ভারতের দুই রাজ্য মহারাষ্ট্র ও ঝাড়খণ্ডে বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে কিছুদিন আগেই। সেই নির্বাচনের ফলাফলে দেখা গেছে, মহারাষ্ট্রে বিজেপির জোট ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্সই (এনডিএ) ব্যাপক সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেয়েছে। তবে ঝাড়খণ্ডে বিজেপির জোট এগিয়ে থাকলেও শেষ পর্যন্ত কংগ্রেস ও স্থানী ঝাড়খণ্ড জনমুক্তি
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমসহ সব ধরনের ডিজিটাল মাধ্যম থেকে মুসলিমবিরোধী ভিডিও সরাতে ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপিকে নির্দেশ দিয়েছে দেশটির নির্বাচন কমিশন। ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দল ভারতীয় জনতা পার্টি
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারের মন্ত্রী ও বিজেপি নেতা গিরিরাজ সিং বলেছেন, ঝাড়খণ্ডে ক্ষমতাসীন জনমুক্তি মোর্চা (জিএমএম) ও কংগ্রেসের জোট সরকার রাজ্যের কতিপয় জেলাকে বাংলাদেশ এবং রাজ্যের রাজধানী রাঁচিতে পাকিস্তানের শহর করাচিতে পরিণত করার চেষ্টা করছে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুর...
মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনের প্রাক্কালে নগদ অর্থ বিতরণ করতে গিয়ে ধরা পড়েছেন বিজেপির সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক এবং সাবেক মন্ত্রী বিনোদ তাওড়ে। রাজ্যের পালঘর জেলার বেরারে এক হোটেল থেকে নগদ টাকা
ঝাড়খন্ডের মাদ্রাসাগুলোতে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা। আজ রোববার রাজ্যের বোকারোতে নির্বাচনী জনসভায় তিনি এ অভিযোগ করেন। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদনে এ খবর প্রকাশিত হয়েছে।
অমিত শাহ বলেন, ‘হেমন্ত সরেন অনুপ্রবেশকারীদের প্রবেশ করতে দিচ্ছেন। তারা উপজাতিদের জমি দখল করছে। এটি কখনোই মেনে নেওয়া হবে না।’ তিনি আরও বলেন, ‘হেমন্ত সরেন কংগ্রেসের সহযোগিতায় মুসলিমদের জন্য সংরক্ষণ (কোটা) ব্যবস্থা চালু করার চেষ্টা করছেন। আমি হুঁশিয়ারি দিচ্ছি, বিজেপি এ ধরনের কোনো পরিকল্পনা সফল হতে দেবে
ভারতের রাজনৈতিক দল লোকতন্ত্র বাঁচাও অভিযান দাবি করেছে, ঝাড়খণ্ডের প্রথম দফার নির্বাচনে ভোটাররা বিদ্বেষের রাজনীতি নয়, জনস্বার্থের ইস্যুতে ভোট দিয়েছেন। দলের সদস্যরা রাজ্যের সাঁওতাল পরগণা অঞ্চলের দুমকায় সাংবাদিকদের জানান, ১৩ নভেম্বর অনুষ্ঠিত ঝাড়খন্ড বিধানসভা নির্বাচনের প্রথম দফায় ৪৩টি আসনের ভোটারদের সঙ্
ঝাড়খণ্ডের প্রায় প্রতিটি চৌরাস্তার কাছে বিজেপির বিশাল বিশাল ব্যানার-হোর্ডিং। এগুলোতে ভোটারদের সামনে দুটি বিকল্প দেওয়া হয়েছে। একটিতে লেখা, ‘হয় অনুপ্রবেশকারীদের আশ্রয় দাও অথবা আদিবাসীদের বাঁচাও।’ অন্যান্য ব্যানার-হোর্ডিংগুলোতেও একই বার্তা। এর সবই মূলত রাজ্যে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের নিয়ে ভয় ছড়ানোর কৌ
ভারতের রাজনীতি রাজাকার ইস্যুতে বেশ উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। বিজেপি নেতা ও উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ ও কংগ্রেস সভাপতি মল্লিকার্জুন খাড়গের মধ্যে রাজাকার ইস্যুতে বিরোধ শুরু হয়েছে। এই কাঁদা ছোড়াছুড়ির লড়াইয়ে যোগ দিয়েছেন খাড়গের ছেলে প্রিয়াঙ্ক খাড়গেও
