দক্ষিণ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক বর্তমানে টানাপোড়েনের মুখে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ভারতের আশ্রয় দেওয়া এবং বাংলাদেশের সংখ্যালঘু অধিকার নিয়ে ভারতের উদ্বেগ সম্পর্কের উত্তেজনা বাড়িয়েছে। উভয় পক্ষের মধ্যে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপ ও অভ্যন্তরীণ সমস্যাগুলোর সমাধান না হলে সম্পর্ক ভেঙে পড়ার
শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘিরে সংখ্যালঘুদের ওপর হামলা ও ভাঙচুরের যেসব ঘটনা ঘটেছে, সেগুলোর মধ্যে মাত্র ১ দশমিক ৫৯ শতাংশ সাম্প্রদায়িক কারণে ঘটেছে। আর ৯৮ শতাংশের বেশি রাজনৈতিক কারণে ঘটেছে বলে দাবি করেছে পুলিশ। আজ শনিবার (১১ জানুয়ারি) প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং থেকে পাঠানো এক বার্তায় প
বড়দিনের শুভেচ্ছা জানিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, ‘আজকের দিনে আপনাদের সঙ্গে দেখা হলো, এতে আমি খুব খুশি হয়েছি। আমরা ধর্মীয় সংহতি চাই। সংখ্যালঘু, সংখ্যাগরিষ্ঠ এই শব্দগুলো আমরা চাই না। এ দেশে আমরা সবাই এক পরিবার, সবাই মিলে একত্রে থাকব—এটা আমাদের স্বপ্ন...
সিরিয়ার একটি খ্রিষ্টান-অধ্যুষিত শহরে বড়দিনের একটি গাছ (ক্রিসমাস ট্রি) পোড়ানোর ঘটনায় বিক্ষোভ শুরু হয়েছে। এই ঘটনায় সংখ্যালঘুদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে নতুন ইসলামপন্থী শাসকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন অনেকে।
ঢাকার ঠিক বাইরে অবস্থিত একটি গ্রাম ধউর। গত ৭ ডিসেম্বর গ্রামের ৫০ বছরের পুরোনো লক্ষ্মী দেবীর মন্দিরে প্রবেশ করে প্রতিমাগুলোতে আগুন ধরিয়ে দেয় দুর্বৃত্তরা। মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বাংলাদেশে রাজধানীর বাইরের এই ছোট মন্দিরটিতে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে পূজা-অর্চনা করে আসছেন হিন্দুরা। গত আগস্টে ছাত্র-জনতার...
বাংলাদেশে হিন্দু ও অন্যান্য সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর সহিংসতার ঘটনায় গভীরভাবে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারত। আজ বৃহস্পতিবার ভারতের পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী কীর্তি বর্ধন সিং রাজ্যসভায় দেওয়া একটি বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে ভারতের উদ্বেগের বিষয়টি বাংলাদেশ সরকারের কাছে
কংগ্রেস নেতা ও লোকসভা সদস্য প্রিয়াঙ্কা গান্ধী ভদ্র ‘প্যালেস্টাইন’ লেখা হাতব্যাগ নিয়ে হাজির হওয়ার একদিন পর এবার বাংলাদেশ সংক্রান্ত একটি ব্যাগ নিয়ে হাজির হয়েছেন। সেই ব্যাগে বাংলাদেশের সংখ্যালঘুদের পরিস্থিতি নিয়ে একটি স্লোগান লেখা ছিল।
বাংলাদেশি হিন্দুরা প্রকৃতপক্ষে কতটা সহিংসতার শিকার হয়েছে, তা নিশ্চিতভাবে জানা কঠিন। এই সোশ্যাল মিডিয়া এবং ভুয়া খবরের যুগে প্রতিটি খবরকেই সন্দেহের চোখে দেখা উচিত। ‘গণহত্যা’ শব্দটি অবশ্যই অত্যন্ত শক্তিশালী একটি দাবি। বাংলাদেশের রাজনীতি নিয়ে অধ্যয়নকারী হিসেবে আমি বলতে পারি যে, ভারতীয় সংবাদমাধ্যমে যা পড়
সংখ্যালঘু ঐক্য মোর্চা মন্তব্য করেছে, স্বাধীনতার ৫৩ বছর অতিক্রান্ত হলেও ক্ষমতায় থাকা কোনো রাজনৈতিক দলই দেশে প্রকৃত গণতন্ত্র, অসাম্প্রদায়িকতা ও বৈষম্য বিলোপ নিশ্চিত করতে পারেনি। মোর্চার নেতাদের অভিযোগ, সম্প্রতি সাম্প্রদায়িকতাও বেড়েছে...
