১৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মোফাজ্জল হোসেন আকন্দ বলেন, ‘দিনভর আমি নিজেও এ সীমান্তে রয়েছি। যারা এসেছেন তাঁদের কোনো নেতা নেই, তাঁরা কেন এসেছেন শূন্যরেখায় সেটাও তাঁরা জানেন না। আমি স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁরাও কিছু জানেন না বলে দাবি করেছেন। এরা সীমান্ত পাড়ি দিলে নিরাপত্তার জন্য যা থাকা দরকার সেটুকুও নেই তাঁদের সঙ্গে। সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কেউ পাড়ি দিতে পারেনি বা পারবেও না। আমরা আগামীকাল শনিবার সংখ্যালঘু নেতাদের নিয়ে বৈঠক ডেকেছি। আলোচনার পরে জানা যাবে এটি গুজব কি না।’
লালমনিরহাটে ভারতীয় সীমান্ত খুলে দেওয়ার ‘গুজবে’ গোতামারী সীমান্তের শূন্যরেখায় হাজার হাজার মানুষ দিনভর ভিড় করেছেন। আজ শুক্রবার দিনভর লালমনিরহাটের হাতীবান্ধা উপজেলার গোতামারী সীমান্তের ৯০৯ নম্বর পিলার এলাকায় জমায়েত হন সংখ্যালঘুরা।
জানা গেছে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের একদফা দাবিতে শেখ হাসিনার পতন ও দেশত্যাগের পরেই গা ঢাকা দেন আওয়ামী লীগের নেতা–কর্মীরা। সারা দেশের মতো লালমনিরহাটেও আওয়ামী লীগ অফিস ও দলীয় নেতা-কর্মীদের বাড়ি ও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে হামলা, ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ চালায় দুর্বৃত্তরা। এতে বাদ পড়েনি সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের আওয়ামী লীগ নেতাদের বাড়িও। তবে আওয়ামী লীগে সম্পৃক্ত নয় এমন সংখ্যালঘু পরিবারের ওপর হামলার খবর পাওয়া যায়নি। যারা হামলার শিকার হয়েছেন তাঁরা রাজনৈতিকভাবে আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত ছিলেন।
আওয়ামী লীগের সঙ্গে জড়িত সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের বাড়িতে হামলার ঘটনায় আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে সাধারণ সংখ্যালঘুদের মাঝে। আতঙ্ক বা গুজবে কান না দিতে বিএনপি জামায়াত এবং বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা–কর্মীরা পাড়ায় মহল্লায় পথসভাসহ পাহারা দিচ্ছেন।
এর মধ্যে আজ শুক্রবার সকালে খবর ছড়ায়, সংখ্যালঘুদের জন্য গোতামারী সীমান্তের ৯০৯ নম্বর পিলার এলাকায় ভারতীয় সীমান্ত খুলে দেওয়া হয়েছে। এমন খবরে সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত হাজার হাজার সংখ্যালঘু ওই সীমান্তের শূন্যরেখায় জমায়েত হন। সেখানে আসে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ) ও ভারতীয় পুলিশসহ সে দেশের গণমাধ্যমকর্মীরা। সীমান্তে প্রবেশ ঠেকাতে কঠোর অবস্থানে রয়েছে বিএসএফ সদস্যরা। কেউ ওপারে পাড়ি জমাতে পারেনি বলে জানা গেছে।
তবে সীমান্তে ভিড় জমা সংখ্যালঘুরা কোনো ধরনের ব্যাগ বা আসবাবপত্র কিংবা পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে নেননি। তাঁরা ভিড় জমালেও ভারতে যেতে তাঁরা সমবেত হননি বলেও জানান অনেকেই।
সংখ্যালঘুদের একটি দায়িত্বশীল সূত্র দাবি করেছে, বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের বিভিন্ন সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে ভারতীয় নেতাদের বৈঠক হওয়ার কথা রয়েছে। সেখানে বাংলাদেশের চলমান আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতিতে সংখ্যালঘুদের বিষয়ে আলোচনা হওয়ার কথা ছিল। তাঁদের সমাবেশ না হলেও ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যম এটাকে বাংলাদেশ ছাড়তে সংখ্যালঘুরা সীমান্তে ভিড় করছেন বলে প্রচার করা হচ্ছে।
ভারতীয় গণমাধ্যমের এমন খবরকে গুজব বলে দাবি করেছেন সীমান্তের বেশ কিছু সংখ্যালঘু পরিবার। সীমান্তের বাসিন্দা বিউটি রানি বলেন, ‘আমাদের গ্রামে কোনো ধরনের হামলা হয়নি। শুনেছি কোথাও কোথাও হয়েছে। তবে যাদের ওপর হামলা হয়েছে তাঁরা আওয়ামী লীগের নেতা-কর্মী ছিলেন। সংখ্যালঘু হিসেবে নয়। আওয়ামী লীগ করায় তাঁদের ওপর হামলা হয়েছে। অনেক মুসলমান আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতেও হামলা করেছে দুর্বৃত্তরা।’
