অনলাইন ডেস্ক
সরকারি প্রেস অফিসের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপের ধারাবাহিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ইসরায়েলের জন কূটনীতি মন্ত্রী গালিত দিস্তল আতবারিয়ান। তাঁর কিছু ব্যক্তিগত কথোপকথন সামনে এসেছে। তিনি ইসরায়েল রাষ্ট্রের সমালোচনাকারী বিদেশি সাংবাদিকদের পরিচয়পত্র বাতিলের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
গতকাল বুধবার ইসরায়েলের জাতীয় সম্প্রচার মাধ্যম কান–এর বরাত দিয়ে দেশটির আরেক সংবাদমাধ্যম হারেৎজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন দল লিকুদ পার্টির এ রাজনীতিক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক ইয়োসি শেলিকে বেশ কয়েকবার প্রেস কার্যালয়ের দায়িত্ব তাঁর মন্ত্রণালয়ে অর্পণের অনুরোধ করেন। যদিও বারবারই তা প্রত্যাখ্যান করা হয়।
এমনকি প্রেস কার্যালয়ের কোনো পদে সরকারের পক্ষের কোনো লোককে নিয়োগ দেওয়ার জন্য সিভিল সার্ভিস কমিশনকে চাপ দেওয়ার মতো অনধিকার চর্চা করেছেন বলেও অভিযোগ আছে।
প্রেস কার্যালয় বা সাংবাদিকদের ভাষায় জিপিও মূলত সরকার ও সংবাদমাধ্যমের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে। কিন্তু সম্প্রতি এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে গালিত দিস্তল আতবারিয়ান ও অন্য রাজনীতিকদের জন্য পিআর ক্লিপ (জনসংযোগ সংক্রান্ত ভিডিও ক্লিপ) তৈরি করে এই সংস্থা তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে।
চলতি গ্রীষ্মের শুরুতে গালিত আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের ‘ভুয়া’ সংবাদের নিন্দা জানিয়ে জিপিও থেকে তৈরি ভিডিও প্রকাশ করেন। এ নিয়ে ফরেন প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (এফপিএ) কঠোর সমালোচনা করে।
এফপিএ ইসরায়েলে অবস্থানরত শত শত বিদেশি সাংবাদিকের প্রতিনিধিত্ব করে। এফপিএ এক বিবৃতিতে বলেছে, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের ওপর মন্ত্রী গালিতের আক্রমণ ইসরায়েলে অবস্থিত সাংবাদিকদের হুমকির মধ্যে ফেলতে পারে। এমন ভাষার ব্যবহার গণতন্ত্র ও একটি মুক্ত গণমাধ্যমের মূল্যবোধকে ক্ষুণ্ন করে।
সেই ভিডিও সরিয়ে ফেলার আহ্বানের জবাবে গালিত টুইট করে বলেন, ইসরায়েল বাক্স্বাধীনতার সম্মান করে। জন কূটনীতি বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে তিনি কোনো উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া ছাড়াই নিজ দেশে কোনো পক্ষপাতমূলক সংবাদ তৈরি হতে দেবেন না।
এ বিষয়ে গতকাল বুধবার ইসরায়েলের সাংবাদিক সমিতি বলে, যদি সরকারের কোনো প্রতিনিধি এমন পদক্ষেপের (ইসরায়েলের সমালোচনাকারী সাংবাদিকদের পরিচয় বাতিল) চিন্তা করেন তবে তা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মানুষের জানার অধিকার ও বিশ্বের নজরে ইসরায়েলের ভাবমূর্তির অপূরণীয় ক্ষতি করবে। এতে ইসরায়েল রাশিয়ার মতো একনায়কতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
সমিতি আরও বলে, আমরা ইসরায়েলে বিদেশি গণমাধ্যমে কর্মরত আমাদের সহকর্মীদের সঙ্গে আছি। আমরা তাঁদের ও আমাদের গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করব। একটি গণতান্ত্রিক দেশ সরকারি নীতির সমালোচনা করার জন্য কোনো বিদেশি সাংবাদিককে তাঁর কাজ থেকে বিরত রাখতে পারে না।
