অনলাইন ডেস্ক
ইরানে এক সন্ত্রাসী হামলায় গত বুধবার নিহত হয়েছেন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার হামাসের সামরিক শাখা আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের প্রধান মোহাম্মদ দায়েফকেও হত্যার দাবি করেছে ইসরায়েল। এই অবস্থায় কল্পনা-জল্পনা শুরু হয়েছে, হামাসের দুই শাখার পরবর্তী প্রধান কে হতে পারেন।
মোহাম্মদ দায়েফকে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার মূল নকশাকারী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। হামাস তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করেনি। তবে বুধবার ইসমাইল হানিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হামাস। এর জন্য গোষ্ঠীটি ইসরায়েলকে দায়ী করেছে। তবে ইসরায়েল হানিয়ার হত্যার দায় স্বীকার করে কোনো বক্তব্য দেয়নি।
হানিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি যখন নিশ্চিত এবং দায়েফের বিষয়টি অনিশ্চিত, তারপরও আলোচনা শুরু হয়েছে যে, দায়েফ নিহত হলে তাঁদের জায়গায় হামাস এবং এর সশস্ত্র শাখা আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের নেতৃত্ব দেবেন কে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স গোষ্ঠীর বেশ কয়েকজন সামরিক কমান্ডার ও রাজনৈতিক নেতার কথা তুলে ধরেছে, যাঁরা হামাসের পরবর্তী নেতা হতে পারেন।
মারওয়ান ঈসা
হামাসের সামরিক শাখা আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার মারওয়ান ঈসা। চলতি বছরের মার্চে ইসরায়েল ঈসাকে হত্যার দাবি করেছিল। তবে হামাস বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। তিনি মোহাম্মদ দায়েফের ডেপুটি হিসেবে পরিচিত।
ঈসা শত্রুর নজর এড়িয়ে চলতে পারঙ্গম বিধায় হামাসের সদস্যদের মাঝে তিনি ‘ছায়া মানব’ নামে পরিচিত। হামাসের দুই শাখায়ই মারওয়ান ঈসার প্রভাব যথেষ্ট। তাঁকে হামাসের তৃতীয় শীর্ষ ব্যক্তিত্ব বলে মনে করা হয়। তিনি হামাসের অপর দুই শীর্ষ নেতার সঙ্গে মিলে তিন সদস্যের সামরিক কাউন্সিল গঠন করেন, যা কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।
ইয়াহিয়া সিনওয়ার
ইয়াহিয়া সিনওয়ার ২০১১ সালে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে এক বন্দিবিনিময় চুক্তির সময় মুক্তি পান। তিনি গাজায় হামাসের প্রধান নেতা এবং তাঁকেও ৭ অক্টোবরের হামলার মূল পরিকল্পনাকারী বলে মনে করে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব। সিনওয়ার এখনো গাজার তলদেশে টানেলের সুবিশাল নেটওয়ার্কের বাংকার থেকে সামরিক অভিযান পরিচালনা করছেন বলে ধারণা করা হয়। একই সঙ্গে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি ও বন্দিবিনিময় চুক্তিতে তিনি উপস্থিত না থেকেও সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি।
খালিদ মেশাল
হামাসের একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, ৬৮ বছর বয়সী খালিদ মেশাল ইসমাইল হানিয়ার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার মাধ্যমে হামাসের নতুন সর্বোচ্চ নেতা হতে যাচ্ছেন। এর আগে তিনি ২০০৪ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত হামাসের নেতৃত্ব দিয়েছেন। হামাসের এই নেতা ১৯৯৭ সালে বিশ্বজুড়ে পরিচিত হয়ে ওঠেন। সে সময় তাঁকে হত্যার জন্য ইসরায়েলি এজেন্টরা জর্ডানের রাজধানী আম্মানে একটি গুপ্তহত্যা মিশনে তাঁকে বিষ মেশানো ইনজেকশন দিয়েছিল।
