অনলাইন ডেস্ক
যুদ্ধ শুরুর আট মাস পরে এসে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের কাছে ঠিক কত সেনা অবশিষ্ট রয়ে গেছে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা আছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের অনুমান, হামাসের কাছে এখনো ১২ হাজার সেনা অবশিষ্ট রয়ে গেছে। তবে কীভাবে এই মূল্যায়ন করা হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি মার্কিন কর্মকর্তারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, হামাসের এখনো হয়তো ১২ হাজার যোদ্ধা অবশিষ্ট রয়ে গেছে। এর অর্থ হলো, আট মাসের যুদ্ধ শেষে ইসরায়েল হামাসের লোকবলের মাত্র অর্ধেকের কাছাকাছিই ক্ষয় করতে পেরেছে।
কিন্তু ইসরায়েলের দাবি ভিন্ন। দেশটির মূল্যায়ন অনুসারে, হামাসের ২৪টি ব্যাটালিয়ন ছিল এবং এগুলোর অধিকাংশই ধ্বংস বা পরাজিত করা হয়েছে। দেশটি আরও দাবি করেছে, তারা হামাসের অন্তত ১৪ হাজার যোদ্ধাকে হত্যা করেছে। এর অর্থ হলো—এই সময়ে আরও অন্তত কয়েক হাজার হামাস যোদ্ধা আহত হয়েছে।
স্পষ্টতই ইসরায়েলি দাবির সঙ্গে মার্কিন কর্মকর্তাদের দাবির বিষয়টি খুব একটা মিলছে না। আর তাই সব মিলিয়ে হামাসের লোকবল কতটা রয়ে গেছে, তা সংখ্যার খেলা বা নাম্বার গেম হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদি হামাসের কাছে এখনো ৯ থেকে ১২ হাজার সেনা রয়ে যা, তার মানে হলো তাদের এখনো ১২ থেকে ১৫টি ব্যাটালিয়ন অবশিষ্ট আছে। এমনটা হলেও সংখ্যাটি ইসরায়েলিদের জন্য খুব একটা কম নয়।
এক মার্কিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘হামাস যোদ্ধারা এখন দক্ষিণের শহর রাফাহে ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সংঘর্ষ এড়িয়ে চলছে এবং এর পরিবর্তে প্রায়শই শত্রুবাহিনীর লাইনের পেছনের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করার জন্য অ্যামবুশ ও ইম্প্রোভাইজড বোমার ওপর নির্ভর করে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।’
মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, গাজার কেন্দ্রীয় অঞ্চলে হামাসের স্পষ্টতই হাজার হাজার যোদ্ধা রয়ে গেছে। এ ছাড়া, উত্তর গাজায় হামাসের হাজার হাজার সহযোগী আছে। হামাস গাজায় অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গেও কাজ করে এবং তাদেরও শত শত বা হাজার হাজার সদস্য আছে। সব মিলিয়ে হামাসসহ অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো এখনো লোকবল নিয়োগ দিচ্ছে এবং দীর্ঘ যুদ্ধের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছে।
সর্বশেষ গতকাল ৬ জুন সকালে হামাস যোদ্ধারা ইসরায়েলি সীমান্ত বেড়ার কাছে এসে (ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী) আইডিএফের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে একজন আইডিএফ সৈন্য নিহত হয়। এর স্পষ্ট বার্তা হলো—গোষ্ঠীটি এখনো হামলার পরিকল্পনা ও অপারেশন পরিচালনা করতে সক্ষম।
যুদ্ধ শুরুর আট মাস পরে এসে ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের কাছে ঠিক কত সেনা অবশিষ্ট রয়ে গেছে, তা নিয়ে ধোঁয়াশা আছে। মার্কিন কর্মকর্তাদের অনুমান, হামাসের কাছে এখনো ১২ হাজার সেনা অবশিষ্ট রয়ে গেছে। তবে কীভাবে এই মূল্যায়ন করা হয়েছে, সে বিষয়ে কোনো তথ্য দেননি মার্কিন কর্মকর্তারা।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে মার্কিন কর্মকর্তারা বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছেন, হামাসের এখনো হয়তো ১২ হাজার যোদ্ধা অবশিষ্ট রয়ে গেছে। এর অর্থ হলো, আট মাসের যুদ্ধ শেষে ইসরায়েল হামাসের লোকবলের মাত্র অর্ধেকের কাছাকাছিই ক্ষয় করতে পেরেছে।