ক্ষমতায় ফেরার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর সহযোগীরা ইসরায়েলের স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। এমনকি তাঁরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্টের জন্য এক সাংবাদিকের ওপর ফৌজদারি তদন্তের দাবি করেছেন।
গত মাসে ইসরায়েলের সাংবাদিক ও সংবাদ নেটওয়ার্কগুলো দেশের তথ্য যোগাযোগ খাতের সংস্কার করার সরকারি প্রস্তাবের তীব্র সমালোচনা করেন। তাঁরা বলেন, এতে মুক্ত গণমাধ্যম ধ্বংস হয়ে যাবে।
যোগাযোগমন্ত্রী শ্লোমো কারহির সে প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে— কেবল ও স্যাটেলাইট কাউন্সিলসহ টেলিভিশন ও রেডিওর দ্বিতীয় কর্তৃপক্ষ (মন্ত্রণালয়ের বাইরে কোনো নিয়ন্ত্রক সংস্থা) বিলুপ্ত করা। এই কর্তৃপক্ষ ইসরায়েলে টেলিভিশন ও রেডিও সম্প্রচার মাধ্যমগুলোর তদারকি করে।
এ সংস্কারের ফলে সংবাদ নেটওয়ার্কের আর সংবাদ প্রচারের জন্য লাইসেন্সের প্রয়োজন হবে না। এতে সংবাদমাধ্যমগুলো করপোরেট চাপে পড়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করেছে ইসরায়েল ডেমোক্রেসি ইনস্টিটিউট।
জেরুজালেমের সাংবাদিক সংগঠন এক বিবৃতিতে বলেছে, এ ধরনের নীতি সাংবাদিকতাকে নির্মূল করার প্রচেষ্টা। নতুন নিয়মে বাণিজ্যিক প্রতিবেদন ও সাংবাদিকতার বিষয়বস্তু আলাদা করা কঠিন হবে।
চলতি বছরের শুরুতে কারহি ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম হারেৎজে সরকারি বিজ্ঞাপন বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেয়। এমনকি তিনি জাতীয় সম্প্রচার মাধ্যম ‘কান’ বন্ধ করে দেওয়ার ইচ্ছাও প্রকাশ করেন। পরে সরকারের বিচারব্যবস্থার সংস্কার নিয়ে দেশব্যাপী বিক্ষোভ ও পরবর্তী আইন পাস ইত্যাদির ওপর নজর কেন্দ্রীভূত হওয়ায় সে পরিকল্পনা স্থগিত করা হয়।
লিকুদ পার্টির আইন প্রণেতা বোয়াজ বিসমাথ আগে নেতানিয়াহুপন্থী বিনা মূল্যের ট্যাবলয়েড ইসরায়েল হায়মের প্রধান সম্পাদক ছিলেন। তিনি ‘সংবেদনশীল’ ও ‘ব্যক্তিগত’ তথ্য প্রকাশ নিষিদ্ধের লক্ষ্যে একটি বিল প্রস্তুত করেছিলেন। অবশ্য তা এখন আর সক্রিয়ভাবে প্রচার করা হচ্ছে না।
সমালোচকদের মতে, এ আইন ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিদের ওপর নয় বরং অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় প্রভাব ফেলত।
সাংবাদিকদের ওপর বেশ কয়েকবার শারীরিক আক্রমণের পরও বিচারমন্ত্রী ইয়ারিভ লেভিন বলেন, তিনি সাংবাদিকদের হামলা থেকে বাঁচাতে কোনো আইন প্রণয়নের বিরুদ্ধে। কারণ ‘চ্যানেল ১২ ও ১৩–এর সাংবাদিকেরা অপপ্রচারকারী, এটি সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রের চেয়ে খারাপ’।
সরকারি প্রেস অফিসের ওপর নিয়ন্ত্রণ আরোপের ধারাবাহিক প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন ইসরায়েলের জন কূটনীতি মন্ত্রী গালিত দিস্তল আতবারিয়ান। তাঁর কিছু ব্যক্তিগত কথোপকথন সামনে এসেছে। তিনি ইসরায়েল রাষ্ট্রের সমালোচনাকারী বিদেশি সাংবাদিকদের পরিচয়পত্র বাতিলের ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
