অনলাইন ডেস্ক
ঢাকা: আধুনিক বা অ্যালোপ্যাথি ওষুধ নিয়ে ভারতীয় যোগগুরু বাবা রামদেবের বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ দেশটির চিকিৎসকেরা। সম্প্রতি রামদেব বলেছেন, অ্যালোপ্যাথি ওষুধ গ্রহণের কারণে হাজার হাজার করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। করোনা রোগীদের অক্সিজেন সিলিন্ডার পেতে স্বজনরা যে চেষ্টা চালাচ্ছেন তা নিয়েও উপহাস করেছেন তিনি।
এ নিয়ে ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাঁর সমালোচনা করেছেন। যদিও তিনিই সম্প্রতি রামদেবের প্রতিষ্ঠান পতঞ্জলির একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের ঘোষণা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন। এই ওষুধকে প্রথমে করোনা প্রতিরোধী দাবি করলেও বিশেষজ্ঞদের সমালোচনার মুখে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী বলে উল্লেখ করা হয়।
আধুনিক চিকিৎসা নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য থেকে সরে গিয়েছিলেন রামদেব। বিবৃতি দিয়ে ভুলও স্বীকার করেন। কিন্তু গতকাল সোমবার আবার অ্যালোপ্যাথি ওষুধ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভারতের বিতর্কিত এই যোগগুরু।
গতকাল টুইটে ২৫টি প্রশ্ন পোস্ট করেন রামদেব। প্রশ্ন করেন, ‘থাইরয়েড, কোলাইটিস এবং অ্যাজমার জন্য ওষুধ সংস্থাগুলোর কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা আছে?’ লিভার সিরোসিসের মতো রোগের চিকিৎসা আছে কি–না, জানতে চান রামদেব। জানতে চান, অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতির কাছে বয়স কমানোর, রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ানো, বন্ধ্যত্বের মতো বিষয়ের কোনো উত্তর আছে কি–না। বলেন, ‘যেমনভাবে আপনারা যক্ষ্মা এবং গুটিবসন্ত সারিয়ে তোলার উপায় বের করেছেন, পাকস্থলীর সমস্যার চিকিৎসাও খুঁজে বের করুন। শেষপর্যন্ত অ্যালোপাথি তো মাত্র ২০০ বছরের কিছু বেশি সময় ধরে চলছে।’ সঙ্গে বলেন, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস থেকে কি মুক্তি দিতে পারে অ্যালোপ্যাথি ওষুধ?
ভারতে অ্যালোপ্যাথি ওষুধের পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি এবং আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাও বেশ জনপ্রিয়। রামদেবের মতো অনেক গুরুই ভারতে সফলভাবে ভেষজ ওষুধের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভারতে প্রচলিত এই চিকিৎসা ব্যবস্থার জন্য আলাদা একটি মন্ত্রণালয় রয়েছে। যার নাম আয়ুর্বেদ, যোগ ও নেচারোপ্যাথি, ইউনানি, সিদ্ধ ও হোমিওপ্যাথি মন্ত্রণালয়। সংক্ষেপে এটিকে ডাকা হয় ‘আয়ুষ’ নামে।
ভারতের অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসকদের সংগঠন দ্য ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন করোনা মহামারির মধ্যে বাবা রামদেবের এমন মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, লাখ লাখ অনুসারী থাকা একজন গুরুর কাছ থেকে এ ধরনের মন্তব্য দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং হতাশার।
