অনলাইন ডেস্ক
সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস) ইরানি জনগণকে ভাই বলে সম্বোধন করে তাদের সাফল্য কামনা করেছেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে আলাপকালে এই এ সম্বোধন করেন। আলাপে ইরানের প্রেসিডেন্ট গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসনের শেষ করার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন।
লেবাননের সম্প্রচারমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান ও সৌদি আরবরে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান গতকাল রোববার সন্ধ্যায় টেলিফোনে কথা বলেছেন। এ সময় তাঁরা দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক পর্যালোচনার পাশাপাশি তেহরান ও রিয়াদের মধ্যে ভবিষ্যতে সহযোগিতার ব্যাপারে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন।
রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যস্ত থাকায় পেজেশকিয়ান আসন্ন আরব লীগ ও ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) যৌথ সম্মেলনে উপস্থিত থাকতে পারছেন না। তবে তিনি জানান, ওই সম্মেলনে ইরানের প্রতিনিধি হিসেবে ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ রেজা আরেফ অংশ নেবেন।
পেজেশকিয়ান আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এমবিএসের নেতৃত্বে এই যৌথ এই সম্মেলন ‘ইহুদি জাতীয়তাবাদী সরকারের অপরাধ এবং গাজা ও লেবাননে যুদ্ধ ও রক্তপাত বন্ধে কার্যকর, বাস্তবসম্মত ফলাফল বয়ে আনবে।’ ইরানি প্রেসিডেন্ট জোর দিয়ে বলেন, উভয় দেশ তাদের সম্পর্ক আরও জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তিনি এই সম্পর্কের ধারাবাহিক অগ্রগতি কামনা করেন।
জবাবে এমবিএস ফোন করায় ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তিনি তাঁর অনুপস্থিতির বিষয়টি বুঝতে পারছেন এবং এ সময় তিনি ‘ইরানি ভাইদের’ সফলতা কামনা করেন।
মোহাম্মদ বিন সালমান ইরান-সৌদি আরব সম্পর্কের বর্তমান মুহূর্তকে ‘ঐতিহাসিক বাঁক বদল’ বলে অভিহিত করেছেন এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। এ সময় তিনি জানানা, তিনি ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নিয়ে আলোচনার পরিকল্পনা নিশ্চিত করেন এবং পেজেশকিয়ানকে সৌদি আরব সফরের জন্য পুনরায় আমন্ত্রণ জানান।
টেলিফোন আলাপে ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান সৌদি আরবের যুবরাজকে ইরান সফরের আমন্ত্রণ জানান। জবাবে মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান সফর হবে তাঁর জন্য ‘গর্বের’ বিষয়।
এদিকে, আরব ও মুসলিম কর্মকর্তারা আজ সোমবার থেকে সৌদি আরবে পৌঁছাতে শুরু করেছেন। আরব দেশগুলোর জোট আরব লীগ ও বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর জোট ইসলামি সম্মেলন সংস্থা বা ওআইসির যৌথ এই সম্মেলনে গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম সৌদি প্রেস এজেন্সি।
অক্টোবরের শেষ দিকে সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সম্মেলন আয়োজনের ঘোষণা দেয়। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের জন্য একটি ‘আন্তর্জাতিক জোট’ গঠনের প্রারম্ভিক উদ্যোগ হিসেবে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এই সম্মেলনে উপস্থিত নেতারা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড ও লেবাননে চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসন এবং অঞ্চলটির সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন।
সৌদি আরবের যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান (এমবিএস) ইরানি জনগণকে ভাই বলে সম্বোধন করে তাদের সাফল্য কামনা করেছেন। গতকাল রোববার সন্ধ্যায় ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ানের সঙ্গে আলাপকালে এই এ সম্বোধন করেন। আলাপে ইরানের প্রেসিডেন্ট গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসনের শেষ করার প্রতি গুরুত্ব আরোপ করেন।
লেবাননের সম্প্রচারমাধ্যম আল-মায়েদিনের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান ও সৌদি আরবরে যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান গতকাল রোববার সন্ধ্যায় টেলিফোনে কথা বলেছেন। এ সময় তাঁরা দুই দেশের মধ্যকার সম্পর্ক পর্যালোচনার পাশাপাশি তেহরান ও রিয়াদের মধ্যে ভবিষ্যতে সহযোগিতার ব্যাপারে আশাবাদ প্রকাশ করেছেন।