গতকাল বুধবার ইসরায়েলের জাতীয় সম্প্রচার মাধ্যম কান–এর বরাত দিয়ে দেশটির আরেক সংবাদমাধ্যম হারেৎজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ক্ষমতাসীন দল লিকুদ পার্টির এ রাজনীতিক প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের মহাপরিচালক ইয়োসি শেলিকে বেশ কয়েকবার প্রেস কার্যালয়ের দায়িত্ব তাঁর মন্ত্রণালয়ে অর্পণের অনুরোধ করেন। যদিও বারবারই তা প্রত্যাখ্যান করা হয়।
এমনকি প্রেস কার্যালয়ের কোনো পদে সরকারের পক্ষের কোনো লোককে নিয়োগ দেওয়ার জন্য সিভিল সার্ভিস কমিশনকে চাপ দেওয়ার মতো অনধিকার চর্চা করেছেন বলেও অভিযোগ আছে।
প্রেস কার্যালয় বা সাংবাদিকদের ভাষায় জিপিও মূলত সরকার ও সংবাদমাধ্যমের মধ্যে সমন্বয় সাধন করে। কিন্তু সম্প্রতি এখতিয়ারের বাইরে গিয়ে গালিত দিস্তল আতবারিয়ান ও অন্য রাজনীতিকদের জন্য পিআর ক্লিপ (জনসংযোগ সংক্রান্ত ভিডিও ক্লিপ) তৈরি করে এই সংস্থা তীব্র সমালোচনার মুখে পড়ে।
চলতি গ্রীষ্মের শুরুতে গালিত আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমের ‘ভুয়া’ সংবাদের নিন্দা জানিয়ে জিপিও থেকে তৈরি ভিডিও প্রকাশ করেন। এ নিয়ে ফরেন প্রেস অ্যাসোসিয়েশন (এফপিএ) কঠোর সমালোচনা করে।
এফপিএ ইসরায়েলে অবস্থানরত শত শত বিদেশি সাংবাদিকের প্রতিনিধিত্ব করে। এফপিএ এক বিবৃতিতে বলেছে, আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমের ওপর মন্ত্রী গালিতের আক্রমণ ইসরায়েলে অবস্থিত সাংবাদিকদের হুমকির মধ্যে ফেলতে পারে। এমন ভাষার ব্যবহার গণতন্ত্র ও একটি মুক্ত গণমাধ্যমের মূল্যবোধকে ক্ষুণ্ন করে।
সেই ভিডিও সরিয়ে ফেলার আহ্বানের জবাবে গালিত টুইট করে বলেন, ইসরায়েল বাক্স্বাধীনতার সম্মান করে। জন কূটনীতি বিষয়ক মন্ত্রী হিসেবে তিনি কোনো উপযুক্ত প্রতিক্রিয়া ছাড়াই নিজ দেশে কোনো পক্ষপাতমূলক সংবাদ তৈরি হতে দেবেন না।
এ বিষয়ে গতকাল বুধবার ইসরায়েলের সাংবাদিক সমিতি বলে, যদি সরকারের কোনো প্রতিনিধি এমন পদক্ষেপের (ইসরায়েলের সমালোচনাকারী সাংবাদিকদের পরিচয় বাতিল) চিন্তা করেন তবে তা গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মানুষের জানার অধিকার ও বিশ্বের নজরে ইসরায়েলের ভাবমূর্তির অপূরণীয় ক্ষতি করবে। এতে ইসরায়েল রাশিয়ার মতো একনায়কতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
সমিতি আরও বলে, আমরা ইসরায়েলে বিদেশি গণমাধ্যমে কর্মরত আমাদের সহকর্মীদের সঙ্গে আছি। আমরা তাঁদের ও আমাদের গণমাধ্যমের স্বাধীনতার জন্য লড়াই করব। একটি গণতান্ত্রিক দেশ সরকারি নীতির সমালোচনা করার জন্য কোনো বিদেশি সাংবাদিককে তাঁর কাজ থেকে বিরত রাখতে পারে না।
ক্ষমতায় ফেরার পর থেকে প্রধানমন্ত্রী বেনইয়ামিন নেতানিয়াহুর সহযোগীরা ইসরায়েলের স্বাধীন গণমাধ্যমের ওপর চাপ সৃষ্টির জন্য নানা পদক্ষেপ নিয়েছে। এমনকি তাঁরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে পোস্টের জন্য এক সাংবাদিকের ওপর ফৌজদারি তদন্তের দাবি করেছেন।
গত মাসে ইসরায়েলের সাংবাদিক ও সংবাদ নেটওয়ার্কগুলো দেশের তথ্য যোগাযোগ খাতের সংস্কার করার সরকারি প্রস্তাবের তীব্র সমালোচনা করেন। তাঁরা বলেন, এতে মুক্ত গণমাধ্যম ধ্বংস হয়ে যাবে।
