অনলাইল ডেস্ক
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল মণিপুরে স্থানীয় কুকি আদিবাসীদের সঙ্গে সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতেই সম্প্রদায়ের সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৪। দেশটির পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টার পরেও নতুন করে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ছে। এতে গ্রামছাড়া হয়েছে ৯ হাজারের বেশি মানুষ।
আজ শনিবার ফ্রান্সভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এর আগে গত বুধবার মেইতেই ও কুকি জাতির মধ্য এই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এদিন মণিপুরের অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন চুরাচন্দ্রপুরের তোরাবাঙ্গ এলাকায় আদিবাসী সংহতি সমাবেশের ডাক দেয়।
মিছিলে মেইতেই জাতিকে আদিবাসী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদ জানানো হয়। এতে হাজারো মানুষ অংশ নিয়েছিল। সে সময় সহিংসতা শুরু হয়।
মণিপুরের ৫৩ শতাংশই মেইতেই জনগোষ্ঠী। তাদের অধিকাংশ এই রাজ্যের ইম্ফল উপত্যকায় বাস করে। আর অন্যান্য আদিবাসী এই রাজ্যের ৪০ শতাংশ। তারা পাহাড়ি এলাকায় থাকে।
সংঘর্ষ বাধার পর ভারত সরকার এই রাজ্যে ইন্টারনেটের সংযোগ বন্ধ করে দিয়েছে। সরকার বলছে, পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে নিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে রাজ্যটির ঊর্ধ্বতন এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, বিদ্রোহীরা থানা থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ চুরি করেছে। তিনি সবাইকে সতর্ক ও নিরাপদে থাকতে আহ্বান করেন। এর কয়েক ঘণ্টা পরই ফের সংঘর্ষ বাধে।
মণিপুরের রাজধানী ইম্ফল ও চুরাচাঁদপুর জেলার হাসপাতালগুলোর রিপোর্ট অনুযায়ী এ পর্যন্ত ৫৪ জন মারা গেছে। রাজ্যটির স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (পিটিআই) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ১৬টি মৃতদেহ চুরাচাঁদপুর জেলা হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে এবং ১৫টি মৃতদেহ ইম্ফল পূর্ব জেলার জওহরলাল নেহরু ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেসে রয়েছে।’
এদিকে ইম্ফল পশ্চিম জেলার ল্যামফেলের আঞ্চলিক ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস ২৩ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
মণিপুর পুলিশের মহাপরিচালক পি ডুঞ্জেল শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনছে। সেনাবাহিনীও নেমেছে। তারা বিষয়টি বন্ধ করতে অনেক দূর এগিয়েছে। কিন্তু কিছু ‘দুর্বৃত্ত’ থানা থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ চুরি করেছে। তাদের অস্ত্র ফেরত দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
রাজ্য নিরাপত্তা বাহিনী ও মণিপুর সরকার এখনো এই সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা জানায়নি। ভারতের আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু শনিবার সাংবাদিকদের বলেছেন, ঘরবাড়ির ক্ষতির পাশাপাশি কয়েক দিনের সংঘর্ষে অনেকেই প্রাণ হারিয়েছে।