চলতি মাসের শুরুর দিকে ধর্ম অবমাননার অভিযোগকে কেন্দ্র করে সুনামগঞ্জ জেলার দোয়ারাবাজার এলাকায় হিন্দু সম্প্রদায়ের বসতবাড়ি, দোকানপাট ও স্থানীয় লোকনাথ মন্দিরে হামলা হয়। এসব ঘটনায় জড়িত থাকায় চারজনকে গ্রেপ্তার করেছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।
বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যুতে আবারও মন্তব্য করেছে ভারত। বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের প্রতি আচরণ নিয়ে ভারতের উদ্বেগের কথা জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস. জয়শঙ্কর। একই সঙ্গে এই দেশের সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে ঢাকা পদক্ষেপ নেবে বলেও আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন তিনি।
বাংলাদেশে ধর্মীয় ও নৃতাত্ত্বিক সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তার বিষয়টিকে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল বৃহস্পতিবার হোয়াইট হাউসে একটি প্রেস ব্রিফিংয়ে সাংবাদিকের প্রশ্নের জবাবে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা পরিষদের (এনএসসি) কৌশলগত যোগাযোগ সমন্বয়ক জন কারবি এ কথা জানান।
বাংলাদেশে সংখ্যালঘু নির্যাতনের বিবরণ তুলে ধরে ভারতীয় গণমাধ্যম এবিপি আনন্দকে সাক্ষাৎকার দিয়েছেন ফরিদপুরের এক যুবক। বাংলাদেশে হিন্দুরা অবর্ণনীয় নির্যাতনের শিকার হচ্ছে বলে উল্লেখ করেন ওই যুবক। তবে তাঁর পরিবারের দাবি, সীমান্ত দিয়ে ওপারে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে পাসপোর্ট আটকিয়ে সাক্ষাৎকারটি নেয় ভারতীয় ওই গণমাধ
সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ভারতে থাকছেন, এটি মেনে নিয়েই বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক পুনর্নির্মাণ করতে চায় দেশটি। ভারত মনে করে, দেশটিতে শেখ হাসিনার অবস্থান সম্পর্ক এগিয়ে নেওয়ার পথে প্রভাব ফেলবে না। গতকাল সোমবার ঢাকা সফরে আসা ভারতের পররাষ্ট্রসচিব বিক্রম মিশ্রি এমন বার্তা দিলেন বাংলাদেশকে।
প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম বলেছেন, বাংলাদেশের সংখ্যালঘু ইস্যু আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম এবং প্রভাবশালী দেশের শীর্ষ সংসদীয় শুনানিতে অন্যায্যভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। তিনি ‘সেক্যুলার’ সংবাদপত্র ও আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠনগুলোকে বাংলাদেশের কথিত ধর্মীয় সহিংসতার ঘটনাগুলো তদন্ত করার আহ্বান জানিয়ে
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় রাজ্য আসামের বরাক উপত্যকার হোটেল মালিকেরা ঘোষণা করেছেন, যতক্ষণ প্রতিবেশী বাংলাদেশে হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুদের ওপর আক্রমণ না থামবে ততক্ষণ তারা কোনো বাংলাদেশি নাগরিকের কাছে হোটেল ভাড়া দেবেন না। গতকাল শুক্রবার বরাক উপত্যকা হোটেল ও রেস্তোরাঁ মালিক সমিতি এই সিদ্ধান্ত নিয়েছ
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, বাংলাদেশে একটা ‘নেতৃত্বহীন’ অবস্থা তৈরি হয়েছে এবং এই অবস্থার সুযোগ নিয়ে মাফিয়ারা সংখ্যালঘু নির্যাতনসহ অন্যান্য নেতিবাচক ঘটনা ঘটাচ্ছে। তিনি সতর্ক করে বলেছেন, বাংলাদেশ সীমান্তে আগুন জ্বললে তা থেকে পশ্চিমবঙ্গ তো বটেই বিহার ও ওডিশাও রেহাই পাবে না।