অনলাইন ডেস্ক
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের ওপর যুদ্ধাপরাধ বন্ধে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির সঙ্গে আলোচনা করেছেন সৌদি আরবের যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস)। গতকাল বুধবার এ দুই নেতা টেলিফোনে আলাপকালে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার চলমান যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিয়েও কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে চীনের মধ্যস্থতায় সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার পর এই প্রথম দুই দেশের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে আলোচনা হলো। টেলিফোনে আলাপকালে দুই নেতা দ্রুত যুদ্ধ বন্ধে প্রয়োজনীয় করণীয় নিয়েও আলোচনা করেন।
সৌদি আরব ও ইরানের শীর্ষ নেতৃত্বের আলাপ এমন এক সময়ে এল, যখন ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ এলাকায় ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে এবং হামলার পরপরই স্থল অভিযানের ঘোষণাও দিয়েছে। পাশাপাশি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হামাসের প্রতিটি সদস্যের বিরুদ্ধে ‘মৃত্যু পরোয়ানা’ জারি করেছেন।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ বন্ধের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন। তবে সেখানে সরাসরি ইসরায়েলের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ১২ শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫ হাজার ৬০০ জন। হতাহতদের অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক। গাজা শহরসহ গাজা উপত্যকার বিরাট একটি অংশকে বিমান হামলার মাধ্যমে বিধ্বস্ত করে ফেলা হয়েছে।
সৌদি আরবে সংবাদ সংস্থা এসপিএ জানিয়েছে, সৌদি যুবরাজ হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনা নিরসনে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সব অংশীদারদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার ব্যাপারে দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। সৌদি যুবরাজ এ সময় বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলার বিষয়টি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলেও মত প্রকাশ করেন।
এদিকে ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সৌদি যুবরাজের টেলিফোন আলাপের বিষয়ে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ বজায় রাখছে। ওই কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদের কাছে হামাস, লেবাননের হিজবুল্লাহ বা ইরানের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেছে, যাতে হামাসকে এই হামলা থেকে বিরত রাখা যায়, ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্ত করা যায় এবং ইরানকে সরাসরি এই ঘটনাপ্রবাহে যুক্ত হওয়া থেকে বিরত রাখা যায়।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় বসবাসরত ফিলিস্তিনিদের ওপর যুদ্ধাপরাধ বন্ধে ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসির সঙ্গে আলোচনা করেছেন সৌদি আরবের যুবরাজ ও প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস)। গতকাল বুধবার এ দুই নেতা টেলিফোনে আলাপকালে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যকার চলমান যুদ্ধ বন্ধের বিষয়টি নিয়েও কথা বলেন।
বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চলতি বছরের মার্চ মাসে চীনের মধ্যস্থতায় সৌদি আরব ও ইরানের মধ্যে সম্পর্ক স্বাভাবিক হওয়ার পর এই প্রথম দুই দেশের শীর্ষ নেতাদের মধ্যে আলোচনা হলো। টেলিফোনে আলাপকালে দুই নেতা দ্রুত যুদ্ধ বন্ধে প্রয়োজনীয় করণীয় নিয়েও আলোচনা করেন।
সৌদি আরব ও ইরানের শীর্ষ নেতৃত্বের আলাপ এমন এক সময়ে এল, যখন ইসরায়েল গাজায় ব্যাপক বিমান হামলার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ এলাকায় ধ্বংসযজ্ঞ চালিয়েছে এবং হামলার পরপরই স্থল অভিযানের ঘোষণাও দিয়েছে। পাশাপাশি ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু হামাসের প্রতিটি সদস্যের বিরুদ্ধে ‘মৃত্যু পরোয়ানা’ জারি করেছেন।
