অনলাইন ডেস্ক
অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড ভ্যাকসিনের বিপুল পরিমান ডোজ মজুত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার এই ভ্যাকসিন অন্যান্য দেশে সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জো বাইডেনের প্রশাসন। সেই সঙ্গে ভারতের জন্যও একটি সহায়তা প্যাকেজ রাখার কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
এখন এই সিদ্ধান্ত ফেডারেল সুরক্ষা পর্যালোচনায় উত্তীর্ণ হলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আগামী মাসে ছয় কোটি ডোজ ভ্যাকসিন বিভিন্ন দেশ পাবে। এর ফলে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমেরিকানদের অগ্রাধিকার দেওয়ার নীতি থেকে বাইডেন কিছুটা সরে এলেন বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা। যেখানে শুরু থেকেই অন্যান্য দেশে ভ্যাকসিন সরবরাহ এবং উপকরণ বা কাঁচামাল রপ্তানিতে দ্বিধায় ছিলেন তিনি।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে অনুমোদিত ভ্যাকসিনগুলো ব্যাপকভাবে নাগরিকদের দিয়েছে। দুই ও এক ডোজের দুটি ভ্যাকসিনের যথেষ্ট মজুত রয়েছে। অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনেরও প্রচুর মজুত আছে। তবে এটি যুক্তরাষ্ট্রে অনুমোদিত নয়। ফলে সামনের মাসগুলোতে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের দরকার নেই।
ভারতের মতো কোভিড সংক্রমণ বেড়েছে বা ব্যাপকভাবে টিকা প্রয়োগের কার্যক্রম শুরু করেছে এমন দেশগুলোর চাপের মুখেই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ভ্যাকসিন রপ্তানির ঘোষণা এল। তবে হোয়াইট হাউসের ঘোষণায় এটিও পরিষ্কার যে, যুক্তরাষ্ট্র তার ভ্যাকসিনের মজুত নিয়ে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী। বিশেষ করে জনসন অ্যান্ড জনসনের ভ্যাকসিন দেওয়ার পক্ষে অনাপত্তি মেলার পর এ আত্মবিশ্বাস আরও বেড়েছে।
গতকাল সোমবার প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফোনালাপ হয়। এসময় বাইডেন ভারতের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন। যেখন ভারত বর্তমানে সবচেয়ে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বাইডেন এরই মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের কাঁচামাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছেন। সেই সঙ্গে অন্যান্য সহযোগিতা দেওয়ারও আশ্বাস দিয়েছেন।
এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের মজুত থাকা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ডোজগুলো কোন কোন দেশ পাবে সেটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র এর আগে মেক্সিকো এবং কানাডাকে ৪২ লাখ ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন ঋণ হিসেবে দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের এখন পর্যন্ত সরবরাহ করা একমাত্র ঘটনা এটি।
অ্যাস্ট্রাজেনেকা কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনের (এফডিএ) অনুমোদন চায়নি। কিন্তু একটি ফেডারেল চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র বিপুল পরিমান ডোজ প্রস্তুত করে রেখেছে।