খলিল আল-হাইয়্যা
খলিল আল-হাইয়্যা গাজায় ইয়াহিয়া সিনওয়ারের ডেপুটি। সম্প্রতি হানিয়ার তত্ত্বাবধানে ইসরায়েলের সঙ্গে পরোক্ষ যুদ্ধবিরতি আলোচনায় হামাসের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তেহরানে হানিয়ার বাসভবনেই হাইয়্যার আবাস ছিল। কিন্তু যখন ভবনটিতে হামলা হয়, তখন তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন না।
এর আগে তিনি দুই দফায় ইসরায়েলি হত্যাচেষ্টা থেকে বেঁচে যান। ২০০৭ সালে এক ইসরায়েল তাঁর বাড়িতে আঘাত করে বেশ কয়েকজন আত্মীয়কে হত্যা করে। তবে সেযাত্রায় বেঁচে যান তিনি। এরপর ২০১৪ সালে আবারও তাঁর বাড়িতে হামলা হয়। সেই দফায়ও তিনি বেঁচে যান, তবে তাঁর বড় ছেলে নিহত হন।
মাহমুদ আল-জাহার
৭৯ বছর বয়সী মাহমুদ আল-জাহার পেশায় একজন সার্জন। ইসরায়েল ও হামাসের অন্যান্য বিরোধীর প্রতি তাঁর কট্টর দৃষ্টিভঙ্গির জন্য বন্ধু এবং শত্রুরা তাঁকে ‘জেনারেল’ বলে ডাকত। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে জাহার কোনো প্রকাশ্য বিবৃতি দেননি। এরপর তাঁকে দেখাও যায়নি। তিনি জীবিত না মৃত, সে বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
হামাসের এই নেতা ২০০৩ সালে একবার ইসরায়েলি হত্যাপ্রচেষ্টা থেকে বেঁচে যান। ২০০৭ সালে গৃহযুদ্ধের পর ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে হামাস ক্ষমতা গ্রহণের পর তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
মোহাম্মদ শাবানা
হামাস নেতা শাবানা, আবু আনাস শাবানা নামে বেশি পরিচিত। তিনি এখনো বেঁচে থাকা হামাসের শীর্ষ ও অভিজ্ঞ সশস্ত্র কমান্ডারদের একজন। বর্তমানে তিনি দক্ষিণে রাফাহে হামাসের একটি ব্যাটালিয়নের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। হামাস সূত্র জানিয়েছে, শাবানা রাফাহে টানেল নেটওয়ার্ক তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ২০১৪ সালে ৫০ দিনের যুদ্ধের সময় ইসরায়েল হামাসের তিনজন শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার পর শাবানা রাফাহ ব্যাটালিয়নের দায়িত্ব নেন।
রওহি মুশতাহা
রওহি মুশতাহা হামাসের ভেতরে সিনওয়ারের আস্থাভাজন ও শক্তিশালী মিত্র। সিনওয়ারের সঙ্গে মিলে মুশতাহা ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিকে হামাসের প্রথম নিরাপত্তা ব্যবস্থা (সিকিউরিটি সিস্টেম) প্রতিষ্ঠা করেন, যেটি ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করা ফিলিস্তিনিদের ট্র্যাকিং এবং হত্যার জন্য দায়ী ছিল। তিনিও ২০১১ সালে সিনওয়ারের সঙ্গে ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পান। সম্প্রতি তাঁকে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং অপারেশনসহ বিভিন্ন বিষয়ে গাজায় হামাস ও মিসরীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের মধ্যে সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
ইরানে এক সন্ত্রাসী হামলায় গত বুধবার নিহত হয়েছেন ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী গোষ্ঠী হামাসের রাজনৈতিক শাখার প্রধান ইসমাইল হানিয়া। গতকাল বৃহস্পতিবার হামাসের সামরিক শাখা আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের প্রধান মোহাম্মদ দায়েফকেও হত্যার দাবি করেছে ইসরায়েল। এই অবস্থায় কল্পনা-জল্পনা শুরু হয়েছে, হামাসের দুই শাখার পরবর্তী প্রধান কে হতে পারেন।
