অনলাইন ডেস্ক
আজ বুধবার ভারতের রাজধানী দিল্লির বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিন শেষে দেশটির বিভিন্ন সংস্থার বুথফেরত জরিপ থেকে জানা গেছে, প্রায় ২৭ বছর পর দিল্লির ক্ষমতায় ফিরতে যাচ্ছে বিজেপি। তবে নিশ্চিতভাবে এই ভোটের ফল জানা যাবে আগামী শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি)।
৭০ আসনের দিল্লি বিধানসভায় সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ৩৬টি আসন। ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত বুথফেরত জরিপে দেখা গেছে, বিজেপি এবারের নির্বাচনে ৪১টি আসন পেতে পারে। অন্যদিকে আম আদমি পার্টি ২৮টি ও কংগ্রেস মাত্র একটি আসন পেতে পারে। ২০১৫ ও ২০২০ সালের নির্বাচনে শূন্য আসন পাওয়া কংগ্রেসের জন্য এটি স্বস্তিদায়ক হলেও মোট ফলাফল তাদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক। আর যদি এই পূর্বাভাস সত্য হয়, তবে দুই দশক পর দিল্লির ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি।
অন্যদিকে ২০১৫ ও ২০২০ সালের নির্বাচনে বিপুল জয় পাওয়া আম আদমি পার্টি এবার অ্যান্টি-ইনকামবেন্সি (১০ বছরের শাসনের বিরুদ্ধে জনমত) ও দুর্নীতির অভিযোগের কারণে বড় ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। গত বছর দুর্নীতির অভিযোগের পর মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
পাঁচটি বুথফেরত জরিপের গড় বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিজেপি পেতে পারে ৩৯টি আসন (সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ৩৬টি)। আম আদমি পার্টি পেতে পারে ৩০টি আসন। কংগ্রেস পেতে পারে মাত্র এক থেকে দুটি আসন। তবে অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, বুথফেরত জরিপ অনেক সময় সঠিক হয় না।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, বিজেপির সাফল্যের পেছনে কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, কংগ্রেস ভোটে ফেরার ফলে আম আদমি পার্টির ভোট ভাগ হয়েছে, যা বিজেপিকে সুবিধা দিয়েছে। দ্বিতীয়ত, ঝুপড়ি কলোনি ও অননুমোদিত বসতিগুলোর ভোট বিজেপির দিকে ঝুঁকেছে। তৃতীয়ত, মদসংক্রান্ত নীতি নিয়ে আম আদমি পার্টির কেলেঙ্কারি ও ‘শীশমহল’ বিতর্ক (কেজরিওয়ালের বিলাসবহুল সরকারি বাসভবন সংস্কার ব্যয়) জনমনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সর্বোপরি বিজেপি ও মোদির আগ্রাসী প্রচার ও আক্রমণাত্মক প্রচারণা ভোটারদের মনস্তাত্ত্বিকভাবে ব্যাপক প্রভাবিত করেছে।
এদিকে ২০১৩ সালের পর থেকে দিল্লিতে রাজনৈতিকভাবে প্রায় অদৃশ্য কংগ্রেস। বিভিন্ন বুথফেরত জরিপ অনুযায়ী, তাদের সর্বোচ্চ দুটি আসন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ইতিমধ্যে দিল্লির বিজেপি সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেব বলেছেন, ‘আম আদমি পার্টি বিদায় নিচ্ছে।’
অন্যদিকে আম আদমি পার্টির নেত্রী রিনা গুপ্ত দলের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। তিনি বলেন, ‘যেকোনো বুথফেরত জরিপ দেখুন, আমাদের সব সময় কম আসন দেখানো হয়। কিন্তু বাস্তবে আমরা বেশি আসন পেয়েছি। এবারও ইতিহাস গড়বে আমাদের দল, কেজরিওয়ালই মুখ্যমন্ত্রী হবেন।’
তবে আজকের এই বুথফেরত জরিপ যদি সত্য হয়, দিল্লির রাজনৈতিক মানচিত্র পুরো বদলে যাবে। দীর্ঘ ২৭ বছর পর দিল্লির ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি। আর এমনটি হলে আম আদমি পার্টি বড় ধাক্কা খাবে।
আজ বুধবার ভারতের রাজধানী দিল্লির বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দিন শেষে দেশটির বিভিন্ন সংস্থার বুথফেরত জরিপ থেকে জানা গেছে, প্রায় ২৭ বছর পর দিল্লির ক্ষমতায় ফিরতে যাচ্ছে বিজেপি। তবে নিশ্চিতভাবে এই ভোটের ফল জানা যাবে আগামী শনিবার (৮ ফেব্রুয়ারি)।
৭০ আসনের দিল্লি বিধানসভায় সরকার গঠনের জন্য প্রয়োজন ৩৬টি আসন। ভারতীয় বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রকাশিত বুথফেরত জরিপে দেখা গেছে, বিজেপি এবারের নির্বাচনে ৪১টি আসন পেতে পারে। অন্যদিকে আম আদমি পার্টি ২৮টি ও কংগ্রেস মাত্র একটি আসন পেতে পারে। ২০১৫ ও ২০২০ সালের নির্বাচনে শূন্য আসন পাওয়া কংগ্রেসের জন্য এটি স্বস্তিদায়ক হলেও মোট ফলাফল তাদের জন্য অত্যন্ত হতাশাজনক। আর যদি এই পূর্বাভাস সত্য হয়, তবে দুই দশক পর দিল্লির ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি।
