অনলাইন ডেস্ক
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে ১ বছর ২ মাসের বেশি সময় ধরে। এই সময়ে এমন কোনো দিন নেই যেদিন ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় কোনো ফিলিস্তিনি প্রাণ হারাননি। সর্বশেষ, গতকাল সোমবার সন্ধ্যার আগের ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে অন্তত ৫২ জন নিহত হয়েছেন। আর এর মধ্য দিয়ে গাজায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ হাজার জনে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, সোমবার সন্ধ্যার আগের ২৪ ঘণ্টায় গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় আরও অন্তত ৫২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে ৪৫ হাজার ২৮ জনে দাঁড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলমান ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ৬ হাজার ৯৬২ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনী ৫২ জনকে হত্যা করেছে এবং ২০৩ জনকে আহত করেছে। এই সময়ে সাতটি পরিবারে হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করেছে ইসরায়েল। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘অনেক মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। কারণ উদ্ধারকর্মীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।’
উল্লেখ্য, ইসরায়েল ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বানের পরও ইসরায়েল এই আগ্রাসন বন্ধ করেনি।
এদিকে, গত শনিবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় একজন ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহতের খবর পাওয়া গেছে। মোহাম্মদ জাবের আল-করিনাওয়ি নামের এই সাংবাদিক তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তিনি বুরেইজ শরণার্থীশিবিরে বসবাস করতেন। একই দিনে আল মাশহাদ মিডিয়ার সাংবাদিক মোহাম্মদ বালুশাও ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন।
এই দুই হত্যাকাণ্ডের পর গাজায় নিহত ফিলিস্তিনি সাংবাদিকের সংখ্যা বেড়ে ১৯৬ জনে পৌঁছেছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করে এমন সংস্থাগুলো ইসরায়েলকে সাংবাদিক হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করেছে। তবে ইসরায়েল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মৃত্যুর শিকার সাংবাদিকদের এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাতে প্রাণ হারিয়েছেন। আরএসএফের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, চলতি বছর ৫৫০ জন সাংবাদিককে আটক করা হয়েছে, ৫৫ জনকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে এবং ৯৫ জন সাংবাদিক এখনো নিখোঁজ। মোট ৫৪ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন, যা বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাংবাদিক প্রাণ হারিয়েছেন সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, নিহত সাংবাদিকদের এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি বোমা হামলার শিকার। গাজায় ১৬ জন এবং লেবাননে ২ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। অক্টোবর ২০২৩ থেকে গাজায় সাংবাদিকদের ওপর সরাসরি হামলার ঘটনা বেড়েছে। অন্তত ৩৫ জন সাংবাদিককে দায়িত্বপালনের সময় ইসরায়েলি বাহিনী টার্গেট করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসন চলছে ১ বছর ২ মাসের বেশি সময় ধরে। এই সময়ে এমন কোনো দিন নেই যেদিন ইসরায়েলি আগ্রাসনে গাজায় কোনো ফিলিস্তিনি প্রাণ হারাননি। সর্বশেষ, গতকাল সোমবার সন্ধ্যার আগের ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি আগ্রাসনে অন্তত ৫২ জন নিহত হয়েছেন। আর এর মধ্য দিয়ে গাজায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৪৫ হাজার জনে।
গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে তুরস্কের রাষ্ট্র পরিচালিত সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, সোমবার সন্ধ্যার আগের ২৪ ঘণ্টায় গাজা উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় আরও অন্তত ৫২ ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। এতে গত বছরের ৭ অক্টোবরের পর থেকে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ফিলিস্তিনির সংখ্যা বেড়ে ৪৫ হাজার ২৮ জনে দাঁড়িয়েছে।