যোগাযোগমন্ত্রী শ্লোমো কারহির সে প্রস্তাবগুলোর মধ্যে রয়েছে— কেবল ও স্যাটেলাইট কাউন্সিলসহ টেলিভিশন ও রেডিওর দ্বিতীয় কর্তৃপক্ষ (মন্ত্রণালয়ের বাইরে কোনো নিয়ন্ত্রক সংস্থা) বিলুপ্ত করা। এই কর্তৃপক্ষ ইসরায়েলে টেলিভিশন ও রেডিও সম্প্রচার মাধ্যমগুলোর তদারকি করে।
এ সংস্কারের ফলে সংবাদ নেটওয়ার্কের আর সংবাদ প্রচারের জন্য লাইসেন্সের প্রয়োজন হবে না। এতে সংবাদমাধ্যমগুলো করপোরেট চাপে পড়ে যেতে পারে বলে সতর্ক করেছে ইসরায়েল ডেমোক্রেসি ইনস্টিটিউট।
জেরুজালেমের সাংবাদিক সংগঠন এক বিবৃতিতে বলেছে, এ ধরনের নীতি সাংবাদিকতাকে নির্মূল করার প্রচেষ্টা। নতুন নিয়মে বাণিজ্যিক প্রতিবেদন ও সাংবাদিকতার বিষয়বস্তু আলাদা করা কঠিন হবে।
চলতি বছরের শুরুতে কারহি ইসরায়েলের সংবাদমাধ্যম হারেৎজে সরকারি বিজ্ঞাপন বন্ধ করে দেওয়ার হুমকি দেয়। এমনকি তিনি জাতীয় সম্প্রচার মাধ্যম ‘কান’ বন্ধ করে দেওয়ার ইচ্ছাও প্রকাশ করেন। পরে সরকারের বিচারব্যবস্থার সংস্কার নিয়ে দেশব্যাপী বিক্ষোভ ও পরবর্তী আইন পাস ইত্যাদির ওপর নজর কেন্দ্রীভূত হওয়ায় সে পরিকল্পনা স্থগিত করা হয়।
লিকুদ পার্টির আইন প্রণেতা বোয়াজ বিসমাথ আগে নেতানিয়াহুপন্থী বিনা মূল্যের ট্যাবলয়েড ইসরায়েল হায়মের প্রধান সম্পাদক ছিলেন। তিনি ‘সংবেদনশীল’ ও ‘ব্যক্তিগত’ তথ্য প্রকাশ নিষিদ্ধের লক্ষ্যে একটি বিল প্রস্তুত করেছিলেন। অবশ্য তা এখন আর সক্রিয়ভাবে প্রচার করা হচ্ছে না।
সমালোচকদের মতে, এ আইন ক্ষমতায় থাকা ব্যক্তিদের ওপর নয় বরং অনুসন্ধানী সাংবাদিকতায় প্রভাব ফেলত।
সাংবাদিকদের ওপর বেশ কয়েকবার শারীরিক আক্রমণের পরও বিচারমন্ত্রী ইয়ারিভ লেভিন বলেন, তিনি সাংবাদিকদের হামলা থেকে বাঁচাতে কোনো আইন প্রণয়নের বিরুদ্ধে। কারণ ‘চ্যানেল ১২ ও ১৩–এর সাংবাদিকেরা অপপ্রচারকারী, এটি সর্বগ্রাসী রাষ্ট্রের চেয়ে খারাপ’।
ব্রিটেনের রাজা তৃতীয় চার্লস ও রানী ক্যামিলা দক্ষিণ এশিয়া সফরের পরিকল্পনা করেছেন। এই সফরের অংশ হিসেবে তাঁরা ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশেও সফর করতে পারেন। দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এই সম্ভাব্য সফরের পরিকল্পনা নিয়ে কাজ শুরু করেছে। ভারত, পাকিস্তান ও বাংলাদেশের জন্য প্রস্তাবিত সফরের খসড়াও তৈরি করা হচ
৫ ঘণ্টা আগেহেজ ফান্ডের ম্যানেজার স্কট বেসেন্টকে অর্থমন্ত্রী হিসেবে মনোনীত করেছেন নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ৬২ বছর বয়সী বেসেন্ট, বিনিয়োগকারী সংস্থা ‘কি স্কয়ার ক্যাপিটাল ম্যানেজমেন্টে’র প্রতিষ্ঠাতা।
৬ ঘণ্টা আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নবনির্বাচিত প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ন্যাটোর প্রধান বৈশ্বিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা করেছেন। গতকাল শুক্রবার ফ্লোরিডার পাম বিচে বৈঠক করেন ট্রাম্প ও ন্যাটোর সেক্রেটারি জেনারেল মার্ক রুটে। প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর এটি রুটের সঙ্গে ট্রাম্পের প্রথম সাক্ষাৎ।
১০ ঘণ্টা আগেআরজি কর-কাণ্ডে পশ্চিমবঙ্গে মুখ্যমন্ত্রী মমতার বিরুদ্ধে কঠোর আন্দোলনের কোনো প্রভাব পড়েনি রাজ্যটির ছয় বিধানসভার উপনির্বাচনে। ছয় আসনেই ভূমিধস জয় পেয়েছে মমতার তৃণমূল।
১১ ঘণ্টা আগে