রাষ্ট্রীয় কাজে ব্যস্ত থাকায় পেজেশকিয়ান আসন্ন আরব লীগ ও ইসলামিক সহযোগিতা সংস্থার (ওআইসি) যৌথ সম্মেলনে উপস্থিত থাকতে পারছেন না। তবে তিনি জানান, ওই সম্মেলনে ইরানের প্রতিনিধি হিসেবে ভাইস প্রেসিডেন্ট মোহাম্মদ রেজা আরেফ অংশ নেবেন।
পেজেশকিয়ান আশাবাদ ব্যক্ত করেন, এমবিএসের নেতৃত্বে এই যৌথ এই সম্মেলন ‘ইহুদি জাতীয়তাবাদী সরকারের অপরাধ এবং গাজা ও লেবাননে যুদ্ধ ও রক্তপাত বন্ধে কার্যকর, বাস্তবসম্মত ফলাফল বয়ে আনবে।’ ইরানি প্রেসিডেন্ট জোর দিয়ে বলেন, উভয় দেশ তাদের সম্পর্ক আরও জোরদার করতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ এবং তিনি এই সম্পর্কের ধারাবাহিক অগ্রগতি কামনা করেন।
জবাবে এমবিএস ফোন করায় ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ানকে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, তিনি তাঁর অনুপস্থিতির বিষয়টি বুঝতে পারছেন এবং এ সময় তিনি ‘ইরানি ভাইদের’ সফলতা কামনা করেন।
মোহাম্মদ বিন সালমান ইরান-সৌদি আরব সম্পর্কের বর্তমান মুহূর্তকে ‘ঐতিহাসিক বাঁক বদল’ বলে অভিহিত করেছেন এবং দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক সর্বোচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। এ সময় তিনি জানানা, তিনি ইরানের ভাইস প্রেসিডেন্টের সঙ্গে ভবিষ্যৎ কর্মপন্থা নিয়ে আলোচনার পরিকল্পনা নিশ্চিত করেন এবং পেজেশকিয়ানকে সৌদি আরব সফরের জন্য পুনরায় আমন্ত্রণ জানান।
টেলিফোন আলাপে ইরানের প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান সৌদি আরবের যুবরাজকে ইরান সফরের আমন্ত্রণ জানান। জবাবে মোহাম্মদ বিন সালমান বলেন, ইসলামি প্রজাতন্ত্র ইরান সফর হবে তাঁর জন্য ‘গর্বের’ বিষয়।
এদিকে, আরব ও মুসলিম কর্মকর্তারা আজ সোমবার থেকে সৌদি আরবে পৌঁছাতে শুরু করেছেন। আরব দেশগুলোর জোট আরব লীগ ও বিশ্বের মুসলিম দেশগুলোর জোট ইসলামি সম্মেলন সংস্থা বা ওআইসির যৌথ এই সম্মেলনে গাজা ও লেবাননে ইসরায়েলি আগ্রাসন বন্ধের ওপর গুরুত্ব দেওয়া হবে বলে জানিয়েছে সৌদি আরবের রাষ্ট্রায়ত্ত গণমাধ্যম সৌদি প্রেস এজেন্সি।
অক্টোবরের শেষ দিকে সৌদি পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সম্মেলন আয়োজনের ঘোষণা দেয়। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন সংকটের দ্বিরাষ্ট্রীয় সমাধানের জন্য একটি ‘আন্তর্জাতিক জোট’ গঠনের প্রারম্ভিক উদ্যোগ হিসেবে এই বৈঠকের আয়োজন করা হয়। এই সম্মেলনে উপস্থিত নেতারা ফিলিস্তিনি ভূখণ্ড ও লেবাননে চলমান ইসরায়েলি আগ্রাসন এবং অঞ্চলটির সাম্প্রতিক পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করবেন।
ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় এখন পর্যন্ত ৪৪ হাজার ৮০৫ জন নিহত হয়েছেন, যাদের অধিকাংশই ফিলিস্তিনি নারী ও শিশু। আহত অবস্থায় আছেন ১ লাখ ৬ হাজার ২৫৭ জন।
১ ঘণ্টা আগেবাশার-পরবর্তী নতুন সিরিয়া হবে সবার। সব সম্প্রদায়ের মানুষের সুরক্ষা নিশ্চিতে কাজ করবে সরকার। এক সাক্ষাৎকারে নিজ প্রশাসনের এমন অবস্থানের কথা জানিয়েছেন সিরিয়ার অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ আল-বশির।
৪ ঘণ্টা আগেবুধবার রাতে বিবিসি জানিয়েছে, যুক্তরাজ্যে বৈদ্যুতিক গাড়ির বিক্রয় বাড়ানোর জন্য ভর্তুকি চালু রেখেছে দেশটির সরকার। কিন্তু বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা ব্রিটিশ সরকারের কাছে প্রস্তাব দেয়—বৈদ্যুতিক গাড়িতে সরকার যে অর্থ গচ্চা দেওয়া হচ্ছে, তা যেন পেট্রল ও ডিজেলচালিত ট্রাক এবং বড় যানবাহন...
১৩ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার নাগরিকদের যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা ও কিছু ইউরোপীয় ইউনিয়নভুক্ত দেশে ভ্রমণ করতে নিষেধ করেছে দেশটির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। আজ বুধবার রুশ পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র মারিয়া জাখারোভা একটি সংবাদ সম্মেলনে এই কথা বলেন। জাখারোভা সংবাদ সম্মেলনে বলেন, ‘রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্র সম্পর্কের সাম্প্রতিক উত্
১৫ ঘণ্টা আগে