অন্যদিকে ২০১৫ ও ২০২০ সালের নির্বাচনে বিপুল জয় পাওয়া আম আদমি পার্টি এবার অ্যান্টি-ইনকামবেন্সি (১০ বছরের শাসনের বিরুদ্ধে জনমত) ও দুর্নীতির অভিযোগের কারণে বড় ক্ষতির মুখে পড়তে পারে। গত বছর দুর্নীতির অভিযোগের পর মুখ্যমন্ত্রীর পদ থেকে সরে দাঁড়িয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
পাঁচটি বুথফেরত জরিপের গড় বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, বিজেপি পেতে পারে ৩৯টি আসন (সংখ্যাগরিষ্ঠতার জন্য প্রয়োজন ৩৬টি)। আম আদমি পার্টি পেতে পারে ৩০টি আসন। কংগ্রেস পেতে পারে মাত্র এক থেকে দুটি আসন। তবে অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে, বুথফেরত জরিপ অনেক সময় সঠিক হয় না।
বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, বিজেপির সাফল্যের পেছনে কয়েকটি কারণ রয়েছে। প্রথমত, কংগ্রেস ভোটে ফেরার ফলে আম আদমি পার্টির ভোট ভাগ হয়েছে, যা বিজেপিকে সুবিধা দিয়েছে। দ্বিতীয়ত, ঝুপড়ি কলোনি ও অননুমোদিত বসতিগুলোর ভোট বিজেপির দিকে ঝুঁকেছে। তৃতীয়ত, মদসংক্রান্ত নীতি নিয়ে আম আদমি পার্টির কেলেঙ্কারি ও ‘শীশমহল’ বিতর্ক (কেজরিওয়ালের বিলাসবহুল সরকারি বাসভবন সংস্কার ব্যয়) জনমনে নেতিবাচক প্রভাব ফেলেছে। সর্বোপরি বিজেপি ও মোদির আগ্রাসী প্রচার ও আক্রমণাত্মক প্রচারণা ভোটারদের মনস্তাত্ত্বিকভাবে ব্যাপক প্রভাবিত করেছে।
এদিকে ২০১৩ সালের পর থেকে দিল্লিতে রাজনৈতিকভাবে প্রায় অদৃশ্য কংগ্রেস। বিভিন্ন বুথফেরত জরিপ অনুযায়ী, তাদের সর্বোচ্চ দুটি আসন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
ইতিমধ্যে দিল্লির বিজেপি সভাপতি বীরেন্দ্র সচদেব বলেছেন, ‘আম আদমি পার্টি বিদায় নিচ্ছে।’
অন্যদিকে আম আদমি পার্টির নেত্রী রিনা গুপ্ত দলের জয়ের ব্যাপারে আত্মবিশ্বাসী। তিনি বলেন, ‘যেকোনো বুথফেরত জরিপ দেখুন, আমাদের সব সময় কম আসন দেখানো হয়। কিন্তু বাস্তবে আমরা বেশি আসন পেয়েছি। এবারও ইতিহাস গড়বে আমাদের দল, কেজরিওয়ালই মুখ্যমন্ত্রী হবেন।’
তবে আজকের এই বুথফেরত জরিপ যদি সত্য হয়, দিল্লির রাজনৈতিক মানচিত্র পুরো বদলে যাবে। দীর্ঘ ২৭ বছর পর দিল্লির ক্ষমতায় ফিরবে বিজেপি। আর এমনটি হলে আম আদমি পার্টি বড় ধাক্কা খাবে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প প্রকাশ্যে রুশ প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের প্রতি ক্ষোভ প্রকাশ করলেও যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে কাজ চালিয়ে যাওয়ার বার্তা দিয়েছে ক্রেমলিন। ক্রেমলিনের মুখপাত্র দিমিত্রি পেসকভ আজ সোমবার এক সংবাদ সম্মেলনে এ কথা বলেন। পেসকভ বলেন, ‘আমরা যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক গঠন
১২ ঘণ্টা আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প তাঁর দ্বিতীয় মেয়াদের সফলতা প্রদর্শনে বড় ধরনের বাজি ধরতে যাচ্ছেন। তাঁর দীর্ঘদিনের বিশ্বাস, ‘প্রতিশোধমূলক’ শুল্ক আরোপের মাধ্যমে যুক্তরাষ্ট্রের ‘অর্থনৈতিক স্বর্ণযুগ’ ফিরিয়ে আনা সম্ভব। তবে বাস্তবতা ভিন্ন হতে পারে।
১২ ঘণ্টা আগেনেপালে রাজতন্ত্র এবং হিন্দু রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবিতে সাম্প্রতিক আন্দোলন ক্রমশ হিংসাত্মক রূপ নিচ্ছে, যা দেশটির রাজনৈতিক অঙ্গনে গভীর সংকট সৃষ্টি করেছে। এই আন্দোলনের নেতৃত্বে রয়েছেন সাবেক মাওবাদী কমান্ডার দুর্গা প্রসাদ। মাওবাদী নেতার হিন্দুত্ববাদী আন্দোলনের নেতা হয়ে ওঠা পরিস্থিতিকে আরও জটিল
১৩ ঘণ্টা আগেপ্যারিসের একটি আদালত ফ্রান্সের বিতর্কিত ডানপন্থী রাজনীতিবিদ ও ন্যাশনাল র্যালি দলের নেতা মেরিন ল পেনকে সরকারি দায়িত্ব পালনে অযোগ্য ঘোষণা করেছেন। ২০০৪ থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত ইউরোপীয় পার্লামেন্ট তহবিলের ৩০ লাখ ইউরো (প্রায় ২.৫১ মিলিয়ন পাউন্ড) আত্মসাতের মামলায় তাঁকে দোষী সাব্যস্ত করা হয়েছে।
১৬ ঘণ্টা আগে