বাইডেন প্রশাসনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এরই মধ্যে উৎপাদিত প্রায় ১০ কোটি অ্যাস্ট্রাজেনেকা ডোজ আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করা হতে পারে। তবে এর আগে এফডিএর কাছ থেকে পণ্যের মানের ছাড়পত্র পেতে হবে।
কর্মকর্তারা জানান, আরও ৫ কোটি ডোজ বর্তমানে উৎপাদনের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। এফডিএর ছাড়পত্র পেলে মে বা জুনের মধ্যে রপ্তানি করা যাবে।
এখন এ পরিস্থিতিতে ভারতের কাছে ভ্যাকসিন রপ্তানি করলে অন্যান্য দেশের দিক থেকেও চাপে পড়বে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে মেক্সিকো এবং কানাডা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের বড় বরাদ্দ চেয়েছে।
ব্লুমবার্গের ভ্যাকসিন ট্র্যাকার অনুসারে, গতকাল সোমবার অবধি বিশ্বব্যাপী ১০২ কোটি ডোজের বেশি ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়েছে। বিশ্বের জনসংখ্যার ৬ দশমিক ৭ শতাংশ মানুষকে পূর্ণ ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য যথেষ্ট এটি।
তবুও, টিকাদান কর্মসূচিতে ধনী ও নিম্ন বা মধ্যআয়ের দেশগুলোর মধ্য অসমতা রয়েছে। সোমবার পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে জনসংখ্যার ৩৬ শতাংশকে টিকার আওতায় আনতে পেরেছে, ভারত সেখানে মাত্র ৫ দশমিক ৩ শতাংশ অর্জন করতে পেরেছে।
ভ্যাকসিনের ক্রয়াদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র তার যুদ্ধকালীন ক্ষমতা এবং চুক্তির বিধিগুলোকে ব্যবহার করেছে। এর অর্থ, জানা মতে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি কোনো ভ্যাকসিনের ডোজ মার্কিন সরকারের বাইরে কোথাও যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে রপ্তানির বিষয়ে অ্যাস্ট্রাজেনেকার একজন মুখপাত্র বলেছেন, এ ব্যাপারে কোম্পানি সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারে না। যুক্তরাষ্ট্রের কাছে যা আছে সেটি দেশটির সঙ্গে করা কোম্পানির সরবরাহ প্রতিশ্রুতিরই অংশ। আর অন্যান্য দেশকে সরবরাহের বিষয়ে তারাই সিদ্ধান্ত নেবেন।
চলতি মাসের শুরুর দিকে ব্লুমবার্গ জানিয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের মজুত ২ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। উৎপাদন পর্যায়ে ৮ কোটি থেকে ৯ কোটি ডোজ ক্রয়াদেশের অংশ হিসেবেই এটি পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
বাইডেন গত সপ্তাহে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র আরও ভ্যাকসিন ঋণ হিসেবে দেওয়ার কথা বিবেচনা করবে। তবে আগে পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে কিনা সেটি যাচাই করা হবে।
অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড ভ্যাকসিনের বিপুল পরিমান ডোজ মজুত করেছে যুক্তরাষ্ট্র। গতকাল সোমবার এই ভ্যাকসিন অন্যান্য দেশে সরবরাহ করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে জো বাইডেনের প্রশাসন। সেই সঙ্গে ভারতের জন্যও একটি সহায়তা প্যাকেজ রাখার কথা বলেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট।
