ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে ছয় ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধারের পর প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছেন দেশটির জনগণ। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও ধর্মঘট ডেকেছে।
টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়ছে।
হিস্তাদ্রুত লেবার ফেডারেশনের প্রধান আর্নন বার-ডেভিড গাজায় আটক জিম্মিদের মুক্তিতে ব্যর্থতার দায় সরকারের ওপর চাপিয়েছেন। এর প্রতিবাদে তিনি আগামীকাল সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সাধারণ ধর্মঘট ডেকেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যেকোনো কিছুর চেয়ে শান্তিচুক্তিই অধিক গুরুত্বপূর্ণ।’
এ ছাড়া ইসরায়েলি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইয়াইর লাপিদ এবং বিরোধী দলীয় নেতা বেনি গানজও বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন।
একদিনের এই ধর্মঘট সোমবার সকাল ৬টায় শুরু হবে। তবে বার-ডেভিড বলেছেন, সোমবারের পরে কর্মসূচি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তেল আবিবের হোস্টেজ অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলি ফোরামের সঙ্গে বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, গাজার টানেলে ইহুদিদের হত্যা করা হচ্ছে। এটা থামতে হবে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, হামাসের কাছে থাকা এসব জিম্মিকে দুই-একদিন আগে হত্যা করা হয়েছে। এরপর তাদের উদ্ধার করেছেন তারা।
বিক্ষুব্ধরা বলছেন, নেতানিয়াহুর কারণে ইসরায়েল হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির চুক্তি করতে পারেনি। এ কারণে এসব জিম্মি জীবিত অবস্থায় ফিরতে পারেননি। অথচ ৩০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে হামাসের কাছে জীবিত ছিলেন তাঁরা।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আজ রোববার থেকেই বড় বিক্ষোভ শুরু হতে যাচ্ছে। ইসরায়েলি বিভিন্ন সংগঠন ও রাজনৈতিক দল সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। এরমধ্যে অনেকে সেগুলো পালন করা শুরু করেছেন। জিম্মিদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে ইসরায়েলের রাজধানী তেলআবিবসহ বিভিন্ন অঞ্চলের সাধারণ মানুষ তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া শুরু করেছেন।
ইসরায়েলের আইনসভা নেসেটের বাইরে বিক্ষোভকারীরা আগামীকাল ১২টায় একটি সমাবেশ ঘোষণা করেছে। একজন সংগঠক চিৎকার করে বলেন, ‘জাতির জন্য কী গুরুত্বপূর্ণ—সরকারের সদস্যরা এবার হাড়েহাড়ে টের পাবে। এই বিক্ষোভ শান্ত হবে না।
জিম্মিদের পরিবারের যে সংগঠন রয়েছে তারা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করবে। সেখানে তারা প্রতীকী কফিন নিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল।
হামাস জানিয়েছে, আজ ইসরায়েলি বাহিনী যে ছয় জিম্মির মরদেহ উদ্ধার করেছে তাদের মধ্যে তিনজনকে চুক্তি হলেই মুক্তি দেওয়া হতো।
ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকা থেকে ছয় ইসরায়েলি জিম্মির মরদেহ উদ্ধারের পর প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে ফুঁসে উঠেছেন দেশটির জনগণ। বিভিন্ন রাজনৈতিক দলও ধর্মঘট ডেকেছে।
টাইমস অব ইসরায়েল এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়ছে।
হিস্তাদ্রুত লেবার ফেডারেশনের প্রধান আর্নন বার-ডেভিড গাজায় আটক জিম্মিদের মুক্তিতে ব্যর্থতার দায় সরকারের ওপর চাপিয়েছেন। এর প্রতিবাদে তিনি আগামীকাল সোমবার (২ সেপ্টেম্বর) সাধারণ ধর্মঘট ডেকেছেন। তিনি বলেছেন, ‘যেকোনো কিছুর চেয়ে শান্তিচুক্তিই অধিক গুরুত্বপূর্ণ।’