চলতি মাসে করোনা রোগীদের জন্য অক্সিজেন সংকট নিয়েও উপহাস করতে ছাড়েননি বাবা রামদেবকে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে বোঝা যাচ্ছে না এটি কবের বক্তব্য। তবে এপ্রিল এবং মে মাসে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে অক্সিজেনের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছিল।
ওই ভিডিওতে বাবা রামদেব বলেন, ঈশ্বর আমাদের বিনা মূল্যে অক্সিজেন দিয়েছেন, কেন আমরা সেটি নিচ্ছি না? ঈশ্বর যেখানে পুরো বিশ্ব অক্সিজেন দিয়ে ভরিয়ে রেখেছেন সেখানে আবার অক্সিজেনের অভাব হয় কী করে? বোকারাই অক্সিজেনের সিলিন্ডার পাওয়ার হন্যে হয়ে ঘুরছে।
এই বক্তব্যের পর ভারতীয় চিকিৎসক এবং করোনা আক্রান্তদের পরিবারগুলোর তুমুল সমালোচনার মুখ পড়েন রামদেব। তাঁরা এমন বক্তব্যের জন্য তাঁকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
দুই সপ্তাহ আগে আরেকটি ভিডিও প্রকাশিত হয়, যেখানে বাবা রামদেবকে চিকিৎসকদের সমালোচনা করতে শোনা যায়। সেখানে তিনি করোনা রোগীদের মৃত্যুর জন্য চিকিৎসকদেরই দায়ী করেন।
ওই সময় ভারতের অনেক চিকিৎসকই বাবা রামদেবের বক্তব্যের প্রতিবাদে টুইটারে ক্ষোভ ঝাড়েন। অনেকে তাঁর গ্রেপ্তারও দাবি করেন।
এমন পরিস্থিতিতে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন বাবা রামদেবকে তাঁর বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। গত রোববার বাবা রামদেব টুইট বার্তায় তাঁর বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। কিন্তু একদিন পরই টুইটারে আরও বিতর্কিত ২৫টি প্রশ্ন পোস্ট করেন রামদেব।
ভারতের প্রখ্যাত শ্বাসতন্ত্র বিশেষজ্ঞ (পালমোনোলজিস্ট) ড. এ ফাতাহুদিন বিবিসিকে বলেন, রামদেবের এই ধরনের বক্তব্য দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি করছে। তিনি বলেন, অ্যালোপ্যাথি ওষুধ বছরের পর বছর গবেষণা করেই তৈরি হয়েছে। আমরা প্রমাণভিত্তিক চর্চা করি। আমরা ক্যানসার চিকিৎসায় যে অগ্রগতি এনেছি তা দেখুন। আমাদের ধারাবাহিকভাবে নানা সমস্যার সমাধান করতে হয় এবং শিখতে হয়।
রামদেব প্রধানত যোগগুরু হিসেবে পরিচিত হলেও তার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পতঞ্জলির তৈরি পণ্য ভারতে বেশ জনপ্রিয়। তিনি দাবি করেন, হিন্দু প্রাচীন রীতিতে তৈরি তার ওষুধ, প্রসাধনী এবং খাদ্যসামগ্রী ভেষজ গুণসম্পন্ন। ২০১৪ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর বাবা রামদেব তাঁর ব্যবসার প্রসার করেছেন। তিনি মোদির দল বিজেপির একজন সমর্থকও। নির্বাচনে দলটির জন্য প্রচারণাও চালিয়েছেন বাবা রামদেব।
ঢাকা: আধুনিক বা অ্যালোপ্যাথি ওষুধ নিয়ে ভারতীয় যোগগুরু বাবা রামদেবের বিতর্কিত মন্তব্যে ক্ষুব্ধ দেশটির চিকিৎসকেরা। সম্প্রতি রামদেব বলেছেন, অ্যালোপ্যাথি ওষুধ গ্রহণের কারণে হাজার হাজার করোনা রোগীর মৃত্যু হয়েছে। করোনা রোগীদের অক্সিজেন সিলিন্ডার পেতে স্বজনরা যে চেষ্টা চালাচ্ছেন তা নিয়েও উপহাস করেছেন তিনি।