এখন এই সিদ্ধান্ত ফেডারেল সুরক্ষা পর্যালোচনায় উত্তীর্ণ হলে যুক্তরাষ্ট্র থেকে আগামী মাসে ছয় কোটি ডোজ ভ্যাকসিন বিভিন্ন দেশ পাবে। এর ফলে টিকা দেওয়ার ক্ষেত্রে আমেরিকানদের অগ্রাধিকার দেওয়ার নীতি থেকে বাইডেন কিছুটা সরে এলেন বলে মনে করছেন পর্যবেক্ষকরা। যেখানে শুরু থেকেই অন্যান্য দেশে ভ্যাকসিন সরবরাহ এবং উপকরণ বা কাঁচামাল রপ্তানিতে দ্বিধায় ছিলেন তিনি।
হোয়াইট হাউসের প্রেস সেক্রেটারি জেন সাকি সোমবার সাংবাদিকদের বলেন, যুক্তরাষ্ট্র এরই মধ্যে অনুমোদিত ভ্যাকসিনগুলো ব্যাপকভাবে নাগরিকদের দিয়েছে। দুই ও এক ডোজের দুটি ভ্যাকসিনের যথেষ্ট মজুত রয়েছে। অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনেরও প্রচুর মজুত আছে। তবে এটি যুক্তরাষ্ট্রে অনুমোদিত নয়। ফলে সামনের মাসগুলোতে করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে আমাদের অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের দরকার নেই।
ভারতের মতো কোভিড সংক্রমণ বেড়েছে বা ব্যাপকভাবে টিকা প্রয়োগের কার্যক্রম শুরু করেছে এমন দেশগুলোর চাপের মুখেই যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে ভ্যাকসিন রপ্তানির ঘোষণা এল। তবে হোয়াইট হাউসের ঘোষণায় এটিও পরিষ্কার যে, যুক্তরাষ্ট্র তার ভ্যাকসিনের মজুত নিয়ে যথেষ্ট আত্মবিশ্বাসী। বিশেষ করে জনসন অ্যান্ড জনসনের ভ্যাকসিন দেওয়ার পক্ষে অনাপত্তি মেলার পর এ আত্মবিশ্বাস আরও বেড়েছে।
গতকাল সোমবার প্রেসিডেন্ট বাইডেনের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফোনালাপ হয়। এসময় বাইডেন ভারতের পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দেন। যেখন ভারত বর্তমানে সবচেয়ে বিপর্যয়কর পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বাইডেন এরই মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের কাঁচামাল রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিয়েছেন। সেই সঙ্গে অন্যান্য সহযোগিতা দেওয়ারও আশ্বাস দিয়েছেন।
এদিকে মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, যুক্তরাষ্ট্রের মজুত থাকা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ডোজগুলো কোন কোন দেশ পাবে সেটি এখনো চূড়ান্ত হয়নি। যুক্তরাষ্ট্র এর আগে মেক্সিকো এবং কানাডাকে ৪২ লাখ ডোজ অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন ঋণ হিসেবে দিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের এখন পর্যন্ত সরবরাহ করা একমাত্র ঘটনা এটি।
অ্যাস্ট্রাজেনেকা কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের খাদ্য ও ওষুধ প্রশাসনের (এফডিএ) অনুমোদন চায়নি। কিন্তু একটি ফেডারেল চুক্তির আওতায় যুক্তরাষ্ট্র বিপুল পরিমান ডোজ প্রস্তুত করে রেখেছে।
বাইডেন প্রশাসনের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, এরই মধ্যে উৎপাদিত প্রায় ১০ কোটি অ্যাস্ট্রাজেনেকা ডোজ আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে রপ্তানির জন্য প্রস্তুত করা হতে পারে। তবে এর আগে এফডিএর কাছ থেকে পণ্যের মানের ছাড়পত্র পেতে হবে।
কর্মকর্তারা জানান, আরও ৫ কোটি ডোজ বর্তমানে উৎপাদনের প্রক্রিয়ায় রয়েছে। এফডিএর ছাড়পত্র পেলে মে বা জুনের মধ্যে রপ্তানি করা যাবে।
