অনলাইন ডেস্ক
সৌদি আরবের সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা সাদ আল জাবরির বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দেশটির সরকার। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার আদালতে এই মামলাগুলো করা হয়েছে। এতে মার্কিন কর্মকর্তাদের গোপন সন্ত্রাসবিরোধী অপারেশনের তথ্য প্রকাশ হয়ে পড়তে পারে। বিশ্লেষকদের শঙ্কা, এই মামলায় ওয়াশিংটন বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ করতে পারে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন সৌদি আরবের সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা সাদ আল জাবরি। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্র গোপন অপারেশন চালায়।
এদিকে সৌদির ক্ষমতাসীন ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ও আল জাবরির মধ্যে বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন। সেই বিরোধিতার কারণেই জাবরির বিরুদ্ধে এই মামলাগুলো করা হয়েছে।
সৌদির সাবেক যুবরাজ মোহাম্মদ বিন নায়েফের উপদেষ্টা ছিলেন আল জাবরি। ২০১৭ সালে নায়েফকে সরিয়ে সিংহাসন দখল করেন সালমান।
গত এপ্রিলে ম্যাসাচুসেটসের আদালতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো একটি নথিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তামূলক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে উদ্বেগজনক সব ফাঁস করার ইচ্ছা ছিল আল জাবরির। কীভাবে জাবরি এ তথ্য প্রকাশ করতেন, মার্কিন সরকার তা খতিয়ে দেখছে।
গত বছর আল জাবরি যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে করা একটি মামলায় বলেন, তাঁকে হত্যা করার জন্য মোহাম্মদ বিন সালমান ‘টাইগার স্কোয়াড’ পাঠিয়েছিলেন কানাডায়। বর্তমানে আল জাবরি বসবাস করেন কানাডায়। সেখান থেকে তাঁকে দেশে ফিরতে বাধ্য করার জন্য তাঁর দুই সন্তানকে আটক করা হয়েছে।
চলতি বছরের মার্চে রাষ্ট্র পরিচালিত কোম্পানি সাকাব সৌদি হোল্ডিং আল জাবরির বিরুদ্ধে ৩৪৭ কোটি ডলার আত্মসাৎ করেছেন। তিনি যখন মোহাম্মদ বিন নায়েফের অধীনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কাজ করতেন, তখন এই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এ মামলায় ম্যাসাচুসেটসের আদালতের প্রতি আহ্বান জানানো হয়, আল জাবরির বোস্টনে থাকা ২ কোটি ৯০ লাখ ডলারের সম্পদ জব্দ করতে। একই অভিযোগে রাষ্ট্রমালিকানাধীন কয়েকটি কোম্পানি কানাডার টরন্টোতে আল জাবরির বিরুদ্ধে মামলা করার কয়েক সপ্তাহ পরে এই মামলা করা হয়। কানাডার আদালত এর পরপরই বিশ্বজুড়ে আল জাবরির যে সম্পদ আছে তা জব্দ করার আদেশ দেন।
তবে আর্থিক কোনো অনিয়মের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন আল জাবরি। তাঁর আইনজীবীদের টিম বলেছে, মোহাম্মদ বিন সালমান এবং মোহাম্মদ বিন নায়েফের শত্রুতার শিকার হয়েছেন আল জাবরি। ২০২০ সালের মার্চের পর আর মোহাম্মদ বিন নায়েফকে দেখা যায়নি।
সাদ আল জাবরির ঘনিষ্ঠ এক সূত্র বলেছেন, যে গোপন সন্ত্রাসবিরোধী প্রকল্প মার্কিনিসহ হাজার হাজার মানুষের জীবন রক্ষা করেছে, তা নিয়ে কখনো তথ্য প্রকাশ করতে চান না আল জাবরি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলো, মোহাম্মদ বিন সালমানের অন্ধ প্রতিশোধের শিকারে পরিণত হয়েছেন আল জাবরি। এর ফলে তাঁকে একপেশে করে ফেলা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রতিনিধিত্বকারী একজন আইনজীবী এ নিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
সৌদি আরবের সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা সাদ আল জাবরির বিরুদ্ধে দুটি মামলা করেছে দেশটির সরকার। যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডার আদালতে এই মামলাগুলো করা হয়েছে। এতে মার্কিন কর্মকর্তাদের গোপন সন্ত্রাসবিরোধী অপারেশনের তথ্য প্রকাশ হয়ে পড়তে পারে। বিশ্লেষকদের শঙ্কা, এই মামলায় ওয়াশিংটন বিচার বিভাগে হস্তক্ষেপ করতে পারে।
বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের কর্মকর্তাদের সঙ্গে দীর্ঘদিন ঘনিষ্ঠভাবে কাজ করেছেন সৌদি আরবের সাবেক গোয়েন্দা কর্মকর্তা সাদ আল জাবরি। ওই সময় যুক্তরাষ্ট্র গোপন অপারেশন চালায়।
