অনলাইন ডেস্ক
রাজীব গান্ধী হত্যা মামলার আসামি নলিনী শ্রীহরণসহ ছয়জনকে মুক্তি দিয়েছেন ভারতের উচ্চ আদালত। মূলত সোনিয়া গান্ধী বিষয়টি ক্ষমা করে দেওয়ায় আসামিদের মুক্তির পথ প্রসারিত হয়। ২০০০ সালে সোনিয়া গান্ধীর হস্তক্ষেপে নলিনীর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন দেওয়া হয়। আর ২০০৮ সালে জেলে নলিনীর সঙ্গে দেখা করেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী।
সোনিয়া গান্ধী আসামিদের ক্ষমা করে দিলেও কংগ্রেসের অবস্থান ভিন্ন। দলটি সোনিয়া গান্ধীর এই অবস্থানের সঙ্গে একমত নয় বলে জানিয়েছে। দলের পক্ষ থেকে তারা হত্যাকারীদের মুক্তির সমালোচনা করেছে।
শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা বিষয়টি আইনি পথে মোকাবিলা করবে।
কংগ্রেসের মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভি বলেন, ‘সেটি সোনিয়া গান্ধীর ব্যক্তিগত অবস্থান। কিন্তু দল হিসেবে কংগ্রেস এর সঙ্গে একমত নয়। কংগ্রেসের অবস্থান পরিষ্কার। কংগ্রেস কখনোই সোনিয়া গান্ধীর সেই মতামতের সঙ্গে একমত নয়।’
অভিষেক মনু সিংভি বলেন, ‘রাজীব গান্ধীর হত্যা আর পাঁচটা অপরাধের মতো নয়। এটা একটা জাতীয় সমস্যা, কোনো স্থানীয় হত্যাকাণ্ড নয়। আমাদের এ বিষয়ে স্পষ্ট মত রয়েছে। কারণ আমাদের মতে, একজন বর্তমান বা সাবেক প্রধানমন্ত্রীর হত্যা দেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা, পরিচয়ের সঙ্গে জড়িত। এ কারণেই কেন্দ্রীয় সরকারও এ বিষয়ে রাজ্য সরকারের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে কখনো একমত হয়নি।’
আসামিদের মুক্তি দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, ‘রাজীব গান্ধীর খুনিদের ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুরোপুরি ভুল। কোনোভাবেই এটা মেনে নেওয়া যায় না।’
জয়রাম রমেশ বলেন, ‘কংগ্রেস স্পষ্টভাবে এই রায়ের সমালোচনা করে এবং এটি সম্পূর্ণ ভুল বলে মনে করে। সব চেয়ে দুর্ভাগ্যজনক হলো, সুপ্রিম কোর্ট এ বিষয়ে ভারতের ভাবাবেগের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়নি।’
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০০ সালে রাজীব গান্ধীর স্ত্রী এবং কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর হস্তক্ষেপে নলিনী শ্রীহরণের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সোনিয়া গান্ধী ক্ষমার আবেদন করেন। সোনিয়া গান্ধী উল্লেখ করেন, নলিনীকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, তখন তিনি গর্ভবতী ছিলেন।
উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালের ২১ মে দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের শ্রীপেরুমবুদুরে জনসভায় যোগ দিতে গিয়ে শ্রীলঙ্কার তামিল টাইগার্সের (এলটিটিই) এক সদস্যের আত্মঘাতী হামলায় নিহত হন রাজীব গান্ধী।
রাজীব গান্ধী হত্যা মামলার আসামি নলিনী শ্রীহরণসহ ছয়জনকে মুক্তি দিয়েছেন ভারতের উচ্চ আদালত। মূলত সোনিয়া গান্ধী বিষয়টি ক্ষমা করে দেওয়ায় আসামিদের মুক্তির পথ প্রসারিত হয়। ২০০০ সালে সোনিয়া গান্ধীর হস্তক্ষেপে নলিনীর মৃত্যুদণ্ডের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন দেওয়া হয়। আর ২০০৮ সালে জেলে নলিনীর সঙ্গে দেখা করেন প্রিয়াঙ্কা গান্ধী।
সোনিয়া গান্ধী আসামিদের ক্ষমা করে দিলেও কংগ্রেসের অবস্থান ভিন্ন। দলটি সোনিয়া গান্ধীর এই অবস্থানের সঙ্গে একমত নয় বলে জানিয়েছে। দলের পক্ষ থেকে তারা হত্যাকারীদের মুক্তির সমালোচনা করেছে।
শুক্রবার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