এখন এ পরিস্থিতিতে ভারতের কাছে ভ্যাকসিন রপ্তানি করলে অন্যান্য দেশের দিক থেকেও চাপে পড়বে যুক্তরাষ্ট্র। এরই মধ্যে মেক্সিকো এবং কানাডা অ্যাস্ট্রাজেনেকা ভ্যাকসিনের বড় বরাদ্দ চেয়েছে।
ব্লুমবার্গের ভ্যাকসিন ট্র্যাকার অনুসারে, গতকাল সোমবার অবধি বিশ্বব্যাপী ১০২ কোটি ডোজের বেশি ভ্যাকসিন প্রয়োগ করা হয়েছে। বিশ্বের জনসংখ্যার ৬ দশমিক ৭ শতাংশ মানুষকে পূর্ণ ডোজ ভ্যাকসিন দেওয়ার জন্য যথেষ্ট এটি।
তবুও, টিকাদান কর্মসূচিতে ধনী ও নিম্ন বা মধ্যআয়ের দেশগুলোর মধ্য অসমতা রয়েছে। সোমবার পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রে যেখানে জনসংখ্যার ৩৬ শতাংশকে টিকার আওতায় আনতে পেরেছে, ভারত সেখানে মাত্র ৫ দশমিক ৩ শতাংশ অর্জন করতে পেরেছে।
ভ্যাকসিনের ক্রয়াদেশ দেওয়ার ক্ষেত্রে যুক্তরাষ্ট্র তার যুদ্ধকালীন ক্ষমতা এবং চুক্তির বিধিগুলোকে ব্যবহার করেছে। এর অর্থ, জানা মতে যুক্তরাষ্ট্রে তৈরি কোনো ভ্যাকসিনের ডোজ মার্কিন সরকারের বাইরে কোথাও যায়নি।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে রপ্তানির বিষয়ে অ্যাস্ট্রাজেনেকার একজন মুখপাত্র বলেছেন, এ ব্যাপারে কোম্পানি সুনির্দিষ্ট করে কিছু বলতে পারে না। যুক্তরাষ্ট্রের কাছে যা আছে সেটি দেশটির সঙ্গে করা কোম্পানির সরবরাহ প্রতিশ্রুতিরই অংশ। আর অন্যান্য দেশকে সরবরাহের বিষয়ে তারাই সিদ্ধান্ত নেবেন।
চলতি মাসের শুরুর দিকে ব্লুমবার্গ জানিয়েছিল, যুক্তরাষ্ট্রে অ্যাস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিনের মজুত ২ কোটি ছাড়িয়ে গিয়েছিল। উৎপাদন পর্যায়ে ৮ কোটি থেকে ৯ কোটি ডোজ ক্রয়াদেশের অংশ হিসেবেই এটি পেয়েছে যুক্তরাষ্ট্র।
বাইডেন গত সপ্তাহে ইঙ্গিত দিয়েছিলেন যে, যুক্তরাষ্ট্র আরও ভ্যাকসিন ঋণ হিসেবে দেওয়ার কথা বিবেচনা করবে। তবে আগে পর্যাপ্ত সরবরাহ আছে কিনা সেটি যাচাই করা হবে।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ন্যাটোর প্রধান বৈশ্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডার পাম বিচে বৈঠক করেন ট্রাম্প ও ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল মার্ক রুটে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি রুটের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ।
১ ঘণ্টা আগেআরজি কর-কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের কোনো প্রভাব পড়েনি রাজ্যটির ছয় বিধানসভার উপনির্বাচনে। ছয় আসনেই ভূমিধস জয় পেয়েছে মমতার তৃণমূল।
২ ঘণ্টা আগেমধ্যপ্রাচ্যে চলমান সংঘাতের কারণে ইসরায়েল, লেবানন, সিরিয়া ও ইরানের আকাশসীমা দিয়ে ফ্লাইট পরিচালনায় পাইলটদের জন্য বড় ধরনের চ্যালেঞ্জ তৈরি হয়েছে বলে সতর্ক করেছে ফ্লাইট অপারেশনস গ্রুপ। সংস্থাটি বলেছে, মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে যাত্রীবাহী বিমান চলাচল এখন আগের যেকোনো সময়ের তুলনায় নিরাপদ। তবে আন্তর্জাতিক...
৩ ঘণ্টা আগেলেবাননের উদীয়মান নারী ফুটবলার সেলিন হায়দার। কয়েকদিন আগেই জাতীয় নারী ফুটবল দলে ডাক পেয়েছিলেন তিনি। তার স্বপ্ন ছিল আসন্ন ওয়েস্ট এশিয়া চ্যাম্পিয়নশিপে লেবাননের জার্সি গায়ে মাঠে নামার। কিন্তু সেই স্বপ্ন এখন অনেক দূরে। ইসরায়েলি বোমাবর্ষণের শিকার হয়ে এখন কোমায় মৃত্যুর সঙ্গে লড়ছেন সেলিন।
৩ ঘণ্টা আগে