এ ছাড়া ইসরায়েলি সাবেক প্রধানমন্ত্রী ইয়াইর লাপিদ এবং বিরোধী দলীয় নেতা বেনি গানজও বিক্ষোভের ডাক দিয়েছেন।
একদিনের এই ধর্মঘট সোমবার সকাল ৬টায় শুরু হবে। তবে বার-ডেভিড বলেছেন, সোমবারের পরে কর্মসূচি বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। তেল আবিবের হোস্টেজ অ্যান্ড মিসিং ফ্যামিলি ফোরামের সঙ্গে বৈঠকের পর সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, গাজার টানেলে ইহুদিদের হত্যা করা হচ্ছে। এটা থামতে হবে।
ইসরায়েলি সেনাবাহিনী জানিয়েছে, হামাসের কাছে থাকা এসব জিম্মিকে দুই-একদিন আগে হত্যা করা হয়েছে। এরপর তাদের উদ্ধার করেছেন তারা।
বিক্ষুব্ধরা বলছেন, নেতানিয়াহুর কারণে ইসরায়েল হামাসের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির চুক্তি করতে পারেনি। এ কারণে এসব জিম্মি জীবিত অবস্থায় ফিরতে পারেননি। অথচ ৩০০ দিনেরও বেশি সময় ধরে হামাসের কাছে জীবিত ছিলেন তাঁরা।
নেতানিয়াহুর বিরুদ্ধে আজ রোববার থেকেই বড় বিক্ষোভ শুরু হতে যাচ্ছে। ইসরায়েলি বিভিন্ন সংগঠন ও রাজনৈতিক দল সাধারণ ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। এরমধ্যে অনেকে সেগুলো পালন করা শুরু করেছেন। জিম্মিদের পরিবারের প্রতি সহমর্মিতা জানিয়ে ইসরায়েলের রাজধানী তেলআবিবসহ বিভিন্ন অঞ্চলের সাধারণ মানুষ তাদের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া শুরু করেছেন।
ইসরায়েলের আইনসভা নেসেটের বাইরে বিক্ষোভকারীরা আগামীকাল ১২টায় একটি সমাবেশ ঘোষণা করেছে। একজন সংগঠক চিৎকার করে বলেন, ‘জাতির জন্য কী গুরুত্বপূর্ণ—সরকারের সদস্যরা এবার হাড়েহাড়ে টের পাবে। এই বিক্ষোভ শান্ত হবে না।
জিম্মিদের পরিবারের যে সংগঠন রয়েছে তারা ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর সদর দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করবে। সেখানে তারা প্রতীকী কফিন নিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইসরায়েল।
হামাস জানিয়েছে, আজ ইসরায়েলি বাহিনী যে ছয় জিম্মির মরদেহ উদ্ধার করেছে তাদের মধ্যে তিনজনকে চুক্তি হলেই মুক্তি দেওয়া হতো।
যুদ্ধবিরতি নিয়ে তোড়জোড়ের মধ্যে আবারও ইউক্রেনে বড় ধরনের হামলা চালাল রাশিয়া। ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কির শহর ক্রিভি রিহতে চালানো হয়েছে ভয়াবহ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা। এ হামলায় ৯ শিশুসহ ১৯ জন নিহত হয়েছে, আহত হয়েছে আরও অন্তত ৭২ জন। আহতদের মধ্যেও রয়েছে এক নবজাতক।
৩ ঘণ্টা আগেইসরায়েলি বাহিনীর হামলা ও ফিলিস্তিনপন্থী শিক্ষার্থী-অ্যাক্টিভিস্টদের ওপর ট্রাম্প প্রশাসনের দমন-পীড়নের প্রতিবাদে যুক্তরাষ্ট্রজুড়ে রাস্তায় নেমেছে হাজারো মানুষ। শনিবার ওয়াশিংটন ডিসিতে অনুষ্ঠিত এক বিশাল সমাবেশে অংশ নেয় তিন শতাধিক সংগঠন। এতে প্যালেস্টাইন ইয়ুথ মুভমেন্ট, দ্য পিপলস ফোরাম, জিউস ফর পিস এবং...
৪ ঘণ্টা আগেরুওয়াইদা সেই মেয়ে, যে খুবই কঠিন পরিস্থিতিতেও পড়াশোনা শেষ করেছে। গাজা তখন অত্যন্ত কঠোর অবরোধের মধ্যে। ওই পরিস্থিতিতেই পড়া শেষ করে চারবার চাকরি হারানো অসহায় বাবাকে সাহায্য করতে মরিয়া এক মেয়ে। পরিবারের বড় মেয়ে রুওয়াইদা। পরিবারকে ভালো রাখতে উপার্জন করার চেষ্টা করেছিল। এই লড়াই যেন মানুষ ভুলে না যায়।
৭ ঘণ্টা আগেগাজায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীতে কর্মরত ১০ ব্রিটিশ নাগরিকের বিরুদ্ধে যুদ্ধাপরাধের অভিযোগ উঠেছে। যুক্তরাজ্যের অন্যতম শীর্ষ মানবাধিকার আইনজীবীরা লন্ডন মেট্রোপলিটন পুলিশের কাছে তাঁদের বিরুদ্ধে লিখিত অভিযোগ জমা দেবেন বলে জানিয়েছেন।
৮ ঘণ্টা আগে