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের কারণে মণিপুরের এই সংঘর্ষের সর্বশেষ অবস্থা জানা যাচ্ছে না। প্রতিবেশী রাজ্যে নাগাল্যান্ডের সেনাবাহিনী বলেছে, ১৩ হাজার মানুষ সহিংসতা থেকে বাঁচতে তাদের কাছে আশ্রয় চেয়েছে।
প্রাণ বাঁচাতেই পালিয়ে বেড়ানো
ইম্ফল পূর্ব জেলার একটি ত্রাণকেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন ৫৩ বছর বয়সী পিশাকমাচা থকচম। তিনি এএফপিকে বলেন, ‘আমার ছেলেরা আমাকে নিরাপদে থাকতে পালিয়ে এখানে আসতে রাজি করিয়েছে। কিন্তু তারা এলাকাতেই আছে। আমি তাদের জন্য দুশ্চিন্তায় আছি।’
একই কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন বিজয়া থিঙ্গাইজাম (৪৭)। তিনি এএফপিকে বলেন, ‘একটি দল গোলাগুলি শুরু করার পর আমি আতঙ্কিত হয়ে পালিয়ে এখানে এসেছি। শুধু প্রাণ বাঁচাতে আমাদের সম্পত্তি, বাড়িঘর সব ফেলে এসেছি।
গত বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইম্ফলে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে। এ সময় বিক্ষোভকারীদের অনেকেই শহরের কিছু অংশে যানবাহন ও বাড়িঘরে আগুন দেয়। এরপর সার্বক্ষণিক কারফিউ জারি করা হয়।
প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা শুক্রবার বলেছেন, সড়ক ও আকাশপথে রাজ্যে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে গত বুধবার উপজাতি গোষ্ঠীগুলো রাজ্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতেই সম্প্রদায়কে সরকারের ‘তফসিলি উপজাতি’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রতিবাদে মিছিল করছিল। ভারতীয় আইন বৈষম্য কমাতে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে সরকারি চাকরি এবং কলেজে ভর্তির জন্য এই পদবি সংরক্ষিত কোটার অধীন উপজাতিদের দেয়।
মণিপুর ভারতের প্রত্যন্ত উত্তর-পূর্বের একটি অঞ্চল। এই অঞ্চলে কয়েক দশক ধরে জাতিগত ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ লেগে আছে।
উত্তর-পূর্বে কয়েক ডজন উপজাতি গোষ্ঠী ও ছোট গেরিলা বাহিনী রয়েছে। এদের দাবি বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসনের জন্য ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া পর্যন্ত।
১৯৫০-এর দশকের গোড়ার দিকে মণিপুরে প্রথম বিদ্রোহ শুরু হয়। এরপর থেকে এ পর্যন্ত বিভিন্ন সংঘাতে অন্তত ৫০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। তবে অনেক গোষ্ঠী দিল্লির সঙ্গে ক্ষমতার জন্য নানা চুক্তিতে আসার গত কয়েক বছরে এসব বিরোধ কমেছে।
ভারতের উত্তর-পূর্বাঞ্চল মণিপুরে স্থানীয় কুকি আদিবাসীদের সঙ্গে সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতেই সম্প্রদায়ের সহিংসতায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৪। দেশটির পুলিশ ও সেনাবাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে চেষ্টার পরেও নতুন করে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়ছে। এতে গ্রামছাড়া হয়েছে ৯ হাজারের বেশি মানুষ।