মোহাম্মদ দায়েফকে গত ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলার মূল নকশাকারী হিসেবে বিবেচনা করা হচ্ছে। হামাস তাঁর মৃত্যু নিশ্চিত করেনি। তবে বুধবার ইসমাইল হানিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছে হামাস। এর জন্য গোষ্ঠীটি ইসরায়েলকে দায়ী করেছে। তবে ইসরায়েল হানিয়ার হত্যার দায় স্বীকার করে কোনো বক্তব্য দেয়নি।
হানিয়ার মৃত্যুর বিষয়টি যখন নিশ্চিত এবং দায়েফের বিষয়টি অনিশ্চিত, তারপরও আলোচনা শুরু হয়েছে যে, দায়েফ নিহত হলে তাঁদের জায়গায় হামাস এবং এর সশস্ত্র শাখা আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের নেতৃত্ব দেবেন কে। বার্তা সংস্থা রয়টার্স গোষ্ঠীর বেশ কয়েকজন সামরিক কমান্ডার ও রাজনৈতিক নেতার কথা তুলে ধরেছে, যাঁরা হামাসের পরবর্তী নেতা হতে পারেন।
মারওয়ান ঈসা
হামাসের সামরিক শাখা আল-ক্বাসাম ব্রিগেডের অন্যতম শীর্ষ কমান্ডার মারওয়ান ঈসা। চলতি বছরের মার্চে ইসরায়েল ঈসাকে হত্যার দাবি করেছিল। তবে হামাস বিষয়টি নিশ্চিত করেনি। তিনি মোহাম্মদ দায়েফের ডেপুটি হিসেবে পরিচিত।
ঈসা শত্রুর নজর এড়িয়ে চলতে পারঙ্গম বিধায় হামাসের সদস্যদের মাঝে তিনি ‘ছায়া মানব’ নামে পরিচিত। হামাসের দুই শাখায়ই মারওয়ান ঈসার প্রভাব যথেষ্ট। তাঁকে হামাসের তৃতীয় শীর্ষ ব্যক্তিত্ব বলে মনে করা হয়। তিনি হামাসের অপর দুই শীর্ষ নেতার সঙ্গে মিলে তিন সদস্যের সামরিক কাউন্সিল গঠন করেন, যা কৌশলগত সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকে।
ইয়াহিয়া সিনওয়ার
ইয়াহিয়া সিনওয়ার ২০১১ সালে ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে এক বন্দিবিনিময় চুক্তির সময় মুক্তি পান। তিনি গাজায় হামাসের প্রধান নেতা এবং তাঁকেও ৭ অক্টোবরের হামলার মূল পরিকল্পনাকারী বলে মনে করে ইসরায়েল, যুক্তরাষ্ট্রসহ পশ্চিমা বিশ্ব। সিনওয়ার এখনো গাজার তলদেশে টানেলের সুবিশাল নেটওয়ার্কের বাংকার থেকে সামরিক অভিযান পরিচালনা করছেন বলে ধারণা করা হয়। একই সঙ্গে ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতি ও বন্দিবিনিময় চুক্তিতে তিনি উপস্থিত না থেকেও সবচেয়ে প্রভাবশালী ব্যক্তি।
খালিদ মেশাল
হামাসের একটি সূত্র বার্তা সংস্থা রয়টার্সকে জানিয়েছে, ৬৮ বছর বয়সী খালিদ মেশাল ইসমাইল হানিয়ার স্থলাভিষিক্ত হওয়ার মাধ্যমে হামাসের নতুন সর্বোচ্চ নেতা হতে যাচ্ছেন। এর আগে তিনি ২০০৪ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত হামাসের নেতৃত্ব দিয়েছেন। হামাসের এই নেতা ১৯৯৭ সালে বিশ্বজুড়ে পরিচিত হয়ে ওঠেন। সে সময় তাঁকে হত্যার জন্য ইসরায়েলি এজেন্টরা জর্ডানের রাজধানী আম্মানে একটি গুপ্তহত্যা মিশনে তাঁকে বিষ মেশানো ইনজেকশন দিয়েছিল।
খলিল আল-হাইয়্যা
খলিল আল-হাইয়্যা গাজায় ইয়াহিয়া সিনওয়ারের ডেপুটি। সম্প্রতি হানিয়ার তত্ত্বাবধানে ইসরায়েলের সঙ্গে পরোক্ষ যুদ্ধবিরতি আলোচনায় হামাসের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তেহরানে হানিয়ার বাসভবনেই হাইয়্যার আবাস ছিল। কিন্তু যখন ভবনটিতে হামলা হয়, তখন তিনি সেখানে উপস্থিত ছিলেন না।
এর আগে তিনি দুই দফায় ইসরায়েলি হত্যাচেষ্টা থেকে বেঁচে যান। ২০০৭ সালে এক ইসরায়েল তাঁর বাড়িতে আঘাত করে বেশ কয়েকজন আত্মীয়কে হত্যা করে। তবে সেযাত্রায় বেঁচে যান তিনি। এরপর ২০১৪ সালে আবারও তাঁর বাড়িতে হামলা হয়। সেই দফায়ও তিনি বেঁচে যান, তবে তাঁর বড় ছেলে নিহত হন।