কংগ্রেসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা বিষয়টি আইনি পথে মোকাবিলা করবে।
কংগ্রেসের মুখপাত্র অভিষেক মনু সিংভি বলেন, ‘সেটি সোনিয়া গান্ধীর ব্যক্তিগত অবস্থান। কিন্তু দল হিসেবে কংগ্রেস এর সঙ্গে একমত নয়। কংগ্রেসের অবস্থান পরিষ্কার। কংগ্রেস কখনোই সোনিয়া গান্ধীর সেই মতামতের সঙ্গে একমত নয়।’
অভিষেক মনু সিংভি বলেন, ‘রাজীব গান্ধীর হত্যা আর পাঁচটা অপরাধের মতো নয়। এটা একটা জাতীয় সমস্যা, কোনো স্থানীয় হত্যাকাণ্ড নয়। আমাদের এ বিষয়ে স্পষ্ট মত রয়েছে। কারণ আমাদের মতে, একজন বর্তমান বা সাবেক প্রধানমন্ত্রীর হত্যা দেশের সার্বভৌমত্ব, অখণ্ডতা, পরিচয়ের সঙ্গে জড়িত। এ কারণেই কেন্দ্রীয় সরকারও এ বিষয়ে রাজ্য সরকারের দৃষ্টিভঙ্গির সঙ্গে কখনো একমত হয়নি।’
আসামিদের মুক্তি দেওয়ার প্রতিক্রিয়ায় সাবেক কেন্দ্রীয় মন্ত্রী ও কংগ্রেস নেতা জয়রাম রমেশ বলেন, ‘রাজীব গান্ধীর খুনিদের ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত পুরোপুরি ভুল। কোনোভাবেই এটা মেনে নেওয়া যায় না।’
জয়রাম রমেশ বলেন, ‘কংগ্রেস স্পষ্টভাবে এই রায়ের সমালোচনা করে এবং এটি সম্পূর্ণ ভুল বলে মনে করে। সব চেয়ে দুর্ভাগ্যজনক হলো, সুপ্রিম কোর্ট এ বিষয়ে ভারতের ভাবাবেগের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়নি।’
এনডিটিভির প্রতিবেদনে বলা হয়, ২০০০ সালে রাজীব গান্ধীর স্ত্রী এবং কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি সোনিয়া গান্ধীর হস্তক্ষেপে নলিনী শ্রীহরণের সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়। সোনিয়া গান্ধী ক্ষমার আবেদন করেন। সোনিয়া গান্ধী উল্লেখ করেন, নলিনীকে যখন গ্রেপ্তার করা হয়েছিল, তখন তিনি গর্ভবতী ছিলেন।
উল্লেখ্য, ১৯৯১ সালের ২১ মে দক্ষিণ ভারতের তামিলনাড়ু রাজ্যের শ্রীপেরুমবুদুরে জনসভায় যোগ দিতে গিয়ে শ্রীলঙ্কার তামিল টাইগার্সের (এলটিটিই) এক সদস্যের আত্মঘাতী হামলায় নিহত হন রাজীব গান্ধী।
প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পরেই ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর প্রশাসনের শীর্ষ মুখগুলোকে বেছে নিতে শুরু করেন। সর্বশেষ কৃষিমন্ত্রী হিসেবে বেছে নিয়েছেন দীর্ঘদিনের সহকর্মী ব্রুক রোলিন্সকে। অর্থাৎ ২০ জানুয়ারি হোয়াইট হাউসে প্রবেশের আগে ১৫ সদস্য নিয়ে ট্রাম্প তাঁর মন্ত্রিসভা জন্য চূড়ান্ত করে ফেলেছেন।
২২ মিনিট আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানের মুক্তির দাবিতে তাঁর সমর্থকেরা পাকিস্তানের রাজধানী ইসলামাবাদে বড় জমায়াতের প্রস্তুতি নিয়েছে। তবে এই মিছিল ঠেকাতে মরিয়া এখন দেশটির ক্ষমতাসীন সরকার। এ জন্য ইসলামাবাদে কঠোর নিরাপত্তা ব্যবস্থা নেওয়ার পাশাপাশি শহরের বেশ কয়েকটি এলাকায় মোবাইল ও ইন্টারনেট সেবা স্থগিত করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেতীব্র ঝড়ের মধ্যে অত্যন্ত দক্ষতার সঙ্গে লন্ডনে বিমান অবতরণ করে প্রশংসার জোয়ারে ভাসছেন সৌদি পতাকাবাহী সৌদিয়া এয়ারলাইনসের এক পাইলট। সোমবার গালফ নিউজ জানিয়েছে, ব্রিটেনে আঘাত হানা শক্তিশালী স্টর্ম বার্ট ঝড়ে ভারী তুষার ও বৃষ্টিপাত এবং প্রবল বাতাসের সৃষ্টি হয়েছিল। এই ঝড় যোগাযোগ ব্যবস্থায়ও বড় ধরনের বিশৃঙ্খল
৩ ঘণ্টা আগেমিয়ানমারের সংবাদমাধ্যম ইরাবতীর প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এ কারণেই মিয়ানমার জান্তা বাহিনীকে একটি যৌথ নিরাপত্তা কোম্পানি (জেভিএসসি) গঠনের প্রস্তাব দিয়েছে চীন। এটি মিয়ানমারের গণমাধ্যমে ব্যাপক আলোচনার সৃষ্টি করেছে এবং জান্তার শীর্ষ সামরিক নেতাদের মধ্যে অস্বস্তি
৩ ঘণ্টা আগে