আজ শনিবার ফ্রান্সভিত্তিক সংবাদমাধ্যম এএফপি এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে। এর আগে গত বুধবার মেইতেই ও কুকি জাতির মধ্য এই সংঘর্ষের সূত্রপাত হয়। এদিন মণিপুরের অল ট্রাইবাল স্টুডেন্ট ইউনিয়ন চুরাচন্দ্রপুরের তোরাবাঙ্গ এলাকায় আদিবাসী সংহতি সমাবেশের ডাক দেয়।
মিছিলে মেইতেই জাতিকে আদিবাসী সম্প্রদায়ের অন্তর্ভুক্ত করার প্রতিবাদ জানানো হয়। এতে হাজারো মানুষ অংশ নিয়েছিল। সে সময় সহিংসতা শুরু হয়।
মণিপুরের ৫৩ শতাংশই মেইতেই জনগোষ্ঠী। তাদের অধিকাংশ এই রাজ্যের ইম্ফল উপত্যকায় বাস করে। আর অন্যান্য আদিবাসী এই রাজ্যের ৪০ শতাংশ। তারা পাহাড়ি এলাকায় থাকে।
সংঘর্ষ বাধার পর ভারত সরকার এই রাজ্যে ইন্টারনেটের সংযোগ বন্ধ করে দিয়েছে। সরকার বলছে, পরিস্থিতি দ্রুত নিয়ন্ত্রণে নিতে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
গতকাল শুক্রবার রাতে রাজ্যটির ঊর্ধ্বতন এক পুলিশ কর্মকর্তা জানান, বিদ্রোহীরা থানা থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ চুরি করেছে। তিনি সবাইকে সতর্ক ও নিরাপদে থাকতে আহ্বান করেন। এর কয়েক ঘণ্টা পরই ফের সংঘর্ষ বাধে।
মণিপুরের রাজধানী ইম্ফল ও চুরাচাঁদপুর জেলার হাসপাতালগুলোর রিপোর্ট অনুযায়ী এ পর্যন্ত ৫৪ জন মারা গেছে। রাজ্যটির স্থানীয় গণমাধ্যম সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।
বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়া (পিটিআই) নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক কর্মকর্তার বরাত দিয়ে জানিয়েছে, ১৬টি মৃতদেহ চুরাচাঁদপুর জেলা হাসপাতালের মর্গে রাখা হয়েছে এবং ১৫টি মৃতদেহ ইম্ফল পূর্ব জেলার জওহরলাল নেহরু ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেসে রয়েছে।’
এদিকে ইম্ফল পশ্চিম জেলার ল্যামফেলের আঞ্চলিক ইনস্টিটিউট অব মেডিকেল সায়েন্সেস ২৩ জনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
মণিপুর পুলিশের মহাপরিচালক পি ডুঞ্জেল শুক্রবার সাংবাদিকদের বলেছেন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনছে। সেনাবাহিনীও নেমেছে। তারা বিষয়টি বন্ধ করতে অনেক দূর এগিয়েছে। কিন্তু কিছু ‘দুর্বৃত্ত’ থানা থেকে অস্ত্র ও গোলাবারুদ চুরি করেছে। তাদের অস্ত্র ফেরত দেওয়ার জন্য অনুরোধ করা হয়েছে।
রাজ্য নিরাপত্তা বাহিনী ও মণিপুর সরকার এখনো এই সহিংসতায় মৃতের সংখ্যা জানায়নি। ভারতের আইনমন্ত্রী কিরেন রিজিজু শনিবার সাংবাদিকদের বলেছেন, ঘরবাড়ির ক্ষতির পাশাপাশি কয়েক দিনের সংঘর্ষে অনেকেই প্রাণ হারিয়েছে।
ইন্টারনেট ব্ল্যাকআউটের কারণে মণিপুরের এই সংঘর্ষের সর্বশেষ অবস্থা জানা যাচ্ছে না। প্রতিবেশী রাজ্যে নাগাল্যান্ডের সেনাবাহিনী বলেছে, ১৩ হাজার মানুষ সহিংসতা থেকে বাঁচতে তাদের কাছে আশ্রয় চেয়েছে।
প্রাণ বাঁচাতেই পালিয়ে বেড়ানো
ইম্ফল পূর্ব জেলার একটি ত্রাণকেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন ৫৩ বছর বয়সী পিশাকমাচা থকচম। তিনি এএফপিকে বলেন, ‘আমার ছেলেরা আমাকে নিরাপদে থাকতে পালিয়ে এখানে আসতে রাজি করিয়েছে। কিন্তু তারা এলাকাতেই আছে। আমি তাদের জন্য দুশ্চিন্তায় আছি।’