এদিকে সৌদির ক্ষমতাসীন ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান ও আল জাবরির মধ্যে বিরোধ চলছে দীর্ঘদিন। সেই বিরোধিতার কারণেই জাবরির বিরুদ্ধে এই মামলাগুলো করা হয়েছে।
সৌদির সাবেক যুবরাজ মোহাম্মদ বিন নায়েফের উপদেষ্টা ছিলেন আল জাবরি। ২০১৭ সালে নায়েফকে সরিয়ে সিংহাসন দখল করেন সালমান।
গত এপ্রিলে ম্যাসাচুসেটসের আদালতে যুক্তরাষ্ট্রের আইন মন্ত্রণালয়ের পাঠানো একটি নথিতে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তামূলক কর্মকাণ্ডের বিষয়ে উদ্বেগজনক সব ফাঁস করার ইচ্ছা ছিল আল জাবরির। কীভাবে জাবরি এ তথ্য প্রকাশ করতেন, মার্কিন সরকার তা খতিয়ে দেখছে।
গত বছর আল জাবরি যুক্তরাষ্ট্রের আদালতে করা একটি মামলায় বলেন, তাঁকে হত্যা করার জন্য মোহাম্মদ বিন সালমান ‘টাইগার স্কোয়াড’ পাঠিয়েছিলেন কানাডায়। বর্তমানে আল জাবরি বসবাস করেন কানাডায়। সেখান থেকে তাঁকে দেশে ফিরতে বাধ্য করার জন্য তাঁর দুই সন্তানকে আটক করা হয়েছে।
চলতি বছরের মার্চে রাষ্ট্র পরিচালিত কোম্পানি সাকাব সৌদি হোল্ডিং আল জাবরির বিরুদ্ধে ৩৪৭ কোটি ডলার আত্মসাৎ করেছেন। তিনি যখন মোহাম্মদ বিন নায়েফের অধীনে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে কাজ করতেন, তখন এই অর্থ আত্মসাৎ করেছেন বলে অভিযোগ করা হয়েছে। এ মামলায় ম্যাসাচুসেটসের আদালতের প্রতি আহ্বান জানানো হয়, আল জাবরির বোস্টনে থাকা ২ কোটি ৯০ লাখ ডলারের সম্পদ জব্দ করতে। একই অভিযোগে রাষ্ট্রমালিকানাধীন কয়েকটি কোম্পানি কানাডার টরন্টোতে আল জাবরির বিরুদ্ধে মামলা করার কয়েক সপ্তাহ পরে এই মামলা করা হয়। কানাডার আদালত এর পরপরই বিশ্বজুড়ে আল জাবরির যে সম্পদ আছে তা জব্দ করার আদেশ দেন।
তবে আর্থিক কোনো অনিয়মের অভিযোগ প্রত্যাখ্যান করেছেন আল জাবরি। তাঁর আইনজীবীদের টিম বলেছে, মোহাম্মদ বিন সালমান এবং মোহাম্মদ বিন নায়েফের শত্রুতার শিকার হয়েছেন আল জাবরি। ২০২০ সালের মার্চের পর আর মোহাম্মদ বিন নায়েফকে দেখা যায়নি।
সাদ আল জাবরির ঘনিষ্ঠ এক সূত্র বলেছেন, যে গোপন সন্ত্রাসবিরোধী প্রকল্প মার্কিনিসহ হাজার হাজার মানুষের জীবন রক্ষা করেছে, তা নিয়ে কখনো তথ্য প্রকাশ করতে চান না আল জাবরি। কিন্তু দুর্ভাগ্যজনক হলো, মোহাম্মদ বিন সালমানের অন্ধ প্রতিশোধের শিকারে পরিণত হয়েছেন আল জাবরি। এর ফলে তাঁকে একপেশে করে ফেলা হয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্রে মোহাম্মদ বিন সালমানের প্রতিনিধিত্বকারী একজন আইনজীবী এ নিয়ে মন্তব্য করতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন।
নতুন বইয়ে তিব্বতীয় বৌদ্ধধর্মের আধ্যাত্মিক নেতা দলাই লামা বলেছেন, তাঁর উত্তরসূরি চীনের বাইরে জন্ম নেবেন। দালাই লামার এমন ভবিষ্যদ্বাণী চীনের সঙ্গে দীর্ঘদিনের বিতর্ককে আরও তীব্র করে তুলতে পারে। কারণ ছয় দশকেরও বেশি সময় আগে তিব্বতে চীনের শাসন থেকে পালিয়ে ভারতে এসে আশ্রয় নিয়েছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগেসাজাপ্রাপ্ত রাতু থালিসা একজন মুসলিম ট্রান্সজেন্ডার নারী। টিকটকে তাঁর ৪ লাখ ৪২ হাজারেরও বেশি অনুসারী রয়েছে। এই প্ল্যাটফর্মে লাইভ ডিডিওতে একটি মন্তব্যের জবাবে তিনি যিশুর প্রতি অবমাননাকর মন্তব্যটি করেছিলেন। যিশুকে তিনি চুল কাটার পরামর্শ দিয়েছিলেন, যেন তাঁকে পুরুষের মতো দেখায়।
২ ঘণ্টা আগেরাশিয়ার বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষ জানায়, হামলার পর নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মস্কোর চারটি প্রধান বিমানবন্দরের সব ফ্লাইট স্থগিত করা হয়েছে। এ ছাড়া, মস্কোর পূর্বে অবস্থিত ইয়ারোস্লাভল ও নিজনি নভগোরোদ অঞ্চলের দুটি বিমানবন্দরও বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিভিন্ন দেশে সাইবার অপরাধের জালে ফেঁসে যাওয়া ৫৪০ ভারতীয় নাগরিককে উদ্ধার করা হয়েছে। শুরু হয়েছে তাঁদের দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া। গতকাল সোমবার উদ্ধার হওয়া ২৮৩ জনকে নিয়ে ভারত পৌঁছেছে ভারতীয় বিমানবাহিনীর একটি উড়োজাহাজ। আজ মঙ্গলবার আরও একটি ফ্লাইট পৌঁছানোর কথা রয়েছে।
২ ঘণ্টা আগে