অনলাইন ডেস্ক
বর্তমান বিশ্বে লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধকরণকারী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সৌদি আরব। দেশটির মোট বার্ষিক পানি বিশুদ্ধকরণের ক্ষমতা ৪১ দশমিক ৯ লাখ ঘনমিটার। সৌদি আরবের পরিবেশ, পানি ও কৃষি মন্ত্রণালয় বিষয়টি দাবি করেছে। পানি বিশুদ্ধকরণের এই সক্ষমতার মাধ্যমে সৌদি আরব অন্যান্য দেশকে অনেক পেছনে ফেলেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরব বিশ্বের সবচেয়ে বড় পানি সরবরাহ পাইপলাইন নেটওয়ার্কের মালিক। এই পাইপলাইনের দৈর্ঘ্য ১৪ হাজার ২১০ কিলোমিটার। প্রতিদিন এই পাইপলাইন ১ কোটি ৯৪ লাখ ২০ হাজার ঘনমিটার পানি পরিবহন করতে পারে। সৌদি কর্তৃপক্ষের দাবি, এটি এক অসাধারণ অর্জন। সরকারের ‘পানি কৌশল’ নামে পরিচিত নীতিমালার সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে এটি সম্ভব হয়েছে।
এ ছাড়া, পানি পরিশোধন, বিশুদ্ধকরণ, সংরক্ষণ এবং সরবরাহের ক্ষেত্রে সৌদি আরব বেশ কয়েকটি গিনেস রেকর্ড অর্জন করেছে। এর মধ্যে একটি হলো—বিশ্বের সবচেয়ে বড় সুপেয় পানি সংরক্ষণ নেটওয়ার্ক। এই নেটওয়ার্ক দৈনিক ৮৯ লাখ ঘনমিটার ধারণ ও পরিবহন করতে পারে। বিশ্বের বৃহত্তম পানি সংরক্ষণ সুবিধাও রিয়াদে অবস্থিত। এটির দৈনিক পানি সংরক্ষণ ক্ষমতা ৪৭ দশমিক ৯ লাখ ঘনমিটার।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় একক পানি উৎপাদন স্থাপনার মালিকও সৌদি আরব। এই স্থাপনা প্রতিদিন ২৯ দশমিক ৯ লাখ ঘনমিটার পানি উৎপাদন করে। এ ছাড়া, বিশ্বের সবচেয়ে বড় পানি সংরক্ষণ ট্যাংকও সৌদি আরবে রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত, যার ধারণক্ষমতা ৩০ লাখ ঘনমিটার।
লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধকরণ প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও সৌদি আরবের অবস্থান শীর্ষে। শুয়াইবা অঞ্চলে বিশ্বের সবচেয়ে বড় তাপীয় বাষ্পীকরণ ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে, যা দৈনিক ৯২ হাজার ঘনমিটার পানি উৎপাদন করে। এ ছাড়া, সৌদি আরবের রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় চলমান লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধকরণ প্ল্যান্ট, যা প্রতিদিন ৫০ হাজার ঘনমিটার পানি বিশুদ্ধ করতে পারে।
সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো, সৌদি আরবের লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধকরণ প্ল্যান্টগুলো বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ খরচ করে। প্রতি ঘনমিটার পানি বিশুদ্ধ করতে মাত্র ২ দশমিক ২৭১ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয়। এই কম বিদ্যুৎ খরচ প্রযুক্তিগত দক্ষতার একটি বড় উদাহরণ এবং পরিবেশগত দিক থেকেও অত্যন্ত ইতিবাচক।
সৌদি আরবের এই অর্জনগুলো শুধু দেশের পানি চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক পর্যায়ে একটি উদাহরণ স্থাপন করেছে, যেখানে প্রযুক্তি ও কৌশলগত পরিকল্পনার মাধ্যমে কীভাবে সীমিত প্রাকৃতিক সম্পদকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করা যায় তা দেখানো হয়েছে।
বর্তমান বিশ্বে লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধকরণকারী দেশ হিসেবে শীর্ষস্থান ধরে রেখেছে সৌদি আরব। দেশটির মোট বার্ষিক পানি বিশুদ্ধকরণের ক্ষমতা ৪১ দশমিক ৯ লাখ ঘনমিটার। সৌদি আরবের পরিবেশ, পানি ও কৃষি মন্ত্রণালয় বিষয়টি দাবি করেছে। পানি বিশুদ্ধকরণের এই সক্ষমতার মাধ্যমে সৌদি আরব অন্যান্য দেশকে অনেক পেছনে ফেলেছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাতের সংবাদমাধ্যম গালফ নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, সৌদি আরব বিশ্বের সবচেয়ে বড় পানি সরবরাহ পাইপলাইন নেটওয়ার্কের মালিক। এই পাইপলাইনের দৈর্ঘ্য ১৪ হাজার ২১০ কিলোমিটার। প্রতিদিন এই পাইপলাইন ১ কোটি ৯৪ লাখ ২০ হাজার ঘনমিটার পানি পরিবহন করতে পারে। সৌদি কর্তৃপক্ষের দাবি, এটি এক অসাধারণ অর্জন। সরকারের ‘পানি কৌশল’ নামে পরিচিত নীতিমালার সফল বাস্তবায়নের মাধ্যমে এটি সম্ভব হয়েছে।