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) জাতীয় সভাপতি ও কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী জেপি নাড্ডা বলেছেন, ঝাড়খণ্ডে বিজেপি ক্ষমতায় আসলে প্রত্যেক বাংলাদেশিকে ঝেঁটিয়ে বিদায় করা হবে। এমনকি, যেসব বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারী স্থানীয় নারীদের বিয়ে করেছেন তাদের ও তাদের সন্তানদের আদিবাসী অধিকার দেওয়া হ
জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গে ‘হাত মিলিয়ে’ নির্বাচনে লড়াইয়ের মাধ্যমে কংগ্রেসের ‘ধর্মনিরপেক্ষতার মুখোশ' পুরোপুরি খসে পড়েছে বলে মন্তব্য করেছেন ভারতের প্রভাবশালী বাম দল সিপিএম শাসিত কেরালার মুখ্যমন্ত্রী পিনারাই বিজয়ন। কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক প্রিয়াঙ্কা গান্ধীকে উদ্দেশ্য করে সোশ্যাল মিডিয়ায় তিনি এ মন্তব্য করে
আজ সোমবার ঝাড়খন্ডের গড়ওয়াড়ায় এক জনসভায় মোদি ঝাড়খন্ডে ক্ষমতাসীন ঝাড়খন্ড জনমুক্তি মোর্চার নেতৃত্বাধীন সরকারকে ‘ঘুসপাতিয়া বান্ধান’ বা অনুপ্রবেশকারীদের দোসর বলেছেন। একই সঙ্গে, তাদের ‘মাফিয়া কা গোলাম’ বা মাফিয়ার দাস বলে আখ্যা দিয়েছেন। মূলত বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের সঙ্গে ঝাড়খন্ড সরকারের যোগসাজশ আছে—এই ই
ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আরও দাবি করেছেন, ঝাড়খন্ডের আদিবাসী জনগোষ্ঠীর জনসংখ্যা বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের কারণে কমে যাচ্ছে। মূলত, তিনি সাঁওতাল পরগনা ও কোলহান অঞ্চলকে ইঙ্গিত করে এ কথা বলেছেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের মাটি, বেটি ও রুটি জেএমএম শাসনের কারণে হুমকির মুখে
বাংলাদেশ ও ত্রিপুরার মধ্যে সীমান্ত আছে ৮৫৭ কিলোমিটার। এর মধ্যে ৮৩১ কিলোমিটার সীমান্ত এরই মধ্যে কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে আটকে দিয়েছে ভারত সরকার। এবার বাকি ২৬ কিলোমিটার সীমান্তেও বেড়া দেওয়ার কাজ শেষ করতে ভারতের কেন্দ্র সরকারের কাছে আবেদন জানিয়েছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মানিক সাহা
ভারতের ঝাড়খণ্ড রাজ্যের বিধানসভা নির্বাচন আর কয়েক দিন পরেই। নির্বাচনকে সামনে রেখে বিভিন্ন দল নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে। তেমনি কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন বিজেপি এবার রাজ্যে ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত হওয়ার স্বপ্ন দেখছে। আর এ লক্ষ্যে তারাও ইশতেহার প্রণয়ন করেছে। যেখানে প্রধান দফাই হলো, বাংলাদেশ থেকে ঝাড়খণ্ডে যাওয়া ব
ভারতের ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি তাদের নির্বাচনী ইশতেহার প্রকাশ করেছে। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ ‘অনুপ্রবেশ’ নিয়ে বারবার মন্তব্য করছেন। বিশেষ করে বাংলাদেশিদের লক্ষ্য করে বক্তব্য দিচ্ছেন তিনি। ঝাড়খণ্ডে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশিদের কারণে একদিন স্থানীয়রাই সংখ্যালঘু হয়ে যাবে—এমন মন্তব্য
ভারতীয় জনতা পার্টির (বিজেপি) হিন্দুত্ববাদী রাজনীতি সারা বিশ্বেই ভারতের ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। সংখ্যাগরিষ্ঠতার দোহাই দিয়ে কর্তৃত্ববাদের রমরমা চলছে। চলছে সংখ্যালঘু নিপীড়নও। এই সময়ে রবীন্দ্রনাথ বেঁচে থাকলে নরেন্দ্র মোদির এই বিজেপি সরকার নিয়ে কী বলতেন? সেই প্রশ্নে একটি ধারণা দিয়েছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ অ