এ নিয়ে ভারতের স্বাস্থ্যমন্ত্রী তাঁর সমালোচনা করেছেন। যদিও তিনিই সম্প্রতি রামদেবের প্রতিষ্ঠান পতঞ্জলির একটি আয়ুর্বেদিক ওষুধের ঘোষণা অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন। এই ওষুধকে প্রথমে করোনা প্রতিরোধী দাবি করলেও বিশেষজ্ঞদের সমালোচনার মুখে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিকারী বলে উল্লেখ করা হয়।
আধুনিক চিকিৎসা নিয়ে দেওয়া নিজের বক্তব্য থেকে সরে গিয়েছিলেন রামদেব। বিবৃতি দিয়ে ভুলও স্বীকার করেন। কিন্তু গতকাল সোমবার আবার অ্যালোপ্যাথি ওষুধ নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন ভারতের বিতর্কিত এই যোগগুরু।
গতকাল টুইটে ২৫টি প্রশ্ন পোস্ট করেন রামদেব। প্রশ্ন করেন, ‘থাইরয়েড, কোলাইটিস এবং অ্যাজমার জন্য ওষুধ সংস্থাগুলোর কোনো নির্দিষ্ট চিকিৎসা আছে?’ লিভার সিরোসিসের মতো রোগের চিকিৎসা আছে কি–না, জানতে চান রামদেব। জানতে চান, অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসা পদ্ধতির কাছে বয়স কমানোর, রক্তে হিমোগ্লোবিনের মাত্রা বাড়ানো, বন্ধ্যত্বের মতো বিষয়ের কোনো উত্তর আছে কি–না। বলেন, ‘যেমনভাবে আপনারা যক্ষ্মা এবং গুটিবসন্ত সারিয়ে তোলার উপায় বের করেছেন, পাকস্থলীর সমস্যার চিকিৎসাও খুঁজে বের করুন। শেষপর্যন্ত অ্যালোপাথি তো মাত্র ২০০ বছরের কিছু বেশি সময় ধরে চলছে।’ সঙ্গে বলেন, উচ্চ রক্তচাপ এবং ডায়াবেটিস থেকে কি মুক্তি দিতে পারে অ্যালোপ্যাথি ওষুধ?
ভারতে অ্যালোপ্যাথি ওষুধের পাশাপাশি হোমিওপ্যাথি এবং আয়ুর্বেদিক চিকিৎসাও বেশ জনপ্রিয়। রামদেবের মতো অনেক গুরুই ভারতে সফলভাবে ভেষজ ওষুধের ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন। ভারতে প্রচলিত এই চিকিৎসা ব্যবস্থার জন্য আলাদা একটি মন্ত্রণালয় রয়েছে। যার নাম আয়ুর্বেদ, যোগ ও নেচারোপ্যাথি, ইউনানি, সিদ্ধ ও হোমিওপ্যাথি মন্ত্রণালয়। সংক্ষেপে এটিকে ডাকা হয় ‘আয়ুষ’ নামে।
ভারতের অ্যালোপ্যাথি চিকিৎসকদের সংগঠন দ্য ইন্ডিয়ান মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশন করোনা মহামারির মধ্যে বাবা রামদেবের এমন মন্তব্যের তীব্র সমালোচনা করেছে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসিকে সংগঠনটির পক্ষ থেকে বলা হয়, লাখ লাখ অনুসারী থাকা একজন গুরুর কাছ থেকে এ ধরনের মন্তব্য দায়িত্বজ্ঞানহীন এবং হতাশার।
চলতি মাসে করোনা রোগীদের জন্য অক্সিজেন সংকট নিয়েও উপহাস করতে ছাড়েননি বাবা রামদেবকে। ভাইরাল হওয়া একটি ভিডিওতে বোঝা যাচ্ছে না এটি কবের বক্তব্য। তবে এপ্রিল এবং মে মাসে ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে অক্সিজেনের তীব্র সংকট দেখা দিয়েছিল।