এ ছাড়া, পানি পরিশোধন, বিশুদ্ধকরণ, সংরক্ষণ এবং সরবরাহের ক্ষেত্রে সৌদি আরব বেশ কয়েকটি গিনেস রেকর্ড অর্জন করেছে। এর মধ্যে একটি হলো—বিশ্বের সবচেয়ে বড় সুপেয় পানি সংরক্ষণ নেটওয়ার্ক। এই নেটওয়ার্ক দৈনিক ৮৯ লাখ ঘনমিটার ধারণ ও পরিবহন করতে পারে। বিশ্বের বৃহত্তম পানি সংরক্ষণ সুবিধাও রিয়াদে অবস্থিত। এটির দৈনিক পানি সংরক্ষণ ক্ষমতা ৪৭ দশমিক ৯ লাখ ঘনমিটার।
বিশ্বের সবচেয়ে বড় একক পানি উৎপাদন স্থাপনার মালিকও সৌদি আরব। এই স্থাপনা প্রতিদিন ২৯ দশমিক ৯ লাখ ঘনমিটার পানি উৎপাদন করে। এ ছাড়া, বিশ্বের সবচেয়ে বড় পানি সংরক্ষণ ট্যাংকও সৌদি আরবে রাজধানী রিয়াদে অবস্থিত, যার ধারণক্ষমতা ৩০ লাখ ঘনমিটার।
লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধকরণ প্রযুক্তির ক্ষেত্রেও সৌদি আরবের অবস্থান শীর্ষে। শুয়াইবা অঞ্চলে বিশ্বের সবচেয়ে বড় তাপীয় বাষ্পীকরণ ইউনিট স্থাপন করা হয়েছে, যা দৈনিক ৯২ হাজার ঘনমিটার পানি উৎপাদন করে। এ ছাড়া, সৌদি আরবের রয়েছে বিশ্বের সবচেয়ে বড় চলমান লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধকরণ প্ল্যান্ট, যা প্রতিদিন ৫০ হাজার ঘনমিটার পানি বিশুদ্ধ করতে পারে।
সবচেয়ে চমকপ্রদ বিষয় হলো, সৌদি আরবের লবণাক্ত পানি বিশুদ্ধকরণ প্ল্যান্টগুলো বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে কম বিদ্যুৎ খরচ করে। প্রতি ঘনমিটার পানি বিশুদ্ধ করতে মাত্র ২ দশমিক ২৭১ কিলোওয়াট ঘণ্টা বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয়। এই কম বিদ্যুৎ খরচ প্রযুক্তিগত দক্ষতার একটি বড় উদাহরণ এবং পরিবেশগত দিক থেকেও অত্যন্ত ইতিবাচক।
সৌদি আরবের এই অর্জনগুলো শুধু দেশের পানি চাহিদা মেটানোর ক্ষেত্রে নয়, বরং বৈশ্বিক পর্যায়ে একটি উদাহরণ স্থাপন করেছে, যেখানে প্রযুক্তি ও কৌশলগত পরিকল্পনার মাধ্যমে কীভাবে সীমিত প্রাকৃতিক সম্পদকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করা যায় তা দেখানো হয়েছে।
সিঙ্গাপুর ফুড এজেন্সি (এসএফএ) জানিয়েছে, ‘কপি পেনুমবুক’ নামের ওই কফি মিশ্রণটি স্থানীয় ই-কমার্স প্ল্যাটফর্মে দেদারসে বিক্রি হচ্ছিল। পরে এটির মধ্যে ‘তাডালাফিল’ নামে একটি শক্তিশালী ওষুধের উপস্থিতি শনাক্ত করা হয়। এই ওষুধটি চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া গ্রহণ করলে মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
৯ মিনিট আগে৬ মার্চ থেকে শুরু হওয়া এই সংঘর্ষ চলে ৯ মার্চ পর্যন্ত। যুদ্ধ পর্যবেক্ষণকারী একটি দল জানিয়েছে, চার দিনের সংঘর্ষে নিহত হয় প্রায় ১ হাজার ৪০০ জনের বেশি মানুষ। যাদের বেশির ভাগই সংখ্যালঘু আলাওয়ি সম্প্রদায়ের। তবে বিবিসির একটি অনুসন্ধানী দল প্রমাণ পেয়েছে, সংঘর্ষ ও নিরাপত্তা বাহিনীর অভিযান বন্ধ হলেও এখনো...
১৩ মিনিট আগেমার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সম্প্রতি হোয়াইট হাউসে এক অনুষ্ঠানে ঘোষণা করেছেন, বিশ্বের সবচেয়ে শক্তিশালী ‘তাইওয়ান সেমিকন্ডাক্টর ম্যানুফ্যাকচারিং কোম্পানি’ (টিএসএমসি) যুক্তরাষ্ট্রে ১০০ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করবে। তবে এই ঘোষণার পর তাইওয়ানে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। অনেকেই মনে করছেন, রাজনৈতিক চাপে পড়ে তাদে
১ ঘণ্টা আগেআজকাল সুস্থ ও সচেতন জীবনযাপনের ক্ষেত্রে ‘মাইন্ডফুলনেস’ ধারণাটি ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। হোটেল, স্পা এবং আধ্যাত্মিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্রগুলো এখন এই ধারণার প্রচার ও প্রসারে ব্যস্ত। তবে হিমালয়-কন্যা ভুটান আরও একধাপ এগিয়ে যাচ্ছে—তারা গড়ে তুলছে একটি সম্পূর্ণ মাইন্ডফুলনেস শহর!
২ ঘণ্টা আগে