নীলফামারীর ডিমলার বাসিন্দা সবিতা রানি বলেন, ‘শুনেছি এ বর্ডার খুলে দেওয়া হয়েছে, তাই এসেছি। যদি সুযোগ পাই তবে চলে যাব। আমার বাড়িতে হামলা না হলেও প্রতিবেশী আওয়ামী লীগ নেতার বাড়িতে আগুন দেওয়া হয়েছে। এই ভয়ে আমরা আতঙ্কিত।’
যোগেশ চন্দ্র নামে একজন বলেন, ‘শুনেছি বর্ডার খুলে দিয়েছে, তাই দেখতে এসেছি। এখানে বেশির ভাগ মানুষ দেখতে এসেছে। ভারত গেলে তো ন্যূনতম এক ব্যাগ বা বস্তা সঙ্গে থাকত কিংবা পরিবারের অন্যরাও থাকত।’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের নেতারা বলেন, ‘আমরা ভারতে পাড়ি জমাতে চাই না। নিজের পৈতৃক ভিটা কেন ছাড়ব। আমরা এসেছি, যাতে সকলে মিলে দুর্বৃত্তদের প্রতিহত করা যায়। এ জন্য সকল শ্রেণি-পেশার মানুষের সহায়তা চাই। বিএনপি-জামায়াতের নেতারা আমাদের আশ্বস্ত করেছেন নিরাপত্তা দেওয়ার। তাই আমরা ফিরে যাচ্ছি।’
বিএসএফের বরাত দিয়ে এসব নেতারা আরও বলেন, ‘বিএসএফ বলেছে, ভারতে আসতে হলে সপরিবারে এবং আসবাবপত্র নিয়ে আসতে হবে। সে ক্ষেত্রে সীমান্তের শূন্যরেখায় ন্যূনতম ৭২ ঘণ্টা অপেক্ষা করতে হবে।’
খবর পেয়ে ওই সীমান্তে চলে আসেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও লালমনিরহাট-১ আসনের এমপি প্রার্থী ব্যারিস্টার হাসান রাজীব প্রধান। তিনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি মূলত একটি গুজব। ভারতকে ক্ষিপ্ত করে পাশে পেতে আওয়ামী লীগ এমনটা করছে। সীমান্তের শূন্যরেখায় যারা অবস্থান করছেন তাঁরা কেউ একটি ব্যাগও সঙ্গে নেননি। আমরা তাঁদের শান্ত থাকতে বলেছি, নিরাপত্তার আশ্বাস দিলে তাঁরা সীমান্ত থেকে ফিরে এসেছে।’
বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) লালমনিরহাট-১৫ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লে. কর্ণেল মোফাজ্জল হোসেন আকন্দ বলেন, ‘দিনভর আমি নিজেও এ সীমান্তে রয়েছি। যারা এসেছেন তাঁদের কোনো নেতা নেই, তাঁরা কেন এসেছেন শূন্যরেখায় সেটাও তাঁরা জানেন না। আমি স্থানীয় নেতাদের সঙ্গে কথা বলেছি, তাঁরাও কিছু জানেন না বলে দাবি করেছেন। এরা সীমান্ত পাড়ি দিলে নিরাপত্তার জন্য যা থাকা দরকার সেটুকুও নেই তাঁদের সঙ্গে। সীমান্তে নিরাপত্তা জোরদার করা হয়েছে। কেউ পাড়ি দিতে পারেনি বা পারবেও না। আমরা আগামীকাল শনিবার সংখ্যালঘু নেতাদের নিয়ে বৈঠক ডেকেছি। আলোচনার পরে জানা যাবে এটি গুজব কি না।’
দীর্ঘ ১৫ মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা আগ্রাসন অবশেষে শেষ হতে যাচ্ছে। ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধ হবে আজ স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে আটটায় অর্থাৎ বাংলাদেশ সময় বেলা সাড়ে ১২টায়। কাতারের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, গাজায় যুদ্ধবিরতি আজ রোববার স্থানীয় সময় সকাল
১৬ মিনিট আগেযুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুযায়ী, মুক্তির অন্তত ২৪ ঘণ্টা আগে হামাসকে জিম্মিদের নামের তালিকা সরবরাহ করতে হবে। তবে এখনো হামাস এই তালিকা প্রকাশ করেনি। রোববার (১৯ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় বিকেল ৪টা পর্যন্ত জিম্মিদের মুক্তির সময়সীমা...
৮ ঘণ্টা আগেএকজন বন্দুকধারী সুপ্রিম কোর্টে প্রবেশ করে এলোপাতাড়ি গুলি চালায়। এতে ঘটনাস্থলেই দুই বিচারক নিহত হন। এ সময় আদালতের একজন নিরাপত্তা কর্মী আহত হন। বন্দুকধারী পালানোর সময় আত্মহত্যা করেছে বলে জানিয়েছে মিজান।
৮ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান ও তাঁর স্ত্রী বুশরা বিবিকে আল-কাদির ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় দেওয়া সাজার রায় চ্যালেঞ্জ করার ঘোষণা দিয়েছে পাকিস্তান তেহরিক-ই-ইনসাফ (পিটিআই)। দলটির অভিযোগ, এই রায় রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। তবে সরকার বলছে, এই সাজা ইমরান খানের প্রাপ্য ছিল।
১২ ঘণ্টা আগে