ভারতের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, ২০২৬ সালে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি ক্ষমতায় এলে সীমান্ত দিয়ে বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ পুরোপুরি বন্ধ হবে। বাংলা হয়ে উঠবে ‘সোনার বাংলা’।
ভারতের কেন্দ্র ক্ষমতায় থাকা নরেন্দ্র মোদির নেতৃত্বের বিজেপি সরকারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ বলেছেন, বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশ বন্ধ না হলে পশ্চিমবঙ্গে শান্তি প্রতিষ্ঠা সম্ভব নয়। আজ রোববার বাংলাদেশের বেনাপোল স্থলবন্দরের অপর পাশে অবস্থিত ভারতের পেট্রোপোল বন্দরে
এভাবে কাউকে সদস্য করার অভিযোগ অস্বীকার করেছে বিজেপি। গুজরাট বিজেপির সহ–সভাপতি গোর্ধন জাদাফিয়া গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমরা কাউকে ভুল বুঝিয়ে দলের সদস্য বানাই না। এই ঘটনার সঙ্গে দলের কেউ জড়িত নন। যদি এমন কোনো ঘটনা ঘটে থাকে তবে অবশ্যই আমরা তদন্ত করব।’
ভারতের জম্মু-কাশ্মীরের মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়েছেন জম্মু-কাশ্মীর ন্যাশনাল কনফারেন্সের নেতা ওমর আবদুল্লাহ। আজ বুধবার জম্মু-কাশ্মীরের রাজধানী শ্রীনগরের শের-ই-কাশ্মীর ইন্টারন্যাশনাল কনভেনশন হলে তাঁর শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান হয়। এদিকে, ওমর আবদুল্লাহ তাঁর মন্ত্রিসভায় উপমুখ্যমন্ত্রী হিসেবে
বিহারের মুসলিমপ্রধান পাঁচ জেলায় পাঁচ দিনের ‘স্বাভিমান যাত্রা’ বা ‘আত্মসম্মান যাত্রা’ আয়োজনের ঘোষণা দিয়েছেন ভারতে ক্ষমতাসীন বিজেপি সরকারের টেক্সটাইল মন্ত্রী গিরিরাজ সিং। বাংলাদেশের হিন্দুদের নির্যাতনের বিষয়টি সামনে হাজির করেই এই যাত্রার ঘোষণা দিয়েছেন তিনি। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম দ্য
হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনে ভোট গ্রহণের পর বুথফেরত জরিপ বলেছিল কংগ্রেসই জিতবে, কিন্তু বাস্তবে হয়েছে উল্টো। রাজ্যটিতে জিতেছে বিজেপি, আর বিরোধী দলেই থাকতে হচ্ছে কংগ্রেসকে। এদিকে, নির্বাচনে জয়ের পর হরিয়ানা বিজেপি কংগ্রেসের সাবেক সভাপতি রাহুল গান্ধী বরাবর দিল্লিতে অবস্থিত কংগ্রেসের
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ও ক্ষমতাসীন বিজেপির নেতা নরেন্দ্র মোদি বলেছেন, তাঁর দেশকে দুর্বল করতে বিদেশি ষড়যন্ত্র চলছে। আর এতে যুক্ত আছে বিরোধী দল কংগ্রেসও। গতকাল মঙ্গলবার রাতে দিল্লিতে বিজেপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের জয় উদ্যাপন
ভারতের জম্মু-কাশ্মীরে দীর্ঘ ১০ বছর পর বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে স্থানীয় ন্যাশনাল কনফারেন্স ও ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের জোট সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করেছে। প্রধান বিরোধী দল হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে বিজেপি। তবে নিষেধাজ্ঞা কাটিয়ে নতুন করে রাজনীতিতে ফেরা জামায়াতে ইসলামী একটি আসনও পায়নি