একই কেন্দ্রে আশ্রয় নিয়েছেন বিজয়া থিঙ্গাইজাম (৪৭)। তিনি এএফপিকে বলেন, ‘একটি দল গোলাগুলি শুরু করার পর আমি আতঙ্কিত হয়ে পালিয়ে এখানে এসেছি। শুধু প্রাণ বাঁচাতে আমাদের সম্পত্তি, বাড়িঘর সব ফেলে এসেছি।
গত বৃহস্পতিবার আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ইম্ফলে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করতে টিয়ার গ্যাস নিক্ষেপ করে। এ সময় বিক্ষোভকারীদের অনেকেই শহরের কিছু অংশে যানবাহন ও বাড়িঘরে আগুন দেয়। এরপর সার্বক্ষণিক কারফিউ জারি করা হয়।
প্রতিরক্ষা কর্মকর্তারা শুক্রবার বলেছেন, সড়ক ও আকাশপথে রাজ্যে অতিরিক্ত সেনা মোতায়েন করা হয়েছে।
এদিকে গত বুধবার উপজাতি গোষ্ঠীগুলো রাজ্যের সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতেই সম্প্রদায়কে সরকারের ‘তফসিলি উপজাতি’ হিসেবে স্বীকৃতি দেওয়ার প্রতিবাদে মিছিল করছিল। ভারতীয় আইন বৈষম্য কমাতে ইতিবাচক পদক্ষেপ হিসেবে সরকারি চাকরি এবং কলেজে ভর্তির জন্য এই পদবি সংরক্ষিত কোটার অধীন উপজাতিদের দেয়।
মণিপুর ভারতের প্রত্যন্ত উত্তর-পূর্বের একটি অঞ্চল। এই অঞ্চলে কয়েক দশক ধরে জাতিগত ও বিচ্ছিন্নতাবাদী গোষ্ঠীগুলোর মধ্যে সংঘর্ষ লেগে আছে।
উত্তর-পূর্বে কয়েক ডজন উপজাতি গোষ্ঠী ও ছোট গেরিলা বাহিনী রয়েছে। এদের দাবি বৃহত্তর স্বায়ত্তশাসনের জন্য ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়া পর্যন্ত।
১৯৫০-এর দশকের গোড়ার দিকে মণিপুরে প্রথম বিদ্রোহ শুরু হয়। এরপর থেকে এ পর্যন্ত বিভিন্ন সংঘাতে অন্তত ৫০ হাজার মানুষ প্রাণ হারিয়েছে। তবে অনেক গোষ্ঠী দিল্লির সঙ্গে ক্ষমতার জন্য নানা চুক্তিতে আসার গত কয়েক বছরে এসব বিরোধ কমেছে।
আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালত (আইসিসি) ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহু ও প্রাক্তন প্রতিরক্ষামন্ত্রী গ্যালান্তের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেছে, যা আইসিসির ইতিহাসে একটি বিরল পদক্ষেপ।
১ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে অবস্থিত যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি সামরিক ঘাঁটির ওপর রহস্যজনক ড্রোন দেখা গেছে বলে জানিয়েছেন পেন্টাগনের কর্মকর্তারা। কিছু কিছু মহল এমনটাও বলছেন, অজানা উড়ন্ত বস্তুগুলো (ইউএফও) বহির্জাগতিক বা এলিয়েন টাইপ কিছু হতে পারে। এই ঘাঁটিগুলো যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী ব্যবহার করে। সামরিক ঘাঁটির কাছাকাছি এমন
২ ঘণ্টা আগেএকজনের বাড়ি ইউক্রেন, একজন যুক্তরাষ্ট্রের, জার্মানিরও আছেন একজন, অন্য দুজন সংযুক্ত আরব আমিরাত ও পাকিস্তানের। বাইকের হ্যান্ডেল ধরে শুধু রাস্তাই নয়, নিজেদের জীবনকেও নতুন করে আবিষ্কার করেছেন এই পাঁচ নারী।
২ ঘণ্টা আগেদীর্ঘ ১৬ বছর ধরে খোঁজাখুঁজির পর জীবনে গুরুত্বপূর্ণ এক ঘটনার মুখোমুখি হলেন ডিডি বোসওয়েল নামে এক মার্কিন নারী। সম্প্রতি তিনি প্রথমবারের মতো নিজের বাবার সঙ্গে দেখা হওয়ার একটি আবেগঘন মুহূর্তের ভিডিও শেয়ার করেছেন।
৪ ঘণ্টা আগে