ইরানের রাষ্ট্রায়ত্ত সংবাদ সংস্থা জানিয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহিম রাইসি ও সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধ বন্ধের বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছেন। তবে সেখানে সরাসরি ইসরায়েলের নাম উল্লেখ করা হয়নি।
গত ৭ অক্টোবর সকালে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা শুরু করে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। তারা মাত্র ২০ মিনিটের মধ্যে ইসরায়েলের দিকে ৫ হাজার ক্ষেপণাস্ত্র ছোড়ে। একই সঙ্গে স্থলপথ, জলপথ ও আকাশপথে দেশটিতে ঢুকে পড়েন হামাস যোদ্ধারা। ইসরায়েলও এমন পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ঘোষণা করে হামাসের বিরুদ্ধে। এখন পর্যন্ত ইসরায়েলি হামলায় গাজায় অন্তত ১২ শতাধিক মানুষ নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে আরও অন্তত ৫ হাজার ৬০০ জন। হতাহতদের অধিকাংশই বেসামরিক নাগরিক। গাজা শহরসহ গাজা উপত্যকার বিরাট একটি অংশকে বিমান হামলার মাধ্যমে বিধ্বস্ত করে ফেলা হয়েছে।
সৌদি আরবে সংবাদ সংস্থা এসপিএ জানিয়েছে, সৌদি যুবরাজ হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে চলমান উত্তেজনা নিরসনে আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক সব অংশীদারদের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নেওয়ার ব্যাপারে দৃঢ় অবস্থান ব্যক্ত করেছেন। সৌদি যুবরাজ এ সময় বেসামরিক নাগরিকদের ওপর হামলার বিষয়টি কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয় বলেও মত প্রকাশ করেন।
এদিকে ইরানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে সৌদি যুবরাজের টেলিফোন আলাপের বিষয়ে জানতে চাইলে যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা বলেন, যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরবের সঙ্গে সার্বক্ষণিক যোগাযোগ বজায় রাখছে। ওই কর্মকর্তা আরও জানিয়েছেন, যুক্তরাষ্ট্র তার মিত্রদের কাছে হামাস, লেবাননের হিজবুল্লাহ বা ইরানের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেছে, যাতে হামাসকে এই হামলা থেকে বিরত রাখা যায়, ইসরায়েলি জিম্মিদের মুক্ত করা যায় এবং ইরানকে সরাসরি এই ঘটনাপ্রবাহে যুক্ত হওয়া থেকে বিরত রাখা যায়।
গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি আগামীকাল রোববার গাজার স্থানীয় সময় সকাল সাড়ে ৮টা থেকে কার্যকর হবে বলে জানিয়েছে কাতার। আজ শনিবার সকালে ছয় ঘণ্টা বৈঠকের পর নেতানিয়াহুর মন্ত্রিসভা চুক্তি অনুমোদন করে। এর মধ্য দিয়ে টানা ১৫ মাস চলা এ যুদ্ধে আনুষ্ঠানিক বিরতি আসতে চলেছে। কাতারের সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা এ
২৫ মিনিট আগেব্লিঙ্কেনের শেষ সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের সঙ্গে উত্তেজনাপূর্ণ মুহূর্ত তৈরি হয়। ইসরায়েল-গাজা যুদ্ধ নিয়ে তাঁর নীতি সমালোচনার মুখে পড়লে দুজন সাংবাদিককে টেনে বের করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেআগামী ২০ জানুয়ারি ৪৭তম মার্কিন প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিতে যাচ্ছেন ডোনাল্ড ট্রাম্প। রীতি মেনে মার্কিন প্রেসিডেন্টদের শপথ গ্রহণ অনুষ্ঠান খোলা জায়গায় হয়। কিন্তু এবার তা হচ্ছে না, চার দেয়ালের ভেতর ও ছাদের নিচেই শপথ নিতে হচ্ছে ট্রাম্পকে। ওয়াশিংটনের ক্যাপিটল ভবনের রোটুন্ডা হলে শপথ অনুষ্ঠান হবে।
৩ ঘণ্টা আগেটানা ১৫ মাস ধরে চলা গাজা যুদ্ধে আগামীকাল রোববার থেকে যুদ্ধবিরতি হতে যাচ্ছে। হামাস ও ইসরায়েলের মধ্যে যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি অনুযায়ী তিন ধাপে কার্যকর হবে এই যুদ্ধবিরতি। আজ শনিবার ইসরায়েলের মন্ত্রিসভায় চুক্তি অনুমোদিত হওয়ার পর ইসরায়েলের বিচার মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, চুক্তির প্রথম পর্যায়ে তাঁরা
৩ ঘণ্টা আগে