মাহমুদ আল-জাহার
৭৯ বছর বয়সী মাহমুদ আল-জাহার পেশায় একজন সার্জন। ইসরায়েল ও হামাসের অন্যান্য বিরোধীর প্রতি তাঁর কট্টর দৃষ্টিভঙ্গির জন্য বন্ধু এবং শত্রুরা তাঁকে ‘জেনারেল’ বলে ডাকত। গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে জাহার কোনো প্রকাশ্য বিবৃতি দেননি। এরপর তাঁকে দেখাও যায়নি। তিনি জীবিত না মৃত, সে বিষয়ে কোনো তথ্য পাওয়া যায়নি।
হামাসের এই নেতা ২০০৩ সালে একবার ইসরায়েলি হত্যাপ্রচেষ্টা থেকে বেঁচে যান। ২০০৭ সালে গৃহযুদ্ধের পর ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে হামাস ক্ষমতা গ্রহণের পর তিনি পররাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।
মোহাম্মদ শাবানা
হামাস নেতা শাবানা, আবু আনাস শাবানা নামে বেশি পরিচিত। তিনি এখনো বেঁচে থাকা হামাসের শীর্ষ ও অভিজ্ঞ সশস্ত্র কমান্ডারদের একজন। বর্তমানে তিনি দক্ষিণে রাফাহে হামাসের একটি ব্যাটালিয়নের নেতৃত্ব দিচ্ছেন। হামাস সূত্র জানিয়েছে, শাবানা রাফাহে টানেল নেটওয়ার্ক তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন। ২০১৪ সালে ৫০ দিনের যুদ্ধের সময় ইসরায়েল হামাসের তিনজন শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার পর শাবানা রাফাহ ব্যাটালিয়নের দায়িত্ব নেন।
রওহি মুশতাহা
রওহি মুশতাহা হামাসের ভেতরে সিনওয়ারের আস্থাভাজন ও শক্তিশালী মিত্র। সিনওয়ারের সঙ্গে মিলে মুশতাহা ১৯৮০ এর দশকের শেষের দিকে হামাসের প্রথম নিরাপত্তা ব্যবস্থা (সিকিউরিটি সিস্টেম) প্রতিষ্ঠা করেন, যেটি ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তি করা ফিলিস্তিনিদের ট্র্যাকিং এবং হত্যার জন্য দায়ী ছিল। তিনিও ২০১১ সালে সিনওয়ারের সঙ্গে ইসরায়েলি কারাগার থেকে মুক্তি পান। সম্প্রতি তাঁকে রাফাহ সীমান্ত ক্রসিং অপারেশনসহ বিভিন্ন বিষয়ে গাজায় হামাস ও মিসরীয় নিরাপত্তা কর্মকর্তাদের মধ্যে সমন্বয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
একজন বাক্প্রতিবন্ধী তরুণকে চিকিৎসকেরা মৃত ঘোষণা করেছিলেন। কিন্তু সৎকারের জন্য চিতায় ওঠানোর ঠিক আগমুহূর্তে প্রাণ ফিরে পেয়েছেন রোহিতাশ! দুপুর ২টা নাগাদ চিকিৎসকেরা তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন। এরপর মৃতদেহ ময়নাতদন্তের জন্য ফ্রিজিং করে রাখা হয়।
৪ ঘণ্টা আগেউত্তর কোরিয়াকে তেল, ক্ষেপণাস্ত্র ও আর্থিক সহায়তা দিয়ে ইউক্রেন যুদ্ধের জন্য সৈন্য সহায়তা নিচ্ছে রাশিয়া। আজ শুক্রবার দক্ষিণ কোরিয়ার একজন ঊর্ধ্বতন সরকারি কর্মকর্তার বরাত দিয়ে এ খবর জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।
৫ ঘণ্টা আগেইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু ও সাবেক প্রতিরক্ষামন্ত্রীর বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ আদালতের (আইসিসি) জারি করা গ্রেপ্তারি পরোয়ানাকে ইসরায়েলের ‘‘শেষ এবং রাজনৈতিক মৃত্যু’ হিসাবে অভিহিত করেছে ইরান।
৫ ঘণ্টা আগেভারতের মণিপুর রাজ্যে নতুন করে শুরু হওয়া সহিংসতার পরিপ্রেক্ষিতে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার সেখানে আরও ১০ হাজার সেনা মোতায়েন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী ওই রাজ্যটিতে এ নিয়ে কেন্দ্রীয় বাহিনীর মোট ২৮৮টি কোম্পানি মোতায়েন করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে এনডিটিভি।
৬ ঘণ্টা আগে