ওই ভিডিওতে বাবা রামদেব বলেন, ঈশ্বর আমাদের বিনা মূল্যে অক্সিজেন দিয়েছেন, কেন আমরা সেটি নিচ্ছি না? ঈশ্বর যেখানে পুরো বিশ্ব অক্সিজেন দিয়ে ভরিয়ে রেখেছেন সেখানে আবার অক্সিজেনের অভাব হয় কী করে? বোকারাই অক্সিজেনের সিলিন্ডার পাওয়ার হন্যে হয়ে ঘুরছে।
এই বক্তব্যের পর ভারতীয় চিকিৎসক এবং করোনা আক্রান্তদের পরিবারগুলোর তুমুল সমালোচনার মুখ পড়েন রামদেব। তাঁরা এমন বক্তব্যের জন্য তাঁকে ক্ষমা চাওয়ার আহ্বান জানান।
দুই সপ্তাহ আগে আরেকটি ভিডিও প্রকাশিত হয়, যেখানে বাবা রামদেবকে চিকিৎসকদের সমালোচনা করতে শোনা যায়। সেখানে তিনি করোনা রোগীদের মৃত্যুর জন্য চিকিৎসকদেরই দায়ী করেন।
ওই সময় ভারতের অনেক চিকিৎসকই বাবা রামদেবের বক্তব্যের প্রতিবাদে টুইটারে ক্ষোভ ঝাড়েন। অনেকে তাঁর গ্রেপ্তারও দাবি করেন।
এমন পরিস্থিতিতে ভারতের কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন বাবা রামদেবকে তাঁর বক্তব্য প্রত্যাহারের আহ্বান জানান। গত রোববার বাবা রামদেব টুইট বার্তায় তাঁর বক্তব্য প্রত্যাহার করেন। কিন্তু একদিন পরই টুইটারে আরও বিতর্কিত ২৫টি প্রশ্ন পোস্ট করেন রামদেব।
ভারতের প্রখ্যাত শ্বাসতন্ত্র বিশেষজ্ঞ (পালমোনোলজিস্ট) ড. এ ফাতাহুদিন বিবিসিকে বলেন, রামদেবের এই ধরনের বক্তব্য দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি করছে। তিনি বলেন, অ্যালোপ্যাথি ওষুধ বছরের পর বছর গবেষণা করেই তৈরি হয়েছে। আমরা প্রমাণভিত্তিক চর্চা করি। আমরা ক্যানসার চিকিৎসায় যে অগ্রগতি এনেছি তা দেখুন। আমাদের ধারাবাহিকভাবে নানা সমস্যার সমাধান করতে হয় এবং শিখতে হয়।
রামদেব প্রধানত যোগগুরু হিসেবে পরিচিত হলেও তার মালিকানাধীন প্রতিষ্ঠান পতঞ্জলির তৈরি পণ্য ভারতে বেশ জনপ্রিয়। তিনি দাবি করেন, হিন্দু প্রাচীন রীতিতে তৈরি তার ওষুধ, প্রসাধনী এবং খাদ্যসামগ্রী ভেষজ গুণসম্পন্ন। ২০১৪ সালে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতায় আসার পর বাবা রামদেব তাঁর ব্যবসার প্রসার করেছেন। তিনি মোদির দল বিজেপির একজন সমর্থকও। নির্বাচনে দলটির জন্য প্রচারণাও চালিয়েছেন বাবা রামদেব।
ভারতের দুই রাজ্য মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে কিছুদিন আগেই। সেই নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, মহারাষ্ট্রে বিজেপির জোট ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সই (এনডিএ) ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। তবে ঝাড়খণ্ডে বিজেপির জোট এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস ও স্থানী ঝাড়খণ্ড জনমুক্তি
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, তাঁর দেশ ইউক্রেনের রণক্ষেত্রে নতুন হাইপারসনিক ওরেশনিক ক্ষেপণাস্ত্রের পরীক্ষা চালিয়ে যাবে। অর্থাৎ, রাশিয়া ইউক্রেনে এই ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে হামলা চালিয়ে যাবে।
৪ ঘণ্টা আগেএকজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
১৩ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
১৩ ঘণ্টা আগে