স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের এক বিবৃতিতে বলা হয়েছে, চলমান ইসরায়েলি হামলায় এখন পর্যন্ত প্রায় ১ লাখ ৬ হাজার ৯৬২ জন আহত হয়েছেন। এ ছাড়া, গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরায়েলি বাহিনী ৫২ জনকে হত্যা করেছে এবং ২০৩ জনকে আহত করেছে। এই সময়ে সাতটি পরিবারে হত্যাকাণ্ড পরিচালনা করেছে ইসরায়েল। বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ‘অনেক মানুষ এখনো ধ্বংসস্তূপের নিচে এবং রাস্তায় আটকা পড়ে আছেন। কারণ উদ্ধারকর্মীরা তাদের কাছে পৌঁছাতে পারছেন না।’
উল্লেখ্য, ইসরায়েল ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় গণহত্যামূলক আগ্রাসন চালিয়ে যাচ্ছে। জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির আহ্বানের পরও ইসরায়েল এই আগ্রাসন বন্ধ করেনি।
এদিকে, গত শনিবার রাতে ইসরায়েলি বাহিনীর হামলায় একজন ফিলিস্তিনি সাংবাদিক নিহতের খবর পাওয়া গেছে। মোহাম্মদ জাবের আল-করিনাওয়ি নামের এই সাংবাদিক তাঁর স্ত্রী ও সন্তানদের সঙ্গে নিহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। তিনি বুরেইজ শরণার্থীশিবিরে বসবাস করতেন। একই দিনে আল মাশহাদ মিডিয়ার সাংবাদিক মোহাম্মদ বালুশাও ইসরায়েলি হামলায় নিহত হয়েছেন।
এই দুই হত্যাকাণ্ডের পর গাজায় নিহত ফিলিস্তিনি সাংবাদিকের সংখ্যা বেড়ে ১৯৬ জনে পৌঁছেছে। গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়ে কাজ করে এমন সংস্থাগুলো ইসরায়েলকে সাংবাদিক হত্যার দায়ে অভিযুক্ত করেছে। তবে ইসরায়েল এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে।
রিপোর্টার্স উইদাউট বর্ডারস (আরএসএফ) তাদের বার্ষিক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মৃত্যুর শিকার সাংবাদিকদের এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাতে প্রাণ হারিয়েছেন। আরএসএফের প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, চলতি বছর ৫৫০ জন সাংবাদিককে আটক করা হয়েছে, ৫৫ জনকে জিম্মি করে রাখা হয়েছে এবং ৯৫ জন সাংবাদিক এখনো নিখোঁজ। মোট ৫৪ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন, যা বিগত পাঁচ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ। এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাংবাদিক প্রাণ হারিয়েছেন সংঘাতপূর্ণ অঞ্চলে।
প্রতিবেদনে জানানো হয়, নিহত সাংবাদিকদের এক-তৃতীয়াংশ ইসরায়েলি বোমা হামলার শিকার। গাজায় ১৬ জন এবং লেবাননে ২ জন সাংবাদিক নিহত হয়েছেন। অক্টোবর ২০২৩ থেকে গাজায় সাংবাদিকদের ওপর সরাসরি হামলার ঘটনা বেড়েছে। অন্তত ৩৫ জন সাংবাদিককে দায়িত্বপালনের সময় ইসরায়েলি বাহিনী টার্গেট করে হত্যা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
থাইল্যান্ডের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ঘোষণা করেছে, ২০২৫ সালের ১ জানুয়ারি থেকে তারা নতুন ই-ভিসা সিস্টেমে যাচ্ছে। ৯৪টি রয়্যাল থাই দূতাবাস ও কনস্যুলেট জেনারেল অফিস একসঙ্গে এই সেবা দেবে।
১ ঘণ্টা আগেমার্কিন কংগ্রেস শুক্রবার মধ্যরাতে শাটডাউন ঠেকাতে একটি গুরুত্বপূর্ণ বিল পাস করেছে। দীর্ঘ আলোচনার পর পাস হওয়া এই বিলটি ফেডারেল সংস্থাগুলোর অর্থায়ন আগামী বছরের মার্চ মাস পর্যন্ত নিশ্চিত করেছে। মধ্যরাতের সময়সীমা পেরিয়ে যাওয়ার কয়েক মিনিটের মধ্যেই সিনেটররা প্রথাগত নিয়ম এড়িয়ে দ্রুত ভোট দেন।
৩ ঘণ্টা আগে‘অবৈধ বাংলাদেশি’দের জন্য ভারতে ডিটেনশন সেন্টার বা বন্দিশালা তৈরির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। দেশটির পশ্চিমাঞ্চলীয় রাজ্য মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিস এই ঘোষণা দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, অবৈধ বাংলাদেশিদের জন্য মুম্বাইয়ে ভালো ডিটেনশন সেন্টার তৈরি করা হবে।
৪ ঘণ্টা আগেভারতীয় পুলিশের হাতে আটক আনসার-আল-ইসলাম বাংলাদেশের আট সন্দেহভাজন সদস্য ‘চিকেন নেক’ বা সিলিগুরি করিডরে হামলার পরিকল্পনা করেছিল বলে জানিয়েছেন পশ্চিমবঙ্গ পুলিশের একজন শীর্ষ কর্মকর্তা। পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে উত্তর-পূর্বাঞ্চলীয় সাত রাজ্য বা সেভেন সিস্টার্সের সংযোগকারী একমাত্র অংশ এই সিলিগুড়ি করিডর।
৪ ঘণ্টা আগে