হরিয়ানা বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল আজ মঙ্গলবার ঘোষণা করা হয়েছে। ৯০ আসনের বিধানসভায় বিজেপি পেয়েছে ৪৭টি, যা ২০১৯ সালের নির্বাচনের চেয়ে সাতটি বেশি। ৩৭টি আসন নিয়ে বিরোধী দলে আছে ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস। এদিন, কংগ্রেসের দিল্লির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগেভাগেই উল্লাস শুরু হয়ে যায়। কিন্তু শেষ পর্যন্ত দেখা যায়,
ভারতের হরিয়ানা ও জম্মু-কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা করা হয়েছে। ঘোষিত ফল অনুসারে, হরিয়ানায় তৃতীয়বারের মতো ক্ষমতা ধরে রাখল বিজেপি। অন্যদিকে, প্রায় ১০ বছর পর অনুষ্ঠিত নির্বাচনে জম্মু-কাশ্মীরের ক্ষমতা গেছে স্থানীয় ন্যাশনাল কনফারেন্স (এনসি) ও ভারতীয় কংগ্রেস জোটের কাছে। তবে এই জোটে কংগ্রেসের অ
বিজেপিশাসিত ভারতের ২২ রাজ্যে বিদ্যুৎ ফ্রি করে দিলে ২০২৫ সালের ফেব্রুয়ারিতে অনুষ্ঠেয় দিল্লি বিধানসভা নির্বাচনে নরেন্দ্র মোদির জন্য ভোট চাইবেন বলে জানিয়েছেন আম আদমি পার্টির (এএপি) প্রধান অরবিন্দ কেজরিওয়াল।
ভারতের হরিয়ানা ও জম্মু–কাশ্মীরের বিধানসভা নির্বাচনে হারতে যাচ্ছে কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন হিন্দুত্ববাদী দল বিজেপি। আজ শনিবার (৫ অক্টোবর) সেখানে ভোট গ্রহণ শেষ হয়।
পাকিস্তানের সঙ্গে ভারতের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক থাকলে নয়াদিল্লি ইসলামাবাদকে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিলের (আইএমএফ) চেয়েও বেশি সহায়তা দিত। এমনটাই বলেছেন ভারতের প্রতিরক্ষামন্ত্রী রাজনাথ সিং। গতকাল রোববার জম্মু ও কাশ্মীরের বান্দিপুরা জেলায়
বিজেপিতে সমর্থন দেওয়ার পর একাধিক কংগ্রেস নেতাকে গঙ্গাজল ও গোমূত্র দিয়ে পরিশুদ্ধ করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের রাজস্থান রাজ্যের জয়পুরে। একই সঙ্গে জয়পুর মিউনিসিপ্যাল করপোরেশন হেরিটেজ কার্যালয়কে দুর্নীতির দাগমুক্ত করতে এবং সেই নেতাদের ‘প্রকৃত সনাতনীতে’ রূপান্তর করতে পুরো অফিস প্রাঙ্গণে ছিটানো হয়েছে
ইসলাম নিয়ে কটূক্তির অভিযোগে ভারতের ‘চলো মুম্বাই’ কর্মসূচি দাবি করে ফেসবুকে বেশ কিছু ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। আজকের পত্রিকা ফ্যাক্টেচেকের অনুসন্ধানে দেখা যায়, ভিডিওটি পাকিস্তানের জমিয়তে উলামায়ে ইসলামের কর্মসূচির।
ভারতের কেন্দ্রে ক্ষমতাসীন দল বিজেপির পশ্চিমবঙ্গ শাখার নেতা শুভেন্দু অধিকারী বলেছেন, বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীরা ঝাড়খণ্ডের জন্য এক বড় উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। পাশাপাশি তিনি বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে অনুপ্রবেশকারী বাংলাদেশির সংখ্যা এত বেশি যে, তারা রাজ্যের মোট জনসংখ্যার ৩৫ শতাংশ।
বাংলাদেশ থেকে অনুপ্রবেশের অভিযোগের পুনরাবৃত্তি করেছেন ভারতের কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তাঁর দল ঝাড়খণ্ড রাজ্যে সরকার গড়তে পারলে বাংলাদেশি অনুপ্রবেশকারীদের ‘উল্টো করে ঝোলানোর’ হুমকি দিয়েছেন এই বিজেপি নেতা।