কিন্তু ইসরায়েলের দাবি ভিন্ন। দেশটির মূল্যায়ন অনুসারে, হামাসের ২৪টি ব্যাটালিয়ন ছিল এবং এগুলোর অধিকাংশই ধ্বংস বা পরাজিত করা হয়েছে। দেশটি আরও দাবি করেছে, তারা হামাসের অন্তত ১৪ হাজার যোদ্ধাকে হত্যা করেছে। এর অর্থ হলো—এই সময়ে আরও অন্তত কয়েক হাজার হামাস যোদ্ধা আহত হয়েছে।
স্পষ্টতই ইসরায়েলি দাবির সঙ্গে মার্কিন কর্মকর্তাদের দাবির বিষয়টি খুব একটা মিলছে না। আর তাই সব মিলিয়ে হামাসের লোকবল কতটা রয়ে গেছে, তা সংখ্যার খেলা বা নাম্বার গেম হয়ে দাঁড়িয়েছে। যদি হামাসের কাছে এখনো ৯ থেকে ১২ হাজার সেনা রয়ে যা, তার মানে হলো তাদের এখনো ১২ থেকে ১৫টি ব্যাটালিয়ন অবশিষ্ট আছে। এমনটা হলেও সংখ্যাটি ইসরায়েলিদের জন্য খুব একটা কম নয়।
এক মার্কিন কর্মকর্তা রয়টার্সকে বলেছেন, ‘হামাস যোদ্ধারা এখন দক্ষিণের শহর রাফাহে ইসরায়েলি বাহিনীর সঙ্গে দীর্ঘস্থায়ী সংঘর্ষ এড়িয়ে চলছে এবং এর পরিবর্তে প্রায়শই শত্রুবাহিনীর লাইনের পেছনের লক্ষ্যবস্তুতে আঘাত করার জন্য অ্যামবুশ ও ইম্প্রোভাইজড বোমার ওপর নির্ভর করে হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।’
মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, গাজার কেন্দ্রীয় অঞ্চলে হামাসের স্পষ্টতই হাজার হাজার যোদ্ধা রয়ে গেছে। এ ছাড়া, উত্তর গাজায় হামাসের হাজার হাজার সহযোগী আছে। হামাস গাজায় অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীর সঙ্গেও কাজ করে এবং তাদেরও শত শত বা হাজার হাজার সদস্য আছে। সব মিলিয়ে হামাসসহ অন্যান্য সশস্ত্র গোষ্ঠীগুলো এখনো লোকবল নিয়োগ দিচ্ছে এবং দীর্ঘ যুদ্ধের প্রস্তুতি চালিয়ে যাচ্ছে।
সর্বশেষ গতকাল ৬ জুন সকালে হামাস যোদ্ধারা ইসরায়েলি সীমান্ত বেড়ার কাছে এসে (ইসরায়েলি প্রতিরক্ষাবাহিনী) আইডিএফের সঙ্গে সংঘর্ষে লিপ্ত হয়। এতে একজন আইডিএফ সৈন্য নিহত হয়। এর স্পষ্ট বার্তা হলো—গোষ্ঠীটি এখনো হামলার পরিকল্পনা ও অপারেশন পরিচালনা করতে সক্ষম।
পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিম বেলুচিস্তানে রেলপথে বিস্ফোরণ ঘটিয়ে ট্রেনে হামলা চালিয়েছিল বিদ্রোহীরা। এই হামলার দায় স্বীকার করা বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ) ট্রেন ছিনতাইয়ের দৃশ্য সংবলিত একটি ভিডিও প্রকাশ করেছে।
৩৬ মিনিট আগেপাকিস্তানে গতকাল মঙ্গলবার বিচ্ছিন্নতাবাদী বিদ্রোহীরা একটি ট্রেন ছিনতাই করে প্রায় ৫০০ যাত্রীকে জিম্মি করে। পরে এই হামলার দায় স্বীকার করেছে বালুচ লিবারেশন আর্মি (বিএলএ)। এই সংগঠনটি দীর্ঘদিন ধরে দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলীয় বেলুচিস্তানে স্বাধীনতার দাবিতে সশস্ত্র সংগ্রাম চালিয়ে যাচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগেপাকিস্তানের বেলুচিস্তানের বোলান জেলার কাছে একটি যাত্রীবাহী ট্রেন জিম্মি করে স্থানীয় বিদ্রোহীরা। প্রায় সাড়ে ৪০০ যাত্রীবাহী জাফর এক্সপ্রেস থেকে এখন পর্যন্ত ১৯০ জনকে উদ্ধার করেছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। উদ্ধার অভিযানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর হাতে ৩০ বিদ্রোহী...
১ ঘণ্টা আগেমর্মান্তিক এই ঘটনায় নেপাল সরকারের অবস্থান ছিল অমানবিক। হতাহতদের পরিবারকে কোনো ধরনের ক্ষতিপূরণ দিতে অস্বীকৃতি জানায় তারা। তাদের যুক্তি ছিল—দর্শকেরা নিজের ইচ্ছায় খেলা দেখতে গেছে। সেখানে যা ঘটেছে তাতে সরকারের কোনো হাত ছিল না। তাই, সরকার কোনো দায় নেবে না।
৩ ঘণ্টা আগে